শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিসিবির ভেন্যু ফিরিয়ে পেল বগুড়া শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম

নানা জল্পনা কল্পনা ও চিঠি চালাচালি, মানবন্ধন, কাফনের কাপড় মাথায় বেধে আমরণ অনশন কর্মসূচির পর বগুড়া শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচের ভেন্যু বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। শনিবার দুপুরে বিসিবির সঙ্গে জেলা ক্রীড়া সংস্থার এক বৈঠকের পর বিসিবির পরিচালক ও গ্রাউন্ডস কমিটির চেয়ারম্যান মাহবুবুল আনাম।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম। এ সময় তিনি মাননীয় যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল এবং বিসিবির প্রেসিডেন্ট নাজমুল হাসান পাপনসহ সংস্থাটির অন্য কর্মকর্তাদের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।

বিসিবির ওই সভায় শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের মূল মালিক জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও বগুড়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান ছাড়াও বগুড়া-৬ (সদর ) আসনের সংসদ সদস্য রাগেবুল আহসান রিপু উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকে বিসিবি ও ক্রীড়া পরিষদের বোর্ড পরিচালক, শীর্ষ কর্মকর্তারা। বৈঠকে শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ভেন্যু বহালের পাশাপাশি কাছাকাছি সময়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন এবং খেলোয়াড়দের অনুশীলনের জন্য নতুন একটি ক্রিকেট গ্রাউন্ড নির্মাণে দ্রুত জায়গা দেখতে বলেছে বিসিবি। বিসিবি নিজস্ব অর্থায়নে এ ক্রিকেট গ্রাউন্ড নির্মাণ করবে।

বগুড়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার সঙ্গে দ্বন্দে স্টেডিয়ামের মূল মালিক জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) কাছে স্টেডিয়ামটি হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় বিসিবি। ২ মার্চ এনএসসি সচিবকে পাঠানো বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে স্টেডিয়ামটি হস্তান্তরের এ কথা জানানো হয়। এরপর ওই দিনই শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে কর্মরত বিসিবির ১৭ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বগুড়া থেকে প্রত্যাহার করে পরবর্তীকালে রাজশাহী ও রংপুর বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বদলি করা হয়।

এ ছাড়া স্টেডিয়ামে থাকা রোলার, পিচ কভারসহ মাঠ ও খেলার যাবতীয় সরঞ্জাম এবং ড্রেসিংরুমের আসবাব ঢাকায় নিয়ে যায় বিসিবি। ভেন্যু বাতিলের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও অনশন কর্মসূচি পালিত হয়। এ ঘটনার পর বগুড়া জেলা ক্রীড়া সংস্থা সভা করে, ওই সভার কিছু সিদ্ধান্তের রেজল্যুশনসহ ভেন্যু পুনর্বিবেচনার জন্য জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এবং বিসিবির কাছে ৭ মার্চ চিঠি পাঠানো হয়।

উল্লেখ্য ২০০৬ সালের ৩০ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভেন্যু হিসেবে ঘোষণা করে। একই বছরে স্টেডিয়ামটি আন্তর্জাতিক টেস্ট ভেন্যুর স্বীকৃতিও পায়। কিন্তু অজানা কারণে ২০০৬ সালের পর থেকে এ মাঠে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় পর্যায়ে কোনো খেলা উপভোগ করা দর্শকদের ভাগ্যে জোটেনি। তবে বিভিন্ন সময়ে জাতীয় লিগ, স্থানীয় প্রিমিয়ার ডিভিশন, প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ ও করপোরেট লীগ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব ম্যাচের সবগুলোই দিনে অনুষ্ঠিত হয়।
এএজেড

Header Ad

বাংলাদেশিরা মাত্র ১ দিনেই পাবেন ভারতের ভিসা!

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ থেকে ভারতের ভিসা পেতে বেশ ঝক্কি-ঝামেলা পোহাতে হয়। এখন থেকে খুব সহজেই মিলবে এই ভিসা। মাত্র ১ দিনেই পাওয়া যাবে ভারত ভ্রমণের ভিসা। এক দিনে ভিসা পাওয়ার সুবিধা কেবলমাত্র ভারতে যারা চিকিৎসা নিতে যাবেন তারাই পাবেন।

চিকিৎসার জন্য ভারতে যান বহু বাংলাদেশি। এবার ভারতে যাওয়া বাংলাদেশিদের খুব কম সময়ে ‘মেডিক্যাল ভিসা’ দিতে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে দেশটির সরকার। শর্তসাপেক্ষে আবেদন করলে একদিন পরেই বাংলাদেশিরা পাবেন এই মেডিক্যাল ভিসা। তার জন্য তৈরি করা হয়েছে একটি বিশেষ পোর্টাল।

আগে ভারতে যাওয়ার জন্য ভিসা পেতে কিছুদিন অপেক্ষা করতে হত বাংলাদেশিদের। কিন্তু এখন অনেক কম সময়ে সেই ভিসা দেওয়া হচ্ছে। এটা যাতে আরও কম সময়ে দেওয়া যায় সেই জন্য ভারতের কাছে আবেদনও করেছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় হাই-কমিশন জানিয়েছেন, আবেদন করার একদিনের মধ্যেই বাংলাদেশিদের মেডিক্যাল ভিসা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

শারীরিক অসুস্থতার সঙ্গে কোনরকমভাব আপোস করা সম্ভব নয়। তাই সাধারণ মানুষ যাতে দ্রুত চিকিৎসা পেতে পারেন সেই জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বিশেষ পোর্টাল চালু হচ্ছে: প্রতি বছর চিকিৎসার জন্য ভারতে যাওয়া বাংলাদেশিদের সংখ্যা বাড়ছে। তারা প্রধানত চিকিৎসা নিতেই ওই দেশে যান। এই কারণে তাদের সুবিধা দেওয়ার জন্য একটি বিশেষ পোর্টাল চালুর কথা জানিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। তাতে আবেদন করার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই মেডিক্যাল ভিসা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওই রাজ্যে চিকিৎসা করাতে আসা বাংলাদেশিদের দ্রুত ভিসা দিতেই এই নির্দিষ্ট পোর্টাল চালু করার পরিকল্পনা করে নবান্ন।

দেশটির কর্মকর্তাদের মতে, ভিসার প্রক্রিয়া সহজ হলে বাংলাদেশ থেকে আরও মানুষ এই রাজ্যে চিকিৎসা করানোর জন্য আসতে পারবেন। শুধুমাত্র বাংলাদেশের বাসিন্দারাই নন, এই পোর্টালের সুবিধা নিতে পারবেন নেপাল এবং ভুটানের বাসিন্দারাও। তারা আবেদন করার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ভিসা মঞ্জুর হয়ে যাবে।

কেন এই পোর্টাল: ভারতের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই উদ্যোগ নেওয়ার উদ্দেশ্য হল রোগীদের আরও বেশি সুবিধা দেওয়া। পোর্টালটিকে রোগীভিত্তিক করাই হল এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য। এতে রোগীর পরিবার স্বচ্ছ তথ্য পাবেন। একই সঙ্গে হাসপাতালগুলোর কাজ সম্পর্কেও একটি স্পষ্ট ধারণা পাবেন রোগীর পরিবারের লোকজন। এই রাজ্যে চিকিৎসা করাতে এসে তাদের আর কোনও রকম সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে না।

‘যাত্রী সুবিধা হেলথ ভিসা প্রসেস’-এ বাংলাদেশিরা যে আবেদন করবেন, তা যাচাই করে দ্রুত মেডিক্যাল ভিসা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। এই ওয়েবসাইট তৈরি করেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য প্রযুক্তি বিভাগ। সেখানেই যাবতীয় তথ্য আপলোড করে আবেদন করতে হবে। তাতেই একটি আইডি নম্বর দিয়ে ওই ভিসা দেওয়া হবে।

গুগল অ্যাস্ট্রা : হারানো জিনিস খুঁজে পাবেন নিমিষেই

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল। সম্প্রতি সংস্থাটি নিয়ে এসেছে জেনারেটিভ এআই চ্যাটবট জেমিনি।

এবার প্রোজেক্ট গুগল অ্যাস্ট্রা নামে আরও একটি নতুন ফিচার আনছে গুগল। এটির মাধ্যমে ব্যবহারকারী তার ফোন থেকে হারানো জিনিস নিমিষেই খুঁজে পাবেন।

গুগল অ্যাস্ট্রা সার্চ ইঞ্জিনের নতুন প্রোজেক্ট, যেখানে আরও আধুনিক এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট তৈরি করা যাবে। যা অনেকটা ওপেনএআইয়ের নতুন জিপিটি ৪০ মডেলের অনুরূপ। ক্যামেরার মাধ্যমে প্রত্যেকটি জিনিস বিশ্লেষণ করতে পারবে।

এআইয়ের কাছে যা যা ধরা পড়বে (ফোনের ক্যামেরার মাধ্যমে) তা সবই স্টোরেজে সেভ করে নেবে। সেফটিপিন থেকে স্মার্টফোন সব কিছুই বোঝার ও বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা থাকবে এআই অ্যাসিস্ট্যান্টের কাছে।

গুগল অ্যাস্ট্রা হতে চলেছে একটি কার্যকর এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট। এটি যেকোনো কোডও পড়তে পারবে এবং সেই বিষয়ে বিশদ তথ্য জানিয়ে দেবে। আপনার এলাকা দেখে আপনি কোথায় থাকেন, কী নাম সব বলে দেবে এই অ্যাসিস্ট্যান্ট। পাশাপাশি কোনো জিনিস শেষ কোথায় দেখেছিল তাও জানাতে সক্ষম গুগল অ্যাস্ট্রা।

এআইয়ের মধ্যে এটি একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার হতে পারে। এ ছাড়াও গুগল অ্যাস্ট্রাকে ব্যবহারকারী একাধিক প্রশ্ন করতে পারবেন। তবে এটি সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছাতে সময় লাগবে। তবে গুগল জানিয়েছে, এটির বেশকিছু সুবিধা জেমিনিতে পাওয়া যাবে। শুধু ক্যামেরা ওপেন করলেই ফিচারটি অন হয়ে যাবে।

এই ফিচারের সঙ্গে ওপেনএআই জিপিটি ৪০-এর অনেকটা মিল রয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে। যা কিছুদিন আগেই উন্মোচন করেছে কোম্পানিটি। এখানে শুধু সোজা একটি লাইন এঁকে এআই অ্যাসিস্ট্যান্টকে প্রশ্ন করতে পারেন। হারানো জিনিসও খুব সহজে খুঁজে পাবেন।

গুগল এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট ছাড়াও, নতুন অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ১৫ নিয়েও বড় ঘোষণা দিয়েছে গুগল। যা শিগগিরই গুগল পিক্সেল ৮এ সিরিজ স্মার্টফোনে রোল আউট হচ্ছে। ওয়ানপ্লাস এবং স্যামসাংয়েরও বেশ কিছু ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোনে আসছে অ্যান্ড্রয়েড ১৫।

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, দিশেহারা ক্রেতারা

ফাইল ছবি

সপ্তাহ ব্যবধানে ফের অস্থির হয়ে ওঠেছে রাজধানীর নিত্যপণ্যের বাজার। দাম বেড়ে গেছে মাছ-মাংস ও শাক-সবজিসহ প্রায় প্রতিটি পণ্যের। সরবরাহে খুব একটা ঘাটতি না থাকলেও বেশির ভাগ পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী। এতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ ভোক্তারা।

বিক্রেতারা জানান, তীব্র গরমের কারণে ব্যহত হচ্ছে উৎপাদন ব্যবস্থা। এতে বাজারে সরবরাহ ঘাটতি দেখা দেয়ায় দাম বাড়ছে পণ্যের। আর ক্রেতারা বলেন, এ বছর রোজার আগে থেকেই বেড়েছে পণ্যের দাম। কিন্তু ঈদের পরও সেই দাম বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় চাপ বাড়ছে নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের সংসারে। অসহায় ক্রেতাদের এখন চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার নেই। ব্যবসায়ীরাও বুঝে গেছে, দাম বাড়ালেও পণ্য কিনবে সাধারণ মানুষ। তাই খেয়াল-খুশিমতো দাম বাড়াচ্ছে পণ্যের।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে প্রতিকেজি বেগুন ৮০-৯০ টাকা, শসা ৬০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, পেঁপে ৮০ টাকা, টমেটো ৮০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, গাজর ৮০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ধুন্দল ৭০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, লতি ৭০ টাকা, আলু ৫০-৫৫ টাকা, ঝিঙা ৭০ টাকা ও কাঁকরোল ৮০-১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

দাম চড়েছে কাঁচা মরিচেরও। প্রতিকেজি কাঁচা মরিচ ১২০ থেকে ২০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি পিস লাউ ৭০ টাকা ও চালকুমড়া বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকায়। আর বাজারে লালশাকের আঁটি ১৫ টাকা, পাটশাক ১৫ টাকা, পুঁইশাক ৩০ টাকা, কলমিশাক ১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। স্বস্তির খবর নেই মাছের বাজারেও। প্রকারভেদে মাছের দাম বেড়েছে কেজি প্রতি ২০ থেকে ১০০ টাকা।

এদিকে স্বস্তির খবর নেই মাছের বাজারেও। ক্রেতারা মাছ কিনতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন। নদী ও হাওরের মাছ সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে গেছে অনেক আগেই। চাষের মাছও এখন বেশ চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে।

ঈদের আগে এক কেজি ছোট ও মাঝারি আকারের পাঙাশের দাম ছিল ১৮০-২২০ টাকা, সেই একই পাঙাশ এখন বিক্রি হচ্ছে ২০০-২৫০ টাকায়। দাম বেড়ে তেলাপিয়া মাছের কেজি ২৫০ টাকা ছাড়িয়েছে। মাঝারি ও বড় মানের তেলাপিয়া প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫০-২৮০ টাকায়। ঈদের আগে যা ছিল ২২০-২৫০ টাকা। চাষের কই বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২৫০ টাকার ওপরে। আর ৬০০-৭০০ গ্রাম ওজনের চাষের রুই মাছের দাম হাঁকানো হচ্ছে ২৮০-৩০০ টাকা কেজি। বড়গুলো ৩৬০-৪০০ টাকা। বাজারে ইলিশের সরবরাহ তেমন নেই। ৪০০-৫০০ গ্রামের ইলিশের দাম চাওয়া হচ্ছে প্রতি কেজি ১২০০-১৪০০ টাকা।৭০০-৮০০ গ্রাম হলে ১৬০০-১৮০০ টাকা। আর কেজি সাইজের হলে দাম দুই হাজারের ওপরে।

এদিকে কোরবানির ঈদের বাকি আরও প্রায় দেড় মাস। এর মধ্যেই মসলার বাজার ঊর্ধ্বমুখী। বিশেষ করে এলাচির দাম বাড়ছে লাফিয়ে। এ ছাড়া অন্যান্য মসলার মধ্যে দারুচিনি, লবঙ্গ, ধনে, তেজপাতা, শুকনা মরিচ ও হলুদের দামও গত বছরের তুলনায় বাড়তি। কোরবানির ঈদে মসলার চাহিদা বছরের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি থাকে। তাই কোরবানিকে সামনে রেখে আগেভাগেই বাজারে মসলার দাম বেড়ে গেছে।

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশিরা মাত্র ১ দিনেই পাবেন ভারতের ভিসা!
গুগল অ্যাস্ট্রা : হারানো জিনিস খুঁজে পাবেন নিমিষেই
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, দিশেহারা ক্রেতারা
সাড়ে ১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য
নিবন্ধন ছাড়াই নোংরা পরিবেশে তৈরি হচ্ছিল রাফসানের 'ব্লু' ড্রিংকস
যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা: খাদ্যমন্ত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৪ হাজার ২৩৬ জন হজযাত্রী
যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশে আসছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক
কোপা আমেরিকার আগে ব্রাজিল শিবিরে দুঃসংবাদ
৫২৩ হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও ২ এজেন্সি মালিক
কুমিল্লায় বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ৫ জনের
নামাজের সময় তালা আটকে মসজিদে দেওয়া হলো আগুন, নিহত ১১
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি চালাতে নতুন বিধিমালা
প্রেমের বিয়ে, স্ত্রীকে হত্যার পর হাসপাতালে মরদেহ রেখে পালালেন স্বামী!
শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: রাষ্ট্রপতি
সুস্থ থাকতে বিশ্বনবি (সা.) যে দোয়া পড়তেন