শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

গত ১৫ বছরে নানকের সম্পত্তি ফুলে ফেঁপে ওঠেছে ৩০ গুণ

জাহাঙ্গীর কবির নানক। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সম্পত্তি গত ১৫ বছরে ফুলে ফেঁপে ওঠেছে ৩০ গুণ। এটি শুধু সরকারি হিসাব। এর বাইরেও আরো বিপুল অবৈধ সম্পত্তি থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

২০০৮ সালে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, নানক ও তার স্ত্রীর যৌথ সম্পদের পরিমাণ ছিল ৬৩ লাখ ৭৫ হাজার ৬৫১ টাকার।

২০২৪ সালের হলফনামায় ১৮ কোটি ৮৭ লাখ ১৫ হাজার ৯৫১ টাকার সম্পদ দেখানো হয়। এই হিসাবেই তার সম্পত্তি বেড়েছে প্রায় ৩০ গুণ।

আওয়ামী লীগের এই নেতা আওয়ামী সরকারের দুর্নীতির প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে ছিলেন না। আয়কর তথ্যের হিসাবে ২০০৮ সালের পর থেকে ১৫ বছরে নানকের সম্পদ বেড়েছে ৩০ গুণ।

আওয়ামী লীগের এই নেতার জমিজমা দেশের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে; যার কিছু আছে ঢাকায়, কিছু নিজ জেলা বরিশালে আবার কিছু আছে কক্সবাজারেও।

২০০৮ সালের নির্বাচনে ঢাকা-১৩ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হয়ে জাতীয় সংসদে জায়গা করে নেন নানক। এরপর ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার ছত্রছায়ায় স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বও পান তিনি। মন্ত্রণালয়ে থাকাকালেই তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির, যেখানে টেন্ডার সিন্ডিকেটে পার্সেন্টেজ নেওয়ার জন্য বেশ কঠোর ছিলেন এই নেতা।

২০০৮ সালের নির্বাচনে তাঁর দাখিল করা হলফনামায় দেখা যায়, নানক ও তাঁর স্ত্রীর যৌথ সম্পদের পরিমাণ হিসাবে ৬৩ লাখ ৭৫ হাজার ৬৫১ টাকা। এ ছাড়া ব্যবসা ও কৃষিকাজ থেকে তাদের বার্ষিক আয় দুই লাখ টাকা বলেও হলফনামায় উল্লেখ করেন নানক। পরের পাঁচ বছরের ক্ষমতায় যেন আলাদিনের চেরাগ পেয়ে যান নানক। ২০১৪ সালের নির্বাচনের হলফনামায় দাখিল করা তথ্যে নানক পরিবারের সম্পদ ১০ গুণ বেড়ে যায়। ২০১৪ সালে এসে ছয় কোটি ১৮ লাখ ১৫ হাজার টাকা হয়ে যায়।

সম্পদ বৃদ্ধির কারণ হিসেবে স্ত্রীর চাকরি, কৃষি, মৎস্য ব্যবসাসহ আরো অনেক কিছু উল্লেখ করেন নানক। অলৌকিকভাবে ২০১৪ সালে এসে আওয়ামী এই নেতার বার্ষিক আয়ও দুই লাখ থেকে প্রায় সাড়ে সাত লাখ টাকায় গিয়ে দাঁড়ায়।

এরপর দ্বাদশ নির্বাচনে মনোনয়ন চাইলে দল থেকে গ্রিন সিগন্যাল না পাওয়ায় সেবার সংসদের বাইরেই রয়ে যান নানক। তবে ক্ষমতার অপব্যবহার থেকে দূরে থাকেননি এই নেতা। ছলে-বলে-কৌশলে অবৈধ আয় করেই গেছেন তিনি। সর্বশেষ ২০২৪ সালের নির্বাচনে আবারও দলীয় মনোনয়ন পান। এবার নানক ও তাঁর স্ত্রীর সম্পত্তি ১৫ বছরে প্রায় ৩০ গুণ বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ কোটি ৮৭ লাখ ১৫ হাজার ৯৫১ টাকায়।

২০০৮ সালে নানক কৃষি-অকৃষি মিলিয়ে মাত্র দুই একর ৬৫ শতাংশ জমির মালিক ছিলেন। ২০২৪ সালে এসে নানকের রাজধানীর উত্তরায় ছয়তলা বাড়ি, মোহাম্মদপুরে আটতলা বাড়ি, কক্সবাজারে জমি, জন্মস্থান বরিশালে দুটি বাড়ি, বরিশালের বিভিন্ন এলাকায় ভূ-সম্পত্তি এবং মাছের খামারের মালিক হয়ে যান। এসব কিছুর বেশির ভাগই পৈতৃক সম্পত্তি বলে দাবি করেন তিনি।

 

Header Ad
Header Ad

পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়

পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসী কার্তিক মহারাজ। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ জেলায় এক নারী শিক্ষিকার লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসী কার্তিক মহারাজের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, জোর করে সহবাসে বাধ্য করা, গর্ভপাত ঘটানো এবং প্রতারণার মতো গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনা শুধু স্থানীয় পর্যায়ে নয়, রাজ্য রাজনীতিতেও ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে।

অভিযোগকারী শিক্ষিকা জানান, ২০১৩ সালে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে কার্তিক মহারাজ তাঁকে নবগ্রাম থানার চাণক্য এলাকার একটি আশ্রম পরিচালিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় এবং একই আশ্রমে থাকার ব্যবস্থা করা হয়। অভিযোগ অনুযায়ী, আশ্রমে থাকার সুবাদে একপর্যায়ে কার্তিক মহারাজ তাঁকে শারীরিক সম্পর্কের প্রস্তাব দেন। প্রথমে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করলেও, পরবর্তীতে নানা চাপ ও পরিস্থিতির কারণে বাধ্য হয়ে সম্পর্ক স্থাপন করতে হয়।

নারী শিক্ষিকার দাবি, একাধিকবার তাঁর উপর শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়েছে এবং একপর্যায়ে গর্ভবতী হলে জোর করে গর্ভপাত করানো হয়। দীর্ঘদিন এসব ঘটনা সহ্য করার পর অবশেষে আইনের আশ্রয় নেন তিনি।

ভুক্তভোগী শিক্ষিকা বৃহস্পতিবার রাতে নবগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ জানায়, ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযোগকারিণীর জবানবন্দি রেকর্ড করা হচ্ছে এবং ঘটনার অন্যান্য দিকও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কার্তিক মহারাজ বলেন, “আমার বিরুদ্ধে কে কী বলেছে, আমি কিছুই জানি না। আমার আইনজীবী বিষয়টি দেখবেন।” তিনি জানান, অভিযোগ নিয়ে তিনি মোটেই বিচলিত নন।

এই ঘটনায় নবগ্রাম ও আশপাশের এলাকায় জনমত স্পষ্টভাবে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। মহারাজের অনেক অনুসারী অভিযোগকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করছেন। অপরদিকে, অনেকে ঘটনাটিকে অত্যন্ত গুরুতর বলে উল্লেখ করে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি তুলেছেন।

কার্তিক মহারাজ ২০২২ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে পদ্মশ্রী সম্মাননা পান। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছিল। ফলে এই ঘটনার পর তাঁর ভাবমূর্তি ও গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে।

এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। তদন্ত চলছে বলে প্রশাসন জানিয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা

ছবি: সংগৃহীত

বিদেশ থেকে গুড়া দুধ আমদানি করাকে লজ্জার বিষয় বলে আখ্যা দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। শনিবার সকালে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার জয়নগর স্কুল মাঠে গবাদি পশুর রোগ প্রতিরোধে টিকাদান কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমরা যেই টাকা দিয়ে গুড়া দুধ আমদানি করি সেই টাকা দিয়ে আমরা অনেকগুলো চিলিং সেন্টার করতে পারি। কেন আমরা সেই চিলিং সেন্টার করছি না। এটা আমরা সরকারিভাবে করার চেষ্টা করব। পাশাপাশি বেসরকারি খাতেও আমরা উৎসাহ দেব যাতে তারা সেটা করে।’

ফরিদা আখতার বলেন, ‘রপ্তানি করার জন্য ক্ষুরা রোগের (এফএমডি ভাইরাস) টিকা দেওয়া হচ্ছে বিষয়টা এমন নয়। আমরা যদি গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি পালন করি সেগুলো কিন্তু একটি প্রাণ। কোনো রোগ হলে তারও কষ্ট হয়। কোনো রোগেই যেন প্রাণীর কষ্ট না হয় এ জন্যই আমরা ভ্যাকসিনটা দেব। শুধুমাত্র মাংস ভালো পাওয়ার জন্য কিংবা শুধু রপ্তানি করার জন্য না।’

তিনি আরও বলেন, ‘যে সব দেশ থেকে আমরা মাংস আমদানি করি ওই সকল দেশে প্রাণীর দুরারোগ্য রোগ নির্মূল করা হচ্ছে। আমরা চাই, প্রাণী সম্পদেরও কোনো রোগ না থাকুক। সরকার অনেক চেষ্টা করছে। এফএমডি ভ্যাকসিন আনার জন্য মন্ত্রণালয় অব্যাহত প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত আমরা এমন একটা ভ্যাকসিন এনেছি যেটি প্রাণীদেহে কাজ করে। আর্জেন্টিনাতে গিয়ে এটা অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই আনা হচ্ছে।’

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ খাইবার পাখতুনখোয়ায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ জন সেনা নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও ২৯ জন। শনিবার দুপুরে প্রদেশের উত্তর ওয়াজিরিস্তান জেলায় ঘটেছে এই ঘটনা।

উত্তর ওয়াজিরিস্তানের একজন সরকারি কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, “সেনাবাহিনীর গাড়িবহরের মধ্যে একটি বিস্ফোরকবাহী গাড়ি ঢুকে পড়েছিল এবং ঢোকার প্রায় পরপরই ঘটে বিস্ফোরণ। এতে ১৩ জন নিহত এবং ২৯ জন আহত হয়েছেন। নিতহদের সবাই সেনাবাহিনীর। আহতদের মধ্যে ১০ জন সামরিক বাকে ১০ জন বেসামরিক।”

এছাড়া বিস্ফোরনে ঘটনাস্থলের নিকটবর্তী দু’টি বাড়ির ছাদ উড়ে গেছে এবং এতে ৬ জন শিশু আহত হয়েছে বলেও জানিয়েছেন ওই কর্মকর্তা।

আহত দশ জন সেনার মধ্যে চার জনের অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে হাসপাতালসূত্রে।

পাকিস্তানভিত্তিক তালেবানগোষ্ঠী তেহরিক-ই তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি)-এর উপশাখা হাফিজ গুল বাহাদুর আর্মড গ্রুপ ইতোমধ্যে হামলার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে।
প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের চার প্রদেশ ও তিন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে খাইবার পাখতুনখোয়া এবং বেলুচিস্তান— এ দু’টি প্রদেশে গত কয়েক বছরে সন্ত্রাসী তৎপরতা ও হামলার নাটকীয় উল্লম্ফন ঘটেছে। খাইবার পাখতুনখোয়া মূলত পাকিস্তানপন্থি তালেবানগোষ্ঠী তেহরিক-ই তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) ঘাঁটি অঞ্চল। অন্যদিকে বেলুচিস্তানে ব্যাপকভাবে তৎপর বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী বালোচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)। দুই গোষ্ঠীরই চূড়ান্ত লক্ষ্য খাইবার পাখতুনখোয়া এবং বেলুচিস্তানকে পাকিস্তানের মানচিত্র থেকে বিচ্ছিন্ন করা।

২০২১ সালে তালেবানগোষ্ঠী কাবুলে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকে সন্ত্রাসী হামলার উল্লম্ফন ঘটেছে হচ্ছে পাকিস্তানে। গত বছর ২০২৪ সাল ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ বছর। ২০২৪ সালের বছরজুড়ে পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলা ৪৪টি সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। শতকরা হিসেবে গত এক দশকের মধ্যে ২০২৪ সালে দেশটিতে সন্ত্রাসী হামলার হার ছিল ৪০ শতাংশ বেশি।

এসব হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ৬৮৫ জন সেনা এবং ৯২৭ জন বেসমরিক মানুষ। বিপরীতে গত বছর সেনা-পুলিশ যৌথ অভিযানে নিহত হয়েছে ৯৩৪ জন সন্ত্রাসী।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ
জুলাই যোদ্ধাদের যথাযথ মর্যাদা দিতে চাই: রিজভী
৮ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
সিন্ধু পানি চুক্তি নিয়ে হেগে পাকিস্তানের আইনি জয়, রায় প্রত্যাখ্যান করল ভারত
আগস্টে ঢাকার ৩ এলাকায় চালু হবে ই-রিকশা
বিনিয়োগকারীদের জন্য বিডার নতুন ওয়েবসাইট চালু
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ১২টি ঘর পুড়ে ছাই
আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব
চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইনিংস ব্যবধানে হারের পরই টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া সেই মনু মিয়া মারা গেছেন (ভিডিও)
কলম্বো টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
গাজায় আবারও রক্তক্ষয়, একদিনেই প্রাণ হারালেন ৭২ জন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
আল নাসরে রোনালদোর নতুন চুক্তি: ঘণ্টায় পাচ্ছেন ৬৫ লাখ টাকা, বছরে কত?