বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০২৪ | ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

নারী দিবস কীভাবে এলো? কেন এলো?

সমাজতান্ত্রিক দলের কর্মীদের মাধ্যমে আমেরিকাতে প্রথম উদযাপন শুরু হলো নারী দিবস। এরপর জার্মানিতে তাদের নারী কর্মীদের আন্তর্জাতিক দ্বিতীয় সম্মেলন। সেই থেকে ১৯৬০’র দশকের শেষ পর্যন্ত বাম দেশগুলোই নারী দিবস আন্তর্জাতিকভাবে উদযাপন করছে। ১৯৭৭ সালে জাতিসংঘ শুরু করে। এখন নারীবাদী ও নারীদের প্রতি সহানূভূতিশীলরা; এনজিওগুলো ব্যাপকভাবে উদযাপন করে।

আন্তর্জাতিক নারী দিবস ‘৮ মার্চ’। বিশ্বজুড়ে, দেশে-দেশে দিবসটি ব্যাপক ও বর্ণাঢ্য আকারে পালনের ফলে এখন নারী দিবসের প্রয়োজনীয়তা, সার্বজনীনতা, নানা প্রেক্ষিত আমাদের সবার জানা। দিবসটি বিশ্বে ছুটির দিন হিসেবে পালনের কথা থাকলেও বাংলাদেশে পালিত হয় না। গেরস্থালি কাজে নারীর কোনো ছুটি নেই। এছাড়াও সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও আথসামাজিক অর্জনগুলো নারীর মাধ্যমে বিশ্ববাসীকে ব্যাপক ও ভালোভাবে জানানোর জন্য দিনটি ‌‘ছুটির দিন’ হিসেবে পালনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। নারীর অধিকার আদায়ের অন্দোলনের মূল ও কেন্দ্রীয় বিষয় দিবসটি। তাদের প্রধান আরো অধিকার-যেমন ‘লিঙ্গসমতা’ ও নারীর বিরুদ্ধে সারা দুনিয়াতে ‘সহিংসতা’ ও নারী নির্যাতনগুলোকে রুখতে দিবসটির কোনো বিকল্প নেই।

বিশ্বে প্রথম নারী দিবস পালিত হয়েছে ১৯০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের নিউ ইয়র্ক শহরে। আয়োজন করেছেন আমেরিকার সমাজতান্ত্রিক দলের (দি সোশ্যালিস্ট পার্টি অব আমেরিকা) কর্মীরা। প্রস্তাবটি করেছিলেন মার্কিন শ্রমিক অধিকার কমী, নারীদের ভোটাধিকারের আন্দোলনকারী ও শিক্ষাবিদ-তেরেজা মালকিয়েল। তিনিই প্রথম নারী হিসেবে কারখানার শ্রমিক থেকে এখানে সমাজতান্ত্রিক দলের প্রধানের দায়িত্বে আসেন। নিউ ইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের শ্রমিক আইনগুলোকে আবার তৈরি করতে তার লেখা ভূমিকা রেখেছে। তিনি দলের ‌উইমেন্স ন্যাশনাল কমিটিরও প্রধান ছিলেন। বয়স্ক নারীদের লেখাপড়ার সুযোগ প্রদানের ব্যবস্থা করতে তিনি কাজ করেছেন।

নারী অধিকারকর্মীরা জানান, ৮ মার্চ ১৮৫৭ সালে নিউ ইয়র্কের গামেন্ট শ্রমিক নারীদের একটি ব্যাপক প্রতিরোধ আন্দোলন থেকে দিবসটি পালনের শুরু হয়। তেরেজা মালকিয়েলের মাধ্যমে উদ্দীপ্ত হয়ে ১৯১০ সালের আগষ্টে আন্তর্জাতিক সমাজতান্ত্রিক নারী কর্মীদের সম্মেলন হয়েছে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে। তারা একে ‘তাদের দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন’ বলেন। আমেরিকান সমাজতান্ত্রিক দলের কর্মীদের মাধ্যমে অনুপ্রাণিত হয়ে দ্বিতীয় সম্মেলনে উপস্থিত হয়েছেন জার্মান কমিউনিস্ট পাটির অন্যতম নেত্রী ক্লারা জেটকিন, কেইট ডাংকার, পলা থিডার ও অন্যরা। তারাই একটি বার্ষিক নারী দিবসের প্রস্তাব করেন। তবে কোনো দিন নিদিষ্ট করে দিতে পারেননি।

এই সম্মেলনে মোট ১শ অতিথি ১৭ দেশ থেকে এসেছেন। তারা সবাই মিলে সমানাধিকার ও নারীদের কষ্টগুলো কমাতে একটি দিবস পালনের উদ্যোগ নেন। এর পরের বছর তাদের মাধ্যমে পুরো ইউরোপের দেশগুলোকে কম, বেশি দিবসটি পালিত হয়। ১৯১৭ সালে সোভিয়েত রাশিয়াতে নারীরা ‘ভোটাধিকার’ লাভ করার পর একটি জাতীয় দিবস হিসেবে ‘ছুটির দিন’ আকারে ৮ মার্চ নারী দিবস হিসেবে পালন শুরু হয়। ফলশ্রুতিতে বিশ্বের কমিউনিষ্ট দেশগুলো দিবসটি পালন করে। ১৯৬০’র দশকের শেষের দিকে বৈশ্বিক নারীবাদী আন্দোলনকর্মীরা দিবসটি পালন শুরু করার আগে বামপন্থী আন্দোলন হিসেবেই পালিত হয়েছে। ১৯৭৭ সাল থেকে জাতিসংঘ দিবসটি বিশ্বে পালন শুরু করে। এবারের প্রতিপাদ্য হলো-‘একটি লিঙ্গসমতার বিশ্ব কল্পনা করুন।

একটি বিশ্ব যেখানে নারী ও পুরুষে কোনো বাধা নেই, নেই কোনো বঞ্চনা। বিশ্বটি আমাদের সবার এমনই প্রাপ্য, ন্যায়বিচার ও ন্যায়সঙ্গত এবং অর্ন্তভুক্তির। এমন বিশ্ব যেখানে পার্থক্যকে মূল্য দেওয়া হয় ও উদযাপন করা হয় মানুষের সমতার। আমরা একত্রে নারীর সমতাকে তৈরি করতে পারি। সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা সবাই সবগুলো, সব ধরণের বাধা দূর করতে পারি। বাধাগুলোর বিপক্ষে সচেতনতার আন্দোলন তৈরি করতে পারি। কাজে নামতে পারি। নারীদের অর্জনগুলোকে শ্রদ্ধা করতে পারি।’

ওএস/

Header Ad

‘আওয়ামী লীগ কোনো ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি’

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ কোনো অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে।

৬ দিনের থাইল্যান্ড সফর নিয়ে আজ (বৃহস্পতিবার) গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন নিয়ে অনেক কিছু হয়েছে, যাতে নির্বাচনটা না হয়। আমার শক্তি দেশের জনগণ। জনগণের শক্তির ওপর আমি সবসময় বিশ্বাস করেছি এবং আমি এটাও বলতে চাই, জনগণ যতক্ষণ চাইবে ততক্ষণ ক্ষমতায় থাকব। কারণ আমরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে এসেছি।

 

যুদ্ধকে ‘না’ বলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি

ছবি: সংগৃহীত

৬ দিনের থাইল্যান্ড সফরের বিস্তারিত তুলে ধরতে আজ (বৃহস্পতিবার) সংবাদ সম্মেলন করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, বিশ্বজুড়ে সকল ধরনের আগ্রাসন ও নৃশংসতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্য এবং যুদ্ধকে ‘না’ বলার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। সেই সাথে ফিলিস্তিনে অব্যাহত গণহত্যা, মিয়ানমারে চলমান সংঘাত ও রোহিঙ্গা সমস্যা নিরসনে এশিয়া-প্রশান্ত অঞ্চলসহ বিশ্ব সম্প্রদায়কে একযোগে কাজ করারও আহ্বান জানিয়েছেন।

আজ (বৃহস্পতিবার) বেলা সাড়ে ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে থাইল্যান্ড সফরের বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে দ্বিপাক্ষিক সফরে এবং ইউএন-এসক্যাপের ৮০তম অধিবেশনে যোগদানের জন্য আমি গত ২৪ থেকে ২৯ এপ্রিল খাইল্যান্ড সফর করি। কয়েকজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপদেষ্টা এবং ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ আমার সফরসঙ্গী ছিলেন। ২৪ এপ্রিল ব্যাংককে পৌঁছালে বিমানবন্দরে আমাকে লালগালিচা সংবর্ধনা, গার্ড অব অনার ও গানস্যালুটের মাধ্যমে অভ্যর্থনা জানানো হয়।

তিনি আরও বলেন, গত ২২ থেকে ২৬ এপ্রিল ব্যাংককে ইউএন-এসক্যাপের ৮০তম বার্ষিক অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদানের জন্য সংস্থাটির এক্সিকিউটিভ সেক্রেটারি আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। দেশে ব্যস্ত থাকায় আমি তাতে অংশ নিতে পারিনি। তবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমার পূর্বধারণকৃত একটি ভিডিও বার্তা প্রদর্শন করা হয়।

শেখ হাসিনা বলেন, ২৫ এপ্রিল সকালে ইউএন-এসক্যাপের একটি অধিবেশনে আমি এশীয় প্রশান্ত অঞ্চলে সহযোগিতা জোরদার করার মধ্য দিয়ে জাতিসংঘের এজেন্ডা ২০৩০ ও টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন বিষয়ে বক্তব্য প্রদান করি। আমি বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন অভিজ্ঞতা তুলে ধরার পাশাপাশি আমাদের নিজস্ব উদ্ভাবিত ও বাস্তবায়িত বিভিন্ন উন্নয়ন মডেল এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশের সঙ্গে বিনিময় করার বিষয়ে আমাদের আগ্রহ ব্যক্ত করি।

‘একইদিনে, জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ও ইউএন-এসক্যাপের এক্সিকিউটিভ সেক্রেটারি আরমিদা সালসিয়ান আলিসজাহবানা আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। আলাপকালে, আমি দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে পারস্পারিক সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করি।

 

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে ভারতকে নতুন প্রস্তাব পাকিস্তানের

ছবি: সংগৃহীত

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির এবারের আসরের আয়োজন নিয়ে দোটানায় পড়েছে পাকিস্তান। যার নেপথ্যে দেশটিতে গিয়ে ভারতের খেলতে না চাওয়া। ভারত এই টুর্নামেন্টও হাইব্রিড মডেলে খেলতে চায় বলে বিসিসিআইয়ের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে কিছুদিন আগে জানিয়েছিল সংবাদসংস্থা আইএএনএস। তবে এর মাঝেও নতুন প্রস্তাব নিয়ে হাজির হয়েছে পাকিস্তান। তারা ভারতের সব ম্যাচ লাহোরের এক ভেন্যুতেই আয়োজন করতে চায়।

ক্রীড়াভিত্তিক ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফোর এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে।

কয়েক দিন আগেই বিসিসিআইয়ের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে সংবাদসংস্থা আইএএনএস জানিয়েছিল এশিয়া কাপের মতো এই টুর্নামেন্টও হাইব্রিড মডেলে খেলতে চায় ভারত। আর এটি কিছুতেই হতে দিতে চায় না পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)।

কয়েকদিন আগে তারা আইসিসিকে তিনটি ভেন্যু করাচি, লাহোর ও রাওয়ালপিন্ডিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের কথা জানিয়েছিল পাকিস্তান। নিরাপত্তার স্বার্থে এবার তারা ভারতের সব ম্যাচ কেবল লাহোরেই আয়োজন করতে চায়। একই শহরে হবে টুর্নামেন্টটির ফাইনালও।

ক্রিকইনফোর এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, এক শহরে ভারতের ম্যাচ আয়োজন করলে, লজিস্টিকস এবং ভ্রমণকেন্দ্রিক নিরাপত্তাজনিত মাথাব্যথা কমে যায় পিসিবির।

এ ছাড়াও লাহোর শহরের অবস্থান ভারত-পাকিস্তানে ওয়াগাহ সীমান্ত ক্রসিংয়ের কাছাকাছি জায়গায়। আর এর মাধ্যমে সহজেই ভারতীয় দর্শকরা দেশটিতে প্রবেশের সুযোগ থাকছে।

পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি চলতি সপ্তাহের শুরুতে আইসিসির কাছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির একটি খসড়া পাঠিয়েছিলেন। যেখানে তিনি জানান, টুর্নামেন্টটি আগামী বছর ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে আয়োজন করা হতে পারে। তবে সিদ্ধান্ত হবে প্রতিযোগী আটটি দেশের আলোচনার ভিত্তিতে।

এর মাঝে আবার ভারত সেখানে খেলবে কি খেলবে না তারও নিশ্চয়তা চেয়েছে পিসিবি। ২০০৮ এশিয়া কাপের পর থেকে আর কোনো ভারতীয় দল পাকিস্তানে সফর করেনি। ওই বছরই মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় দুই দেশের রাজনৈতিক সম্পর্কের অবনতি ঘটেছে ক্রমাগত।

গত মঙ্গলবার করাচিতে আশাবাদী হয়ে পিসিবি সভাপতি নাকভি জানান, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে আট দলের সবাই পাকিস্তানে সফর করবে। যেখানে তিনি ভারতের খেলতে না চাওয়ার কোনো নেই বলেও উল্লেখ করেন।

পাকিস্তান এই টুর্নামেন্টটি আয়োজনে খুব মরিয়া, কারণ ১৯৯৬ বিশ্বকাপের পর আর কোনো আইসিসির ইভেন্ট আয়োজন হয়নি দেশটিতে।

এরপর ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কান দলের ওপর আরেক সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপও সরিয়ে নেওয়া হয় পাকিস্তান থেকে। এরপর দেশটিতে ৬ বছর কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন করা হয়নি।পরবর্তীতে ২০১৫ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফেরে বাবর আজমদের দেশে।

যেখানে এরই মাঝে ভারত বাদে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে যাওয়া প্রায় দেশই আলাদাভাবে সিরিজ খেলতে গিয়েছে। এর আগে সর্বশেষ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আসর বসেছিল ২০১৭ সালে। যেখানে পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।

সর্বশেষ সংবাদ

‘আওয়ামী লীগ কোনো ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি’
যুদ্ধকে ‘না’ বলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে ভারতকে নতুন প্রস্তাব পাকিস্তানের
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা
নাম্বার ওয়ান বলেই কি ফোন ফেলে দেবে সাকিব, বিচার দিলেন জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনপন্থীদের ওপর ইসরায়েলপন্থীদের হামলা
হবিগঞ্জে ট্রাক-প্রাইভেটকারের সংঘর্ষে একই পরিবারের ৪ জনসহ নিহত ৫
এলপিজির নতুন দাম নির্ধারণ আজ
সিসিইউতে ভর্তি খালেদা জিয়া
প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে আ.লীগ নেতার ফেসবুকে স্ট্যাটাস
সুখবর দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
মিল্টন সমাদ্দারের সব অপকর্ম বিবেচনায় নিচ্ছে ডিবি
সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আজ
বেঁকে যাওয়া রেললাইনে কচুরিপানা থেরাপি
এবারের আইপিএলে কি আউট হবেন না ধোনি?
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও বিস্তৃত করতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র
মানুষ আজ ন্যূনতম অধিকার থেকেও বঞ্চিত: মির্জা ফখরুল
মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
নওগাঁয় মাঠে ধান কাটতে গিয়ে গরমে কৃষকের মৃত্যু
আজও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রী