বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫ | ১২ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রকৃতিতে বসন্তের আগমন

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ঋতু বৈচিত্র্যের দেশ বাংলাদেশ। ছয়টি ঋতুচক্রের পালাবদলের মাধ্যমে শীতের পরেই আগমন ঘটে ঋতুরাজ বসন্তের। ফাল্গুন-চৈত্রের হাত ধরেই প্রকৃতিতে বসন্তের আবির্ভাব।

এ সময় শীতের রিক্ততা কাটিয়ে প্রকৃতিতে বসন্ত নিয়ে আসে নতুনত্ব। গাছে গাছে নতুন পত্রপল্লব, আম্রমুকুল,কোকিলের কুহুতান,পুষ্পের প্রস্ফুটিত হবার চিত্রই জানিয়ে দেয় এখন বসন্তকাল। এ সময় কুয়াশার চাদরে মোড়ানো নির্জীবতা থেকে বেরিয়ে এসে প্রকৃতি তার নতুন রঙে মেতে উঠে এবং তার সৌন্দর্য সর্বত্র ছড়িয়ে হয়ে ওঠে প্রাণবন্ত ও প্রাণচঞ্চল।

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বসন্তের ছোঁয়ায় প্রকৃতি ফিরে পায় তার সজীবতা। গাছে গাছে ভ্রমরের গুঞ্জন ,উড়ে বেড়ানো প্রজাপতির দল, ঘাস ফড়িং এর তিরিং বিড়িং লাফানো প্রকৃতিকে দান করে এক অনন্যতা। শীতের অসার পরিবেশে মলিনতা দূর করতেই যেন ঋতুচক্রের খেলায় মানুষের হৃদয়স্পর্শ করে আসে বসন্ত। মৃতপ্রায় প্রকৃতিকে প্রাণ সঞ্চার করতেই প্রকৃতি সাজে বসন্তের বর্ণিল রঙে। শতব্যস্ত থাকা শহুরে মানুষের মাঝে বসন্তের ছোঁয়া না লাগলেও গ্রামীন মানুষ তাদের মনের ক্যানভাসে বাসন্তীর রঙ মেখে প্রকৃতির সাথে নিজের সাদৃশ্যতা গড়ে তোলে।

নতুনত্বের বরণে বৃক্ষরাও তার পুরনো পত্র ঝরিয়ে নতুন কুড়ির উল্লাসে মেতে উঠে। বসন্ত মানেই হরেক ফুলের সৌরভে মুখরিত প্রকৃতি। তাইতো কবি বলেছেন, ফুল ফুটুক আর না ফুটুক আজ বসন্ত। সৌন্দর্যের অপার মহিমা ছড়াতে এ সময় পথে পথে শিমুল, রজনীগন্ধা,চামেলি, জুই,পলাশ,বকুল, রঙ্গন প্রভৃতি রঙিন বর্ণের ফুল ফুটে থাকে। তাইতো রঙিন বসন্তের হাজারো রুপের ঝলক ফুটে উঠে কবির কবিতায়,শিল্পীর তুলিতে। কবিগুরু তার কবিতায় বলেছেন, আহা আজি এ বসন্তে,কত ফুল ফোটে, কত বাঁশি বাজে,কত পাখি গায়।

বসন্তের মৃদুমন্দ হাওয়ার দোলে প্রকৃতি হয়ে ওঠে নবযৌবনা। বসন্তের দখিনা হাওয়ায় যেন মানব হৃদয় উতলা হয়ে উঠে।

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বাঙালি চিরকাল উৎসব প্রেমী।বসন্তকে কেন্দ্র করে বাঙালির মাঝে চলে নানা আয়োজন। বারো মাসে তেরো পার্বনের শুরুটাই যেন বসন্তকে বরণের মধ্যে দিয়ে শুরু হয়। প্রকৃতিতে ঋতুরাজ নিজেই তার স্বকীয়তা আপন ভঙ্গিতে বিলিয়ে দিতে থাকলেও উৎসব প্রেমী বাঙালি নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বসন্তকে বরণে মেতে উঠে। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায়, মোঘল সম্রাট আকবর ১৪০০ সালের দিকে বাংলা নববর্ষের গগণা শুরু করেন। সেসময় থেকেই ১৪ টি উৎসবের প্রবর্তন করেন তিনি। তার মধ্যে বসন্ত উৎসব অন্যতম।

১৪০১ সালে বাংলাদেশে প্রথম বসন্ত উৎসব উদযাপন করা হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর জাতীয়ভাবে বসন্ত উৎসব পালন করে আসছে জাতীয় বসন্ত উৎসব উদযাপন পরিষদ। বসন্তকে বরণে পুরুষ -রমণীদের পরনে এসময় বাসন্তী রঙের শাড়ি পান্জাবী শোভা পেতে দেখা যায়। শুধু তাই নয় রেশমী চুড়ি,খোপায় লাল,হলুদ বর্ণের ফুল তরুণীদের খোপায় সজ্জিত হতে দেখা যায়। এমনকি স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণও বসন্তকে আলিঙ্গনে প্রস্তুত থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনা রঙিন আলপনায় শোভা পেতে দেখা যায়।নাচ, গানসহ নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সারাদিন মেতে থাকে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাস প্রাঙন।এসময় ক্যাম্পাসে নানা অনুষ্ঠানের পাশাপাশি মেলা বসতেও দেখা যায়। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস থেকে শুরু করে রমনীদের সাজগোজের সামগ্রী ছাড়াও বাহারী পিঠার পসরাও এ মেলায় বসে থাকে।

বাংলাদেশ ছাড়াও পাশের দেশ ভারতেও বসন্তকে আলিঙ্গনে চলে নানা আয়োজন। এদিন তারা হোলি খেলার মাধ্যমে বসন্তকে স্বাগত জানায়।

বসন্তের আরেক মানে যেন বাঙালির নবজাগরণ।কেননা এ বসন্তেই বাঙ্গালীজাতি তাদের প্রথম জাগরণের উত্থান ঘটিয়েছিল। রাজপথ রঞ্জিত করে ভাষা আন্দলনের বীজ রোপিত হয়েছিল রঙিন বসন্তে। আর এর সফল উন্মোচন হয়েছে ৭১ এ স্বাধীনতার মাধ্যমে।

সর্রোপরি বসন্ত প্রেম, উৎসব, বিদ্রোহের সমারোহে আচ্ছাদিত হয়ে তার সৌরভ ছড়িয়ে বাঙালির চেতনাকে জাগিয়ে তোলে নব আঙিকে।

লেখক ,
মোছা.রাবিতা খন্দকার
বিশ্ববিদ্যালয়: ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
বিভাগ : সাংবাদিকতা মিডিয়া এবং যোগাযোগ

Header Ad
Header Ad

দক্ষিণ কোরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ২৪ জনের মৃত্যু, বাস্তুচ্যুত হাজারো মানুষ

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ কোরিয়ায় দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। তীব্র আগুনে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে, ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্য ধ্বংস হয়েছে এবং হাজার হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

দেশটির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক-সু একে "অভূতপূর্ব সংকট" হিসেবে উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, এটি দক্ষিণ কোরিয়ার দাবানলের ইতিহাস নতুনভাবে লিখছে। গত শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার সানচিয়ং কাউন্টি থেকে দাবানল শুরু হয়, যা দ্রুত পার্শ্ববর্তী উইসিয়ং, আন্দং, চেওংসং, ইয়ংইয়াং ও ইয়ংডক শহরে ছড়িয়ে পড়ে।

এই ভয়াবহ আগুনে এখন পর্যন্ত ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১৯ জন আহত হয়েছেন। দাবানলের কারণে ২৩,০০০-এরও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। দেশটি বর্তমানে ভয়াবহ খরার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, যার ফলে দাবানলের মাত্রা আরও বেড়েছে। দাবানল ইতোমধ্যে ১৭,০০০ হেক্টর বনভূমি পুড়িয়ে ফেলেছে, যা দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে তৃতীয় বৃহত্তম দাবানল হিসেবে রেকর্ড হয়েছে।

বিশেষভাবে উইসিয়ং শহরে দাবানল গৌনসা বৌদ্ধ মন্দির সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছে। ৬১৮ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত এই মন্দির ছিল প্রদেশের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় স্থাপনা। এছাড়া, জোসন রাজবংশের (১৩৯২-১৯১০) একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপত্য, যা জাতীয় ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃত ছিল, দাবানলে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে হাজার হাজার দমকলকর্মী এবং ৫,০০০-এরও বেশি সামরিক বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থান করা মার্কিন সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারও আগুন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করছে। বুধবার দুপুরে উইসিয়ং অঞ্চলের পাহাড়ে একটি দমকল হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়, যার কারণ এখনো তদন্তাধীন রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে জাতীয় দমকল সংস্থা মঙ্গলবার সর্বোচ্চ পর্যায়ের সতর্কতা জারি করেছে, যা এই বছরের জন্য প্রথমবারের মতো ঘোষণা করা হলো।

ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক-সু জানিয়েছেন, দাবানল নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ জনবল ও সরঞ্জাম ব্যবহার করা হচ্ছে, কিন্তু প্রবল বাতাস দমকলকর্মীদের প্রচেষ্টাকে ব্যাহত করছে। তিনি বলেন, "আমরা আজ বা আগামীকাল বৃষ্টির জন্য আশায় আছি, যা আগুন নেভাতে সাহায্য করতে পারে। কিন্তু আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী, বুধবার কোনো বৃষ্টি নেই এবং বৃহস্পতিবার মাত্র ৫ থেকে ১০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।"

দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার দাবানল প্রতিরোধে নতুন পরিকল্পনা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। দাবানলের অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে অবৈধভাবে আগুন লাগানোর ঘটনা ও ব্যক্তিগত অসতর্কতা চিহ্নিত করা হয়েছে। তাই ভবিষ্যতে এসব কর্মকাণ্ড কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে এবং নতুন দমননীতি বাস্তবায়ন করা হবে। এছাড়া, দাবানল পরিস্থিতির পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও জানিয়েছেন সরকার প্রধান।

সূত্র: বিবিসি

Header Ad
Header Ad

বিএনপি বিনা ভোটের সরকার গঠন করতে চায় না: সামসুজ্জোহা খান

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ জেলার পত্নীতলা উপজেলার ও নজিপুর পৌরসভায় বিএনপি উদ্যোগে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, আরাফাত রহমান কোকো এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার  (২৬ মার্চ) নজিপুর সরকারি কলেজ মাঠে পত্নীতলা উপজেলা বিএনপি'র সভাপতি আক্কাস আলী'র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য  মো. সামসুজ্জোহা খান জোহা।

এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক  আবু বক্কর সিদ্দিক নান্নু, সদস্য সচিব বায়োজিত হোসেন পলাশ, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নজমুল হক সনি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলু, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও আহবায়ক কমিটির সদস্য মাসুদ হাসান তুহিন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম টুকু, জেলা মহিলা দলের ভারপ্রাপ্ত সভানেত্রী সামিনা পারভিন পলি,  নজিপুর পৌর বিএনপি'র সভাপতি আলহাজ্ব মো. ওয়াজেদ আলী, জেলা যুবদলের আহবায়ক মাসুদ হায়দার টিপু সহ জেলা উপজেলা, পৌর ও ইউনিয়ন বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সামসুজ্জোহা খান বলেন, বিএনপি বিনা ভোটের সরকার গঠন করতে চায় না, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রতি জনগণের আস্থা রয়েছে, জনগণের অংশগ্রহণমূলক ভোটের মাধ্যমে আমরা সরকার গঠন করতে চাই।  

স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন, আমরা ধর্মের নামে রাজনীতি করিনা। আমরা এখনো ক্ষমতায় যাইনি, দেশ সৈরাচারের শোষন থেকে মুক্ত হয়েছে তবে সেটার প্রত্যাবর্তন যেন আমাদের দ্বারা না ঘটে। ঘুষ দূর্নিতী বা চাঁদাবাজির মত অপকর্মে কেউ জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে কঠোর  ব্যবস্থা গ্রহনের হুশিয়ারি দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

নায়ক নিশো এবার গায়ক, ‘দাগি’ সিনেমার টাইটেল ট্র্যাকে দিলেন কণ্ঠ

আফরান নিশোর। ছবি: সংগৃহীত

নাটক ও ওয়েব সিরিজের পর এবার বড় পর্দায় অভিষেক হচ্ছে আফরান নিশোর। তবে অভিনয়ের পাশাপাশি এবার নতুন পরিচয়ে চমক দিলেন তিনি—গায়ক হিসেবেও দেখা গেল তাকে। ঈদে মুক্তি পেতে যাওয়া ‘দাগি’ সিনেমার টাইটেল ট্র্যাকে কণ্ঠ দিয়েছেন নিশো। গানটির কথা- ‘তোমাদের চোখে দাগি, সমাজের চোখে দাগি, যতবার খুশি মারো, তত বারবার জাগি।’ গানের কথাগুলো যেন সিনেমার মূল চরিত্রের আত্মকথন।

২৬ মার্চ গানটি অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছে। গানটির কথা লিখেছেন রাসেল মাহমুদ, সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন আরাফাত মহসীন। গানে মূলত নিধির সঙ্গে কিছু অংশ গেয়েছেন নিশো।

গানের বিষয়ে নিশো জানান, তিনি পরিকল্পনা করেই গানটি গাইতে যাননি। বিষয়টি তার জন্য সারপ্রাইজ ছিল। প্রযোজক শাহরিয়ার শাকিল তাঁকে গানটির একটি ডেমো শুনিয়ে মতামত জানতে চান। পরে নিশোকেই গানটির কণ্ঠ দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। নিশো বলেন, ‘গানটির কথা এবং ভাবনা আমার কাছে যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছে, তাই গাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

 

 আফরান নিশোর। ছবি: সংগৃহীত

সৈয়দপুর, রাজশাহী ও ঢাকায় শুটিং করা ‘দাগি’ সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন শিহাব শাহীন। তিনিই এর গল্প, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন। এতে অভিনয় করেছেন তমা মির্জা, সুনেরাহ বিনতে কামাল, শহীদুজ্জামান সেলিম, গাজী রাকায়েত, মিলি বাশার, রাশেদ মামুন অপু, এ কে আজাদ সেতুসহ অনেকে। ‘দাগি’ সিনেমাটি আসছে ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দক্ষিণ কোরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ২৪ জনের মৃত্যু, বাস্তুচ্যুত হাজারো মানুষ
বিএনপি বিনা ভোটের সরকার গঠন করতে চায় না: সামসুজ্জোহা খান
নায়ক নিশো এবার গায়ক, ‘দাগি’ সিনেমার টাইটেল ট্র্যাকে দিলেন কণ্ঠ
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা করে নিল ইরান
ধানমন্ডিতে র‍্যাব-ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে ডাকাতি, গ্রেপ্তার ৪
শিক্ষা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলব: সারজিস আলম
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে চান লা লিগা খেলা জিদান মিয়া
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত
মুসলিম উম্মাহকে শবে কদরের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
চার দিনের সফরে চীন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস
ভারতে ভয়ংকর মাদক ফেন্টানিলের উৎস! দাবি তুলসী গ্যাবার্ডের দপ্তরের
ছায়ানটে অশ্রু-গানে সন্‌জীদা খাতুনের শেষ বিদায়
মুক্তিযোদ্ধা সনদ ফেরত দিতে ১২ জনের আবেদন
রাজধানীর যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার গ্যাস থাকবে না
বেনাপোলে ৯৬ কেজি ভারতীয় গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক
মিরসরাইয়ে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, নিহত ১ আহত ৩০
র’কে নিষিদ্ধ করলো যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সংস্থা  
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান, আটক ৩ (ভিডিও)
শেখ মুজিবকে স্বাধীনতার ঘোষক লিখে পোস্ট, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি
স্যামসাং সিইও হান জং-হি মারা গেছেন