১০ ডিসেম্বর ঢাকার নিয়ন্ত্রণ নিতে চায় বিএনপি

০৪ নভেম্বর ২০২২, ০৯:৪৬ পিএম | আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ১১:১৫ পিএম


১০ ডিসেম্বর ঢাকার নিয়ন্ত্রণ নিতে চায় বিএনপি

আগামী ১০ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকাকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় বিএনপি। সে লক্ষ্যে দেশজুড়ে চলছে বিএনপির প্রস্তুতি। তবে এই সমাবেশ বিএনপি একা করছে না। বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামীসহ সব দলের নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে মহাসমাবেশ করবে বিএনপি।

বিএনপি ও ২০ দলীয় জোটের একাধিক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে বিএনপি আগামী ৩ ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের সবগুলো বিভাগীয় শহরে সমাবেশ শেষ করবে। ইতোমধ্যে ৪টি বিভাগীয় শহরে সমাবেশ শেষ করেছে দলটি। শনিবার (৫ নভেম্বর) বরিশাল বিভাগীয় শহরে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এই সবগুলো সমাবেশেই বিএনপি ও এর অঙ্গসংঠনের নেতা-কর্মী ছাড়াও ২০ দলীয় জোটের শরিক দলের স্থানীয় পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা অংশ নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।

বিএনপির নেতারা বলছেন, ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশকে সামনে রেখে সারা দেশে বিভাগীয় শহর ও বড় শহরগুলোতে সমাবেশ করে বিএনপি ঢাকার মহাসমাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা ঢাকায় একটি সফল সমাবেশ করতে প্রস্তুতি নিচ্ছি। বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো আগামী ১০ ডিসেম্বর মহাসমাবেশকে সফল করতে মতবিনিময় শুরু করেছে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন ও দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি এই দুটি বিষয়কে মহাসমাবেশে প্রাধান্য দেওয়া হবে। আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় আন্দোলনে আছি। তবে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী যেভাবে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের জন্য প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির সংস্কৃতি তৈরি করেছে তা থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে দেশ, জাতি, মানুষ ও রাজনীতির মঙ্গল হবে না। যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনার জন্য সম্পূর্ণ দায়ভার তাদেরকেই নিতে হবে।’

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১০ ডিসেম্বর মহাসমাবেশকে সফল করতে নানামুখী প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। ক্ষমতাসীন সরকারের পক্ষ থেকে নানান প্রতিবন্ধকতা আসবে ধরে নিয়েই সময় সুযোগ বিবেচনায় সারা দেশ থেকে নেতা-কর্মীদের ঢাকায় যথাসময়ে জড়ো হওয়ার নির্দেশনাও দেওয়া হচ্ছে। সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধিতে ঢাকার আশপাশের জেলাগুলোর উপর বিশেষ জোর দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

এদিকে একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় মহাসমাবেশ মূলত বিএনপির পক্ষ থেকে ডাকা হলেও সেই মহাসমাবেশে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট ও সরকারবিরোধী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মী, সমর্থকদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।
সূত্র জানায়, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সর্বশেষ বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু কৌশলগত কারণে সেটি প্রকাশ করা হচ্ছে না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘ইতোমধ্যে আমাদের তিনটি সমাবেশ হয়েছে। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে ১০ ডিসেম্বর ঢাকার মহাসমাবেশে আমরা কয়েক লাখ মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিত করব। এই মহাসমাবেশ থেকে সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যেতে কর্মসূচি ঘোষণা করব।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির সমাবেশ হবে। বিভাগীয় সমাবেশে নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে সরকার। তাই কিছুটা ভিন্ন কৌশলে অগ্রসর হতে হচ্ছে বলে সবকিছু আগে থেকে বলে দেওয়া ঠিক হবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর জনগণ কার পক্ষে সেটা দেখার অপেক্ষায় দেশবাসী। তবে এই মহাসমাবেশে কোনো ধরনের বাধা দেওয়া হলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তা প্রতিরোধ করা হবে।’

বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, ধীরে ধীরে নেতা-কর্মীদের ভয় কেটে যাচ্ছে। গ্রেপ্তার করেও দমন করা যাবে না। তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা জেগে উঠেছে। আঁধার কাটতে সম্ভবত খুব বেশি দেরি নাই। মানুষ এখন অধিকার আদায়ে বিদ্রোহ করতে চায়। তারা আমাদের বলে, এতদিন ধরে সরকার আছে আপনারা (বিএনপি) কী করছেন? সেজন্য বিএনপিও আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশে বেঁধে দেওয়া সময়সীমার মধ্যে সরকারকে চাপে রাখতে নিয়মতান্ত্রিক কিছু কর্মসূচিও হাতে নিবে। যাতে দাবি আদায়ে একটি ক্ষেত্র প্রস্তুত করা যায়। তবে কর্মসূচি যাই ঘোষণা হোক, ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে নিজ থেকে কোনো সংঘাতে জড়াবে না বিএনপি। কিন্তু বড় ধরনের কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হলে কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঢাকার মহাসমাবেশ সফল করতে ঢাকা ও আশপাশের জেলাগুলোতে সাংগঠনিক শক্তি বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপিকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা এখন বিভাগীয় গণসমাবেশ নিয়ে ব্যস্ত। ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশের সার্বিক বিষয়ে বিভাগীয় গণসমাবেশ শেষে দলীয় নীতিনির্ধারণী ফোরাম বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেবেন।’

এনএইচবি/এসজি


তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:৩৫ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০২:২২ এএম


তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান
ড. মুহাম্মদ ইউনুস ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ। ফাইল ছবি

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেছেন, তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন তাই ডেকেছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনুস দুদকে আসবেন কি না, এটা তার ব্যাপার।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান।

অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোবেলজয়ী ড. ইউনূসসহ ১৩ জনকে দুদকে তলব করা হয়েছে। আগামী ৪ ও ৫ অক্টোবর ‍দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ চলবে।

এদিন বিকেলে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কাউকে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি কমিশনের কাজ নয়। মামলা হবে কি, হবে না এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এ ব্যাপারে মামলা হয়েছে, এখন তদন্ত কর্মকর্তা ঠিক করবেন কাকে ডাকবেন তিনি। যাকে প্রয়োজন মনে করবেন তাকে ডাকবেন। তার নিজস্ব বিষয় এটা।

তিনি আরও বলেন, তলবের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর জানতে পেরেছি আমি। তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন, তাই ডেকেছেন। তিনি আসলে ভালো, আর না আসলে সেটা তার ব্যাপার।

এছাড়া ড. ইউনূসকে হয়রানি করা হচ্ছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কেন হয়রানি করা হবে তাকে। শ্রমিকদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগের ভিত্তিতে কারখানা পরিদপ্তর থেকে তদন্ত প্রতিবেদনের সূত্র ধরে তদন্ত করেছে দুদক এবং মামলা হয়েছে। আপনারা এটাকে কেন হয়রানি বলছেন?

এর আগে ২০২২ সালের ২৩ জুলাই নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে দুদকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেয় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। অভিযোগে বলা হয়, ১৯৯৬ সাল থেকে গ্রামীণ টেলিকমের বেশিরভাগ লেনদেনই সন্দেহজনক। শুধু তাই নয়, আইএলওতে দেয়া শ্রমিকদের অর্থপাচারের অভিযোগেরও তদন্ত চায় সংস্থাটি।

 

 


আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:৪৯ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০২:১৯ এএম


আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ।ফাইল ছবি

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, দিল্লি কিংবা আমেরিকারসহ সবার সঙ্গে আওয়ামী লীগের বন্ধুত্ব রয়েছে, কারও সঙ্গে শত্রুতা নেই।

মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নিষেধাজ্ঞা কিংবা ভিসা নীতির পরোয়া করে না, বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র করুক বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচন হবেই হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনও চিন্তা নেই, এটা সঠিক সময় অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি কোনো কারণে ফাউল করলে লাল কার্ড। তারা আন্দোলনের হেরে গেছে, নির্বাচনেও হেরে যাবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, খালেদা জিয়া ছাড়া ইলেকশনে না যাওয়ার হুমকি বিএনপি আর কত দেবে? বিএনপি খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন করবে না, এ কথা একেবারেই মিথ্যা। তাদের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার জন্য একটি আন্দোলনও করতে পারলেন না।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আবারও ক্ষমতায় গেলে দেশের সম্পদ চুরি, লুটপাট, ষড়যন্ত্র সন্ত্রাস করবে। গণতন্ত্রকেও গিলে খাবে। আবারও এই দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানাবে। তাদের নেতা কাপুরুষের মতো লন্ডনে পালিয়ে বেড়াচ্ছে কেন, সাহস থাকলে ঢাকায় আসুক।

দেশের জনগণকে শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ছাড়া জনপ্রিয়, বিশ্বস্ত এবং সাহসী নেতা আর নেই। জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম।


অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:৪৬ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০২:১৮ এএম


অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু
বক্তব্য রাখছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি সংগৃহিত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই তার পর আমরা ঘরে ফিরব।

মঙ্গলবার সকালে রাজবাড়ী সদর উপজেলার গোয়ালন্দ মোড় এলাকায় ২ ঘণ্টাব্যাপী রোডমার্চ অনুষ্ঠিত হয়। এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌদুরী।

তিনি বলেন, মানবতার মা বেগম খালেদা জিয়া খুবই অসুস্থ। তাকে চিকিৎসা করা খুবই জরুরি কিন্তু সরকার নানান রকম দোহাই দিয়ে কালক্ষেপণ করছে।

তিনি বলেন, একটি অবৈধ সরকার ক্ষমতা টেকানোর জন্যে একের পর এক অবৈধ কাজ করে যাচ্ছে। তাদের ভয়, বেগম খালেদা জিয়া যদি দেশের বাইরে যান, তবে তাদের ক্ষমতাচ্যুত হতে হবে, তবে তারেক রহমান দেশে চলে আসবেন।

বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রধান বক্তা বেগম সেলিমা রহমান, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার মাশুকুর রহমান মাশুক, জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক শাহাজাদা মিয়া,বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।

অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং একদফা আদায়ের লক্ষ্যে ফরিদপুর বিভাগীয় রোডমার্চের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

 

অনুসরণ করুন