শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

ময়মনসিংহে হামলার হুমকিতে ৭৫৫ বছরের ওরস বন্ধ রাখার নির্দেশ প্রশাসনের  

ছবিঃ সংগৃহীত

উগ্রবাদীদের হুমকির প্রেক্ষিতে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার হজরত শাহ সৈয়দ আবদুল আজিজ বোগদাদীর (রহ.) মাজারের ৭৫৫তম বার্ষিক ওরস বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।

ওরসকে কেন্দ্র করে উগ্রবাদীদের সাথে মাজারের ভক্ত-অনুসারীদের দ্বন্দ্বে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি হতে পারে- এমন আশঙ্কায় এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

রোববার ১২ই জানুয়ারি সন্ধ্যার পর উপজেলা প্রশাসন জরুরি সভা ডেকে সেখানে এমন সিদ্ধান্ত নেয়। পরে মাজার পরিচালনা কমিটিকে তা জানিয়ে দেয়।

এ নিয়ে এলাকায় দেখা দিয়েছে তীব্র অসন্তোষ এবং ক্ষোভ। এই মাজারের ওরস উপলক্ষ্যে হিন্দু-মুসলিমসহ বিভিন্ন ধর্ম-বর্ণের মানুষ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জড়ো হতেন। তাদের আগমনে এলাকায় একটা সম্প্রীতির পরিবেশ বিরাজ করত। শত শত বছর ধরে চলে আসা এই অনুষ্ঠান ইতিপূর্বে কখনো বন্ধের নির্দেশ আসেনি। এবারই উগ্রবাদীদের হুমকিতে এভাবে ওরস বন্ধের নির্দেশে স্থানীয়রা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান।

মাজার পরিচালনা কমিটির সভাপতি আইনজীবী অ্যাডভোকেট কাজী শাহ জাহান জানান, ১৫-১৭ জানুয়ারি তিন দিনব্যাপী ৭৫৫তম বার্ষিক ওরসের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু একটি সংগঠনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ওরস বন্ধ রাখতে নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন।

তবে মাজারে বাউল ও লোকসঙ্গীতের আয়োজন বন্ধ রাখলেও কোরআন খতম, শিরনি বিতরণসহ অন্যান্য কার্যক্রম চালু থাকবে বলে জানান তিনি।

ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার জাটিয়া ইউনিয়নের বর্তমান দরগাপাড়া গ্রামটির নামকরণ করা হয়েছে বটগাছে ঘেরা হজরত শাহ সৈয়দ মাওলানা আবদুল আজিজ বোগদাদীর (রহ.) মাজারকে ঘিরে। প্রায় ৪০ বছর মাজারের খাদেম হিসেবে আছেন নুরুল ইসলাম ফকির (৯০)।

তিনি বলেন, চারটি বটগাছে ঘেরা মাজারে প্রতিদিনই মানুষ আসে। তিন শ শতাংশ জায়গা নিয়ে মাজারটি।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ইত্তেফাককুল ওলামা নামের একটি সংগঠন দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে আসছে। অভিযোগ রয়েছে, ইতিপূর্বে ঈশ্বরগঞ্জ এলাকায় অত্যন্ত নিভৃতে থাকা অল্প কয়েকটি আহমদিয়া পরিবারের সদস্যদের ওপরেও তারা হুমকি-ধমকি দিয়ে নিপীড়ন চালিয়েছিল। এই উগ্রবাদী সংগঠনটি মাজারের ভক্ত-অনুসারীদের বিরুদ্ধে সবসময় কঠোর অবস্থান নিয়ে আসছে। মাজারকে শিরকি আখ্যা দিয়ে বিভিন্ন সময় বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে আসছে।

তবে সকল অভিযোগ এড়িয়ে গিয়ে সংগঠনটির ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মুফতি মাহমুদুল হক আজিজি বলেন, আল্লাহর অলির মাজার অপবিত্র করে ‘কার্যক্রম’ করা অন্যায়। অলির মাজারকে কষ্ট দেওয়ায় আমাদের ইমানি দায়িত্ব থেকে প্রতিবাদ জানিয়েছি।

ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এরশাদুল আহমেদ বলেন, ‘আলেম-ওলামারা’ চাচ্ছেন না মাজারে ওরস হোক। ময়মনসিংহ শহরে একটি মাজারে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এসব মাথায় রেখেই প্রশাসনের আশঙ্কা, এখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ হলে মোকাবিলা করা কঠিন হবে। ৫ই আগস্ট–পরবর্তী পরিস্থিতি যেহেতু স্থিতিশীল নয়, তাই ওরসের আনুষ্ঠানিকতা বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ভবিষ্যতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তারা আবারও বার্ষিক ওরস আয়োজন করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন ইউএনও।

ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, ময়মনসিংহ শহরে মাজারে একটি ঘটনা ঘটেছে। পাশাপাশি উপজেলা এটি। সেটির প্রভাব এখানেও পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা ছিল আমাদের। ৭৫৫তম ওরস হলেও এবার আগের মতো পরিবেশ-পরিস্থিতি তো নেই।

Header Ad
Header Ad

পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ জেলায় এক নারী শিক্ষিকার লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসী কার্তিক মহারাজের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, জোর করে সহবাসে বাধ্য করা, গর্ভপাত ঘটানো এবং প্রতারণার মতো গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনা শুধু স্থানীয় পর্যায়ে নয়, রাজ্য রাজনীতিতেও ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে।

অভিযোগকারী শিক্ষিকা জানান, ২০১৩ সালে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে কার্তিক মহারাজ তাঁকে নবগ্রাম থানার চাণক্য এলাকার একটি আশ্রম পরিচালিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় এবং একই আশ্রমে থাকার ব্যবস্থা করা হয়। অভিযোগ অনুযায়ী, আশ্রমে থাকার সুবাদে একপর্যায়ে কার্তিক মহারাজ তাঁকে শারীরিক সম্পর্কের প্রস্তাব দেন। প্রথমে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করলেও, পরবর্তীতে নানা চাপ ও পরিস্থিতির কারণে বাধ্য হয়ে সম্পর্ক স্থাপন করতে হয়।

নারী শিক্ষিকার দাবি, একাধিকবার তাঁর উপর শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়েছে এবং একপর্যায়ে গর্ভবতী হলে জোর করে গর্ভপাত করানো হয়। দীর্ঘদিন এসব ঘটনা সহ্য করার পর অবশেষে আইনের আশ্রয় নেন তিনি।

ভুক্তভোগী শিক্ষিকা বৃহস্পতিবার রাতে নবগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ জানায়, ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযোগকারিণীর জবানবন্দি রেকর্ড করা হচ্ছে এবং ঘটনার অন্যান্য দিকও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কার্তিক মহারাজ বলেন, “আমার বিরুদ্ধে কে কী বলেছে, আমি কিছুই জানি না। আমার আইনজীবী বিষয়টি দেখবেন।” তিনি জানান, অভিযোগ নিয়ে তিনি মোটেই বিচলিত নন।

এই ঘটনায় নবগ্রাম ও আশপাশের এলাকায় জনমত স্পষ্টভাবে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। মহারাজের অনেক অনুসারী অভিযোগকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করছেন। অপরদিকে, অনেকে ঘটনাটিকে অত্যন্ত গুরুতর বলে উল্লেখ করে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি তুলেছেন।

কার্তিক মহারাজ ২০২২ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে পদ্মশ্রী সম্মাননা পান। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছিল। ফলে এই ঘটনার পর তাঁর ভাবমূর্তি ও গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে।

এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। তদন্ত চলছে বলে প্রশাসন জানিয়েছে।

উল্লেখ্য, আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত কোনো পক্ষের বিরুদ্ধেই চূড়ান্ত রায় টানা অনুচিত। গণমাধ্যম, অনুসারী এবং পাঠক-পাঠিকার উচিত ঘটনার সত্যতা প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত বিবেক ও দায়িত্বের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানানো।

এখন নজর তদন্তের ফলাফলের দিকেই— যা নির্ধারণ করবে ভবিষ্যতে এই গুরুতর অভিযোগের ভিত্তি কতটা দৃঢ়।

Header Ad
Header Ad

দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা

ছবি: সংগৃহীত

বিদেশ থেকে গুড়া দুধ আমদানি করাকে লজ্জার বিষয় বলে আখ্যা দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। শনিবার সকালে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার জয়নগর স্কুল মাঠে গবাদি পশুর রোগ প্রতিরোধে টিকাদান কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমরা যেই টাকা দিয়ে গুড়া দুধ আমদানি করি সেই টাকা দিয়ে আমরা অনেকগুলো চিলিং সেন্টার করতে পারি। কেন আমরা সেই চিলিং সেন্টার করছি না। এটা আমরা সরকারিভাবে করার চেষ্টা করব। পাশাপাশি বেসরকারি খাতেও আমরা উৎসাহ দেব যাতে তারা সেটা করে।’

ফরিদা আখতার বলেন, ‘রপ্তানি করার জন্য ক্ষুরা রোগের (এফএমডি ভাইরাস) টিকা দেওয়া হচ্ছে বিষয়টা এমন নয়। আমরা যদি গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি পালন করি সেগুলো কিন্তু একটি প্রাণ। কোনো রোগ হলে তারও কষ্ট হয়। কোনো রোগেই যেন প্রাণীর কষ্ট না হয় এ জন্যই আমরা ভ্যাকসিনটা দেব। শুধুমাত্র মাংস ভালো পাওয়ার জন্য কিংবা শুধু রপ্তানি করার জন্য না।’

তিনি আরও বলেন, ‘যে সব দেশ থেকে আমরা মাংস আমদানি করি ওই সকল দেশে প্রাণীর দুরারোগ্য রোগ নির্মূল করা হচ্ছে। আমরা চাই, প্রাণী সম্পদেরও কোনো রোগ না থাকুক। সরকার অনেক চেষ্টা করছে। এফএমডি ভ্যাকসিন আনার জন্য মন্ত্রণালয় অব্যাহত প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত আমরা এমন একটা ভ্যাকসিন এনেছি যেটি প্রাণীদেহে কাজ করে। আর্জেন্টিনাতে গিয়ে এটা অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই আনা হচ্ছে।’

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ খাইবার পাখতুনখোয়ায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ জন সেনা নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও ২৯ জন। শনিবার দুপুরে প্রদেশের উত্তর ওয়াজিরিস্তান জেলায় ঘটেছে এই ঘটনা।

উত্তর ওয়াজিরিস্তানের একজন সরকারি কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, “সেনাবাহিনীর গাড়িবহরের মধ্যে একটি বিস্ফোরকবাহী গাড়ি ঢুকে পড়েছিল এবং ঢোকার প্রায় পরপরই ঘটে বিস্ফোরণ। এতে ১৩ জন নিহত এবং ২৯ জন আহত হয়েছেন। নিতহদের সবাই সেনাবাহিনীর। আহতদের মধ্যে ১০ জন সামরিক বাকে ১০ জন বেসামরিক।”

এছাড়া বিস্ফোরনে ঘটনাস্থলের নিকটবর্তী দু’টি বাড়ির ছাদ উড়ে গেছে এবং এতে ৬ জন শিশু আহত হয়েছে বলেও জানিয়েছেন ওই কর্মকর্তা।

আহত দশ জন সেনার মধ্যে চার জনের অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে হাসপাতালসূত্রে।

পাকিস্তানভিত্তিক তালেবানগোষ্ঠী তেহরিক-ই তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি)-এর উপশাখা হাফিজ গুল বাহাদুর আর্মড গ্রুপ ইতোমধ্যে হামলার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে।
প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের চার প্রদেশ ও তিন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে খাইবার পাখতুনখোয়া এবং বেলুচিস্তান— এ দু’টি প্রদেশে গত কয়েক বছরে সন্ত্রাসী তৎপরতা ও হামলার নাটকীয় উল্লম্ফন ঘটেছে। খাইবার পাখতুনখোয়া মূলত পাকিস্তানপন্থি তালেবানগোষ্ঠী তেহরিক-ই তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) ঘাঁটি অঞ্চল। অন্যদিকে বেলুচিস্তানে ব্যাপকভাবে তৎপর বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী বালোচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)। দুই গোষ্ঠীরই চূড়ান্ত লক্ষ্য খাইবার পাখতুনখোয়া এবং বেলুচিস্তানকে পাকিস্তানের মানচিত্র থেকে বিচ্ছিন্ন করা।

২০২১ সালে তালেবানগোষ্ঠী কাবুলে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকে সন্ত্রাসী হামলার উল্লম্ফন ঘটেছে হচ্ছে পাকিস্তানে। গত বছর ২০২৪ সাল ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ বছর। ২০২৪ সালের বছরজুড়ে পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলা ৪৪টি সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। শতকরা হিসেবে গত এক দশকের মধ্যে ২০২৪ সালে দেশটিতে সন্ত্রাসী হামলার হার ছিল ৪০ শতাংশ বেশি।

এসব হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ৬৮৫ জন সেনা এবং ৯২৭ জন বেসমরিক মানুষ। বিপরীতে গত বছর সেনা-পুলিশ যৌথ অভিযানে নিহত হয়েছে ৯৩৪ জন সন্ত্রাসী।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ
জুলাই যোদ্ধাদের যথাযথ মর্যাদা দিতে চাই: রিজভী
৮ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
সিন্ধু পানি চুক্তি নিয়ে হেগে পাকিস্তানের আইনি জয়, রায় প্রত্যাখ্যান করল ভারত
আগস্টে ঢাকার ৩ এলাকায় চালু হবে ই-রিকশা
বিনিয়োগকারীদের জন্য বিডার নতুন ওয়েবসাইট চালু
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ১২টি ঘর পুড়ে ছাই
আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব
চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইনিংস ব্যবধানে হারের পরই টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া সেই মনু মিয়া মারা গেছেন (ভিডিও)
কলম্বো টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
গাজায় আবারও রক্তক্ষয়, একদিনেই প্রাণ হারালেন ৭২ জন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
আল নাসরে রোনালদোর নতুন চুক্তি: ঘণ্টায় পাচ্ছেন ৬৫ লাখ টাকা, বছরে কত?