শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ ভারতই করেছে, পাকিস্তান করেনি’

পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মিডিয়া উইং আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী দাবি করেছে, সদ্য সমাপ্ত সীমান্ত সংঘাতে যুদ্ধবিরতির জন্য ভারতই প্রথম অনুরোধ করেছে—পাকিস্তান নয়। একইসঙ্গে সতর্কবার্তা দিয়ে জানিয়েছে, ভবিষ্যতে যদি পাকিস্তানের ভূখণ্ডে কোনো ধরনের হামলা চালানো হয়, তাহলে জবাব হবে চূড়ান্ত ও নির্মম।

সোমবার (১২ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মিডিয়া উইং আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী রোববার স্পষ্টভাবে জানান, পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব বা ভৌগোলিক অখণ্ডতা লঙ্ঘিত হলে তার দেশ প্রতিক্রিয়ায় কোনও ছাড় দেবে না—জবাব হবে ব্যাপক, কঠোর এবং চূড়ান্ত।

পাকিস্তান বিমানবাহিনীর (পিএএফ) এয়ার ভাইস মার্শাল আওরঙ্গজেব আহমেদ এবং নৌবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব নেভাল স্টাফ (অপারেশনস) ভাইস অ্যাডমিরাল রাজা রব নেওয়াজকে সঙ্গে নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই বার্তা দেন।

যুদ্ধবিরতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, পাকিস্তান কখনোই যুদ্ধবিরতির জন্য অনুরোধ করেনি। তিনি বলেন, “আমি স্পষ্টভাবে রেকর্ডে রাখতে চাই যে— যুদ্ধবিরতির কোনো অনুরোধ পাকিস্তান থেকে করা হয়নি।”

তিনি ব্যাখ্যা করেন, “৬ ও ৭ মে রাতের ওই কাপুরুষোচিত ও নৃশংস হামলার পর ভারত যুদ্ধবিরতির অনুরোধ জানায়। কিন্তু পাকিস্তান তখন জানিয়ে দেয়, আমরা উপযুক্ত জবাব দেওয়ার পরই বিষয়টি নিয়ে আবার কথা বলব।”

তিনি আরও বলেন, “১০ মে পাকিস্তান পাল্টা জবাব এবং প্রতিশোধ নেওয়ার পর আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতাকারীদের আহ্বানে আমরা ভারতের করা অনুরোধে সাড়া দিই”। এছাড়া তিনি জানান, ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও সশস্ত্র বাহিনী যেসব বিবৃতি দিয়েছে, তাতে পরিষ্কারভাবে যুদ্ধ পরিস্থিতি প্রশমনের আহ্বান ছিল।

জেনারেল চৌধুরী জানান, ‘বুনইয়ান উল মারসুস’ অভিযানে পাকিস্তান এমন ২৬টি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে পাকিস্তানের নাগরিকদের ওপর হামলা করা হয়েছিল এবং যেসব স্থাপনাকে পাকিস্তানে সন্ত্রাস ছড়ানোর জন্য দায়ী মনে করা হচ্ছে। এসব লক্ষ্যবস্তু ছিল ভারতের মূল ভূখণ্ড এবং ভারত অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মির অঞ্চলে।

হামলার টার্গেটের মধ্যে ছিল ভারতীয় বিমানবাহিনী ও বিমানঘাঁটি, যেমন—সুরতগড়, সিরসা, আদমপুর, ভুজ, নালিয়া, বাথিন্দা, বারনালা, হরওয়ারা, আওন্তিপুরা, শ্রীনগর, জম্মু, মামুন, আম্বালা, উদমপুর ও পাঠানকোট। তিনি দাবি করেন, এসব ঘাঁটি বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।

তিনি আরও জানান, ভারতের ব্রাহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের জন্য ব্যবহৃত স্থাপনাগুলোকেও ধ্বংস করা হয়েছে—যেগুলোর মাধ্যমে পাকিস্তানে নিরীহ মানুষ নিহত হয়েছিল। একইসঙ্গে আদমপুর ও ভুজে মোতায়েন থাকা ভারতীয় এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায়ও হামলা চালানো হয়।

পাকিস্তান সেনাবাহিনী লক্ষ্যবস্তু হিসেবে ভারতীয় সামরিক রসদ ও লজিস্টিক ঘাঁটিগুলোকেও বেছে নেয়—যেমন, উরির ফিল্ড সাপ্লাই ডিপো এবং পুঞ্চের রাডার স্টেশন—যেগুলোকে নিরীহ পাকিস্তানি নাগরিকদের বিরুদ্ধে অভিযানের সহায়ক বলে দাবি করা হয়।

পাকিস্তানের এই প্রধান সামরিক মুখপাত্র বলেন, এমন সামরিক সদরদপ্তরগুলোকেও ধ্বংস করা হয়েছে, যেগুলোতে পরিকল্পনা করা হয়েছিল নিরীহ মানুষের ওপর হামলার। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দুটি ব্রিগেড হল ১০ম ও ৮০তম, যেগুলো কেজি টপ ও নওশেরা অঞ্চলে অবস্থিত।

তিনি বলেন, এমন অবকাঠামোগুলোও চিহ্নিত করে ধ্বংস করা হয়েছে, যেখানে পাকিস্তানে হামলার জন্য ‘প্রক্সি’ বা সন্ত্রাসী উপাদানদের প্রশিক্ষণ ও সহায়তা দেওয়া হতো।

মূলত নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপারে যেসব ভারতীয় সামরিক ঘাঁটি, গোলাবারুদ ভাণ্ডার, কামান অবস্থান এবং পোস্ট থেকে আজাদ কাশ্মির অঞ্চলে বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে গোলাবর্ষণ চালানো হয়েছিল—সেগুলোর ওপরও ধারাবাহিকভাবে আঘাত হানা হয়। এমনকি এসব ঘাঁটিগুলো শেষপর্যন্ত সাদা পতাকা উত্তোলন করে এবং সংঘাত বন্ধের অনুরোধ জানায় বলেও পাকিস্তান দাবি করে।

জেনারেল চৌধুরী বলেন, “ভারতের সেনাবাহিনীর বর্বর আগ্রাসন ও আমাদের নাগরিকদের হত্যার জবাব আমরা কঠোরভাবে দিয়েছি।”

তিনি আরও জানান, পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী ভারতে শক্তিশালী সাইবার আক্রমণ চালায়, যার ফলে ভারতের সেনাবাহিনী যেসব অবকাঠামোর ওপর নির্ভর করে সেগুলোর কার্যক্ষমতা সাময়িকভাবে ভেঙে পড়ে বা দুর্বল হয়ে যায়।

Header Ad
Header Ad

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

যদিও সাক্ষাৎটি ‘সৌজন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তবে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই বৈঠককে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। এর আগে, ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।

ওই বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, যদি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, তাহলে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজানের আগের সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। তবে সে লক্ষ্যে বিচার ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এদিকে, আগাম নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে স্থানীয় সরকার, বিশেষ করে সিটি করপোরেশনগুলোর নির্বাচন চায় কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এই প্রেক্ষাপটেই সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকে নির্বাচন ঘিরে সম্ভাব্য আলোচনার সূচনা হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছে।

যদিও বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবুও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আগাম ভোটের সম্ভাবনা ঘিরে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।

Header Ad
Header Ad

খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার

এসআই সুকান্ত কুমার দাস। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনার বাড়ি ভাংচুরসহ ৪টি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ও নানা অভিযোগে অভিযুক্ত  পুলিশের আলোচিত উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত কুমার দাসকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকালে সদর উপজেলা আমলি আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতের বিচারক জ্যেষ্ঠ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন নাহার তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। 

গ্রেপ্তার সুকান্ত কুমার দাস খুলনার ডুমুরিয়া থানার কালিকাপুর গ্রামের শত্রুঘ্ন দাসের ছেলে এবং চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার তিওরবিলা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ ছিলেন। ছুটিতে তার নিজ বাড়িতে খুলনায় অবস্থানকালে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা গত মঙ্গলবার (২৪ জুন) তাকে ধরে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। চিকিৎসা শেষে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিলে খুলনায় তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আন্দোলন চলে।

চুয়াডাঙ্গা আদালত পরিদর্শক নাসির উদ্দিন জানান, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর খুলনা সদর থানায় দায়ের করা একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি সুকান্ত। তিনি স্বেচ্ছায় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় হাজির হলে  ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে তাকে সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘বিশেষ সুবিধা’ চালু হচ্ছে আগামী ১ জুলাই থেকে। অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষিত এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল বেতনের একটি নির্দিষ্ট হারে অতিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে।

প্রাথমিকভাবে এ ভাতা ১ হাজার ও ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, পরে তা বাড়িয়ে চাকরিতে থাকা কর্মচারীদের জন্য ন্যূনতম ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং পেনশনভোগীদের জন্য ন্যূনতম ৭৫০ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সম্প্রতি সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও অর্থসচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার এই সিদ্ধান্তের বিস্তারিত জানান। তারা বলেন, কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা ১ থেকে ৯ গ্রেডে আছেন, তারা মূল বেতনের ১০ শতাংশ হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ পাবেন। আর ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে থাকা কর্মচারীরা পাবেন ১৫ শতাংশ হারে।

এই বিশেষ সুবিধা পিআরএলে (অবসর-উত্তর ছুটি) থাকা কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। তাদের বেতন বিবেচনায় নেওয়া হবে পিআরএলে যাওয়ার আগের মূল বেতন অনুযায়ী।

একজন ৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তা যার মূল বেতন ৭১ হাজার ২০০ টাকা, তিনি নতুন নিয়ম অনুযায়ী পাবেন ৭ হাজার ১২০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ৩ হাজার ৫৬০ টাকা। অর্থাৎ তার ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। অন্যদিকে একজন ১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারী, যাঁর মূল বেতন ১৭ হাজার ৫২০ টাকা, তিনি পাবেন প্রায় ২ হাজার ৬২৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে পূর্বের নির্ধারিত ১ হাজার টাকার তুলনায় ভাতাটি ১ হাজার ৬২৮ টাকা বাড়ছে।

এছাড়া নিয়মিত পেনশনভোগীরাও এই সুবিধা পাবেন। তাদের পেনশনের ওপর গ্রেড অনুযায়ী একই হারে বিশেষ ভাতা হিসাব করা হবে। তবে যারা গ্রস পেনশনের শতভাগ তুলে নিয়েছেন এবং এখনো পুনঃস্থাপনের আওতায় আসেননি, তাদের ক্ষেত্রে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্তরা তাদের পূর্ববর্তী মূল বেতনের ভিত্তিতে এই সুবিধা পেতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে পেনশন ও চুক্তিভিত্তিক বেতনের মধ্যে যেটা বেশি, সেটি বিবেচনায় নেওয়া হবে। সাময়িক বরখাস্ত কর্মচারীরা বরখাস্তের আগে প্রাপ্ত মূল বেতনের ৫০ শতাংশের ওপর এই সুবিধা পাবেন। তবে যারা বিনা বেতনে ছুটিতে আছেন, তারা এই ভাতার আওতায় আসবেন না।

স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানির কর্মচারীরা, যারা জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত, তারাও এই বিশেষ সুবিধা পাবেন। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ভার সরকার বহন করবে না, বরং নিজেদের বাজেট থেকেই এ ব্যয় মেটাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে (ভিডিও)
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি