শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

রাশিয়ায় ২৫ কোটি ডলার পাচার, বাশারের বিপুল সম্পদের রহস্য ফাঁস!

ছবি: সংগৃহীত

সিরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা গত দুই বছরে রাশিয়ায় প্রায় ২৫০ মিলিয়ন (২৫ কোটি) ডলার পাচার করেছেন। এ ছাড়া, ওই অর্থ ব্যবহার করে তারা রাশিয়ায় গোপনে বিপুল সম্পদ গড়ে তুলেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এর এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।

ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে যে, আসাদ প্রশাসন ২০১৮-২০১৯ সালে সিরিয়ায় বিদেশি মুদ্রার ব্যাপক সংকটে থাকার পরও প্রায় দুই টন ওজনের ১০০ ডলারের নোট ও ৫০০ ইউরোর নোট মস্কোর ভনুকোভো বিমানবন্দরে পাঠিয়েছিলেন। এসব অর্থ বর্তমানে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত রাশিয়ার ব্যাংকগুলোতে জমা রাখা হয়েছিল।

দামেস্ক থেকে এই অস্বাভাবিক অর্থ প্রেরণ প্রমাণ করে যে, রাশিয়া আসাদের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র এবং মস্কোর সামরিক সহায়তায় আসাদের শাসন দীর্ঘস্থায়ী হয়েছিল। এ কারণে বাশার আল-আসাদ রাশিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞ ছিলেন। আর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে আন্তর্জাতিক আর্থিক ব্যবস্থা থেকে বিচ্ছিন্ন সিরিয়ার জন্য অর্থ জমা রাখার অন্যতম প্রধান গন্তব্যে পরিণত হয়েছিল রাশিয়া।

বাশার আল-আসাদের বিরোধীরা ও পশ্চিমা সরকারগুলো তাঁর প্রশাসনের বিরুদ্ধে সিরিয়ার সম্পদ লুট ও যুদ্ধাপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নেওয়ার অভিযোগ এনেছে। রাশিয়ায় অর্থ প্রেরণের ঘটনাগুলো এমন এক সময় ঘটে যখন সিরিয়া ক্রেমলিনের সামরিক সহায়তার ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিল। এ সময় সিরিয়ায় রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা সংস্থা ভাগনার গ্রুপের সদস্যরাও যুদ্ধ করেছে। এই সময়ে আসাদ পরিবারের সদস্যরা মস্কোতে বিলাসবহুল সম্পদ কেনার হিড়িকে নামেন।

২০১৯-২০২১ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের নিকট প্রাচ্যবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড শেঙ্কার বলেন, ‘এই অর্থ স্থানান্তর অবাক করার মতো নয়। আসাদ প্রশাসন নিয়মিতভাবেই দেশের বাইরে অর্থ পাঠাত, যার উদ্দেশ্য ছিল তাদের বেআইনি সম্পদ ও দেশের ঐতিহ্য বিদেশে সুরক্ষিত রাখা।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রশাসনের উচিত ছিল তাদের অর্থ এমন নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া, যেখান থেকে তারা তা ব্যবহার করে শাসকগোষ্ঠী ও তাদের ঘনিষ্ঠ চক্রের বিলাসী জীবনযাত্রা নিশ্চিত করতে পারবে।’

সিরিয়ান লিগ্যাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের জ্যেষ্ঠ গবেষক আইয়াদ হামিদ বলেন, ‘রাশিয়া দীর্ঘদিন ধরে আসাদ প্রশাসনের অর্থের এক নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে কাজ করে আসছে। ২০১১ সালে আসাদ সরকার যখন বিদ্রোহ নৃশংসভাবে দমন করে তখন পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চলার জন্য মস্কো আল-আসাদের কেন্দ্র হয়ে ওঠে।’ লন্ডনভিত্তিক সিরিয়া বিশ্লেষক মালেক আল-আব্দেহ বলেন, ‘সিরিয়া রাষ্ট্র হয়তো রুশ সামরিক হস্তক্ষেপের জন্য রাশিয়াকে অর্থ প্রদান করছিল।’

রপ্তানি তথ্য নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান ইমপোর্ট জিনিয়াসের কাছে থাকা রাশিয়া বাণিজ্য রেকর্ড অনুযায়ী, ২০১৯ সালের ১৩ মে আসাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষে ১০ মিলিয়ন ডলার সমমূল্যের ১০০ ডলারে নোট নিয়ে একটি বিমান সিরিয়া থেকে মস্কোর ভনুকোভো বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর, ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রায় ২০ মিলিয়ন ইউরো সমমূল্যের ৫০০ ইউরোর নোট নিয়ে গিয়েছিল মস্কোয়। ২০১৮ সালের মার্চ থেকে ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ২১টি ফ্লাইটে মোট ২৫০ মিলিয়নেরও বেশি মূল্যের নগদ অর্থ পরিবহন করা হয়েছিল।

রেকর্ড অনুযায়ী, ২০১৮ সালের আগে সিরিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং রুশ ব্যাংকগুলোর মধ্যে এমন কোনো নগদ অর্থ স্থানান্তর হয়নি। সিরিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই ঘটনার সঙ্গে পরিচিত এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ২০১৮ সালের মধ্যে বিদেশি রিজার্ভ প্রায় শূন্য ছিল। তবে নিষেধাজ্ঞার কারণে ব্যাংকগুলোকে নগদ অর্থে লেনদেন করতে হতো। কেন্দ্রীয় ব্যাংক রাশিয়া থেকে গম কিনত এবং নোট ছাপানো ও প্রতিরক্ষা খাতের খরচের জন্য রাশিয়াকে নগদ অর্থ প্রদান করত।

তবে রেকর্ডে দেখা গেছে, ২০১৮ ও ২০১৯ সালে দামেস্ক থেকে ব্যাংক নোট গ্রহণ করা দুটি রুশ ঋণদাতা ব্যাংক বিগত ১০ বছরের মধ্যে সিরিয়া বা অন্য কোনো দেশ থেকে এমন কোনো নগদ অর্থের চালান গ্রহণ করেনি।

Header Ad
Header Ad

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

যদিও সাক্ষাৎটি ‘সৌজন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তবে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই বৈঠককে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। এর আগে, ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।

ওই বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, যদি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, তাহলে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজানের আগের সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। তবে সে লক্ষ্যে বিচার ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এদিকে, আগাম নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে স্থানীয় সরকার, বিশেষ করে সিটি করপোরেশনগুলোর নির্বাচন চায় কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এই প্রেক্ষাপটেই সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকে নির্বাচন ঘিরে সম্ভাব্য আলোচনার সূচনা হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছে।

যদিও বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবুও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আগাম ভোটের সম্ভাবনা ঘিরে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।

Header Ad
Header Ad

খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার

এসআই সুকান্ত কুমার দাস। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনার বাড়ি ভাংচুরসহ ৪টি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ও নানা অভিযোগে অভিযুক্ত  পুলিশের আলোচিত উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত কুমার দাসকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকালে সদর উপজেলা আমলি আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতের বিচারক জ্যেষ্ঠ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন নাহার তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। 

গ্রেপ্তার সুকান্ত কুমার দাস খুলনার ডুমুরিয়া থানার কালিকাপুর গ্রামের শত্রুঘ্ন দাসের ছেলে এবং চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার তিওরবিলা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ ছিলেন। ছুটিতে তার নিজ বাড়িতে খুলনায় অবস্থানকালে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা গত মঙ্গলবার (২৪ জুন) তাকে ধরে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। চিকিৎসা শেষে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিলে খুলনায় তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আন্দোলন চলে।

চুয়াডাঙ্গা আদালত পরিদর্শক নাসির উদ্দিন জানান, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর খুলনা সদর থানায় দায়ের করা একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি সুকান্ত। তিনি স্বেচ্ছায় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় হাজির হলে  ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে তাকে সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘বিশেষ সুবিধা’ চালু হচ্ছে আগামী ১ জুলাই থেকে। অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষিত এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল বেতনের একটি নির্দিষ্ট হারে অতিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে।

প্রাথমিকভাবে এ ভাতা ১ হাজার ও ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, পরে তা বাড়িয়ে চাকরিতে থাকা কর্মচারীদের জন্য ন্যূনতম ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং পেনশনভোগীদের জন্য ন্যূনতম ৭৫০ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সম্প্রতি সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও অর্থসচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার এই সিদ্ধান্তের বিস্তারিত জানান। তারা বলেন, কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা ১ থেকে ৯ গ্রেডে আছেন, তারা মূল বেতনের ১০ শতাংশ হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ পাবেন। আর ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে থাকা কর্মচারীরা পাবেন ১৫ শতাংশ হারে।

এই বিশেষ সুবিধা পিআরএলে (অবসর-উত্তর ছুটি) থাকা কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। তাদের বেতন বিবেচনায় নেওয়া হবে পিআরএলে যাওয়ার আগের মূল বেতন অনুযায়ী।

একজন ৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তা যার মূল বেতন ৭১ হাজার ২০০ টাকা, তিনি নতুন নিয়ম অনুযায়ী পাবেন ৭ হাজার ১২০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ৩ হাজার ৫৬০ টাকা। অর্থাৎ তার ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। অন্যদিকে একজন ১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারী, যাঁর মূল বেতন ১৭ হাজার ৫২০ টাকা, তিনি পাবেন প্রায় ২ হাজার ৬২৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে পূর্বের নির্ধারিত ১ হাজার টাকার তুলনায় ভাতাটি ১ হাজার ৬২৮ টাকা বাড়ছে।

এছাড়া নিয়মিত পেনশনভোগীরাও এই সুবিধা পাবেন। তাদের পেনশনের ওপর গ্রেড অনুযায়ী একই হারে বিশেষ ভাতা হিসাব করা হবে। তবে যারা গ্রস পেনশনের শতভাগ তুলে নিয়েছেন এবং এখনো পুনঃস্থাপনের আওতায় আসেননি, তাদের ক্ষেত্রে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্তরা তাদের পূর্ববর্তী মূল বেতনের ভিত্তিতে এই সুবিধা পেতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে পেনশন ও চুক্তিভিত্তিক বেতনের মধ্যে যেটা বেশি, সেটি বিবেচনায় নেওয়া হবে। সাময়িক বরখাস্ত কর্মচারীরা বরখাস্তের আগে প্রাপ্ত মূল বেতনের ৫০ শতাংশের ওপর এই সুবিধা পাবেন। তবে যারা বিনা বেতনে ছুটিতে আছেন, তারা এই ভাতার আওতায় আসবেন না।

স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানির কর্মচারীরা, যারা জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত, তারাও এই বিশেষ সুবিধা পাবেন। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ভার সরকার বহন করবে না, বরং নিজেদের বাজেট থেকেই এ ব্যয় মেটাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে (ভিডিও)
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি