বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শ্রমিকদের গায়ের ঘাম আতর, সুগন্ধি, সৌরভের কারণ: জামায়াত আমির

ছবি: সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, শ্রমিকদের রক্ত আর ঘামে শিল্প গড়ে ওঠে। শ্রমিকদের বলবো, আপনাদের গায়ের ঘাম আমার কাছে আতরের মতো লাগে।

তিনি বলেন, কোথাও গেলে অনেক শ্রমিক গায়ে ঘামের কারণে আমাদের সঙ্গে হাত মেলাতে লজ্জাবোধ করেন। আমি তাদের বুকে টেনে বুক মেলাই। শ্রমিকদের গায়ের ঘাম আতর, সুগন্ধি, সৌরভের কারণ।

বৃহস্পতিবার (১ মে) রাজধানীর পল্টন মোড়ে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন আয়োজিত শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জামায়াত আমির বলেন, আমরা আসলে মানুষের মাঝে বৈষম্য দেখতে চাই না। সব পেশার মানুষকে আমরা এক চোখে দেখি। মালিক-শ্রমিক দ্বন্দ্ব আর চাই না। শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে, ব্যবসা বাঁচবে। আবার শ্রমিককে বুঝতে হবে, শিল্প বা মালিক ধ্বংস হয়ে গেলে শ্রমিকদের কাজও বন্ধ হয়ে যাবে। তাই মালিক-শ্রমিক উভয়ের দায়িত্ব অনেক।

তিনি বলেন, যেদিন মালিক তার শ্রমিককে দরদ-ভালোবাসা দিয়ে কাছে টেনে নেবে, সেই শ্রমিক জীবন দিয়ে হলেও তার শ্রমের শতভাগ দেবে। মালিক-শ্রমিকের সমন্বয়ে একটা কর্মউপযোগী সমাজ গড়ে তুলতে হবে। এটা নিয়েই কাজ করছে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন।

 

ছবি:সংগৃহীত

কর্মক্ষেত্রে নারীর জন্য নামাজের জায়গা রাখার দাবি জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, পুরুষের জন্য মিল-ফ্যাক্টরি বা ইন্ডাস্ট্রিতে ছোট্ট হলেও নামাজের জায়গা রাখা হয়। কিন্তু আমাদের নারীদের জন্য নামাজের জায়গা রাখা হয় না। আমি কারখানা মালিকদের উদ্দেশে বলবো, নারীদের জন্য নামাজের জায়গার ব্যবস্থা করুন। তাদের জন্য নিরাপদ কর্মস্থল গড়ে তুলুন।

সমাবেশে অন্য বক্তারা বলেন, ১৭ বছর শ্রমিক সমাবেশ করতে পারিনি। আমাদের শ্রমিকরা নির্মম বঞ্চনা, হত্যার শিকার হয়েছেন। আজ সেই সুযোগ হয়েছে। তাই এখনি সময় শ্রমিকদের অধিকার সুসংগঠিত করার। আমরা এমন এক শ্রমনীতি কায়েম করতে চাই, যা চলবে ইসলামের আইন অনুযায়ী। যেখানে মালিক-শ্রমিক কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, যে আইনে কোনো শ্রমিক না খেয়ে থাকবে না। তাই কোরআনের বিধান অনুযায়ী ইসলামী শ্রমনীতি চালু করতে হবে।সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, রফিকুল ইসলাম খান, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ জামায়াতের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুলসহ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা।

Header Ad
Header Ad

প্রথম দল হিসেবে আইপিএল থেকে বিদায় নিলো চেন্নাই সুপার কিংস

ছবি: সংগৃহীত

চিপকের এমএ চিদাম্বারাম স্টেডিয়ামে আইপিএলের একটি ম্যাচ মানেই হলুদ জার্সির সমুদ্র—চেন্নাই সুপার কিংসের গৃহভক্তদের উল্লাস। তবে এবারের আসরে সেই উল্লাস রূপ নিয়েছে হতাশায়। ঘরের মাঠে টানা পাঁচ ম্যাচ হেরে আইপিএলের ইতিহাসে নজিরবিহীন এক দুঃসময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে চেন্নাই সুপার কিংস। আর এরই সঙ্গে প্রথম দল হিসেবে এবারের আসরের প্রাথমিক পর্ব থেকেই বিদায় নিশ্চিত করেছে মাহেন্দ্র সিং ধোনির দলটি।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) চিপকে পাঞ্জাব কিংসের বিপক্ষে ৪ উইকেটে হেরে যায় চেন্নাই। ম্যাচে আগে ব্যাট করে চেন্নাই তোলে ১৯০ রান, তবে পাঞ্জাব সেই লক্ষ্য অতিক্রম করে ফেলে দুই বল হাতে রেখেই। এই হারে চেন্নাইয়ের জন্য বন্ধ হয়ে যায় প্লে-অফে ওঠার সব পথ। এটি প্রথমবার নয় যে তারা প্লে-অফে উঠতে ব্যর্থ হলো, তবে টানা দুই আসরে প্লে-অফে না ওঠার ঘটনাটি এবারই প্রথম ঘটলো।

চলতি আসরে ঘরের মাঠে প্রথম ম্যাচে জয় পেলেও পরের পাঁচ ম্যাচেই হারের মুখ দেখে চেন্নাই। এমনটা আগের কোনো আসরেই ঘটেনি। সর্বশেষ ২০০৮ ও ২০১২ সালে তারা সর্বোচ্চ চারটি করে ম্যাচ হেরেছিল এই মাঠে।

রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের অধিনায়কত্বে জয় দিয়ে শুরু করেছিল দলটি, তবে এরপর থেকেই শুরু হয় পতনের ধারা। পরপর পাঁচ ম্যাচে হেরে যায় তারা। ইনজুরির কারণে রুতুরাজ ছিটকে গেলে অধিনায়কত্বের দায়িত্ব ফিরে পান ধোনি। তার নেতৃত্বে সপ্তম ম্যাচে জয় পেয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিলেও পরের তিন ম্যাচেই আবার হারের ধারা অব্যাহত থাকে। ১০ ম্যাচে মাত্র ২ জয় ও ৮ হারে ৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার একেবারে তলানিতে অবস্থান করছে চেন্নাই সুপার কিংস।

এদিন চেন্নাইয়ের ব্যাটিং ছিল মূলত স্যাম কারান (৪৭ বলে ৮৮ রান) ও ডেওয়াল্ড ব্রেভিস (২৬ বলে ৩২) নির্ভর। বাকিরা কেউই উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারেননি। অন্যদিকে এই জয়ে ১০ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে পাঞ্জাব কিংস উঠে এসেছে পয়েন্ট তালিকার দ্বিতীয় স্থানে।

চেন্নাইয়ের হাতে এখনও চারটি ম্যাচ বাকি থাকলেও তারা শুধুমাত্র নিজেদের সুনাম রক্ষার লড়াই চালিয়ে যেতে পারবে। এবারই প্রথম চিপকে টানা পাঁচ ম্যাচ হারে কষ্টকর বিদায়ের সাক্ষী হলো দলটি ও তাদের অনুরাগীরা।

Header Ad
Header Ad

ইসকন নেতা চিন্ময়ের জামিন নিয়ে সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি দিল হাসনাত আব্দুল্লাহ

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

ভারতীয় আগ্রাসনের পথ উন্মুক্ত করা হলে তার পরিণতি ভয়াবহ হবে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ। বৃহস্পতিবার (১ মে) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।

হাসনাত তার পোস্টে লেখেন, “চিন্ময়ের জামিনকে আমরা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে মনে করি না। শুরু থেকেই এ ঘটনায় ভারতীয় আধিপত্যবাদ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে অন্যায়ভাবে হস্তক্ষেপের চেষ্টা করেছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে—চিন্ময়ের জামিনও কি সেই চাপের কাছে নতি স্বীকার করে দেওয়া হয়েছে?”

তিনি আরও বলেন, “ইন্টেরিম সাবধান! আলিফের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে যদি ভারতীয় আগ্রাসনের রাস্তা উন্মুক্ত করা হয়, তবে এর পরিণতি কারো জন্যই ভালো হবে না।”

প্রসঙ্গত, জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের সাবেক মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে ৩০ এপ্রিল জামিন দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমান ও বিচারপতি মো. আলী রেজার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল নিষ্পত্তি করে তাকে জামিন মঞ্জুর করেন।

তবে হাইকোর্টের এ আদেশের পরপরই রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন করে। ওইদিন সন্ধ্যায় অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনিক আর হকের উপস্থিতিতে শুনানি অনুষ্ঠিত হয় এবং চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক হাইকোর্টের জামিন আদেশ স্থগিত করেন।

পরে রাতেই আদালতের বেঞ্চ অফিসার জানান, হাইকোর্টের রায়ের অনুলিপি এবং নিয়মিত লিভ টু আপিল না হওয়া পর্যন্ত দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। একইসঙ্গে আগামী ৪ মে (রবিবার) নতুন করে শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। ওইদিন চিন্ময়ের জামিন বিষয়ে আপিল বিভাগে পুনরায় শুনানি হবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

চিন্ময় দাসের পক্ষে আইনজীবী অপূর্ব ভট্টাচার্য বলেন, “চেম্বার আদালতে দেওয়া স্থগিতাদেশ পরবর্তীতে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এখন মূল শুনানির দিন আদালতই পরবর্তী সিদ্ধান্ত দেবেন।”

এই ঘটনার পর এনসিপি নেতা হাসনাতের কড়া প্রতিক্রিয়া রাজনীতিতে নতুন বিতর্ক তৈরি করেছে। সরকারের নীতিনির্ধারক মহল এবং আইন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দৃষ্টিও এখন রোববারের শুনানির দিকে।

Header Ad
Header Ad

করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমার সীমান্তে করিডোর ইস্যুতে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক দলগুলোকে অবহিত করা হয়নি। এই ধরনের স্পর্শকাতর সিদ্ধান্ত নির্বাচিত সংসদের মাধ্যমেই আসা উচিত বলে মন্তব্য করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

বৃহস্পতিবার (১ মে) ঢাকার নয়াপল্টনে মহান মে দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের উদ্যোগে আয়োজিত সমাবেশে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

করিডোর ইস্যুতে তারেক রহমান বলেন, আভ্যন্তরীণ যুদ্ধে লিপ্ত মিয়ানমারের রাখাইনে মানবিক সাহায্য পৌঁছানোর জন্য বাংলাদেশকে করিডর হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ার ব্যাপারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নাকি নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের সঙ্গে জড়িত এমন একটি স্পর্শকাতর বিষয় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিন্তু জনগণকে জানায়নি। এমনকি জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গেও কোনোই আলোচনা করার প্রয়োজনবোধ করেনি।

তিনি বলেন, দেশের জনগণকে না জানিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে কিনা, কিংবা নেওয়া উচিত কিনা এই মুহূর্তে সেই বিতর্ক আমি তুলতে চাই না। তবে দেশের স্বাধীনতা প্রিয় জনগণ মনে করে করিডর দেওয়া না দেওয়ার বিষয় সিদ্ধান্ত আসতে হবে জনগণের কাছ থেকে। সিদ্ধান্ত আসতে হবে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে, নির্বাচিত জাতীয় সংসদের মাধ্যমে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে গণতান্ত্রিক বিশ্বের দেশে দেশে এটাই নিয়ম, এটাই রীতি।

তিনি আরও বলেন, আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট, বিদেশিদের স্বার্থ রক্ষার স্বার্থে নয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সবার আগে দেশের জনগণের স্বার্থ নিশ্চিত করতে হবে। কারণ মিয়ানমার ভারত, পাকিস্তান কিংবা অন্য কোনো দেশ নয়, সবার আগে বাংলাদেশ। এটিই হতে হবে আমাদের। এটিই হতে হবে আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আমি বিশ্বাস করি, বিএনপি বিশ্বাস করে তৃণমূলের জনগণের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন ছাড়া, শ্রমজীবী কর্মজীবী মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন সম্ভব নয়। শ্রমজীবী কর্মজীবী মানুষের অধিকার উপেক্ষা করে কোনো রাষ্ট্র এগিয়ে যেতে পারে না। শ্রমজীবী কর্মজীবী মানুষের শ্রম, ঘাম, মেধার উপর নির্ভর করে একটি দেশের উন্নয়ন এবং অর্থনীতির শক্তিশালী ভিত্তি রচিত হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথম দল হিসেবে আইপিএল থেকে বিদায় নিলো চেন্নাই সুপার কিংস
ইসকন নেতা চিন্ময়ের জামিন নিয়ে সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি দিল হাসনাত আব্দুল্লাহ
করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে: তারেক রহমান
শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ৩০ হাজার করার দাবি টিইউসির
‘বাংলাদেশি’ তকমা দিয়ে ভারতে ভাঙা হচ্ছে মুসলমানদের বাড়ি (ভিডিও)
জিআই সনদ পেল কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী ‘খাদি’
জাতীয় স্বার্থবিরোধী চুক্তি থেকে বিরত থাকার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
আইপিএলে ‘রোবট কুকুর চম্পক’ নিয়ে আইনি বিপাকে বিসিসিআই
ট্র্যাফিক সিগন্যালে গাড়ি থামানোর সময় এমপিকে গুলি করে হত্যা
টানা কয়েকদিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস, তাপমাত্রা বাড়ার শঙ্কা
এসএসসি পরীক্ষায় নীতিমালা লঙ্ঘন, দায়িত্ব হারালেন সাংবাদিককে হুমকি দেওয়া সেই অধ্যক্ষ
নাগরিক পার্টির কমিটি গঠনের দায়িত্বে আ’লীগ নেত্রীর মেয়ে
রাজশাহীতে পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
কুয়েটের অন্তর্বর্তী উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পেলেন অধ্যাপক হযরত আলী
শ্রমিকদের গায়ের ঘাম আতর, সুগন্ধি, সৌরভের কারণ: জামায়াত আমির
নয়াপল্টনে ‘শ্রমিক সমাবেশে’ জনতার ঢল
পীরগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় দাখিল পরীক্ষার্থী লাইবুর নিহত
শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়: প্রধান উপদেষ্টা
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল, আতঙ্কে ঘর ছাড়ছে মানুষ
জবি ছাত্রীর আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলায় প্রেমিক গ্রেপ্তার