শনিবার, ১১ মে ২০২৪ | ২৮ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বইমেলার চাপ সামলাতে নতুন নির্দেশনা ডিএমপির

ছবি: সংগৃহীত

অন্যান্য দিনসহ ছুটির দিনলোতে চাপ সামলাতে আমর একুশে বইমেলা নিয়ে নতুন নির্দেশনা ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। বইমেলা উপলক্ষে অত্যধিক যানবাহনের চাপ হওয়ায় রাজধানীবাসীকে শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা পরিহার করে বিকল্প ট্রাফিক রুট অনুসরণ করার জন্য ডিএমপির পক্ষ থেকে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।

শনিবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ডিএমপি জানায়, অমর একুশে বইমেলা জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। বিশেষ করে ছুটির দিনগুলোর বিকেলে এবং অন্যান্য দিন সন্ধ্যায় মেলায় বিপুলসংখ্যক দর্শনার্থীর আগমন ঘটছে। এর ফলে শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অত্যধিক যানবাহনের চাপ পরিলক্ষিত হওয়ায় নাগরিকদেরকে উল্লিখিত সময়ে শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা পরিহার করে নিম্নলিখিত ট্রাফিক রুট অনুসরণ করার জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে।

১. যেসব যানবাহন ব্যবহারকারী ভিআইপি রোড ব্যবহার করে মতিঝিল, গুলিস্তান অথবা পুরান ঢাকার দিকে যেতে চান তারা বিকল্প রোড হিসেবে শহীদ ক্যাপ্টেন মনসুর আলী সরণি (সাতরাস্তা-মগবাজার-কাকরাইল মসজিদ) ব্যবহার করতে পারবেন।

২. যেসব যানবাহন ব্যবহারকারী মিরপুর রোড-এলিফ্যান্ট রোড ব্যবহার করে মতিঝিল, গুলিস্তান অথবা পুরান ঢাকার দিকে যেতে চান তারা মিরপুর রোডে নিউমার্কেট-আজিমপুর-পলাশী-চানখারপুল এলাকা ব্যবহার করে গন্তব্যে যেতে পারবেন।

৩. যেসব যানবাহন ব্যবহারকারী পুরাতন হাইকোর্ট মোড় হয়ে দোয়েল চত্বর হয়ে নীলক্ষেত-নিউমার্কেট, আজিমপুর অথবা এলিফ্যান্ট রোডের দিকে যেতে চান তারা সরকারি কর্মচারি হাসপাতাল-নিমতলি-শহীদুল্লাহ হল ক্রসিং-শহীদ মিনার-পলাশী হয়ে যেতে পারবেন।

এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় নির্ধারিত পার্কিং এলাকা ছাড়া যানবাহন পার্কিং নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক-রমনা বিভাগ অমর একুশে বইমেলা উপলক্ষ্যে যানবাহন চলাচলে শৃঙ্খলা রক্ষা ও যানজট এড়ানোর লক্ষ্যে নাগরিকদের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করছে।

Header Ad

আফগানিস্তানে ভারী বৃষ্টি ও বন্যায় ৬০ জনের প্রাণহানি

ছবি: সংগৃহীত

আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ৬০ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ। এছাড়া ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে সৃষ্ট এই বন্যায় নিখোঁজ রয়েছেন আরও বহু মানুষ।

শনিবার (১১ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উত্তর আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ৬০ জন মারা গেছেন এবং আরও ১০০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন বলে তালেবান কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

বিবিসি বলছে, দেশটি উত্তরাঞ্চলীয় বাঘলান প্রদেশের পাঁচটি জেলায় ভারী বৃষ্টিপাতের পর আরও কয়েক ডজন লোক নিখোঁজ রয়েছেন। শুক্রবার রাতে এই অঞ্চলে আরও দুটি ঝড়ের পূর্বাভাসের দেওয়া হয়েছিল। এতে করে সেখানে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া বেশ কিছু ছবিতে বেশ কয়েকটি গ্রামের বাড়িঘরের মধ্য দিয়ে পানির স্রোত বয়ে যেতে দেখা যাচ্ছে। এছাড়া ভয়াবহ এই বন্যা দেশটির এই অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করেছে।

মূলত গত কয়েক সপ্তাহ ধরে আফগানিস্তানে অস্বাভাবিকভাবে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। গত এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে বন্যায় দেশটিতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন।

আফগানিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আব্দুল মতিন কানি বিবিসিকে বলেছেন, যারা মারা গেছেন তারা বাঘলান প্রদেশের বোরকা জেলার মানুষ। সেখানে দুই শতাধিক মানুষ তাদের ঘরের মধ্যে আটকা পড়েছেন।

আফগান সরকারের এই কর্মকর্তা এর আগে বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে বলেন, আটকে পড়া মানুষকে উদ্ধারের জন্য হেলিকপ্টারগুলোকে বাঘলানে পাঠানো হয়েছে। এই এলাকাটি রাজধানী কাবুলের সরাসরি উত্তরে অবস্থিত। তবে রাতে দৃষ্টিশক্তির ঘাটতির কারণে ‘অপারেশন সফল নাও হতে পারে’ বলে জানান তিনি।

এদিকে, স্থানীয় কর্মকর্তা হেদায়তুল্লাহ হামদর্দ বার্তাসংস্থা এএফপিকে বলেছেন, সেনাবাহিনীসহ জরুরি কর্মীরা ‘কাদা ও ধ্বংসস্তূপের নিচে সম্ভাব্য ক্ষতিগ্রস্তদের সন্ধান করছেন’। এই কর্মকর্তা আরও বলেছেন, ঘরবাড়ি হারিয়েছে এমন কিছু পরিবারকে তাঁবু, কম্বল এবং খাবার সরবরাহ করা হয়েছে।

এছাড়া বন্যার জেরে কাবুলের সাথে উত্তর আফগানিস্তানের সংযোগকারী প্রধান সড়কটিও বন্ধ রয়েছে।

গত মাসে আফগানিস্তানের পশ্চিমে বন্যায় কয়েক ডজন লোক মারা যাওয়ার পরে এবার উত্তরাঞ্চলে বন্যার এই ঘটনা ঘটল। এর ফলে হাজার হাজার মানুষের মানবিক সহায়তার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। প্রায় ২ হাজার ঘরবাড়ি, তিনটি মসজিদ এবং চারটি স্কুলও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

মূলত আকস্মিক বন্যা যখন ঘটে তখন এত বেশি বৃষ্টিপাত হয় যে, স্বাভাবিক নিষ্কাশন ব্যবস্থা সেটি মোকাবিলা করতে পারে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অপেক্ষাকৃত শুষ্ক ঠান্ডা মাটির জন্য বৃষ্টিপাত শোষণ করা আরও কঠিন করে তুলেছে।

মূলত আফগানিস্তানে প্রতি বছর মুষলধারে বৃষ্টি এবং বন্যায় মানুষ মারা যায়। এছাড়া বিচ্ছিন্ন গ্রামীণ এলাকায় দুর্বলভাবে নির্মিত ঘরগুলো বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ।

বিশেষজ্ঞদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে আফগানিস্তান বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর একটি হয়ে উঠেছে।

বৃষ্টি ভেজা স্নিগ্ধ বৈশাখের সকালের দেখা পেল রাজধানীবাসী

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঝুম বৃষ্টি হয়ে গেল। শনিবার (১১ মে) সকাল সাতটার দিকে বৃষ্টি শুরু হয়। নতুনবাজার, বাড্ডা, রামপুরা, পল্টন, মতিঝিল, গুলিস্তানসহ অনেক এলাকায় বৃষ্টি হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তবে বৃষ্টির পরিমাণ কোথাও কম আবার কোথাও বেশি। সকাল সাড়ে আটটা পর্যন্ত মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছিল। বৃষ্টির কারণে নগরজুড়ে স্বস্তি ফিরে এসেছে।

রাজধানীসহ দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে বৃষ্টিপাত হতে পারে সেই পূর্বাভাস আগেই দিয়েছিল আবহাওয়া অফিস। ভোর থেকেই রাজধানীর আকাশ ঢেকে যায় কালো মেঘে। সঙ্গে আকাশের গর্জন। সকালেও রাজধানীতে বিরাজ করে রাতের আবহ। দুর্ঘটনা এড়াতে গাড়িগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলতে দেখা যায়। এমন অবস্থার মধ্যে সাতটার একটু পরেই আকাশ ভেঙে নেমে আসে বৃষ্টি।

এমন বৃষ্টি রাজধানীবাসীর জীবনে স্বস্তি এনে দিলেও অনেককে আবার ভোগান্তিতেও পড়তে হয়েছে। বিশেষ করে সকালে জরুরি কাজে যারা ঘরের বাইরে বেরিয়েছেন তাদের পড়তে হয়েছে ভোগান্তিতে। বৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে মানুষ যে যেখানে পেরেছেন আশ্রয় নিয়েছেন। কেউবা বিভিন্ন দোকান মার্কেটের বারান্দায় আশ্রয় নিয়েছেন। তারপরেও বৃষ্টিতে মানুষের মধ্যে স্বস্তি প্রকাশ করতে দেখা গেছে।

অনেককে বৃষ্টির দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করতে দেখা গেছে। অনেকে সকালে হলেও বাসার বারান্দা, রাস্তায়, বৃষ্টিতে ভিজে উল্লাস করেছেন। এমন বৃষ্টি জাগিয়ে তুলেছে অনেকের ছেলেবেলার আবেগ।

এদিকে আবহাওয়া অফিসের সর্বশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শুক্রবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। পাশাপাশি, কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে।

সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে পাকিস্তানকে হারাল আয়ারল্যান্ড

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বকাপের প্রস্তুতির শুরুতেই বড় ধাক্কা হজম করতে হলো পাকিস্তানকে। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচেই হারের মুখ দেখেছে বাবর আজমের দল। অধিনায়ক বাবরের ওয়ানডে মেজাজের ব্যাটিং আরও একবার পড়েছে প্রশ্নের মুখে। আইরিশদের বিপক্ষে ১৮২ রান তোলার দিনেও হারতে হলো ২০০৯-এর টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়নদের।

অ্যান্ডি বালবার্নির ৭৭ রানের সঙ্গে হ্যারি টেক্টরের কার্যকরী ৩৬ রান আইরিশদের রেখেছিল জয়ের কক্ষপথে। দরকার ছিল ভালো ফিনিশিং। ক্যাম্ফারের ৭ বলে ১৫ রানের ক্যামিও শেষ পর্যন্ত সেই কাজও সহজ করে দেয়। পাকিস্তানের বিপক্ষে আয়ারল্যান্ডের জয় ৫ উইকেটে।

ডাবলিনের ক্যাসেল অ্যারেনায় টস জিতে আগে পাকিস্তানকে ব্যাট করতে পাঠান আইরিশ অধিনায়ক পল স্টার্লিং। বেশ কিছুদিন ধরেই পাকিস্তানের ওপেনিং জুটি নিয়ে প্রশ্ন ছিল। তবে আজও সেই সাইম আইয়ুব এবং মোহাম্মদ রিজওয়ান জুটিই শুরু করেছে পাকিস্তানের ইনিংস। তাতে অবশ্য খুব একটা রান ওঠেনি। ৪ বলে ১ রান করেই বিদায় নেন রিজওয়ান।

এরপরেই ক্রিজে বাবর আজম এবং সাইম আইয়ুবের জুটি। দুজনের জুটিতে রান খারাপ ওঠেনি। রান এসেছে ওভারপ্রতি ৯ করে। তবে এতে সাইমের কৃতিত্বই বেশি। আউট হওয়ার আগে ১৫৫ এর বেশি স্ট্রাইকরেটে ২৯ বলে তুলেছেন ৪৫ রান। পাকিস্তানকে বড় স্কোরের ভিত দিয়েছে সেই ইনিংসটিই। ৯২ রানে তার আউট হওয়ার পর বাবর তুলে নেন ক্যারিয়ারের ৩৪তম টি-টোয়েন্টি ফিফটি। তবে এমন ইনিংসেও সমালোচনা এড়ানো যায়নি। ৪৩ বলে ৫৭ রানের ইনিংসটি পাকিস্তানের রানের চাকাই বরং খানিক ধীর করে রেখেছিল।

যদিও এসময় পাকিস্তানের হয়ে রান করতে পারেননি কেউই। ১৮ বলে ২০ রানের আরেকটি ধীরগতির ইনিংস খেলেন ফখর জামান। আর আজম খান এবং শাদাব খান দুজনেই ফিরেছেন ডাক মেরে। শেষদিকে ইফতিখান ৩ চার এবং ৩ ছক্কায় ১৫ বলে ৩৭ রান করে দলের রানের চাকা ঘোরান। আর তাকে সঙ্গ দেন শাহিন আফ্রিনি। তার ৮ বলের ইনিংসে এসেছে ২০ রান। তাতেই পাকিস্তান পেয়ে যায় ১৮২ রানের বড় পুঁজি।

ব্যাট হাতে আইরিশদের সূচনাও খুব একটা ভালো হয়নি। দলীয় ১৪ রানে নাসিম শাহের বলে পল স্টার্লিং আর ২৭ রানে আব্বাস আফ্রিদির বলে আউট হন লকরান টাকার। দুজনেই ক্যাচ আউটের শিকার। এরপরেই টেক্টরকে নিয়ে দারুণ এক জুটি গড়েন ম্যাচসেরা বালবার্নি। পার হয় দলীয় শতরান। হ্যারি টেক্টর ফিরে যান ১৩তম ওভারে। স্কোরবোর্ডে তখন ১০৪ রান।

আয়ারল্যান্ডের জন্য জয় তখনো দূরের বাতিঘর। এ সময় ১২ বলে ২৪ রানের দ্রুতগতির এক ইনিংস উপহার দেন জর্জ ডকরেল। ছোট এই ক্যামিওটাই ম্যাচ নিয়ে আসে হাতের মুঠোয়। দলীয় ১৪৩ রানে ডকরেল ফিরে গেলেও বিপদ হয়নি। বালবার্নি ফিফটির পরেও ধরে রেখেছিলেন রান তোলার গতি।

১৯তম ওভারে থামে তার ৫৫ বলে ৭৭ রানের ইনিংস। কিন্তু ততক্ষণে ঠিকই জয়ের কাছাকাছি চলে যায় আয়ারল্যান্ড। আর শেষ ওভারে দুই চার মেরে দলকে জয় এনে দেন কার্টিস ক্যাম্ফার।

 

সর্বশেষ সংবাদ

আফগানিস্তানে ভারী বৃষ্টি ও বন্যায় ৬০ জনের প্রাণহানি
বৃষ্টি ভেজা স্নিগ্ধ বৈশাখের সকালের দেখা পেল রাজধানীবাসী
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে পাকিস্তানকে হারাল আয়ারল্যান্ড
বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত, দুদিন পর মরদেহ ফেরত
সব সরকারি হাসপাতালে অবৈধ ক্যান্টিন ও ফার্মেসি বন্ধের নির্দেশ
ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ দেওয়ার প্রস্তাব পাস
আইপিএলের ইতিহাসে সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি করলেন গিল
হোয়াইটওয়াশের পথে জিম্বাবুয়ে, চতুর্থ ম্যাচেও জিতল বাংলাদেশ
সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেনের সাবেক স্ত্রী নাসিম পারভীনের লাশ উদ্ধার
পানি শুন্য ছোটযমুনা নদীর বুকে ধান চাষ!
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্জনে অর্জন দেখছে বিএনপি
ফিলিস্তিনি ভাই-বোনদের রক্ষা করুন, বললেন পলক
বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নি সন্ত্রাস ও রক্তপাত: ওবায়দুল কাদের
চড়া সবজির দাম, নাগালের বাইরে নিত্যপণ্য
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানালেন গোবিন্দগঞ্জ বিএনপির নেতৃবৃন্দ
ইসরায়েলের তীব্র হামলার মুখে রাফা ছাড়ল ৮০ হাজারের বেশি মানুষ
টাঙ্গাইলে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ
ভারতীয় নির্বাচনে কোনো হস্তক্ষেপ করছি না : যুক্তরাষ্ট্র
বাবা হওয়ার খুশিতে আবারও বিয়ে করলেন জাস্টিন বিবার
জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ ইস্যুতে ভোট আজ