শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

নওগাঁয় মাঘেই যেন বসন্তের আগমন !

নওগাঁয় বসন্তের আগমনে গাছে গাছে ফুলের মেলা সাথে পাখিদের কোলাহল। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ষড়ঋতুর শেষ ঋতু বসন্ত। ফাল্গুন এবং চৈত্র মাস মিলে হয় বসন্ত। শীতের বিদায় ও গ্রীষ্মের আগেই আগমন ঘটে ঋতুরাজ বসন্তের। তবে শীত না যেতেই মাঘের কনকনে ঠান্ডায় নওগাঁয় গাছে গাছে নানা রঙের ফুলের আগমন জানান দেয় ‘মাঘেই যেন বসন্ত এসে গিয়েছে!’

তাই তো কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী শাহ আব্দুল করিম গেঁয়ে গেছেন বসন্তের গান।
‘বসন্ত বাতাসে ও সই গো, বসন্ত বাতাসে
বন্ধুর বাড়ির ফুলের গন্ধ আমার বাড়ি আসে সই গো বসন্ত বাতাসে।
বন্ধুর বাড়ি ফুল বাগানে নানা বর্ণের ফুল
ফুলের গন্ধে মনানন্দে ভ্রমরা আকুল
সই গো বসন্ত বাতাসে’।

ঋতুরাজ বসন্ত শুধু গান-কবিতায় নয় মানুষও সেজে উঠে প্রকৃতির রঙে।

গাছে গাছে নানা রঙের ফুলের আগমন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

তাই সময়ের আগেই দ্বারে বসন্ত জাগ্রত হয়ে ওঠায় শীতপ্রেমীরা আহ্লাদের কিছু দেখছেন না। মৌসুমের প্রথম থেকে শীত যে-ক্ষিপ্ততা দেখিয়েছে, মাঘের শীত বাঘ প্রবচনটি সত্য করে সেটা মেনে নিয়েছে। ভরা মাঘে লাফিয়ে লাফিয়ে কমছে থার্মোমিটারের পারদ! মাঘ মাস শেষ হতে এখনো বাকি ২ সপ্তাহ এরই মধ্যে উত্তরের বাতাস বিদায় ঘন্টা বাজছে। শুরু হয়েছে দখিণার গুঞ্জন। প্রকৃতিতে ফাগুন লেগেছে। গ্রামাঞ্চলে ক্ষণে ক্ষণে ধ্বনিত হচ্ছে কোকিলের কুহুতান। ঘরছাড়া সুরে মাতোয়ারা পাখিরাও। বনে-বাদাড়ে সংগীত-জলসার আয়োজনে ব্যস্ত তারাও।

বসন্তের আগমনে গাছে গাছে মাতোয়ারা পাখিরাও। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

রবিবার (২৮ জানুয়ারি) বিকেলে নওগাঁ শহরের বিজিবি ক্যাম্প সড়কে গিয়ে দেখা যায়, ছোটযমুনা নদীর বিজিবি সেতুসংলগ্ন রাস্তার ধারের নতুন কুড়ি ও ফুলে রাঙা হয়ে উঠেছে শিমুল গাছটি। রাস্তার ধারে শিমুল গাছে প্রকৃতির আদরমাখা স্পর্শে জেগে উঠেছে। শীতের রুক্ষতা কাটিয়ে প্রকৃতি ফিরে পেতে চলছে ফুল, ফল ও রঙের এক অপরূপ সমারোহ, আগমনী বার্তা ছড়াচ্ছে বসন্তের। শিমুলের হাসিতে বনে লেগেছে লাল রঙের ছোয়া। নানান পাখির মিষ্টি কিচিরমিচির মাতাল করতে আসছে ঋতুরাজ বসন্ত সবুজ-শ্যামল বাংলায়।

গাছে গাছে নানা রঙের ফুলের আগমন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

শুধু কি ফুল? ফলের গাছগুলোও ভরে উঠেছে মুকুলে। সেই সঙ্গে আম, লিচু ও জাম গাছগুলো হয়ে উঠেছে ফুলেল। সদর উপজেলার জেলা পরিষদ পার্ক, নওগাঁ সরকারি শিশু পরিবার ভবনের সামনে পলাশ গাছগুলো নতুন কুঁড়ি ও ফুলে ভরে উঠেছে। অনাবিল আনন্দ ও নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমিতে পরিণত হয়েছে প্রকৃতি। ইট-কাঠের এই যুগে আগাম বসন্তে প্রকৃতি যেন তার সব সৌন্দর্য উজাড় করে দিয়েছে। নতুন কুঁড়িতে ছেয়ে গেছে জেলার বিভিন্ন উপজেলার ফলদ বাগানের বৃক্ষরাজি।

বসন্তের আগমনে গাছে ফুটেছে শিমুল ফুল। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যেমন বলেছেন :
বসন্তে কি শুধু কেবল ফোটা ফুলের মেলা রে। দেখিস নে কি শুক্‌নো-পাতা ঝরা-ফুলের খেলা রে।
আবার বসন্ত মানেই দ্রোহ, খুন রাঙা বিক্ষোভ। বসন্ত মানে অধিকার, বসন্তেই যে ভাষার আন্দোলন! ভাই হারানোর শোক সন্তানহারা মায়ের চোখের জল।

 

হুমায়ুন আজাদ লিখেছেন,
বাংলাদেশের শহর গ্রামে চরে
ফাগুন মাসে রক্ত ঝরে পড়ে।
ফাগুন মাসে দুঃখী গোলাপ ফোটে
বুকের ভেতর শহিদ মিনার ওঠে।

গাছে গাছে নানা রঙের ফুলের আগমন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এ প্রসঙ্গে নওগাঁ সরকারি কলেজের উদ্ভিদবিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক ড. এনায়েতুস সাকলাইন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘পলাশ-শিমুলসহ বেশ কিছু ফুল ফাল্গুন-চৈত্র মাসে ফুটে। তবে এমন নয় যে একেবারে ফাল্গুনেই ফুটে। শীতের শেষে আমাদের দেশের আবহাওয়া অনুযায়ী ফুলগুলোর গঠন পরিবেশ চলে আসে। অঞ্চলভেদে ফুল ফোটার সময়ে ভিন্নতা দেখা দেয় কিছু আগে পরে। তবে পলাশ-শিমুল ফুলগুলোর প্রাচুর্য থাকে বসন্তকালে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বৈষিক দূষণ আর জলবায়ুর বিরূপ প্রভাবের ফলে ধীরে ধীরে প্রতিটি ঋতুই হারাচ্ছে তার নিজস্ব বৈচিত্র্য আর সৌন্দর্য। প্রকৃতিকে স্বরূপ ফিরিয়ে দিতে প্রয়োজন পরিবেশ দূষণ রোধ ও ব্যাপকভাবে বৃক্ষ রোপণ করা।’

Header Ad
Header Ad

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

যদিও সাক্ষাৎটি ‘সৌজন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তবে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই বৈঠককে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। এর আগে, ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।

ওই বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, যদি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, তাহলে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজানের আগের সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। তবে সে লক্ষ্যে বিচার ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এদিকে, আগাম নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে স্থানীয় সরকার, বিশেষ করে সিটি করপোরেশনগুলোর নির্বাচন চায় কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এই প্রেক্ষাপটেই সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকে নির্বাচন ঘিরে সম্ভাব্য আলোচনার সূচনা হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছে।

যদিও বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবুও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আগাম ভোটের সম্ভাবনা ঘিরে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।

Header Ad
Header Ad

খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার

এসআই সুকান্ত কুমার দাস। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনার বাড়ি ভাংচুরসহ ৪টি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ও নানা অভিযোগে অভিযুক্ত  পুলিশের আলোচিত উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত কুমার দাসকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকালে সদর উপজেলা আমলি আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতের বিচারক জ্যেষ্ঠ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন নাহার তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। 

গ্রেপ্তার সুকান্ত কুমার দাস খুলনার ডুমুরিয়া থানার কালিকাপুর গ্রামের শত্রুঘ্ন দাসের ছেলে এবং চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার তিওরবিলা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ ছিলেন। ছুটিতে তার নিজ বাড়িতে খুলনায় অবস্থানকালে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা গত মঙ্গলবার (২৪ জুন) তাকে ধরে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। চিকিৎসা শেষে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিলে খুলনায় তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আন্দোলন চলে।

চুয়াডাঙ্গা আদালত পরিদর্শক নাসির উদ্দিন জানান, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর খুলনা সদর থানায় দায়ের করা একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি সুকান্ত। তিনি স্বেচ্ছায় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় হাজির হলে  ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে তাকে সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘বিশেষ সুবিধা’ চালু হচ্ছে আগামী ১ জুলাই থেকে। অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষিত এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল বেতনের একটি নির্দিষ্ট হারে অতিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে।

প্রাথমিকভাবে এ ভাতা ১ হাজার ও ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, পরে তা বাড়িয়ে চাকরিতে থাকা কর্মচারীদের জন্য ন্যূনতম ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং পেনশনভোগীদের জন্য ন্যূনতম ৭৫০ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সম্প্রতি সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও অর্থসচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার এই সিদ্ধান্তের বিস্তারিত জানান। তারা বলেন, কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা ১ থেকে ৯ গ্রেডে আছেন, তারা মূল বেতনের ১০ শতাংশ হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ পাবেন। আর ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে থাকা কর্মচারীরা পাবেন ১৫ শতাংশ হারে।

এই বিশেষ সুবিধা পিআরএলে (অবসর-উত্তর ছুটি) থাকা কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। তাদের বেতন বিবেচনায় নেওয়া হবে পিআরএলে যাওয়ার আগের মূল বেতন অনুযায়ী।

একজন ৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তা যার মূল বেতন ৭১ হাজার ২০০ টাকা, তিনি নতুন নিয়ম অনুযায়ী পাবেন ৭ হাজার ১২০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ৩ হাজার ৫৬০ টাকা। অর্থাৎ তার ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। অন্যদিকে একজন ১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারী, যাঁর মূল বেতন ১৭ হাজার ৫২০ টাকা, তিনি পাবেন প্রায় ২ হাজার ৬২৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে পূর্বের নির্ধারিত ১ হাজার টাকার তুলনায় ভাতাটি ১ হাজার ৬২৮ টাকা বাড়ছে।

এছাড়া নিয়মিত পেনশনভোগীরাও এই সুবিধা পাবেন। তাদের পেনশনের ওপর গ্রেড অনুযায়ী একই হারে বিশেষ ভাতা হিসাব করা হবে। তবে যারা গ্রস পেনশনের শতভাগ তুলে নিয়েছেন এবং এখনো পুনঃস্থাপনের আওতায় আসেননি, তাদের ক্ষেত্রে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্তরা তাদের পূর্ববর্তী মূল বেতনের ভিত্তিতে এই সুবিধা পেতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে পেনশন ও চুক্তিভিত্তিক বেতনের মধ্যে যেটা বেশি, সেটি বিবেচনায় নেওয়া হবে। সাময়িক বরখাস্ত কর্মচারীরা বরখাস্তের আগে প্রাপ্ত মূল বেতনের ৫০ শতাংশের ওপর এই সুবিধা পাবেন। তবে যারা বিনা বেতনে ছুটিতে আছেন, তারা এই ভাতার আওতায় আসবেন না।

স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানির কর্মচারীরা, যারা জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত, তারাও এই বিশেষ সুবিধা পাবেন। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ভার সরকার বহন করবে না, বরং নিজেদের বাজেট থেকেই এ ব্যয় মেটাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে (ভিডিও)
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি