বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

এক প্রজ্ঞাপনেই ১৭ বছরে করা ৪ লাখ মামলা প্রত্যাহার করতে হবে: মির্জা আব্বাস

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও অখন্ড ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মির্জা আব্বাস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার যে প্রক্রিয়ায় ও যে গতিতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা রাজনৈতিক মামলাগুলো প্রত্যাহারের উদ্যোগ নিয়েছে- তা সারা জীবনেও শেষ হবে না।

তিনি বলেন, ২০০৭ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১৭ বছরে দায়ের করা (প্রায়) ৪ লাখ মিথ্যা ও গায়েবি মামলা একটি প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমেই প্রত্যাহার করে নিতে হবে। এ নিয়ে দীর্ঘসূত্রতার কোনো সুযোগ নেই। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গিয়ে যেভাবে তাদের সব নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের দায়ের করা সব মামলা প্রত্যাহার করে নিয়েছিল, ঠিক সেভাবেই এটা করতে হবে। অন্যথায় এ মামলা কখনোই শেষ হবে না।

বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) দেশের একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে এ দাবির কথা জানান অখন্ড ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র।

মির্জা আব্বাস বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গিয়ে যেভাবে তাদের সব নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার করে নিয়েছিল, ঠিক সেভাবেই এটা করতে হবে। অন্যথায় এ মামলা কখনোই শেষ হবে না।

বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার তিনি আরও বলেন, সারা দেশে দল ও অঙ্গ সংগঠনের ৬০ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে প্রায় ৪ লাখ মিথ্যা ও গায়েবি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত সাড়ে ১৭ বছরে দায়ের করা এসব মামলায় লাখ লাখ নেতা-কর্মী জেল খেটেছেন। জুলুম-নির্যাতন ও গুমের শিকার হয়েছেন। এমনকি মৃত্যুবরণও করেছেন অনেকে। কিন্তু মামলা এখনো শেষ হয়নি।

এসব রাজনৈতিক মামলা শেষ করার একটা শ্লথ (গতি) প্রক্রিয়া শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ প্রক্রিয়ায় সারা জীবনেও এসব মামলা শেষ হবে না, যোগ করেন তিনি।

মির্জা আব্বাস বলেন, দেশের একটি বৃহৎ ষড়যন্ত্রকারী চক্র পতিত আওয়ামী লীগের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করতে চায়। এর সঙ্গে রয়েছে দেশি-বিদেশি গভীর চক্রান্ত। বিএনপিকে ধ্বংস করতে মরিয়া হয়ে তারা বহুমুখী ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। কিন্তু বিএনপি এমন একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল, যা সত্যিকার অর্থেই এদেশের সাধারণ জনগণের ওপর নির্ভরশীল। এ দলের বিরুদ্ধে অতীতে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে তাকে হত্যা করা হয়েছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে তাকে মিথ্যা মামলায় সাজানো রায় দিয়ে জেল খাটানো হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও প্রতিহিংসামূলক মামলা দিয়ে তাকেও ষড়যন্ত্র করে দেশের বাইরে রাখা হয়েছে। কিন্তু এদের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না। কারণ বিএনপির সঙ্গে দেশের আপামর জনসাধারণ আছে। তবে এসব চক্রান্ত সম্পর্কে আমাদের সবাইকে সব সময় সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।

বর্ষীয়ান এ রাজনীতিক বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ঘোলাটে। অর্থনীতি পঙ্গু। রাষ্ট্রের প্রত্যেকটি অর্গানকে পতিত আওয়ামী লীগ সরকার ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। স্বৈরাচার শেখ হাসিনা এটা উদ্দেশ্যমূলকভাবে করে গেছেন। দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিটাকে তিনি এমনভাবে বিনষ্ট করেছেন যে, রাজনীতির চরিত্রের ওপর এখন একটা মারাত্মক নেতিবাচক ও স্বৈরাচারী প্রভাব পড়েছে। বিশেষ করে দেশের রাজনীতিবিদদের বেশির ভাগই এখন একেকজন একেকটা ডিক্টেটর হয়ে বসে আছেন। দেশ থেকে রাজনৈতিক এই কুসংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ এখন আর আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ এখন আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, “আমরা এখন আর আগের মতো আইএমএফ নির্ভরশীল নই। সেই দিন চলে গেছে। বাজেট সাপোর্টের অর্থ সাধারণত ৫ বছরের মধ্যে ফেরত দিতে হয়, অথচ প্রকল্প চলে ২০ বছর। তাই আমরা প্রতিটি ঋণের আগে অনেক হিসাব-নিকাশ করি। শুধু টাকা দিলেই গ্রহণ করব না। ঋণের বোঝা নিতে আমরা আগ্রহী নই।”

আইএমএফের দীর্ঘসূত্রিতা ও কঠিন শর্তাবলি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “নয় মাস ধরে আইএমএফের টাকা আসছে না। তবে আমরা শক্ত অবস্থান নেব। টাকা না দিলে তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ইন্দোনেশিয়ায় এমনটাই হয়েছিল, অনেকের চাকরি চলে যায়। এমন ঘটনা মালয়েশিয়াতেও ঘটেছে।”

তিনি আরও বলেন, “আমরা এখন ফরেন এক্সচেঞ্জ মার্কেট এবং রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখতে পেরেছি আইএমএফের টাকা ছাড়াই। এমনকি এই সরকার আসার পর আইএমএফ থেকে এক টাকাও পাইনি। তবুও আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতি ভালো আছে। রিফর্ম দ্রুত হয়েছে, যা ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।”

আইএমএফের শর্ত প্রসঙ্গে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “তাদের কিছু শর্ত আছে, যেমন—এনবিআরকে স্বতন্ত্র করা এবং ফরেন এক্সচেঞ্জ মার্কেট ওপেন করে দেওয়া। তবে আমরা সব শর্ত মানতে চাই না। আমাদের স্বার্থের দিক বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেব। স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডের জন্য আমরা এক বিলিয়ন ডলার চেয়েছি, তারা ৫০০ মিলিয়ন দিতে চাচ্ছে—আমরা চিন্তাভাবনা করছি।”

তিনি বলেন, “বিশ্বব্যাংকের প্রকল্প ঋণ চলমান থাকবে। পাশাপাশি এডিবি, এআইআইবি, এনডিবি এবং ইসলামি ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সহায়তা পাইপলাইনে রয়েছে। প্রজেক্ট সাপোর্ট নিয়ে কোনো সমস্যা নেই, তবে বাজেট সাপোর্ট নিয়ে কিছু আলোচনা চলছে।”

অর্থ উপদেষ্টা জানান, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সফরে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক, এআইআইবি, আইএফসি, আইওএম, ওপেক ফান্ডসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। ইউএস সরকারের বিভিন্ন বিভাগ যেমন—এনার্জি, স্টেট, লেবার, কৃষি এবং ট্রেজারি বিভাগের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও আলোচনায় অংশ নিয়েছেন তিনি।

তিনি বলেন, “এবারের সফর সফল। আগে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের পেছনে দৌড়াতো সবাই, এখন দেশগুলোর প্রতিনিধিরা সরাসরি ইউএস প্রেসিডেন্ট অফিস ও অন্যান্য বিভাগীয় প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে।”

অর্থসংস্থানের বিষয়েও ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে বলে জানান ড. সালেহউদ্দিন। তিনি বলেন, “ওপেক ফান্ডের সঙ্গে ১০০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি হয়েছে, যা বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ হবে। আইএফসিও ৫০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।”

সব মিলিয়ে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, “বাংলাদেশ এখন অর্থনৈতিকভাবে অনেক সচেতন ও শক্তিশালী। আমরা আর কাউকে চোখ বন্ধ করে অনুসরণ করি না। আমাদের নিজস্ব কৌশলে সামষ্টিক অর্থনীতিকে এগিয়ে নিচ্ছি।”

Header Ad
Header Ad

সেনাবাহিনীকে ‘পূর্ণ স্বাধীনতা’ দিলেন মোদি, দক্ষিণ এশিয়ায় উত্তেজনা তুঙ্গে

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ জঙ্গি হামলার পর প্রতিক্রিয়া হিসেবে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশটির সশস্ত্র বাহিনীকে হামলার জবাবে ‘পূর্ণ স্বাধীনতা’ দিয়েছেন। এর ফলে সেনাবাহিনী এখন প্রয়োজন অনুযায়ী পরিকল্পিতভাবে প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, প্রধানমন্ত্রী মোদি এক উচ্চপর্যায়ের জরুরি বৈঠকে এই ঘোষণা দেন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল এবং প্রতিরক্ষা প্রধান জেনারেল অনিল চৌহান। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে আমাদের জাতীয় সংকল্প অটুট। আমি আমাদের সেনাবাহিনীর ওপর পূর্ণ আস্থা রাখি।”

উল্লেখ্য, জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সংঘটিত ওই হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে অধিকাংশই বেসামরিক নাগরিক। বিশ্লেষকদের মতে, এটি ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার পর সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা। সরকারি সূত্র জানায়, পাকিস্তানভিত্তিক নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার সহায়ক সংগঠন ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ হামলার দায় স্বীকার করেছে।

প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পরপরই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস)-এর প্রধান মোহন ভাগবত প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে পৌঁছান। ধারণা করা হচ্ছে, ওই বৈঠকে দেশের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি এবং সম্ভাব্য সামরিক ও কূটনৈতিক প্রতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনা হয়।

ভারত ইতোমধ্যেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কূটনৈতিক চাপ বৃদ্ধি করেছে। পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য সব ধরনের ভিসা বাতিল করা হয়েছে। কেবলমাত্র পাকিস্তানি হিন্দু এবং দীর্ঘমেয়াদি অনুমোদিত বাসিন্দাদের কিছুটা ছাড় দেওয়া হয়েছে। এ সিদ্ধান্তের ফলে ভারতে অবস্থানরত প্রায় ১,০০০ পাকিস্তানি নাগরিক দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

এছাড়াও, ১৯৬০ সালের ঐতিহাসিক সিন্দু পানি চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। এ চুক্তির ফলে পাকিস্তান যে পানির ৮৫ শতাংশ পেত, তা এখন ভারতের নিয়ন্ত্রণে নেওয়া হচ্ছে। পাকিস্তান এ সিদ্ধান্তকে ‘যুদ্ধের ঘোষণা’ বলে আখ্যায়িত করেছে এবং প্রতিক্রিয়ায় ভারতীয় নাগরিকদের ভিসা বাতিলসহ একাধিক দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্থগিত করেছে।

এ বিষয়ে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী খাজা মোহাম্মদ আসিফ দেশটির গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “পরবর্তী কয়েকটি দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যে কোনো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।”

অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রী মোদি তার বক্তব্যে বারবার জানিয়েছেন, সন্ত্রাসবাদকে মদত দেওয়া শক্তিগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বলেন, “১৪০ কোটির ভারতের জনগণের ইচ্ছাশক্তি সন্ত্রাসের পৃষ্ঠপোষকদের মেরুদণ্ড ভেঙে দেবে। এবার সময় এসেছে সন্ত্রাসের ঘাঁটি চিরতরে ধ্বংস করার। ভারত আর আতঙ্কে ভয় পায় না—আমরা প্রতিটি ষড়যন্ত্রকারীকে খুঁজে বের করব এবং জবাব দেব।”

এই অবস্থায় দক্ষিণ এশিয়ায় উত্তেজনা চরমে উঠেছে। ভারতের কড়া অবস্থান এবং সেনাবাহিনীকে ‘পূর্ণ স্বাধীনতা’ দেওয়ার ঘোষণা গোটা অঞ্চলে সম্ভাব্য সামরিক সংঘাতের আশঙ্কা তৈরি করেছে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও বিষয়টি গভীর উদ্বেগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সারাদেশে শিলাবৃষ্টির আভাস, নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কতা

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আটটি বিভাগেই দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি ও বিক্ষিপ্ত শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতর।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দেওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের উপর দিয়ে লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বিস্তৃত থাকায় মঙ্গলবার থেকে শনিবার (৩ মে) পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টিপাত ও শিলাবৃষ্টি হতে পারে।

আগামী পাঁচদিনের পূর্বাভাস অনুযায়ী:

- ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রামে বেশি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

- রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।

- কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টিও হতে পারে।

তাপমাত্রা প্রসঙ্গে জানানো হয়, সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। তবে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার সামান্য ওঠানামা করতে পারে।

আবহাওয়াবিদ শাহানাজ সুলতানা জানিয়েছেন, বুধবার রাত ১টার মধ্যে টাঙ্গাইল, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চলে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে দমকা/ঝড়ো হাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এজন্য সংশ্লিষ্ট নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ এখন আর আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
সেনাবাহিনীকে ‘পূর্ণ স্বাধীনতা’ দিলেন মোদি, দক্ষিণ এশিয়ায় উত্তেজনা তুঙ্গে
সারাদেশে শিলাবৃষ্টির আভাস, নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কতা
'বাংলাদেশি' সন্দেহে আটক সাড়ে ৬ হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
দীপ্ত টিভির সংবাদ বিভাগ বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: তথ্য উপদেষ্টা
এই মুহূর্তে ইমরানকে দরকার পাকিস্তানের, মুক্তি ও সর্বদলীয় বৈঠক নিয়ে আলোচনা!
টাঙ্গাইলে এলজিইডিতে দুদকের অভিযানে অর্থ আত্মসাতের পাওয়া গেছে প্রমাণ
লক্ষাধিক নতুন রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের অনুরোধ জানাল জাতিসংঘ
ডাকাত দেখে আতঙ্কে অসুস্থ গৃহকর্তা, পানি খাইয়ে সেবা করল ডাকাতরা, পরে লুট
‘মানবিক করিডর’ নিয়ে নানা প্রশ্ন : স্পষ্ট করলেন প্রেসসচিব
ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী
মাদরাসার শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
দীপ্ত টিভির সংবাদ কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সব রুফটপ রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
নিলামে তুলেও এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি বিক্রি করতে পারছে না ব্যাংকগুলো
সেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই চার বছর পর সাদমানের সেঞ্চুরি
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার, মাসিক খরচের বিষয়ে যা জানা গেল!
রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট করুন: জামায়াত আমির
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাচ্ছেন দশম গ্রেড, সহকারী শিক্ষক ১২তম