শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

তিন দফায়ও শেষ হয়নি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সংস্কার কাজ

তিন বছরেও শেষ করা যায়নি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিভিন্ন সভাকক্ষকে যুগোপযোগী ও আন্তর্জাতিকমানে উন্নত করার কাজ। গত জুন পর্যন্ত আর্থিকভাবে বাস্তবায়ন হয়েছে ৩২ শতাংশ, আর বাস্তব অগ্রগতি ৪২ শতাংশ।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়া ও বিভিন্ন হলের অভ্যন্তরীণ পরিবর্তন ও পরিবর্ধন কাজ প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছিল ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে। কাজ শেষ করার কথা ছিল ২০১৯ সালের জুন মাসের মধ্যে।

কিন্তু নির্ধারিত সময় তো দূরের কথা— তিন দফা মেয়াদ বাড়ানোর পরও কাজ শেষ করা যায়নি। এবার চতুর্থবারের মতো সময় বৃদ্ধি করে ২০২৩ সালের জুনে কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। যা বাস্তবায়ন করছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের গণপূর্ত অধিদপ্তর।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, রুচিশীল ও আধুনিক স্থাপত্য নকশা অনুযায়ী সংস্কার কাজের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে রুচিশীল ও সুন্দর কাজের পরিবেশ তৈরি করার জন্য ৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১৮ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় প্রকল্পটির অনুমোদন দেয়। বাস্তবায়নকাল ধরা হয় ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। কাজও শুরু হয় ছোট এ প্রকল্পটির। কিন্তু তিন বার সংশোধন করেও শেষ করা যায়নি।

এবার চতুর্থবার সংশোধনের প্রস্তাব করা হলে মেয়াদ বৃদ্ধির ব্যাপারে ৩টি শর্তে সুপারিশ করেছে বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি)। সুপারিশে বলা হয়েছে—বর্ধিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের আওতায় ব্যাংকুয়েট হল নির্মাণ, পলাশ হলের পরিবর্তন, ভিআইপি ক্যাফেটেরিয়া হলের পরিবর্তন ও পরিবর্ধনসহ বিভিন্ন সভাকক্ষের কাজ সম্পন্ন করতে হবে। এ ছাড়া গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে বাস্তবায়িত প্রকল্পটি নির্দিষ্ট সময়ে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এডিপিতে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ ও ছাড় করতে হবে। কোনো অঙ্গের ব্যয় প্রকল্প দলিলে প্রাক্কলিত ব্যয়ের চেয়ে যেন বেশি না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

২০২২ সালের জুন থেকে কার্যকর হওয়া সরকারি খাতে উন্নয়ন প্রকল্প প্রণয়ন, প্রক্রিয়াকরণ, অনুমোদন ও সংশোধন নির্দেশিকার ১৪ নম্বর পৃষ্ঠায় বিনিয়োগ প্রকল্প সংশোধনের ব্যাপারে (৪.১.২ এ) উল্লেখ করা হয়েছে, কোনো প্রকল্প দুইবারের বেশি সংশোধন করা যাবে না। বিশেষ কারণে তৃতীয়বার বা তৎপরবর্তী সংশোধনের ক্ষেত্রে অনুমোদনের জন্য একনেক সভায় উপস্থাপন করতে হবে। তারই অংশ বিশেষ অবহিত করার জন্য প্রকল্পটি গত মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) একনেক সভায় উপস্থাপন করা হয়।

যে কোনো প্রকল্প সংশোধন করতে হলে আইএমইডির সুপারিশ লাগে। বারবার সংশোধনের ব্যাপারে জানতে আইএমইডির সচিব আবু হেনা মো. মোর্শেদ জামানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু তাকে পাওয়া যায়নি। আইএমইডি ও পরিকল্পনা বিভাগের সাবেক সচিব প্রদীব রঞ্জন চক্রবর্তীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, যেহেতু আমি বর্তমানে দায়িত্বে নেই। তাই কিছু বলা যাবে না। ছোট এ প্রকল্প আপনার সময়েও সংশোধন হয়েছে। এমন প্রশ্নের ব্যাপারে তিনি বলেন, আসলেই না দেখে কিছু বলা যাবে না। এটাই স্বাভাবিক।

ছোট প্রকল্প হলেও চতুর্থবার সংশোধনের ব্যাপারে জানতে চাইলে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক শামসুল আলম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এ ব্যাপারে বলার কিছু নেই।

এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাকেও পাওয়া যায়নি।

প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে গণপূর্ত অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি নিজে কোনো উত্তর না দিয়ে সংশ্লিষ্ট নির্বাহী প্রকৌশলী ও সহকারি প্রকৌশলী (প্রজেক্ট) সার্কেল-১ এর সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।

গণপূর্ত অধিদপ্তর থেকে কোনো উত্তর পাওয়া না গেলেও পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগ কর্তৃক প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির সার সংক্ষেপে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাজ করার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হয়। এ অনুমতি পেতে দেরি হয়। বিধায় যথাসময়ে কাজ শেষ করা যাচ্ছে না। বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে শ্রমিকদের নিরাপত্তা অনুমতি ছাড়া কাজ শুরু করা সম্ভব হয় না। বিধায় কাজ শুরু করতে বিলম্ব হয়েছে। এ ছাড়া কোভিড-১৯ এর কারণে দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ ছিল।

তবে পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) সত্যজিত কর্মকার বলেন, ‘বর্তমানে প্রকল্পটির বাস্তবায়ন মেয়াদ ব্যয় বৃদ্ধি ছাড়া চতুর্থবার অর্থাৎ ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত প্রস্তাব করা হয়েছে। যথাযথ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের মাধ্যমে এই মেয়াদে প্রকল্পের অবশিষ্ট কাজ সমাপ্ত করতে হবে। একই সঙ্গে পরিপত্র অনুসারে পিআইসি ও পিইসি সভা নিশ্চিত করতে হবে।

প্রকল্পের প্রধান প্রধান কাজের মধ্যে রয়েছে এক হাজার ২৭৫ বর্গমিটার শাপলা হলের সংস্কার কাজ, ৩৭০ বর্গমিটার পলাশ হলের, ৫১৪ বর্গমিটার মাশরুম হলের, ৫৭ বর্গমিটার শিমুল কল-অন রুমের, ২৩২ বর্গমিটার জেনারেল ক্যাফেটেরিয়ার, ২৪২ বর্গমিটার ভিআইপি ক্যাফেটেরিয়ার, ১০০ বর্গমিটার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্য কেন্দ্রের, ১৭০ বর্গমিটার আইসিসি অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ব্লকের অফিস কক্ষগুলোর, ১২১ বর্গমিটার আইসিটি ব্লকের, ১২২ বর্গমিটার সচিব সভা কক্ষের, ১২৫ বর্গমিটার কেবিনেট হল লাউঞ্জের, এক হাজার ৯৫১ বর্গমিটার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিভিন্ন ব্লকের ছাদের সংস্কার করা হবে। এ ছাড়া ২ হাজার ৫৯৬টি আসবাবপত্র কেনা হবে। ২ হাজার ৯০৩ বর্গমিটার বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম প্রতিস্থাপন কাজ, ২০০ বর্গমিটার টেরাকোটা সরবরাহ ও সংস্থাপন কাজ, ১০০ বর্গমিটার পেইন্টিংস সরবরাহকরণ, ১২০ বর্গমিটার ২টি স্টোর এবং ২৬০ বর্গমিটার ব্যাংককুয়েট হল নির্মাণ কাজ করা হবে।

সূত্র জানায়, অনুমোদনের সময় প্রকল্পটির মেয়াদ ধরা হয়েছিল ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। কিন্তু পরবর্তীতে ব্যয় বৃদ্ধি ছাড়া দুই বার সংশোধন করে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত মেয়াদ বাড়ানো হয়। এতেও শেষ হয়নি কাজ। ফলে তৃতীয়বার সংশোধন করে মেয়াদ আরও একবছর বাড়িয়ে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়। তারপরও মাত্র ৪২ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে। তাই বাকি কাজ শেষ করতে ব্যয় বৃদ্ধি ছাড়া চতুর্থবার অর্থাৎ ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad

আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে দেশের মোবাইল ইন্টারনেট সেবা। ফলে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছেন কয়েক কোটি মানুষ। বিপাকে পড়েছেন এসব ইউজাররা। যদিও দিন দুয়েক আগে চালু করা হয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট। কিন্তু ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা কম। সীমিত পরিসরে চালু হওয়া এই ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের সুবিধা অনেকেরই নেই।

এদিকে মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে গত সপ্তাহে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছিলেন, রবি-সোমবারের মধ্যেই চালু হবে কাঙ্ক্ষিত মোবাইল ইন্টারনেট।

প্রতিমন্ত্রী পলক আশ্বাস দিয়েছেন, রবি সোমবারের মধ্যেই দেশে পুরোদমে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হবে।

তবে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হলেও ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করা যাবে কি না সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি।

এদিকে দেশে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করতে গুগলের ক্যাশ সার্ভার চালুর জন্য আইআইজি অপারেটরদের নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশন (বিটিআরসি)।

জানা গেছে, দেশের আইন ও সরকারের নির্দেশনা না মানায় বন্ধ থাকবে মেটার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। তবে যদি ফেসবুক সরকারের নির্দেশনা মানার নিশ্চয়তা দেয়, তখনই এটি চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

এর আগে, পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর গত ২৩ জুলাই রাতে পরীক্ষামূলকভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালু করা হয়। কূটনীতিক পাড়া, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ, ফ্রিল্যান্সিং ও প্রযুক্তি এবং রফতানিমুখী খাত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ সেবা চালু করা হয়। এরপর বুধবার (২৪ জুলাই) রাত থেকে বাসা-বাড়িতেও ইন্টারনেট সেবা মিলছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে কলকাতায় গত ২১ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে কেউ পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় চাইলে তাকে ফেরাবে না রাজ্য সরকার।

মমতার এমন মন্তব্যে আপত্তিও জানিয়েছিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে কথা স্বীকারও করে নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পৌঁছে অবশ্য বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবহিত। আমি সাতবারের সাংসদ ছিলাম, দুবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি আমি অন্যদের থেকে ভালো জানি। আমাকে শেখানোর দরকার নেই। বরং সঠিক নিয়মগুলো ওরাই শিখে নিক।

একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা বলেছিলেন, আমি বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে বাংলাদেশের কোনও অসহায় মানুষ যদি বাংলার দরজা খটখটায় তাহলে আমি তাদের আশ্রয় নিশ্চয়ই দেবো। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, উদ্বাস্তু হলে তাকে পাশের এলাকা সম্মান জানাবে। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও প্ররোচনা, উত্তেজনাতে না যাই। ছাত্রছাত্রীদের তাজা প্রাণ চলে যাচ্ছে, তার প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আপত্তি জানায়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই ধরনের মন্তব্যে বিভ্রান্তি বাড়বে।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জওসওয়াল জানিয়ে দেন, অন্য কোনও রাষ্ট্র সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।

‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’

ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এমন সহিংসতা চালানো হয়েছে ।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শনে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এর বিচার দেশবাসীর কাছে চাই। আন্দোলনের নামে এতোগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব্য কার? আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে সরকার।’

বিস্তারিত আসছে......

সর্বশেষ সংবাদ

আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে
অলিম্পিক উদ্বোধনের আগেই প্যারিসে উচ্চগতির রেল নেটওয়ার্কে ভয়াবহ হামলা