শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

স্বাস্থ্যের ডিডি পরিমলের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই

ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনিয়ম-দুর্নীতি ও অধীনস্ত কর্মচারীদের সঙ্গে স্বেচ্ছাচারী আচরণের অভিযোগ উঠেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয়, কমিশন বাণিজ্য, অধিদপ্তরের আওতাধীন সারাদেশের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জিম্মি করে অর্থ আদায়, অদক্ষতার কারণে মামলার দীর্ঘসূত্রিতা ও আদালত অবমাননার মত ঘটনাও এই কর্মকর্তার দ্বারা ঘটছে। তার হুমকি-ধমকিতে সাধারণ কর্মচারীরা সব সময় অভ্যন্তরীণ বদলি ও নানা ধরনের শাস্তির আতঙ্কে তটস্থ থাকেন।

এতো অভিযোগ যার বিরুদ্ধে তিনি হলেন ডা. পরিমল কুমার পাল। তিনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আইন শাখায় কর্মরত উপ-পরিচালক (ডিডি)। যদিও ওই শাখায় উপ-পরিচালকের কোনো পদ নেই। তবুও, ওএসডি হয়ে প্রায় বছরখানেক ধরে তিনি শাখাটির সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছেন।

তার কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কর্তৃপক্ষের কাছে নানাভাবে অভিযোগ জানালেও মেলেনি কোনো সুফল। উপায়ন্তর না পেয়ে ভুক্তভোগীরা বাধ্য হয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রী, দুর্নীতি দমন কমিশন ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, উপ-পরিচালক ডা. পরিমল কুমার পাল আইন শাখায় সংযুক্তিতে কর্মরত থেকে দুর্নীতি ও কমিশন বাণিজ্যের মহোৎসবে মেতেছেন। তার এ সব অপকর্ম যাতে ফাঁস না হয় সে জন্য তার একান্ত বিশ্বস্ত কর্মচারী ছাড়া অন্যদের দাপ্তরিক কাজ থেকে দূরে রাখেন। অথচ ওই শাখায় সংশ্লিষ্ট কাজের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত পদধারী কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে। তাদের কাজ থেকে বিরত রেখে উল্টো তিনি প্রতিনিয়ত তাদের সঙ্গে অসদাচরণ ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে থাকেন।

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আইন শাখায় সহকারী পরিচালকের একটি পদ আছে। নিয়মানুযায়ী সকল চিঠিপত্র তার স্বাক্ষরে হওয়ার কথা। ওই পদে ডা. মো. আনোয়ার হোসেনকে পদায়ন করা হলেও তাকে কর্মহীন করে রেখে ডা. পরিমল কুমার পালই সকল চিঠিতে স্বাক্ষর করেন। উপ-পরিচালকের কোনো পদ আইন শাখায় না থাকলেও ডা. পরিমল কুমার দুর্নীতি, কমিশন বাণিজ্য, চুক্তিতে ফাইল থেকে মোটা অংকের টাকা আদায়ের জন্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে ভুল বুঝিয়ে নিজেকে আইনের বিষয়ে বিশেষ জ্ঞানসম্পন্ন জাহির করে আইন শাখাকে ওএসডি সংযুক্তির মাধ্যমে আঁকড়ে ধরে রেখেছেন। অথচ, আইন শাখায় আইন উপদেষ্টার একটি পদ শূন্য অবস্থায় রয়েছে। যে পদে কিছু দিন পূর্ব পর্যন্ত আইনে উচ্চতর ডিগ্রিধারী কর্মকর্তা কর্মরত ছিলেন। ডা. পরিমলের কারণে বর্তমানে আইন শাখায় দুরাবস্থা চলছে।

লিখিত অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, পরিমল কুমার একজন চিকিৎসক। আইন বিষয়ে তার কোনো ধারণা ও পড়াশুনা নেই। যে কারণে না বুঝে তিনি আদালতের বিভিন্ন রায়কে ব্যাঙ্গ-বিদ্রূপ করে থাকেন। স্বাস্থ্য বিভাগের অনেক মামলায় আইন শাখার মতামত চাওয়া ফাইলগুলোর ক্ষেত্রে তিনি নেতিবাচক বক্তব্য লিখে চরম জটিলতা সৃষ্টি করে আসছেন। বিজ্ঞ প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রায়ে থাকা সত্ত্বেও ‘প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল কোন আদালতই না’, এমন মন্তব্য করে রায় বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ভুল ব্যাখ্যা উপস্থাপন করে দাপ্তরিক জটিলতা সৃষ্টি করে আসছেন। যার প্রেক্ষিতে অনেক মামলাই ইতোমধ্যে আদালত অবমাননার পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে।

অথচ, নীতিমালা অনুযায়ী, যে কোনো সরকারি দপ্তরের বিষয়াদি সংক্রান্ত মামলার বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা এবং নিষ্পত্তির বিষয়ে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি কর্তৃক আদেশের মাধ্যমে সকল ক্ষমতা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে ন্যাস্ত করা হয়েছে।

অভিযোগে বলা হয়, ডা. পরিমল ইচ্ছাকৃতভাবে চলমান মামলাগুলো নিষ্পত্তির চেষ্টা করেন না। কারণ, মামলা চলতে থাকলে সরকারি আইনজীবী ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অপারেশনাল প্লান বরাদ্দের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া ল’ ফার্মকে দেওয়া ফি’র সিংহভাগ কমিশন হিসাবে আদায় করতে পারেন। এ কারণে ল’ ফার্মের আইনজীবীরাও তাকে নিয়ে বিরক্ত। অপরদিকে খুবই গোপনীয়তা রক্ষা করে চুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন ফাইল থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে থাকেন ডা. পরিমল।

অভিযোগে উল্লেখ আছে, ডা. পরিমল কুমার আইন শাখায় পদায়নের আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পার শাখায় কর্মরত ছিলেন। সেখানে চিকিৎসক বদলি ও পদায়নের ক্ষেত্রে স্বাচিপ এবং বিএমএ’র নেতাদের সুপারিশ না শুনে যাদের কাছ থেকে টাকা পেতেন, তাদের পদায়ন করতেন। এই অবৈধ বাণিজ্যের কারণে ক্ষিপ্ত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কিছু চিকিৎসক তাকে মারধরের জন্য ধাওয়া করে। তার এ সব কর্মকাণ্ডের বিষয়ে অধিদপ্তরে অভিযোগ করলে তাকে বদলি করে আইন শাখায় দেওয়া হয়। সেখানে গিয়েও অর্থের লোভে আইন শাখার কার্যক্রম ব্যাহত করছেন তিনি। সম্প্রতি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একজন এমএলএসএস’র মামলায় হাইকোর্ট থেকে রায় পাওয়ার পরও ডা. পরিমলকে মোটা অংকের টাকা দিতে না পারায় আইন শাখা থেকে আদালতের রায়ের বিপক্ষে মতামত দেওয়া হয়। যার প্রেক্ষিতে আদালত অবমাননার অভিযোগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালককে আদালতে উপস্থিত হয়ে ক্ষমা চাইতে হয়েছে।

নিজের বিরুদ্ধে ওঠা এ সব অভিযোগ প্রসঙ্গে ডা. পরিমল কুমার পাল বলেন, যেসব অভিযোগের কথা বলা হয়েছে সবকিছুই উল্টো। আমি এই শাখায় থাকতেই চাই না। জোর করে থাকার তো প্রশ্নই আসে না। আমি সকল স্টাফদের আরও জোর করে কাজ করাই। মামলার কাজে আদালতের চাহিদা মত পূর্ণ সহযোগীতা দিয়ে থাকি। এখানে যে সহকারী পরিচালককে পদায়ন করা হয়েছে, তিনি যোগদানের পর থেকেই অসুস্থ। তাই তিনি অফিস করছেন না। কোনো মামলা, কর্মচারী কিংবা আইনজীবীদের কাছ থেকে কমিশন নেওয়ার কথা পুরোপুরি ভিত্তিহীন। আমি এক কাপ চা-ও কারো কাছ থেকে খাই না। চেষ্টা করি যত দ্রুত সম্ভব মামলা নিষ্পত্তি করার।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad

‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’

ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এমন সহিংসতা চালানো হয়েছে ।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শনে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এর বিচার দেশবাসীর কাছে চাই। আন্দোলনের নামে এতোগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব্য কার? আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে সরকার।’

বিস্তারিত আসছে......

দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী দিমিত্রি বুলগাকভকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থা ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস (এফএসবি)। রুশ সংবাদমাধ্যম ইন্টারফ্যাক্সের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

দিমিত্রি বুলকাভ রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের রসদ বিভাগের প্রধান ছিলেন। দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পদচ্যুত করা হয় তাকে। তারপর তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে ইন্টারফ্যাক্সকে জানিয়েছেন এফএসবির এক কর্মকর্তা।

বস্তুত, দিমিত্রি বুলগাকভের দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ গত বেশ কয়েক বছরের মধ্যে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারিগুলোর মধ্যে একটি। এর আগে গত ২৩ এপ্রিল রুশ প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী তিমুর ইভানভের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর তাকে পদচ্যুত ও গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তিমুর ইভানভ সাবেক রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুর ঘনিষ্ঠ ছিলেন।

তারপর থেকে এ পর্যন্ত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ৫ জন বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা-মন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে সর্বশেষ গ্রেপ্তার হলেন বুলগাকভ। তার গ্রেপ্তারের পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, প্রতিরক্ষা ও সামরিক খাতকে দুর্নীতিমুক্ত রাখতে সরকার বদ্ধ পরিকর।

৬৯ বছর বয়সী বুলগাকভ রুশ সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীদের একজন ছিলেন। সেনাবাহিনীতে তার বেশ প্রভাব ছিল। সামরিক খাতে অবদানের জন্য বেশ কিছু পদক ও সম্মাননা পেয়েছেন তিনি। রাশিয়ার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘হিরো অব রাশিয়া’-ও পেয়েছেন তিনি।

 

আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলা, গাজীপুর মহানগর ও গাজীপুর জেলা, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদী জেলায় আজ শনিবারও সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত (৯ ঘণ্টা) কারফিউ শিথিল থাকবে।।

গতকাল শুক্রবারও এসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল রাখা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল তার ধানমন্ডির বাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে ছুটির দুই দিন ৯ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল রাখার ঘোষণা দেন। এর আগে ওই দিন রাত সাড়ে ১০টা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে তিনি বৈঠক করেন।

পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় ধীরে ধীরে কারফিউ শিথিলের সময় বাড়ানো হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। অন্যান্য জেলায় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সমন্বয় করে কারফিউ দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন বলেও তিনি জানান।

গত বৃহস্পতিবার ও গত বুধবার ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলা, গাজীপুর মহানগর ও গাজীপুর জেলা, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদী জেলায় সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল ছিল।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে বিক্ষোভ-সংঘর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে গত শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে সারা দেশে কারফিউ জারি করা হয়। একই দিনে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত হয়। এখনো বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী। এরপর ধাপে ধাপে কারফিউ শিথিল করছে সরকার।

গত সপ্তাহে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সারা দেশে বিক্ষোভ, সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন স্থানে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় এ পর্যন্ত অন্তত ২০৯ জন নিহত হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে
অলিম্পিক উদ্বোধনের আগেই প্যারিসে উচ্চগতির রেল নেটওয়ার্কে ভয়াবহ হামলা
তারেক রহমানের নির্দেশেই রাষ্ট্রের ওপর হামলা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পাকিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি