সোমবার, ১২ মে ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

যেভাবে জাসদ ছাত্রলীগ থেকে প্রভাবশালী আমীর হয়ে উঠলেন ডা. শফিকুর রহমান

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। দশম শ্রেণিতে পড়াকালে জাসদ ছাত্রলীগের হাত ধরে রাজনীতিতে প্রবেশ করলেও সময়ের পরিক্রমায় হয়ে উঠেছেন দেশের অন্যতম প্রভাবশালী রাজনীতিক।

মিষ্টভাষী শফিকুর রহমানের অমায়িক ব্যবহার, স্পষ্ট বক্তব্য, নেতৃত্বের দক্ষতা, সর্বোপরি সামাজিক ও কল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডে মুগ্ধ হচ্ছেন দেশের বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। গত ৫ আগস্ট নতুন করে আলোচনায় এসেছেন তিনি, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে শুরু করে সর্বত্রই আলোচিত হচ্ছে ডা. শফিকুর রহমানের নাম।

দেশের একটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ৬৫ বছর বয়সী এই রাজনীতিকের জাসদ ছাত্রলীগ থেকে দেশের বৃহৎ ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের কান্ডারি হয়ে ওঠার গল্প। শেখ হাসিনা যেদিন দেশ ছাড়তে বাধ্য হন, সেদিনই আলোচনায় আসেন জামায়াতে ইসলামীর আমির। সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানও তার নাম উচ্চারণের মধ্য দিয়ে নতুন করে সামনে আসেন ডাক্তার শফিকুর রহমান। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন থেকে শুরু করে মন্দিরসহ সংখ্যালগুদের ঘরবাড়ি পাহারা, সব কাজে সামনের সারিতে দেখা যায় জামায়াতকে।

ছাত্র আন্দোলনের সময় শহিদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে অর্থ সহযোগিতা এবং সবশেষ বানভাসি মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে জামায়াত আমিরের বক্তব্য মন জয় করেছে নেটিজেনদের। যেখানে তিনি বলেন, ‘আমরা আপনাদের বাসায় মেহমান হয়ে এসেছি।’ বিশেষ করে গণঅভ্যুত্থানের পরপরই জামায়াত নেতার ঘোষণা- ‘প্রতিশোধ নয়, ক্ষমা’। বৈষম্যের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে তিনি বলেন, ‘সংখ্যালঘু ও সংখ্যাগুরু শব্দের কবর রচনা হোক, আমাদের পরিচয় হোক বাংলাদেশি।’

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় সম্ভ্রান্ত পরিবারে ১৯৫৮ সালের ৩১ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন শফিকুর রহমান। মোহাম্মদ আবরু মিয়া ও খতিবুন্নেছা দম্পতির পাঁচ সন্তানের মধ্যে তৃতীয় তিনি। তারা তিন ভাই ও এক বোন। ১৯৭৩ সালে স্থানীয় বরমচাল উচ্চ বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণিতে পড়ার সময়ই রাজনীতিতে হাতেখড়ি হয় শফিকুর রহমানের। ওই বছরই তিনি যোগ দিয়েছিলেন জাসদ ছাত্রলীগে। ১৯৭৪ সালে ওই স্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৭৬ সালে সিলেট এমসি কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন শফিকুর রহমান।

সিলেট মেডিকেল কলেজে ভর্তির পর তিনি পরিচিত হন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সঙ্গে। ১৯৭৭ সালেই যোগ দেন এই সংগঠনে। পরে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন সিলেট মেডিকেল কলেজ এবং সিলেট শহর শাখার। ১৯৮৩ সালে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জনের পর চিকিৎসাসেবায় আত্মনিয়োগ করেন ডাক্তার শফিকুর রহমান। পাশাপাশি জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গেও একাত্ম হন তিনি। ১৯৮৪ সালে জামায়াতে ইসলামীতে যোগদানের মাধ্যমে বৃহত্তর রাজনীতিতে পদার্পণ করেন ডা. শফিকুর রহমান। দায়িত্ব পালন করেন সিলেট শহর এবং জেলা ও মহানগরীর আমির হিসেবে।

২০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল নিযুক্ত ছিলেন ডাক্তার শফিকুর রহমান। ২০১৯ সালের ১২ নভেম্বর দলের রুকন সম্মেলনে প্রত্যক্ষ ভোটে আমির নির্বাচিত হন তিনি। একই বছর ৫ ডিসেম্বর পরবর্তী দুই বছর মেয়াদে আমিরে জামায়াত হিসেবে ডাক্তার শফিকুর রহমান শপথ নেন। ২০২২ সালের ৩১ অক্টোবর দ্বিতীয় মেয়াদেও আমির নির্বাচিত হন তিনি।

ডা. আমিনা বেগমের সঙ্গে ১৯৮৫ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন ডা. শফিকুর রহমান। তার স্ত্রী পরবর্তীতে অষ্টম জাতীয় সংসদের সদস্য হন। দুই মেয়ে ও এক ছেলের বাবা ডা. শফিকুর রহমান। দুই মেয়েই জড়িত চিকিৎসা পেশায়। একমাত্র ছেলেও পড়ছেন এমবিবিএস শেষ বর্ষে।

ডা. শফিকুর রহমান কেবল রাজনীতিকই নন, সিলেটের একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান তিনি। এছাড়াও তিনি একজন সমাজসেবক, সংগঠক, এমনকি সফল উদ্যোক্তাও।

Header Ad
Header Ad

সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ জারি

ছবি: সংগৃহীত

সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ সময়োপযোগী করার জন্য অধ্যাদেশ জারি করেছে সরকার। রোববার (১১ মে) রাতে এ অধ্যাদেশ জারি করে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

সংসদ কার্যকর না থাকায় আইন অধিকতর সংশোধন করে আশু ব্যবস্থা নিতে সংবিধানের ৯৩ (১) অনুচ্ছেদে দেওয়া ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করেছেন। পরে তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত ‘সত্ত্বাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা ও তফসিলে তালিকাভুক্ত করতে পারবে’ শব্দগুলোর পর ‘বা সত্ত্বার যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে পারবে’ শব্দগুলো সংযোজিত হবে।

আইনের ধারা ২০ এর সংশোধনে বলা হয়, ধারা ২০ এর- (ক) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত ‘যদি কোনো ব্যক্তিকে ধারা ১৮ এর বিধান অনুসারে তালিকাভুক্ত করা হয় বা কোনো সত্ত্বাকে নিষিদ্ধ করা হয়’ শব্দগুলো ও সংখ্যার পরিবর্তে ‘যদি কোনো ব্যক্তি বা সত্ত্বার বিরুদ্ধে ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়’ শব্দগুলো, সংখ্যাগুলোও বন্ধনী প্রতিস্থাপিত হবে।

(খ) উপ-ধারা (১) এর- (অ) দফা (গ)-তে উল্লিখিত ‘নিষিদ্ধ’ শব্দের পরিবর্তে ‘উক্ত’ শব্দ প্রতিস্থাপিত হবে এবং (আ) দফা (ঙ) এর পরিবর্তে নিম্নরূপ দফা (ঙ) প্রতিস্থাপিত হবে, যথা:- ‘(ঙ) উক্ত সত্ত্বা কর্তৃক বা সেটির পক্ষে বা সমর্থনে যে কোনো প্রেস বিবৃতির প্রকাশনা বা মুদ্রণ কিংবা গণমাধ্যম, অনলাইন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা অন্য যে কোনো মাধ্যমে যে কোনো ধরনের প্রচারণা, অথবা মিছিল, সভা-সমাবেশ বা সংবাদ সম্মেলন আয়োজন বা জনসম্মুখে বক্তৃতা দেওয়া নিষিদ্ধ করবে। ’

(গ) উপ-ধারা (২) এ উল্লিখিত ‘নিষিদ্ধ’ শব্দের পরিবর্তে ‘উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত’ শব্দগুলো, সংখ্যা ও বন্ধনী প্রতিস্থাপিত হবে; এবং (ঘ) উপ-ধারা (৩) এ উল্লিখিত ‘তালিকাভুক্ত ব্যক্তি বা নিষিদ্ধ সংঘটনের’ শব্দগুলোর পরিবর্তে ‘ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) এর অধীন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এমন কোনো ব্যক্তি বা সত্ত্বার’ শব্দগুলো, সংখ্যাগুলো ও বন্ধনী প্রতিস্থাপিত হবে।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮ শিশুসহ ২৬ ফিলিস্তিনি নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় গৃহহীন ফিলিস্তিনিদের ওপর একের পর এক হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৮ শিশুও রয়েছে।

চিকিৎসা সূত্রগুলো জানিয়েছে, ইসরায়েলি ড্রোন হামলা ও বিমান হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিল মূলত বেসামরিক ও আশ্রয়প্রার্থী জনগণ। রোববার (১১ মে) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

বার্তাসংস্থাটি বলছে, মধ্য গাজার দেইর আল-বালাহ শহরে একদল সাধারণ মানুষের ওপর ড্রোন হামলায় দুজন নিহত এবং অনেকে আহত হন। একই শহরে আরও একজন ড্রোন হামলায় এবং অপর একজন আগের হামলায় আহত হয়ে মারা যান।

গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিস শহরে আশ্রয়প্রার্থীদের একটি তাঁবু লক্ষ্য করে চালানো হামলায় একজন ফিলিস্তিনি এবং তার ছেলে নিহত হন। একই শহরের পশ্চিমাংশে আরেকটি তাঁবুতে ড্রোন হামলায় দুই শিশুসহ চারজন নিহত হন এবং অনেকে আহত হন।

খান ইউনিসের পশ্চিমে আল-মাওয়াসি এলাকায়, আসদা শহরের কাছে দুটি তাঁবুতে পৃথক হামলায় চারজন নিহত হন, যাদের মধ্যে দুই শিশু ছিল। একই এলাকায় আরেকটি তাঁবুতে হামলায় আরও এক শিশু মারা যায়। পাশাপাশি, একটি সাইকেলের ওপর ড্রোন হামলায় এক তরুণ নিহত হন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পূর্ব খান ইউনিসের আবাসান আল-কাবিরা শহরে ইসরায়েলি বাহিনী তীব্র গোলাবর্ষণ ও গুলিবর্ষণ চালিয়েছে। গাজা শহরে গোলাবর্ষণে একটি শিশুর মৃত্যু হয় এবং উত্তরের জাবালিয়ায় আরেকজন মারাত্মক আহত হন।

এদিকে খান ইউনিসে একটি গাড়িকে লক্ষ্য করে চালানো বিমান হামলায় ৪ জন নিহত হয়েছেন। গাজা শহরে আরেক হামলায় ৫ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে একটি মেয়ে শিশুও রয়েছে।

এছাড়া গাজা শহরের আল-তুফাহ এলাকায় ইসরায়েলি সেনারা চলমান বিমান হামলা ও গোলাবর্ষণের মধ্যে একাধিক আবাসিক ভবন ধ্বংস করছে। একইসঙ্গে জাবালিয়ার ওল্ড গাজা স্ট্রিটের একটি মসজিদেও বিমান হামলা চালানো হয়, যেখানে দুজন আহত হয়েছেন।

২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে চলমান ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় নিহত হয়েছেন ৫২ হাজার ৮০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি। নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

Header Ad
Header Ad

এবার জাতীয় পার্টির নিবন্ধন বাতিলের দাবি

এক সংবাদ সম্মেলনে মো. রাশেদ খান লিখিত বক্তব্যে এ দাবি জানান।ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের পর এবার জাতীয় পার্টিকে (জাপা) নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের নেতারা। গতকাল রবিবার দুপুরে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান লিখিত বক্তব্যে এ দাবি জানান।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে এ সংবাদ সম্মেলন করে গণঅধিকার পরিষদ। এতে সভাপতিত্ব করেন দলটির সভাপতি নুরুল হক নুর। এ সময় জাতীয় পার্টির নিবন্ধন বাতিলে আজ সোমবার নির্বাচন কমিশনে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার ঘোষণা দেন দলটির নেতারা।

লিখিত বক্তব্যে রাশেদ খান বলেন, ‘শনিবার, ১০ মে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতাদের বিচার কার্যসম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জুলাই আন্দোলনের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষার জন্য সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অধীনে সাইবার স্পেসসহ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তকে আমরা সাধুবাদ জানাই। আন্দোলনকারী বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকেও শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। তবে চূড়ান্ত নিষিদ্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।’

দলের পক্ষে অবস্থান তুলে ধরে রাশেদ আরও বলেন, ‘গণঅধিকার পরিষদ মনে করে, শুধু সাংগঠনিক নিষেধাজ্ঞা নয়, আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত নিবন্ধন বাতিল না হলে এই গণঅভ্যুত্থান অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নের পাশাপাশি নিবন্ধন বাতিল এবং চূড়ান্তভাবে দলটিকে নিষিদ্ধ করতে নির্বাচন কমিশন কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলেও আশা করেন তারা।’

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ জারি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮ শিশুসহ ২৬ ফিলিস্তিনি নিহত
এবার জাতীয় পার্টির নিবন্ধন বাতিলের দাবি
এল ক্লাসিকো জিতে শিরোপার আরও কাছে বার্সেলোনা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল আজ
যুদ্ধে ভারতের ৮৩ বিলিয়ন, পাকিস্তানের ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি
আসছে ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি' আঘাত হানতে পারে যেসব অঞ্চলে
কাউন্টার অ্যাটাক ‘বুনইয়ানুম মারসুস’-এর সাফল্য উদযাপন করছে পাকিস্তান
নওগাঁয় কালবৈশাখীর তাণ্ডবে যুবক নিহত
‘ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার’ দেশে বিভক্তির সুযোগ নেই: আমীর খসরু
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
একদিনে চার জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে নতি স্বীকার: তোপের মুখে মোদী
সংগঠন নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ অনুমোদন
শ্রীলঙ্কায় বাস খাদে পড়ে ২১ তীর্থযাত্রীর মৃত্যু
আলোচনার টেবিলে ভারত-পাকিস্তান, গুরুত্ব পাচ্ছে সিন্ধু চুক্তি ও কাশ্মির ইস্যু
বাংলাদেশে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের সময় চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১৪ জন আটক
আ. লীগ নিষিদ্ধ চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে বারবার পত্র দিয়েছে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
টাঙ্গাইলে গ্রেফতার আতঙ্কে ভাইয়ের জানাজায় অংশ নেননি আ.লীগের দুই নেতা