সোমবার, ১২ মে ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

লুঙ্গি-গেঞ্জি-মাস্ক পরে ছদ্মবেশে বিমানবন্দরে যান আবদুল হামিদ

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। ছবি: সংগৃহীত

এক অভূতপূর্ব নাটকীয়তায় দেশ ছেড়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ছাড়াই, লুঙ্গি, গেঞ্জি ও মাস্ক পরে গভীর রাতে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনালে পৌঁছান তিনি। একে ‘নিরাপদ দেশত্যাগের গোপন অভিযান’ বললেও অত্যুক্তি হবে না। রাষ্ট্রপতির মতো একজন প্রভাবশালী ব্যক্তির এমন ছদ্মবেশে দেশত্যাগের ঘটনা জনমনে ব্যাপক চাঞ্চল্য ও সন্দেহের জন্ম দিয়েছে।

বুধবার রাত প্রায় ১২টা ৪৫ মিনিট। আবদুল হামিদের ব্যক্তিগত গাড়ি পৌঁছায় শাহজালালের ভিআইপি টার্মিনালে। সেখানে দায়িত্বে থাকা নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা গাড়ি থামিয়ে আরোহীদের পরিচয় জানতে চান। চালক জানান, গাড়িতে রয়েছে সাবেক রাষ্ট্রপতির পরিবার। তখনও স্পষ্ট করা হয়নি, তিনি নিজেই গাড়িতে রয়েছেন। কিছুক্ষণ পর এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা এসে তার পরিচয় নিশ্চিত করেন এবং জানান, তার বহির্গমনের অনুমতি রয়েছে।

আবদুল হামিদ প্রথমে লুঙ্গি, গেঞ্জি এবং মাস্ক পরে ছিলেন, যাতে কেউ তাকে চিনতে না পারে। বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কক্ষের ভেতর নিয়ে যাওয়ার আগেই গাড়ির মধ্যেই তিনি ছদ্মবেশ থেকে বেরিয়ে সাধারণ প্যান্ট-শার্ট পরে নেন। এমন গোপনীয়তা সাধারণত কোনো গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা মিশন বা নিরাপত্তা-হুমকির সময় দেখা যায়, অথচ এবার তা ঘটল সাবেক একজন রাষ্ট্রপতির ক্ষেত্রে।

সব ধরনের নিরাপত্তা ও ইমিগ্রেশন প্রটোকল এড়িয়ে, কোনও রকম আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ছাড়াই আবদুল হামিদকে বিমানে তুলে দেওয়া হয় থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে (TG340)। বিমানটির অবস্থান পরিবর্তন করে ভিআইপি টার্মিনালের কাছে এনে রাখা হয় যাতে তাকে সরাসরি বিমানে নেওয়া যায়। তিনি বিমানে ওঠার পর কিছু সময় পর তার ছেলে রিয়াদ আহমেদ এবং শ্যালক ডা. এনএম নওশাদ খানও বিমানে ওঠেন।

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। ছবি: সংগৃহীত

তিনি দেশ ত্যাগ করেন কূটনৈতিক মর্যাদার ‘লাল পাসপোর্ট’ (নম্বর D00010015) ব্যবহার করে, যেটি তার রাষ্ট্রপতি থাকার সময় ২০২০ সালে ইস্যু করা হয়েছিল। এই পাসপোর্টটির মেয়াদ ২০৩০ সাল পর্যন্ত। উল্লেখযোগ্যভাবে, গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অনেক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল হলেও আবদুল হামিদের পাসপোর্ট বাতিল হয়নি, যা এখন বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিমানবন্দরের একাধিক নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও কেউ কোনো বাধা দেননি। পুলিশ, এভসেক, সিভিল এভিয়েশন কিংবা ইমিগ্রেশন—সব পক্ষই ছিল নীরব দর্শকের ভূমিকায়। এমনকি ইমিগ্রেশনের নিয়ম অনুযায়ী ব্যক্তিকে সরাসরি উপস্থিত থেকে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়, কিন্তু আবদুল হামিদের ক্ষেত্রে সেটাও অনুসরণ করা হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, ইচ্ছাকৃতভাবে তাকে ইমিগ্রেশন অফিসারদের সামনে হাজির করা হয়নি—কারণ অনেকেই ছিলেন ফ্যাসিবাদবিরোধী অবস্থানে।

তথ্য অনুযায়ী, আবদুল হামিদের টিকিট ছিল দিল্লি পর্যন্ত, যদিও ফ্লাইটের রুট ব্যাংকক হয়ে। ১৬ জুন তার ফিরে আসার একটি টিকিট কনফার্ম করা রয়েছে। তবে আদৌ তিনি ফিরবেন কি না—তা নিয়ে জোর জল্পনা চলছে।

এখনো পরিষ্কার নয়, কেন সাবেক রাষ্ট্রপতির এমন গোপন ও নাটকীয় প্রস্থান ঘটল। অনেকেই বলছেন, এটি ছিল একটি পরিকল্পিত নিরাপদ বহির্গমন—সম্ভবত নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় তার ভূমিকার কারণে। আবার কেউ কেউ সন্দেহ করছেন, তিনি হয়তো কোনো বিশেষ মিশনে বা চিকিৎসার উদ্দেশ্যেই দেশ ছাড়লেন। তবে সরকারিভাবে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য এখনো আসেনি।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।

সোমবার (১২ মে) চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ে তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তারা এ প্রতিবেদন দাখিল করেন। তদন্ত প্রতিবেদনে জুলাই গণহত্যার নির্দেশদাতা হিসেবে শেখ হাসিনার নাম উঠে এসেছে বলে জানা গেছে।

আজ দুপুর ১টায় চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এ বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করবেন।

এর আগে গত শুক্রবার তাজুল ইসলাম এক ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যার তদন্ত রিপোর্ট আগামী সোমবার চিফ প্রসিকিউটর বরাবরে দাখিল করবে আশা করছি। তদন্ত রির্পোট দাখিল হওয়ার পর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ অর্থাৎ ‘ফরমাল চার্জ’ দাখিলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু হবে।

‘ইতোমধ্যে চানখারপুল হত্যাকাণ্ডের দায়ে সিনিয়র পুলিশ অফিসারদের বিরুদ্ধে তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করা হয়েছে। ঐ হত্যাকাণ্ডের দায়ে আনুষ্ঠানিক বিচারের জন্য ফরমাল চার্জ চলতি সপ্তাহেই দাখিল করা হবে এবং এর মাধ্যমে জুলাই গণহত্যার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হবে ইনশাআল্লাহ।’

এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত ২০ এপ্রিলের মধ্যে শেষ করতে নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। প্রসিকিউশনের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত চিফ প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।

গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর জুলাই- আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা দুই মামলায় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত দুই মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার ওপর গুলি, হত্যার নির্দেশদাতা ও পরিকল্পনাকারী হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার চলছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঠেকাতে আওয়ামী লীগ সরকার নির্বিচারে হত্যা চালায়। প্রায় দেড় হাজার মানুষ প্রাণ হারায় এই আন্দোলনে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্যে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের ১৫ বছরের শাসনের অবসান হয়। এরপর শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিলে জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচার করার সিদ্ধান্ত নেয়।

Header Ad
Header Ad

‘অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর একটিও গুমের ঘটনা ঘটেনি’

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, গত কয়েক বছর ধরে এদেশে যে গুমের সংস্কৃতি ছিল, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর একটিও গুমের ঘটনাও ঘটেনি। গত ৯ মাসে পুলিশের পক্ষ থেকে একটিও মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়নি।

রোববার (১১মে) কক্সবাজার শহরের একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত পিআইএল (পাবলিক ইন্টারেস্ট লিটিগেশন) পর্যালোচনা কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।

অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সরকারের নয়, রাষ্ট্রের আইন কর্মকর্তা হিসেবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে কাজ করছি।

গত কয়েক বছরে সাড়ে ৪ হাজার মানুষ বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশে অনেক এনজিও এবং এনজিও ব্যক্তিত্ব আছেন, তারা কথা বলেন কিন্তু সোচ্চার হন না। সুতরাং সমাজ পরিবর্তনের জন্য প্রত্যেকের কমিটমেন্ট থেকে কাজ করতে হবে।

আসাদুজ্জামান বলেন, বিএনপি সরকারের সময় কিছু কিছু এনজিও গণ গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। কিন্তু বিএনপির দাবি অনুসারে বিগত সরকারের সময় ৬০ লাখ গায়েবি মামলা হয়েছে। এর ৯৯ শতাংশ বাদী পুলিশ। যেখানে গায়েবি মামলা হয়েছে, মৃত ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে, বিদেশে অবস্থানরতদেরও আসামি করা হয়েছে। এখনো হচ্ছে । এনজিওগুলোকে এ বিষয়ে সোচ্চার হতে হবে, কথা বলতে হবে।

গত ৯ মে শুরু হয়ে রোববার শেষ হয় তিন দিনব্যাপী এ কর্মশালা। সমাপনী দিনে কর্মশালার সভাপতিত্ব করেন সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনের বিচারপতি মুজিবুর রহমান মিয়া।

বেসরকারি সংস্থা বেলা ও এএলআরডি আয়োজিত কর্মশালায় অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হাইকোর্ট ডিভিশনের বিচারপতি আয়নুন নাহার সিদ্দিকা, এএলআরডির নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা ও বেলার প্রধান নির্বাহী (ভারপ্রাপ্ত) তাসলিমা ইসলাম।

কর্মশালায় বিভিন্ন বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং এনজিও কর্মকর্তারা।

Header Ad
Header Ad

সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ জারি

ছবি: সংগৃহীত

সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ সময়োপযোগী করার জন্য অধ্যাদেশ জারি করেছে সরকার। রোববার (১১ মে) রাতে এ অধ্যাদেশ জারি করে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

সংসদ কার্যকর না থাকায় আইন অধিকতর সংশোধন করে আশু ব্যবস্থা নিতে সংবিধানের ৯৩ (১) অনুচ্ছেদে দেওয়া ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করেছেন। পরে তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত ‘সত্ত্বাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা ও তফসিলে তালিকাভুক্ত করতে পারবে’ শব্দগুলোর পর ‘বা সত্ত্বার যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে পারবে’ শব্দগুলো সংযোজিত হবে।

আইনের ধারা ২০ এর সংশোধনে বলা হয়, ধারা ২০ এর- (ক) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত ‘যদি কোনো ব্যক্তিকে ধারা ১৮ এর বিধান অনুসারে তালিকাভুক্ত করা হয় বা কোনো সত্ত্বাকে নিষিদ্ধ করা হয়’ শব্দগুলো ও সংখ্যার পরিবর্তে ‘যদি কোনো ব্যক্তি বা সত্ত্বার বিরুদ্ধে ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়’ শব্দগুলো, সংখ্যাগুলোও বন্ধনী প্রতিস্থাপিত হবে।

(খ) উপ-ধারা (১) এর- (অ) দফা (গ)-তে উল্লিখিত ‘নিষিদ্ধ’ শব্দের পরিবর্তে ‘উক্ত’ শব্দ প্রতিস্থাপিত হবে এবং (আ) দফা (ঙ) এর পরিবর্তে নিম্নরূপ দফা (ঙ) প্রতিস্থাপিত হবে, যথা:- ‘(ঙ) উক্ত সত্ত্বা কর্তৃক বা সেটির পক্ষে বা সমর্থনে যে কোনো প্রেস বিবৃতির প্রকাশনা বা মুদ্রণ কিংবা গণমাধ্যম, অনলাইন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা অন্য যে কোনো মাধ্যমে যে কোনো ধরনের প্রচারণা, অথবা মিছিল, সভা-সমাবেশ বা সংবাদ সম্মেলন আয়োজন বা জনসম্মুখে বক্তৃতা দেওয়া নিষিদ্ধ করবে। ’

(গ) উপ-ধারা (২) এ উল্লিখিত ‘নিষিদ্ধ’ শব্দের পরিবর্তে ‘উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত’ শব্দগুলো, সংখ্যা ও বন্ধনী প্রতিস্থাপিত হবে; এবং (ঘ) উপ-ধারা (৩) এ উল্লিখিত ‘তালিকাভুক্ত ব্যক্তি বা নিষিদ্ধ সংঘটনের’ শব্দগুলোর পরিবর্তে ‘ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) এর অধীন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এমন কোনো ব্যক্তি বা সত্ত্বার’ শব্দগুলো, সংখ্যাগুলো ও বন্ধনী প্রতিস্থাপিত হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল
‘অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর একটিও গুমের ঘটনা ঘটেনি’
সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ জারি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮ শিশুসহ ২৬ ফিলিস্তিনি নিহত
এবার জাতীয় পার্টির নিবন্ধন বাতিলের দাবি
এল ক্লাসিকো জিতে শিরোপার আরও কাছে বার্সেলোনা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল আজ
যুদ্ধে ভারতের ৮৩ বিলিয়ন, পাকিস্তানের ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি
আসছে ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি' আঘাত হানতে পারে যেসব অঞ্চলে
কাউন্টার অ্যাটাক ‘বুনইয়ানুম মারসুস’-এর সাফল্য উদযাপন করছে পাকিস্তান
নওগাঁয় কালবৈশাখীর তাণ্ডবে যুবক নিহত
‘ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার’ দেশে বিভক্তির সুযোগ নেই: আমীর খসরু
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
একদিনে চার জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে নতি স্বীকার: তোপের মুখে মোদী
সংগঠন নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ অনুমোদন
শ্রীলঙ্কায় বাস খাদে পড়ে ২১ তীর্থযাত্রীর মৃত্যু
আলোচনার টেবিলে ভারত-পাকিস্তান, গুরুত্ব পাচ্ছে সিন্ধু চুক্তি ও কাশ্মির ইস্যু
বাংলাদেশে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের সময় চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১৪ জন আটক