শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

১০ ডিসেম্বর ঢাকার নিয়ন্ত্রণ নিতে চায় বিএনপি

আগামী ১০ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকাকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় বিএনপি। সে লক্ষ্যে দেশজুড়ে চলছে বিএনপির প্রস্তুতি। তবে এই সমাবেশ বিএনপি একা করছে না। বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামীসহ সব দলের নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে মহাসমাবেশ করবে বিএনপি।

বিএনপি ও ২০ দলীয় জোটের একাধিক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে বিএনপি আগামী ৩ ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের সবগুলো বিভাগীয় শহরে সমাবেশ শেষ করবে। ইতোমধ্যে ৪টি বিভাগীয় শহরে সমাবেশ শেষ করেছে দলটি। শনিবার (৫ নভেম্বর) বরিশাল বিভাগীয় শহরে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এই সবগুলো সমাবেশেই বিএনপি ও এর অঙ্গসংঠনের নেতা-কর্মী ছাড়াও ২০ দলীয় জোটের শরিক দলের স্থানীয় পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা অংশ নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।

বিএনপির নেতারা বলছেন, ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশকে সামনে রেখে সারা দেশে বিভাগীয় শহর ও বড় শহরগুলোতে সমাবেশ করে বিএনপি ঢাকার মহাসমাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা ঢাকায় একটি সফল সমাবেশ করতে প্রস্তুতি নিচ্ছি। বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো আগামী ১০ ডিসেম্বর মহাসমাবেশকে সফল করতে মতবিনিময় শুরু করেছে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন ও দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি এই দুটি বিষয়কে মহাসমাবেশে প্রাধান্য দেওয়া হবে। আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় আন্দোলনে আছি। তবে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী যেভাবে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের জন্য প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির সংস্কৃতি তৈরি করেছে তা থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে দেশ, জাতি, মানুষ ও রাজনীতির মঙ্গল হবে না। যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনার জন্য সম্পূর্ণ দায়ভার তাদেরকেই নিতে হবে।’

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১০ ডিসেম্বর মহাসমাবেশকে সফল করতে নানামুখী প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। ক্ষমতাসীন সরকারের পক্ষ থেকে নানান প্রতিবন্ধকতা আসবে ধরে নিয়েই সময় সুযোগ বিবেচনায় সারা দেশ থেকে নেতা-কর্মীদের ঢাকায় যথাসময়ে জড়ো হওয়ার নির্দেশনাও দেওয়া হচ্ছে। সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধিতে ঢাকার আশপাশের জেলাগুলোর উপর বিশেষ জোর দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

এদিকে একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় মহাসমাবেশ মূলত বিএনপির পক্ষ থেকে ডাকা হলেও সেই মহাসমাবেশে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট ও সরকারবিরোধী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মী, সমর্থকদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।
সূত্র জানায়, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সর্বশেষ বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু কৌশলগত কারণে সেটি প্রকাশ করা হচ্ছে না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘ইতোমধ্যে আমাদের তিনটি সমাবেশ হয়েছে। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে ১০ ডিসেম্বর ঢাকার মহাসমাবেশে আমরা কয়েক লাখ মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিত করব। এই মহাসমাবেশ থেকে সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যেতে কর্মসূচি ঘোষণা করব।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির সমাবেশ হবে। বিভাগীয় সমাবেশে নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে সরকার। তাই কিছুটা ভিন্ন কৌশলে অগ্রসর হতে হচ্ছে বলে সবকিছু আগে থেকে বলে দেওয়া ঠিক হবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর জনগণ কার পক্ষে সেটা দেখার অপেক্ষায় দেশবাসী। তবে এই মহাসমাবেশে কোনো ধরনের বাধা দেওয়া হলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তা প্রতিরোধ করা হবে।’

বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, ধীরে ধীরে নেতা-কর্মীদের ভয় কেটে যাচ্ছে। গ্রেপ্তার করেও দমন করা যাবে না। তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা জেগে উঠেছে। আঁধার কাটতে সম্ভবত খুব বেশি দেরি নাই। মানুষ এখন অধিকার আদায়ে বিদ্রোহ করতে চায়। তারা আমাদের বলে, এতদিন ধরে সরকার আছে আপনারা (বিএনপি) কী করছেন? সেজন্য বিএনপিও আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশে বেঁধে দেওয়া সময়সীমার মধ্যে সরকারকে চাপে রাখতে নিয়মতান্ত্রিক কিছু কর্মসূচিও হাতে নিবে। যাতে দাবি আদায়ে একটি ক্ষেত্র প্রস্তুত করা যায়। তবে কর্মসূচি যাই ঘোষণা হোক, ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে নিজ থেকে কোনো সংঘাতে জড়াবে না বিএনপি। কিন্তু বড় ধরনের কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হলে কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঢাকার মহাসমাবেশ সফল করতে ঢাকা ও আশপাশের জেলাগুলোতে সাংগঠনিক শক্তি বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপিকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা এখন বিভাগীয় গণসমাবেশ নিয়ে ব্যস্ত। ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশের সার্বিক বিষয়ে বিভাগীয় গণসমাবেশ শেষে দলীয় নীতিনির্ধারণী ফোরাম বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেবেন।’

এনএইচবি/এসজি

Header Ad

আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে দেশের মোবাইল ইন্টারনেট সেবা। ফলে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছেন কয়েক কোটি মানুষ। বিপাকে পড়েছেন এসব ইউজাররা। যদিও দিন দুয়েক আগে চালু করা হয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট। কিন্তু ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা কম। সীমিত পরিসরে চালু হওয়া এই ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের সুবিধা অনেকেরই নেই।

এদিকে মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে গত সপ্তাহে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছিলেন, রবি-সোমবারের মধ্যেই চালু হবে কাঙ্ক্ষিত মোবাইল ইন্টারনেট।

প্রতিমন্ত্রী পলক আশ্বাস দিয়েছেন, রবি সোমবারের মধ্যেই দেশে পুরোদমে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হবে।

তবে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হলেও ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করা যাবে কি না সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি।

এদিকে দেশে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করতে গুগলের ক্যাশ সার্ভার চালুর জন্য আইআইজি অপারেটরদের নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশন (বিটিআরসি)।

জানা গেছে, দেশের আইন ও সরকারের নির্দেশনা না মানায় বন্ধ থাকবে মেটার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। তবে যদি ফেসবুক সরকারের নির্দেশনা মানার নিশ্চয়তা দেয়, তখনই এটি চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

এর আগে, পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর গত ২৩ জুলাই রাতে পরীক্ষামূলকভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালু করা হয়। কূটনীতিক পাড়া, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ, ফ্রিল্যান্সিং ও প্রযুক্তি এবং রফতানিমুখী খাত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ সেবা চালু করা হয়। এরপর বুধবার (২৪ জুলাই) রাত থেকে বাসা-বাড়িতেও ইন্টারনেট সেবা মিলছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে কলকাতায় গত ২১ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে কেউ পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় চাইলে তাকে ফেরাবে না রাজ্য সরকার।

মমতার এমন মন্তব্যে আপত্তিও জানিয়েছিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে কথা স্বীকারও করে নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পৌঁছে অবশ্য বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবহিত। আমি সাতবারের সাংসদ ছিলাম, দুবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি আমি অন্যদের থেকে ভালো জানি। আমাকে শেখানোর দরকার নেই। বরং সঠিক নিয়মগুলো ওরাই শিখে নিক।

একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা বলেছিলেন, আমি বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে বাংলাদেশের কোনও অসহায় মানুষ যদি বাংলার দরজা খটখটায় তাহলে আমি তাদের আশ্রয় নিশ্চয়ই দেবো। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, উদ্বাস্তু হলে তাকে পাশের এলাকা সম্মান জানাবে। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও প্ররোচনা, উত্তেজনাতে না যাই। ছাত্রছাত্রীদের তাজা প্রাণ চলে যাচ্ছে, তার প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আপত্তি জানায়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই ধরনের মন্তব্যে বিভ্রান্তি বাড়বে।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জওসওয়াল জানিয়ে দেন, অন্য কোনও রাষ্ট্র সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।

‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’

ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এমন সহিংসতা চালানো হয়েছে ।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শনে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এর বিচার দেশবাসীর কাছে চাই। আন্দোলনের নামে এতোগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব্য কার? আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে সরকার।’

বিস্তারিত আসছে......

সর্বশেষ সংবাদ

আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে
অলিম্পিক উদ্বোধনের আগেই প্যারিসে উচ্চগতির রেল নেটওয়ার্কে ভয়াবহ হামলা