রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নানা চ্যালেঞ্জের বাজেট বৃহস্পতিবার

করোনার ক্ষতি পুষিয়ে না উঠতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের দাবানলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও মারাত্মক প্রভাব পড়েছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি নিম্ন আয়ের মানুষ থেকে শুরু করে শীর্ষ ব্যবসায়ীদেরও কাবু করে দিয়েছে। আইএমএফের শর্ত পূরণে প্রায় খাতে ভর্তূকি তুলে নেওয়ায় মূল্যস্ফীতি ঠেকানো যাচ্ছে না। সরকারও বলছে বিশ্ববাজার টালমাটাল। অপরদিকে জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় ভোটারদের সন্তুষ্টির জন্য দৃশ্যমান খাতে বেশি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এমন কঠিন পরিস্থিতিতে সরকার আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে বৃহস্পতিবার (১ জুন)।

প্রস্তাবিত বাজেটের আকার হতে যাচ্ছে প্রায় ৭ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। যা মোট জিডিপির প্রায় ১৫ দশমিক ২০ শতাংশ। এটা চলতি (২০২২-২০২৩) অর্থবছরের বাজেটের তুলনায় প্রায় ৮২ হাজার কোটি টাকা বেশি। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বাজেটের আকার আরও বাড়লেও সমস্যা নেই। কিন্তু মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণই বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ ডলার সংকটে পণ্যের দাম লাগামহীন হয়ে পড়েছে।

বিভিন্ন সূত্র জানায়, জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। এ জন্য মেট্রোরেলসহ বড় বড় অবকাঠমোতে সরকার চলতি অর্থবছরের মতো আগামী অর্থবছরেও বেশি বেশি করে অর্থ বরাদ্দ দিচ্ছে। এ জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) বেশি করে ২ লাখ ৭৪ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে।

এ জন্য বাজেটের আকারও বেশি করে ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হচ্ছে পাঁচ লাখ কোটি টাকা। এ জন্য বাজেটে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) লক্ষ্যমাত্রাও বেশি ধরা হচ্ছে। এর আকার হতে যাচ্ছে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। যেখানে চলতি অর্থ বছরে লক্ষ্যমাত্রা ধরা ছিল ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা ১৬ দশমিক ২০ শতাংশ বাড়ানো হচ্ছে আগামী বাজেটে। তারপরও বিশাল ঘাটতি থাকছে। এটা মেটাতে ব্যাংকের ঋণ নির্ভর করতে হচ্ছে বাজেটে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বেশ কিছু শর্ত রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আগামী অর্থবছরে পাঁচ লাখ কোটি টাকার রাজস্ব সংগ্রহের পরিকল্পনা করছে সরকার। এর মধ্যে আয়কর, মূল্য সংযোজন কর (মূসক বা ভ্যাট) ও শুল্ক—এ তিন খাত থেকেই জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) সংগ্রহ করতে হবে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। বাকি ৭০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে ৫০ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করা হবে কর ছাড়া নন-ট্যাক্স রেভিনিউ (এনটিআর) বাবদ। আর ২০ হাজার কোটি টাকা এনবিআরবহির্ভূত কর ও অনুদান থেকে ধরা হচ্ছে।

আসছে বাজেটে অভ্যন্তরীণ খাত থেকে সরকার দেড় লাখ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে, যার ৮০ শতাংশ বা ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকাই ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে নেওয়া হবে। বাকি ৩০ হাজার কোটি টাকা নেওয়া হবে সঞ্চয়পত্র ও বন্ড ব্যবস্থা থেকে। আর বিদেশি ঋণ ও অনুদান থেকে নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা।

বাজেট প্রসঙ্গে সিপিডির সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান, জিডিপির তুলনায় আমাদের বাজেটের সাইজ খুবই বেশি না। বিভিন্ন অবকাঠামোর উন্নয়নসহ জনগণের কল্যাণে বাজেটের আকার আরও বেশি ১২ লাখ কোটি টাকা হওয়া দরকার। নিম্ন আয়ের মানুষকে আরও সহায়তা দিতে হবে। আইএমএফের শর্তে ভর্তূকি তুলে নেওয়ায় মূল্যস্ফীতি লাগামহীন হয়ে যাচ্ছে। সরকারকে এটা নিয়ে ভাবতে হবে। কোনোক্রমেই কৃষি ভর্তূকি কমানো যাবে না। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে জ্বালানিখাতে ভর্তূকি বিবেচনা করতে হবে। সম্পদের অপচয় ও দুর্নীতি বন্ধে সরকারি প্রকল্পে ব্যয় কমাতে হবে।

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুরও বলেন, বাজেটে সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার কথা অবশ্যই ভাবতে হবে। ডলার সংকটে পণ্যের পরিমাণ না বাড়লেও দাম ঠিকই বাড়ছে। বাজার স্বাভাবিক করতে প্রয়োজনে টাকার অবমূল্যায়ন করে ডলারের দাম আরও বাড়তে হবে। কারণ ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের প্রভাবে সংকট ভয়াবহ হয়ে গেছে। সামষ্টিক অর্থনীতিতে এত বড় চ্যালেঞ্জে আর কখনো পড়েনি বাংলাদেশ। রপ্তানি ছাড়া আপাতত স্বস্তির সূচক খুব একটা নেই। সংকট মোকাবিলায় কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে বাজেট ঘোষণা করতে হচ্ছে সরকারকে। আগামী অর্থবছরের বাজেট হতে হবে ব্যতিক্রমধর্মী ও ঝুঁকি মোকাবিলার বাজেট। কেননা মূল্যস্ফীতি কমানো ও বাজেটের ঘাটতি অর্থায়নই বড় চ্যালেঞ্জ হবে।

তবে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, এটা নির্বাচনের বাজেট না। জনতুষ্টিরও না। জনকল্যাণের জন্যই বাজেট দেওয়া হচ্ছে। কারণ মানুষ ভালো থাকবে এটা সরকার চায়। সেই আলোকে সারা দেশের মানুষের জন্য সরকার কাজ করছে। সবার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেওয়া হয়েছে। রাস্তাঘাট করা হয়েছে। আগামীর বাজেটও সেভাবে তৈরি করছে সরকার যাতে সবাই এর সুফল পায়।

উল্লেখ্য, চলতি ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা, যা মোট জিডিপির প্রায় ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ। ওই বাজেট ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বাজেটের তুলনায় ৭৪ হাজার ৩৮৩ কোটি টাকা বেশি ছিল। ৬ এপ্রিল অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে বাজেটের সার্বিক ব্যাপারে একটি বৈঠক হয়েছে। সেখানে বাজেটের আকার ও রাজস্ব আয়ের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এরই অংশ বিশেষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদনের পর সব প্রস্তুতি নিয়ে ১জুন চ্যালেঞ্জের বাজেট সংসদে উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বাজেট সাধারণত জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের বৃহস্পতিবারে পেশ করা হয়। কিন্তু এবার কোরবানির ঈদ ঘনিয়ে আসায় প্রথম সপ্তাহে বাজেট পেশ করা হচ্ছে।

জেডএ/আরএ/

Header Ad

এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানাল বোর্ড

ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল ৯ থেকে ১১ মের মধ্যে প্রকাশিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে তিনি গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তপন কুমার সরকার বলেন, ‘ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করে এ সংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ৯, ১০ ও ১১ মে-এই তিনটি তারিখের মধ্যে যে কোনো এক দিন ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির ওপর।’

সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা হয়ে থাকে। সে হিসাবে, মে মাসের ১১ তারিখের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার কথা।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ মার্চ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।

এবার সারা দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে মোট ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসেছিল। তাদের মধ্যে ছাত্র ৯ লাখ ৯২ হাজার ৮৭৮জন এবং ছাত্রী ১০ লাখ ৩১ হাজার ৩১৪ জন। দেশের ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৩ হাজার ৭০০ কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়।

বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় এ বছর মোট ২ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছে। ছাত্র ১ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪জন এবং ছাত্রী ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫২৬ জন। সারাদেশের ৯ হাজার ৬৭৯টি মাদ্রাসার পরীক্ষার্থীরা ৭১৮টি কেন্দ্রে দাখিল পরীক্ষা দেয়।

এছাড়া বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় ২০২৪ সালে মোট পরীক্ষা দিয়েছে ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৭৩ জন। তাদের মধ্যে ছাত্র ৯৪ হাজার ৮৩১ জন, ছাত্রী ৩১ হাজার ৫৩২ জন। সারা দেশের ২ হাজার ৮৭৭টি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৭০৯টি কেন্দ্রে ভোকেশনাল পরীক্ষা দিয়েছে।

গোবিন্দগঞ্জে চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার

চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে ঠান্ডার পরশ নিতে চোরাবালিতে আটকে পড়া অপূর্ব বিশ্বাস নামের এক কিশোরকে সংকটাপন্ন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে গোবিন্দগঞ্জে নির্মাণাধীন শেখ রাসেল স্টেডিয়াম এলাকা থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল তাকে উদ্ধার করে। অপূর্ব বিশ্বাস পৌর এলাকার বোয়লিয়া গ্রামের সুকুমার বিশ্বাসের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, প্রচণ্ড গরমের কারণে তার সঙ্গীদের সাথে নিয়ে খেলার সময় নির্মাণাধীন শেখ রাসেল স্টেডিয়ামে একটি পাইলিং কাদা পানিতে খেলা করছিল এসময় অপূর্ব বিপদজ্জনক ভাবে পাইলিংয়ের চোরাবালিতে আটকে যায়। এক পর্যায়ে সে ডুবে যাওয়ার উপক্রম হলে গোবিন্দগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়া হয়। ফায়ার সার্ভিসের একটি দল তাকে চোরাবালি থেকে উদ্ধার করে।

গোবিন্দগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের টিম লিটার আতিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, উদ্ধার করা অপূর্ব বিশ্বাসকে সুস্থ করে তার পরিবারের কারে হস্তান্তর করা হয়েছে।

চাকরি ছেড়ে বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে নাচানাচি, ভিডিও ভাইরাল

ছবি: সংগৃহীত

কর্ম পরিবেশকে বিরক্তিকর উল্লেখ করে চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন ভারতের পুনের এক ব্যক্তি। বিক্রয় সহযোগী হিসেবে কাজ করা অঙ্কিত চাকরি ছেড়েই বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে আনন্দ উল্লাস করেন। এ ঘটনার দৃশ্য ভিডিও করে অনলাইনে ছড়িয়ে দেন তারই বন্ধু জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর আনিশ বাগাত।

ওই কনটেন্ট ক্রিয়েটর বলেন, এ ধরনের ঘটনা সামনে আরও দেখা যাবে, কর্ম পরিবেশ দিন দিন অস্বস্তিকর হয়ে উঠছে। কারণ কর্মপরিবেশ ভালো না হলে চাকরি করা কঠিন।

বাগাত বলেন, তিন বছর ধরে কর্মপরিবেশ নিয়ে অস্বস্তিতে ছিলেন অঙ্কিত। ইনস্টাগ্রামে ওই ভিডিও শেয়ার করে অঙ্কিত বলেন, বসের কাছে আমার কোনো সম্মান ছিল না। মধ্যবিত্ত হওয়ায় বাধ্য হয়ে এতদিন চাকরি করতে হয়েছে।

অঙ্কিত তার অফিসের শেষ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য বন্ধু বাগাতের সঙ্গে আলোচনা করেন। বাগাতই তাকে অফিসের বাইরে ঢোল বাজানোর পরামর্শ দেয়। যখন ওই অফিসের ম্যানেজার বাইরে বের হন তখনই অঙ্কিতের বন্ধুরা ঢোল বাজাতে শুরু করে। ম্যানেজার এ দৃশ্য দেখে রেগে গিয়ে তা বন্ধ করার নির্দেশ দেন।

 

 
 
 
View this post on Instagram

A post shared by Anish Bhagat (anishbhagatt)

হারাপ্পা ইনসাইডের ২০২৩ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কর্মী বান্ধব বস এবং কর্মপরিবেশ ভালো না হলে অনেকে চাকরি ছেড়ে দেন। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বসের খারাপ ব্যবহারের কারণে প্রায় ৫৮ শতাংশ কর্মী চাকরি ছাড়েন।

সর্বশেষ সংবাদ

এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানাল বোর্ড
গোবিন্দগঞ্জে চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার
চাকরি ছেড়ে বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে নাচানাচি, ভিডিও ভাইরাল
টাঙ্গাইলে বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন, হিটস্ট্রোকে নারীর মৃত্যু
৬০ বছর বয়সে সেরা সুন্দরীর খেতাব, কে এই আর্জেন্টাইন নারী?
গোবিন্দগঞ্জে দুই বন্ধুকে সাথে নিয়ে প্রেমিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
হজের প্রথম ফ্লাইট ৯ মে
স্বর্ণের দাম আরও কমলো
আজও দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
মস্কো চলচ্চিত্র উৎসবের পুরস্কার জিতল বাংলাদেশের সিনেমা
বনানীতে সড়কের মাঝে চলন্ত যাত্রীবাহী বাসে আগুন
টাঙ্গাইলে ইসতিসকার নামাজ শেষে মুসল্লিদের অঝোরে কান্না
আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছিল তিন বিদেশি শক্তি: জিএম কাদের
উন্নয়নের ভেলকিবাজিতে দেশ এখন মৃত্যু উপত্যকা: রিজভী
চিফ হিট অফিসার একটি টাকাও বেতন নেন না: মেয়র আতিক
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অফিস
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল একই পরিবারের ৩ জনের
সরকারি স্কুল খুলছে রোববার, শ্রেণি কার্যক্রম চলবে যেভাবে
শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির আশায় নওগাঁয় ইসতিসকার নামাজ
জুলাইয়ের মধ্যে শেষ হচ্ছে তিন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার চাকরির মেয়াদ