শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

এফএ কাপ ফাইনাল: রাতে মুখোমুখি হচ্ছে ম্যানসিটি-ম্যানইউ

এফএ কাপ ফাইনালে রাতে মুখোমুখি হচ্ছে ম্যানচেস্টার সিটি ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। ছবি: সংগৃহীত

ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে এফএ কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও ম্যানচেস্টার সিটি। গত মৌসুম এফএ কাপের ফাইনালে পেপ গার্দিওলার ম্যান সিটি এরিক টেন হাগের ম্যানইউকে ২-১ গোলে হারিয়ে শিরোপা উৎসব করেছিল। টানা ৪ বার প্রিমিয়ার লীগ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর সিটিজেনরা আবারো রেড ডেভিলদের হারাতে পারলে ডাবল ঘরোয়া শিরোপা জিততে পারবে।

২০১৩-১৪ এবং ২০১৪-১৫ মৌসুমে একটানা দুইবার আর্সেনাল এফএ কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। এবার ম্যানসিটি জিততে পারলে সেই রেকর্ডে ভাগ বসাতে পারবে। ইউনাইটেড-ম্যানসিটি মুখোমুখি প্রতিযোগীতায় ১২ বার জিতেছে রেড ডেভিলরা, আর ৭ বার জিতেছে সিটিজেনরা। ১৮৮৫ সালের পর এই প্রথম এফএ কাপের ফাইনালে পরপর দুই বছর একই ক্লাব মুখোমুখি হবে।

এদিকে চলতি মৌসুমে দাপটের সাথেই খেলেছে ম্যানসিটি। প্রথম দল হিসেবে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা চতুর্থ শিরোপা জয়ের অভাবনীয় কীর্তি গড়েছে দলটি। অন্যদিকে নিষ্প্রাণ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। লিগ টেবিলে অষ্টম স্থানে থেকে শেষ করেছে ম্যানইউ। যা দলটির সবচেয়ে বাজে পারফরম্যান্স।

ইংলিশ ফুটবলে গার্দিওলার ছোঁয়ায় সিটি যে আধিপত্য বিস্তার করেছে, যেভাবে দাপট দেখিয়ে যাচ্ছে, তাতে যেকোনো প্রতিপক্ষের জন্যই তারা ভয়ঙ্কর। এফএ কাপ ফাইনালেও ফেভারিটের তকমাটাও তাদের দখলেই। তবে নগর প্রতিদ্বন্দ্বীদের মুখোমুখি হওয়ার আগে ম্যানইউয়ের ডিফেন্ডার দিয়েগো দালোত পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন একদমই ভীত নন তারা।

দিয়াগো দালোত বলেন, আসলে লড়াইটা যখন ইউনাইটেড বনাম সিটি, তখন আমার মনে হয় না, তারা এমন কিছু ভাববে যে, আমরা তাদেরকে ভয় পাচ্ছি। তারা জানে যে, আমরা ম্যাচটি জিততে চাইবো। তাই তারা নিজেদের সেরা পারফরম্যান্স করতে চাইবে এবং আমাদেরকেও নিজেদের সেরাটা দিতে হবে।

এক সময় শিরোপার অন্যতম দাবিদার ছিল ম্যানইউ। তবে বর্তমানে তাদের পারফরম্যান্সের বিবেচনায় নামের পাশে জায়গা পেয়েছে আন্ডারডগ তকমা। তাইতো শিরোপা লড়াইয়ে নিজেদের সঙ্গে জুড়ে যাওয়া আন্ডারডগ তকমাটা পাল্টে দেয়ার প্রত্যয় নিয়েই মাঠে নামবেন দিয়াগো দালোত।

ম্যানইউয়ের ডিফেন্ডার দালোত বলেন, ব্যক্তিগতভাবে বিষয়টা আমাকে আরও বেশি শক্তি যোগাচ্ছে। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে খেললে আন্ডারডগ হওয়া চলবে না। আমরা ভবিষ্যতে এমন দল হতে চাই, সবাই যেন ভাবে এরা তো জিতবেই।

প্রসঙ্গত, আজ (২৫ মে) রাত ৯টায় লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে এফএ কাপের ফাইনালে মুখোমুখী হবে দুই নগর প্রতিদ্বন্দ্বী। ফাইনালে জিতলেই কেবল ইউরোপা লিগে খেলার সুযোগ পাবে ম্যানইউ। আর হারলে এই মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ তো বটেই ইউরোপা কিংবা কনফারেন্স কোনো লিগেই জায়গা হবে না রেড ডেভিলদের।

Header Ad

দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এম.পি বলেছেন, বিএনপি জামায়াত ২০০৯, ২০১১, ২০১৩, ২০১৫, ২০১৮, ২০২৩ সালে সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়ে সকল উন্নয়নকে টেনে ধরার জন্য একটি সেটেল ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপি ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে। তারা আমাদের চেতনা, অস্তিত্ব, রাষ্ট্রযন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্সকৃতির ওপর আঘাত হেনেছে।

প্রতিমন্ত্রী শনিবার (২৭ জুলাই) সম্প্রতি দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা ভাঙচুরকৃত জেলা, সদর উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ অফিস পরিদর্শনকালে বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ঐক্যবদ্ধ হয়ে এসব দুষ্কর্মের বিরুদ্ধে লড়াই করব। সাধারণ মানুষকে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও উন্নয়নের প্রতীক। দুষ্কৃতকারীরা শুধু দিনাজপুরে নয়, সমগ্র বাংলাদেশে আঘাত করেছে। এ আঘাত বাংলাদেশের ওপর আঘাত। ৭৫ এর পর জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়ার শাসনামলে আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ওপর অনেক নির্যাতন হয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ক্ষতবিক্ষত করেছে। দল ভাঙার জন্য বিভেদ সৃষ্টি, দলকে দুর্বল করার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এরপরও ইস্পাত কঠিন ঐক্য নিয়ে আওয়ামী লীগ দাঁড়িয়ে আছে।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতা, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এমদাদ সরকার বক্তব্য রাখেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ যাতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে, আত্মমর্যাদা নিয়ে এগিয়ে যেতে না পারে সেজন্য তারা হামলা করেছে। ‌ একটি সেটেল ইস্যুকে কেন্দ্র করে দুষ্কৃতকারীরা ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে - এটা কোনভাবেই কাম্য নয়।

পরে প্রতিমন্ত্রী সার্কিট হাউজে জেলার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কিত বিশেষ মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিল ফ্রান্স

ছবি: সংগৃহীত

সকাল থেকেই প্যারিসের আকাশে বৃষ্টির দাপট। কখনো ঝিরি, কখনো বা ভারী। কিন্তু তা সত্ত্বেও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে কোনো ভুল করেনি প্যারিস। সত্যিকার অর্থেই অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিয়েছে ভালোবাসার শহরটি।

আগেই জানানো হয়েছিল, উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কোনো স্টেডিয়াম নয় বরং আয়োজিত হবে প্যারিসের প্রাণকেন্দ্র সেন নদীতে। ৪ ঘণ্টা ব্যাপী অনুষ্ঠানের শুরুটা হয় মশালের ভিডিও দিয়ে। যেখানে দেখা যায় ফ্রান্স ফুটবল কিংবদন্তি জিনেদিন জিদানকে।

ভিডিওর পর শুরু হয় মার্চপাস্ট। সেন নদীতে ৬ কিলোমিটারের ভাসমান প্যারেডে প্রায় ৭ হাজার অ্যাথলেটকে বহন করেছে ৮৫ টি নৌকা। সবগুলোই নৌকাতেই লাগানো থাকবে ক্যামেরা। যাতে করে নদীর তীরে থাকা দর্শকরা ক্লোজ-আপ ভিউ পেতে পারেন।

অস্তারলিজ ব্রিজ থেকে শুরু করে লুভরে জাদুঘর, পন্ত দে আর্টস ব্রিজ সহ অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থাপনা পেরিয়ে আইফেল টাওয়ারের কাছে এসে থামে অ্যাথলেটদের প্যারেড।

মার্চপাস্টে বাংলাদেশের পতাকা বহন করেন আর্চার সাগর ইসলাম। এবারের আসরে তিনিসহ অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের পাঁচ অ্যাথলেট।

মার্চপাস্টের ফাঁকে ফাঁকেই ফ্রান্সের ঐতিহ্য, বিপ্লব, ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয়। ছিল নাচগানের আয়োজনও। যার শুরুটা করেন পপ গায়িকা লেডি গাগা। এরপর একে একে সুরে মাতোয়ারা করে রাখেন র‍্যাপার রিম কে, মেটাল ব্যান্ড গজিরা ও আয়া নাকামুরা।

আধার নেমে এলে আরও জমতে থাকে অনুষ্ঠান। মার্চপাস্ট শেষে প্যারিস অলিম্পিক কমিটি প্রধান ও আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি প্রধানের ভাষণের পর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি এমানুয়েল ম্যাক্রো। এরপর আইফেল টাওয়ারে শুরু হয় জমকালো লেজার শো। আলোর জলকানি বারবারই মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। ৩ লাখেরও বেশি দর্শক বৃষ্টি উপেক্ষা করে কেবল তাকিয়ে ছিলেন সেদিকে।

মশালের আগুন থেকে কলড্রনের আলো জ্বালিয়ে অলিম্পিক শুরুর সংকেত দেন ফ্রান্সের সাবেক স্প্রিন্টার মেরি জোসে পেরেচ ও জুদোকা তেদি রিনার। কলড্রনটি দেখতে উষ্ণ বায়ু বেলুনের মতোই ছিল। ১৭৮৩ সালে প্রথমবারের মতো মানুষ বহনকারী উষ্ণ বায়ু বেলুনকে উড়তে দেখা যায়। যা আবিষ্কার করেন ফ্রান্সের মন্তগলফিয়ার সহোদর।

অনুষ্ঠানের শেষটা হয় বিখ্যাত মার্কিন গায়িকা সেলিন ডিওনের পারফরম্যান্সের মধ্য দিয়ে। দারুণ এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর কাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া মহাযজ্ঞ।

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি সেনাদের বোমার আঘাত থেকে বাঁচতে পরিত্যক্ত কারাগারে আশ্রয় নিয়েছেন কয়েকশ ফিলিস্তিনি। ইয়াসমিন আল-দারদেশি নামে এক নারী এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর বার্তাসংস্থা রয়টার্সের।

গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিসের একটি জেলা থেকে বাস্তচ্যুত হওয়ার পর কারাগারে আশ্রয় নেয় ইয়াসমিন আল দারদাসির পরিবার। দারদাসি জানান, তার পরিবার তিন দিন একটি গাছের নিচে কাটিয়েছেন। এখন তারা খান ইউনিসের কেন্দ্রীয় সংশোধন ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের মসজিদে থাকেন। এখানে তারা সূর্যের প্রখর রোদ থেকে রক্ষা পাচ্ছে। এর চেয়ে বেশি আর তেমন সুবিধা পাচ্ছে না।

ইয়াসমিনের স্বামীর কিডনি ও ফুসফুসের সমস্যা রয়েছে। অসুস্থ এ মানুষটি কোনো ধরনের লেপ ও তোষক ছাড়াই থাকছেন।

এই ফিলিস্তিনি নারী রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা এখানেও বসতি স্থাপন করছি না। এই নারীর শঙ্কা এখান থেকেও তাদের সরিয়ে দেওয়া হবে।’

ইসরায়েলের দাবি বেসামরিক মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তারা গাজায় অভিযান চালাচ্ছে। কিন্তু ফিলিস্তিনিরা বলছেন ইসরায়েলি হামলায় তারা সব হারিয়েছেন। এখন তাদের যাওয়ার আর কোনো নিরাপদ জায়গা নেই।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন। এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

সর্বশেষ সংবাদ

দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিল ফ্রান্স
ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের
ইসরায়েল নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত যুক্তরাজ্যের, চাপে নেতানিয়াহু
সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৪তম জন্মদিন আজ
বাংলাদেশে নতুন নির্বাচনের দাবি ড. ইউনূসের
জালিমদের ব্যাপারে ইসলাম যা বলে
ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক
আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি