
স্বাস্থ্যের ডিডি পরিমলের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই
২৭ অক্টোবর ২০২২, ১০:৫৯ এএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০১:১৩ এএম

ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনিয়ম-দুর্নীতি ও অধীনস্ত কর্মচারীদের সঙ্গে স্বেচ্ছাচারী আচরণের অভিযোগ উঠেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয়, কমিশন বাণিজ্য, অধিদপ্তরের আওতাধীন সারাদেশের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জিম্মি করে অর্থ আদায়, অদক্ষতার কারণে মামলার দীর্ঘসূত্রিতা ও আদালত অবমাননার মত ঘটনাও এই কর্মকর্তার দ্বারা ঘটছে। তার হুমকি-ধমকিতে সাধারণ কর্মচারীরা সব সময় অভ্যন্তরীণ বদলি ও নানা ধরনের শাস্তির আতঙ্কে তটস্থ থাকেন।
এতো অভিযোগ যার বিরুদ্ধে তিনি হলেন ডা. পরিমল কুমার পাল। তিনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আইন শাখায় কর্মরত উপ-পরিচালক (ডিডি)। যদিও ওই শাখায় উপ-পরিচালকের কোনো পদ নেই। তবুও, ওএসডি হয়ে প্রায় বছরখানেক ধরে তিনি শাখাটির সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছেন।
তার কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কর্তৃপক্ষের কাছে নানাভাবে অভিযোগ জানালেও মেলেনি কোনো সুফল। উপায়ন্তর না পেয়ে ভুক্তভোগীরা বাধ্য হয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রী, দুর্নীতি দমন কমিশন ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, উপ-পরিচালক ডা. পরিমল কুমার পাল আইন শাখায় সংযুক্তিতে কর্মরত থেকে দুর্নীতি ও কমিশন বাণিজ্যের মহোৎসবে মেতেছেন। তার এ সব অপকর্ম যাতে ফাঁস না হয় সে জন্য তার একান্ত বিশ্বস্ত কর্মচারী ছাড়া অন্যদের দাপ্তরিক কাজ থেকে দূরে রাখেন। অথচ ওই শাখায় সংশ্লিষ্ট কাজের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত পদধারী কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে। তাদের কাজ থেকে বিরত রেখে উল্টো তিনি প্রতিনিয়ত তাদের সঙ্গে অসদাচরণ ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে থাকেন।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আইন শাখায় সহকারী পরিচালকের একটি পদ আছে। নিয়মানুযায়ী সকল চিঠিপত্র তার স্বাক্ষরে হওয়ার কথা। ওই পদে ডা. মো. আনোয়ার হোসেনকে পদায়ন করা হলেও তাকে কর্মহীন করে রেখে ডা. পরিমল কুমার পালই সকল চিঠিতে স্বাক্ষর করেন। উপ-পরিচালকের কোনো পদ আইন শাখায় না থাকলেও ডা. পরিমল কুমার দুর্নীতি, কমিশন বাণিজ্য, চুক্তিতে ফাইল থেকে মোটা অংকের টাকা আদায়ের জন্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে ভুল বুঝিয়ে নিজেকে আইনের বিষয়ে বিশেষ জ্ঞানসম্পন্ন জাহির করে আইন শাখাকে ওএসডি সংযুক্তির মাধ্যমে আঁকড়ে ধরে রেখেছেন। অথচ, আইন শাখায় আইন উপদেষ্টার একটি পদ শূন্য অবস্থায় রয়েছে। যে পদে কিছু দিন পূর্ব পর্যন্ত আইনে উচ্চতর ডিগ্রিধারী কর্মকর্তা কর্মরত ছিলেন। ডা. পরিমলের কারণে বর্তমানে আইন শাখায় দুরাবস্থা চলছে।
লিখিত অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, পরিমল কুমার একজন চিকিৎসক। আইন বিষয়ে তার কোনো ধারণা ও পড়াশুনা নেই। যে কারণে না বুঝে তিনি আদালতের বিভিন্ন রায়কে ব্যাঙ্গ-বিদ্রূপ করে থাকেন। স্বাস্থ্য বিভাগের অনেক মামলায় আইন শাখার মতামত চাওয়া ফাইলগুলোর ক্ষেত্রে তিনি নেতিবাচক বক্তব্য লিখে চরম জটিলতা সৃষ্টি করে আসছেন। বিজ্ঞ প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রায়ে থাকা সত্ত্বেও ‘প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল কোন আদালতই না’, এমন মন্তব্য করে রায় বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ভুল ব্যাখ্যা উপস্থাপন করে দাপ্তরিক জটিলতা সৃষ্টি করে আসছেন। যার প্রেক্ষিতে অনেক মামলাই ইতোমধ্যে আদালত অবমাননার পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে।
অথচ, নীতিমালা অনুযায়ী, যে কোনো সরকারি দপ্তরের বিষয়াদি সংক্রান্ত মামলার বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা এবং নিষ্পত্তির বিষয়ে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি কর্তৃক আদেশের মাধ্যমে সকল ক্ষমতা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে ন্যাস্ত করা হয়েছে।
অভিযোগে বলা হয়, ডা. পরিমল ইচ্ছাকৃতভাবে চলমান মামলাগুলো নিষ্পত্তির চেষ্টা করেন না। কারণ, মামলা চলতে থাকলে সরকারি আইনজীবী ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অপারেশনাল প্লান বরাদ্দের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া ল’ ফার্মকে দেওয়া ফি’র সিংহভাগ কমিশন হিসাবে আদায় করতে পারেন। এ কারণে ল’ ফার্মের আইনজীবীরাও তাকে নিয়ে বিরক্ত। অপরদিকে খুবই গোপনীয়তা রক্ষা করে চুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন ফাইল থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে থাকেন ডা. পরিমল।
অভিযোগে উল্লেখ আছে, ডা. পরিমল কুমার আইন শাখায় পদায়নের আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পার শাখায় কর্মরত ছিলেন। সেখানে চিকিৎসক বদলি ও পদায়নের ক্ষেত্রে স্বাচিপ এবং বিএমএ’র নেতাদের সুপারিশ না শুনে যাদের কাছ থেকে টাকা পেতেন, তাদের পদায়ন করতেন। এই অবৈধ বাণিজ্যের কারণে ক্ষিপ্ত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কিছু চিকিৎসক তাকে মারধরের জন্য ধাওয়া করে। তার এ সব কর্মকাণ্ডের বিষয়ে অধিদপ্তরে অভিযোগ করলে তাকে বদলি করে আইন শাখায় দেওয়া হয়। সেখানে গিয়েও অর্থের লোভে আইন শাখার কার্যক্রম ব্যাহত করছেন তিনি। সম্প্রতি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একজন এমএলএসএস’র মামলায় হাইকোর্ট থেকে রায় পাওয়ার পরও ডা. পরিমলকে মোটা অংকের টাকা দিতে না পারায় আইন শাখা থেকে আদালতের রায়ের বিপক্ষে মতামত দেওয়া হয়। যার প্রেক্ষিতে আদালত অবমাননার অভিযোগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালককে আদালতে উপস্থিত হয়ে ক্ষমা চাইতে হয়েছে।
নিজের বিরুদ্ধে ওঠা এ সব অভিযোগ প্রসঙ্গে ডা. পরিমল কুমার পাল বলেন, যেসব অভিযোগের কথা বলা হয়েছে সবকিছুই উল্টো। আমি এই শাখায় থাকতেই চাই না। জোর করে থাকার তো প্রশ্নই আসে না। আমি সকল স্টাফদের আরও জোর করে কাজ করাই। মামলার কাজে আদালতের চাহিদা মত পূর্ণ সহযোগীতা দিয়ে থাকি। এখানে যে সহকারী পরিচালককে পদায়ন করা হয়েছে, তিনি যোগদানের পর থেকেই অসুস্থ। তাই তিনি অফিস করছেন না। কোনো মামলা, কর্মচারী কিংবা আইনজীবীদের কাছ থেকে কমিশন নেওয়ার কথা পুরোপুরি ভিত্তিহীন। আমি এক কাপ চা-ও কারো কাছ থেকে খাই না। চেষ্টা করি যত দ্রুত সম্ভব মামলা নিষ্পত্তি করার।
এনএইচবি/আরএ/

তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান
০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:৩৫ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:৩৭ এএম

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেছেন, তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন তাই ডেকেছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনুস দুদকে আসবেন কি না, এটা তার ব্যাপার।
মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান।
অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোবেলজয়ী ড. ইউনূসসহ ১৩ জনকে দুদকে তলব করা হয়েছে। আগামী ৪ ও ৫ অক্টোবর দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ চলবে।
এদিন বিকেলে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কাউকে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি কমিশনের কাজ নয়। মামলা হবে কি, হবে না এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এ ব্যাপারে মামলা হয়েছে, এখন তদন্ত কর্মকর্তা ঠিক করবেন কাকে ডাকবেন তিনি। যাকে প্রয়োজন মনে করবেন তাকে ডাকবেন। তার নিজস্ব বিষয় এটা।
তিনি আরও বলেন, তলবের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর জানতে পেরেছি আমি। তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন, তাই ডেকেছেন। তিনি আসলে ভালো, আর না আসলে সেটা তার ব্যাপার।
এছাড়া ড. ইউনূসকে হয়রানি করা হচ্ছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কেন হয়রানি করা হবে তাকে। শ্রমিকদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগের ভিত্তিতে কারখানা পরিদপ্তর থেকে তদন্ত প্রতিবেদনের সূত্র ধরে তদন্ত করেছে দুদক এবং মামলা হয়েছে। আপনারা এটাকে কেন হয়রানি বলছেন?
এর আগে ২০২২ সালের ২৩ জুলাই নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে দুদকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেয় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। অভিযোগে বলা হয়, ১৯৯৬ সাল থেকে গ্রামীণ টেলিকমের বেশিরভাগ লেনদেনই সন্দেহজনক। শুধু তাই নয়, আইএলওতে দেয়া শ্রমিকদের অর্থপাচারের অভিযোগেরও তদন্ত চায় সংস্থাটি।

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের
০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:৪৯ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:৪১ এএম

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, দিল্লি কিংবা আমেরিকারসহ সবার সঙ্গে আওয়ামী লীগের বন্ধুত্ব রয়েছে, কারও সঙ্গে শত্রুতা নেই।
মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নিষেধাজ্ঞা কিংবা ভিসা নীতির পরোয়া করে না, বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র করুক বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচন হবেই হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনও চিন্তা নেই, এটা সঠিক সময় অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি কোনো কারণে ফাউল করলে লাল কার্ড। তারা আন্দোলনের হেরে গেছে, নির্বাচনেও হেরে যাবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, খালেদা জিয়া ছাড়া ইলেকশনে না যাওয়ার হুমকি বিএনপি আর কত দেবে? বিএনপি খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন করবে না, এ কথা একেবারেই মিথ্যা। তাদের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার জন্য একটি আন্দোলনও করতে পারলেন না।
সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আবারও ক্ষমতায় গেলে দেশের সম্পদ চুরি, লুটপাট, ষড়যন্ত্র সন্ত্রাস করবে। গণতন্ত্রকেও গিলে খাবে। আবারও এই দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানাবে। তাদের নেতা কাপুরুষের মতো লন্ডনে পালিয়ে বেড়াচ্ছে কেন, সাহস থাকলে ঢাকায় আসুক।
দেশের জনগণকে শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ছাড়া জনপ্রিয়, বিশ্বস্ত এবং সাহসী নেতা আর নেই। জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম।

অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু
০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:৪৬ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:২৬ এএম

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই তার পর আমরা ঘরে ফিরব।
মঙ্গলবার সকালে রাজবাড়ী সদর উপজেলার গোয়ালন্দ মোড় এলাকায় ২ ঘণ্টাব্যাপী রোডমার্চ অনুষ্ঠিত হয়। এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌদুরী।
তিনি বলেন, মানবতার মা বেগম খালেদা জিয়া খুবই অসুস্থ। তাকে চিকিৎসা করা খুবই জরুরি কিন্তু সরকার নানান রকম দোহাই দিয়ে কালক্ষেপণ করছে।
তিনি বলেন, একটি অবৈধ সরকার ক্ষমতা টেকানোর জন্যে একের পর এক অবৈধ কাজ করে যাচ্ছে। তাদের ভয়, বেগম খালেদা জিয়া যদি দেশের বাইরে যান, তবে তাদের ক্ষমতাচ্যুত হতে হবে, তবে তারেক রহমান দেশে চলে আসবেন।
বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রধান বক্তা বেগম সেলিমা রহমান, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার মাশুকুর রহমান মাশুক, জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক শাহাজাদা মিয়া,বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং একদফা আদায়ের লক্ষ্যে ফরিদপুর বিভাগীয় রোডমার্চের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।