শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সাড়ে ৫ বছরেও শেষ হয়নি ৩২ কারাগারে সিসিটিভি কক্ষ স্থাপনের কাজ!

সাড়ে ৫ বছরেও দেশের ৩২টি কারাগারে সিসিটিভি কক্ষ স্থাপনের কাজ শেষ হয়নি। বরং চার দফায় প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে সাড়ে পাঁচ বছর। কিন্তু কাজ শেষ হয়নি। অথচ প্রকল্পের মেয়াদ ছিল মাত্র দুই বছর। এই অবস্থায় প্রকল্পের কাজ শেষ করতে আগামী বছরের জুন মাস পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের(একনেক) সভায় পঞ্চমবারের মতো প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হলো। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, কারাগারে থাকা বন্দীদের নিরাপত্তা, তাদের গতিবিধি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ ও বন্দীদের সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য আসা দর্শনার্থীদের তল্লাশি, অবৈধ মালামাল কারা অভ্যন্তরে অনুপ্রবেশ রোধে সরকার ২০১৬ সালে একটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়।

‘কারা নিরাপত্তা আধুনিকায়ন, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও চট্রগ্রাম বিভাগ’ নামের এই প্রকল্পের আওতায় দুই বছরের মধ্যে দেশের ৮টি কেন্দ্রীয় কারাগারসহ ৩২টি কারাগারের নিরাপত্তার জন্য ৩২টি সিসিটিভি কক্ষ নির্মাণ ও ১৩০টি নেটওয়ার্ক জ্যামার কিনে স্থাপন করার কথার ছিল। প্রথমে ৩২ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন দিলেও পরবর্তীতে সংশোধন করে করা হয় ৫০ কোটি টাকা। এতে ব্যয় বাড়ানো হয়েছে ৫৬ শতাংশ। অর্থাৎ ৩২ কোটি থেকে ৫০ কোটি টাকা।

জানা গেছে, কারা অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন এই প্রকল্পে গত জুন পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ৬০ শতাংশ। চার দফায় প্রকল্প সংশোধন করে কাজের মেয়াদ বাড়ানো হলেও শেষ না হওয়ায় পঞ্চমবারের মতো সংশোধন করে ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে কাজ শেষ করার সময় বেঁধে দিয়েছে সরকার।

পরিকল্পনা কমিশন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ঢাকা, চট্রগ্রাম, ও ময়মনসিংহ বিভাগের ৩২টি কারাগারের মধ্যে ৮টি বিভাগীয় ও ২৪টি জেলা পর্যায়ে কারাগারের নিরাপত্তার বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রপাতি সংগ্রহ ও স্থাপনের লক্ষ্যে সরকার ২০১৬ সালের ২৪ মে একটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়। ৫০ কোটি টাকার নিচে হওয়ায় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান প্রকল্পটি অনুমোদন দেন। ৩২ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছিল ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর।

প্রকল্পের প্রধান প্রধান কাজ ধরা হয়েছিল বিদ্যমান ৩২টি কারাগারের মধ্যে ৮টি কেন্দ্রীয় কারাগারে একতলা ভিত বিশিষ্ট ২০ বাই ১৫ ফুট এবং ২৪টি জেলা কারাগারে ১৫ বাই ১৫ ফুট আয়তনের সিসিটিভি কক্ষ নির্মাণ ও ১৩০টি মোবাইল ফোন জ্যামার স্থাপন। এ ছাড়া ২ সেট বডি/ পারসোনাল/ ভিউ স্ক্যানার, ৭৪ সেট নেটওয়ার্ক ভিডিও রেকর্ডার (এনভিআর), ১ হাজার ১৪২টি আইপি বুলেট ক্যামেরা, ৪৩টি ডেস্কটপ কম্পিউটার, ৬ সেট লাগেজ স্ক্যানার, ৩২ সেট সিকিউরিটি সাইরেন সিস্টেম কেনার কথা ছিল। একইসঙ্গে ৩৪টি আর্চওয়ে মেটাল ডিটেক্টর, ৮০টি হ্যান্ডমেটাল ডিটেক্টর ও ৩২সেট টেনয় সিস্টেম কেনারও সিদ্ধান্ত দিয়েছিল সরকার।

সূত্র আরও জানায়, ৮ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে কারাবন্দীদের নিরাপদ কারাবাস নিশ্চিতকরণ ও কঠোর শৃঙ্খলা বজায় রাখার বিষয়েও গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।

তাই সরকার কারা নিরাপত্তার জন্য ও অপরাধীদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে কাজের অগ্রগতি না হওয়ায় চার বার সংশোধন করে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়। তাতেও কাজে অগ্রগতি হয়নি। ফলে জুন পর্যন্ত আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ২৭ কোটি ৩২ লাখ টাকা ও বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে ৬০ শতাংশ। চলতি অর্থবছরে এ প্রকল্পের জন্য এডিপিতে এক লাখ টাকা বরাদ্দও রাখা হয়েছে।

বারবার সংশোধন করেও কাজ শেষ না হওয়ায় আইএমইডি সংশোধনের ব্যাপারে ২০২২ সালের মধ্যে কর্মপরিকল্পনা অনুসারে কাজ সমাপ্ত করতে সুপারিশ করে।

ছোট প্রকল্প হলেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ প্রকল্পের সময় বারবার বৃদ্ধি বিষয়ে জানতে চাইলে আইএমইডি সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আসলে সবকিছু জেনে শুনে প্রকল্পে মেয়াদ বৃদ্ধি করে বাস্তবায়নকারী সংস্থা। কিন্তু বিভিন্ন কারণে তারা বাস্তবায়ন করতে পারে না। তবে প্রধানমন্ত্রীও বারবার বলছেন প্রকল্প যেন সঠিক সময়ে বাস্তবায়িত হয়।

পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) সত্যজিত কর্মকার প্রকল্পের কাজের সময় আরও ছয় মাস বৃদ্ধি করে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত সুপারিশ করেছেন। এই সময়ের মধ্যে কর্মপরিকল্পনা ও ক্রয় পরিকল্পনা প্রণয়ন করে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করার জন্য মতামত দিয়েছেন।

প্রকল্প প্রণয়ন, অনুমোদন ও সংশোধন গাইডলাইনে ৫০ কোটি টাকার প্রকল্প পরিকল্পনামন্ত্রী অনুমোদন করতে পারেন। কিন্তু কোনো প্রকল্প চারবারের বেশি সংশোধন করতে হলে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) সভায় উপস্থাপন করতে হয়। এ কারণে মঙ্গলবার একনেক সভায় উপস্থাপন করা হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাতে অনুমোদন দেন।

প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতির ব্যাপারে জানতে তথ্য অধিকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত তথ্য প্রদানকারী ও সহকারী কারা মহাপরিদর্শক (প্রশাসন) মো. মাইন উদ্দিন ভূঁইয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এ ব্যাপারে জানতে হলে এআইজি (উন্নয়ন) মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তিনি সব বলতে পারবেন। তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রকল্প পরিচালক ও ঢাকা কারা উপ মহাপরিদর্শক মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন। কিন্তু একাধিকবার চেষ্টা করে তার মন্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

এনএইচবি/এসজি

Header Ad

ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ককে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিবিতে নেওয়া ওই তিন সমন্বয়ক হলেন- নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নিরাপত্তা এবং জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

নাহিদ, আসিফ ও আবু বাকের তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

গতকাল শুক্রবার বিকেলে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে এই তিনজনকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠে।

গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, নাহিদ হাসপাতালের সপ্তম তলার ৭০৩ নম্বর কক্ষে আর আসিফ তৃতীয় তলার ৩১১ নম্বর কক্ষে ভর্তি ছিলেন। নাহিদের সঙ্গে তার স্ত্রী আর আসিফের সঙ্গে বাকের ছিলেন।

আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে দেশের মোবাইল ইন্টারনেট সেবা। ফলে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছেন কয়েক কোটি মানুষ। বিপাকে পড়েছেন এসব ইউজাররা। যদিও দিন দুয়েক আগে চালু করা হয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট। কিন্তু ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা কম। সীমিত পরিসরে চালু হওয়া এই ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের সুবিধা অনেকেরই নেই।

এদিকে মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে গত সপ্তাহে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছিলেন, রবি-সোমবারের মধ্যেই চালু হবে কাঙ্ক্ষিত মোবাইল ইন্টারনেট।

প্রতিমন্ত্রী পলক আশ্বাস দিয়েছেন, রবি সোমবারের মধ্যেই দেশে পুরোদমে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হবে।

তবে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হলেও ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করা যাবে কি না সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি।

এদিকে দেশে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করতে গুগলের ক্যাশ সার্ভার চালুর জন্য আইআইজি অপারেটরদের নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশন (বিটিআরসি)।

জানা গেছে, দেশের আইন ও সরকারের নির্দেশনা না মানায় বন্ধ থাকবে মেটার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। তবে যদি ফেসবুক সরকারের নির্দেশনা মানার নিশ্চয়তা দেয়, তখনই এটি চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

এর আগে, পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর গত ২৩ জুলাই রাতে পরীক্ষামূলকভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালু করা হয়। কূটনীতিক পাড়া, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ, ফ্রিল্যান্সিং ও প্রযুক্তি এবং রফতানিমুখী খাত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ সেবা চালু করা হয়। এরপর বুধবার (২৪ জুলাই) রাত থেকে বাসা-বাড়িতেও ইন্টারনেট সেবা মিলছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে কলকাতায় গত ২১ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে কেউ পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় চাইলে তাকে ফেরাবে না রাজ্য সরকার।

মমতার এমন মন্তব্যে আপত্তিও জানিয়েছিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে কথা স্বীকারও করে নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পৌঁছে অবশ্য বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবহিত। আমি সাতবারের সাংসদ ছিলাম, দুবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি আমি অন্যদের থেকে ভালো জানি। আমাকে শেখানোর দরকার নেই। বরং সঠিক নিয়মগুলো ওরাই শিখে নিক।

একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা বলেছিলেন, আমি বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে বাংলাদেশের কোনও অসহায় মানুষ যদি বাংলার দরজা খটখটায় তাহলে আমি তাদের আশ্রয় নিশ্চয়ই দেবো। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, উদ্বাস্তু হলে তাকে পাশের এলাকা সম্মান জানাবে। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও প্ররোচনা, উত্তেজনাতে না যাই। ছাত্রছাত্রীদের তাজা প্রাণ চলে যাচ্ছে, তার প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আপত্তি জানায়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই ধরনের মন্তব্যে বিভ্রান্তি বাড়বে।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জওসওয়াল জানিয়ে দেন, অন্য কোনও রাষ্ট্র সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।

সর্বশেষ সংবাদ

ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক
আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে