শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

বাহার ম্যাজিকে নৌকার জয়, সাক্কুর কাঁটা ছিলেন কায়সার

বাহার ম্যাজিক আর কুমিল্লা আওয়ামী লীগের একতা রিফাতকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিয়েছে। অন্যদিকে মনিরুল হক সাক্কুর পরাজয়ের প্রধান কারণ হচ্ছেন আরেক মেয়র প্রার্থী নিজাম উদ্দিন কায়সার। দুই জনই ছিলেন বিএনপির। যদিও দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় দুই জনকেই বিএনপি থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। বিএনপি এই নির্বাচন বর্জন করলেও পরোক্ষাভাবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির লড়াই হয়েছে কুসিক নির্বাচনে।

কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রথম দু’টি নির্বাচনে মেয়র পদে ভরাডুবির ঘটেছিল আওয়ামী লীগের। তবে তৃতীয়বারের লড়াইয়ে এবার সফল হয়েছে দলটি। বিলুপ্ত কুমিল্লা পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনে টানা ১৬ বছর মেয়রের দায়িত্বে থাকা মনিরুল হক সাক্কুকে ৩৪৩ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো মেয়র হয়েছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হক রিফাত।

দলীয় নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে কুমিল্লা নগর আওয়ামী লীগে দৃঢ় ঐক্য এবং সদর আসনের সংসদ সদস্য ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের ‘ম্যাজিক লিডারশিপের’ কারণে জয়ের বন্দরে পৌঁছেছে আওয়ামী লীগ।

পক্ষান্তরে টানা ১৬ বছর দায়িত্বে থাকার পরও হ্যাট্টিক জয়ের মুখ দেখতে পারেনি সাক্কু। এর প্রধান কারণ তার ভোট দুই ভাগে বিভক্ত হওয়া। এরসঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘কাঙ্খিত উন্নয়ন’ করতে না পারা।

বুধবার (১৫ জুন) অনুষ্ঠিত কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৫০ হাজার ৩১০ ভোট পেয়ে মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও সাবেক মেয়র মনিরুল সাক্কু পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৯৬৭ ভোট। আরেক মেয়র প্রার্থী বিএনপির অপর নেতা নিজাম উদ্দিন কায়সার পেয়েছেন ২৯ হাজার ৯৯ ভোট।

সাক্কুর পরাজয়ের কারণ বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কুমিল্লার রাজনীতি সচেতনরা বলছেন, বিএনপির একটি অংশ ছিল স্বতন্ত্র প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কুর পাশে। আরেক অংশ ছিল নিজামউদ্দিন কায়সারের সঙ্গে। যার ফলে বিএনপি’র ভোট দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। বলা যায়, সাক্কুর পরাজয়ে বড় নিয়ামক ছিলেন কায়সার। তার ঘোড়া দৌড়ের কারণেই ২৯ হাজার ৯৯ ভোট বের হয়ে যায় সাক্কুর পকেট থেকে। তাই নির্বাচনে ফলাফল ঘোষণার পর থেকেই নগরীতে সাক্কুর পরাজয় নিয়ে চলছে নানা বিশ্লেষণ।

অপরদিকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীকের আরফানুল হক রিফাত জয় পেয়েছেন মূলত ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগ, ভোটের রাজনীতিতে কুমিল্লা সদের আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের জাদুকরি নেতৃত্ব আর সাক্কু-কায়সারের ভোট ভাগাভাগির কারণে।

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল হাই বাবলু মনে করেন, ‘মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এমপির নেতৃত্বে অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে এবার আওয়ামী লীগ বেশি ঐক্যবদ্ধ ছিল। এ ছাড়া নগরীর ভোটাররাও পরিবর্তন চেয়েছে। সেক্ষেত্রে আরফানুল হক রিফাতই ছিল তাদের প্রথম পছন্দ। এ কারণেই আমরা এবার জয়লাভ করতে পেরেছি।’

একই কথা বলেছেন কুমিল্লা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাদেকুর রহমান পিয়াস। তিনি বলেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এমপির নেতৃত্বে মহানগর আওয়ামী লীগের ছিল অনেক বেশি ঐক্যবদ্ধ, অনেক বেশি শক্তিশালী। এ ছাড়া আমাদের সকল সহযোগী সংগঠন তার নেতৃত্বে একসঙ্গে কাজ করেছে। নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ শক্তির কারণে, তাদের মনোবল শক্তির কারণে আমাদের সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগের বিজয় হয়েছে, নৌকার বিজয় হয়েছে, জননেত্রী শেখ হাসিনার বিজয় হয়েছে। আর এই বিজয়ের পেছনে পুরো কৃতিত্ব বাহারের ‘ম্যাজিক লিডারশিপ’।

কুমিল্লার রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও গবেষক আহসানুল কবীর বলেন, প্রচার-প্রচারণা এবং সবকিছু মিলিয়ে আওয়ামী লীগ এবার জয়ের ব্যাপারে দৃঢ় প্রত্যয়ী ছিল। সাংগঠনিকভাবে তারা অনেক সুশৃঙ্খল ছিল। সবচেয়ে বড় কথা তারা ভোটারদের মন জয় করতে পেরেছে। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা ভোটারদের আশ্বস্ত করতে পেরেছে- তাদের দ্বারা কুমিল্লার উন্নয়ন সম্ভব।

মেয়র পদে রিফাতের জয়ে এমপি বাহারের নেতৃত্বের প্রভাব ছিল কি না- এমন প্রশ্নে আহসানুল কবীর বলেন, অবশ্যই। তিনি সংগঠক হিসেবে অত্যন্ত দক্ষ এবং বিচক্ষণ। কুমিল্লা সিটিতে নৌকার জয়, এমপি বাহারের সাংগঠনিক দক্ষতা ও প্রজ্ঞার বহিঃপ্রকাশ।

এনএইচবি/এসজি/

Header Ad
Header Ad

পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ জেলায় এক নারী শিক্ষিকার লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসী কার্তিক মহারাজের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, জোর করে সহবাসে বাধ্য করা, গর্ভপাত ঘটানো এবং প্রতারণার মতো গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনা শুধু স্থানীয় পর্যায়ে নয়, রাজ্য রাজনীতিতেও ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে।

অভিযোগকারী শিক্ষিকা জানান, ২০১৩ সালে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে কার্তিক মহারাজ তাঁকে নবগ্রাম থানার চাণক্য এলাকার একটি আশ্রম পরিচালিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় এবং একই আশ্রমে থাকার ব্যবস্থা করা হয়। অভিযোগ অনুযায়ী, আশ্রমে থাকার সুবাদে একপর্যায়ে কার্তিক মহারাজ তাঁকে শারীরিক সম্পর্কের প্রস্তাব দেন। প্রথমে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করলেও, পরবর্তীতে নানা চাপ ও পরিস্থিতির কারণে বাধ্য হয়ে সম্পর্ক স্থাপন করতে হয়।

নারী শিক্ষিকার দাবি, একাধিকবার তাঁর উপর শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়েছে এবং একপর্যায়ে গর্ভবতী হলে জোর করে গর্ভপাত করানো হয়। দীর্ঘদিন এসব ঘটনা সহ্য করার পর অবশেষে আইনের আশ্রয় নেন তিনি।

ভুক্তভোগী শিক্ষিকা বৃহস্পতিবার রাতে নবগ্রাম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ জানায়, ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযোগকারিণীর জবানবন্দি রেকর্ড করা হচ্ছে এবং ঘটনার অন্যান্য দিকও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কার্তিক মহারাজ বলেন, “আমার বিরুদ্ধে কে কী বলেছে, আমি কিছুই জানি না। আমার আইনজীবী বিষয়টি দেখবেন।” তিনি জানান, অভিযোগ নিয়ে তিনি মোটেই বিচলিত নন।

এই ঘটনায় নবগ্রাম ও আশপাশের এলাকায় জনমত স্পষ্টভাবে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। মহারাজের অনেক অনুসারী অভিযোগকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করছেন। অপরদিকে, অনেকে ঘটনাটিকে অত্যন্ত গুরুতর বলে উল্লেখ করে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি তুলেছেন।

কার্তিক মহারাজ ২০২২ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে পদ্মশ্রী সম্মাননা পান। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছিল। ফলে এই ঘটনার পর তাঁর ভাবমূর্তি ও গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে।

এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। তদন্ত চলছে বলে প্রশাসন জানিয়েছে।

উল্লেখ্য, আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত কোনো পক্ষের বিরুদ্ধেই চূড়ান্ত রায় টানা অনুচিত। গণমাধ্যম, অনুসারী এবং পাঠক-পাঠিকার উচিত ঘটনার সত্যতা প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত বিবেক ও দায়িত্বের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানানো।

এখন নজর তদন্তের ফলাফলের দিকেই— যা নির্ধারণ করবে ভবিষ্যতে এই গুরুতর অভিযোগের ভিত্তি কতটা দৃঢ়।

Header Ad
Header Ad

দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা

ছবি: সংগৃহীত

বিদেশ থেকে গুড়া দুধ আমদানি করাকে লজ্জার বিষয় বলে আখ্যা দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। শনিবার সকালে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার জয়নগর স্কুল মাঠে গবাদি পশুর রোগ প্রতিরোধে টিকাদান কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমরা যেই টাকা দিয়ে গুড়া দুধ আমদানি করি সেই টাকা দিয়ে আমরা অনেকগুলো চিলিং সেন্টার করতে পারি। কেন আমরা সেই চিলিং সেন্টার করছি না। এটা আমরা সরকারিভাবে করার চেষ্টা করব। পাশাপাশি বেসরকারি খাতেও আমরা উৎসাহ দেব যাতে তারা সেটা করে।’

ফরিদা আখতার বলেন, ‘রপ্তানি করার জন্য ক্ষুরা রোগের (এফএমডি ভাইরাস) টিকা দেওয়া হচ্ছে বিষয়টা এমন নয়। আমরা যদি গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি পালন করি সেগুলো কিন্তু একটি প্রাণ। কোনো রোগ হলে তারও কষ্ট হয়। কোনো রোগেই যেন প্রাণীর কষ্ট না হয় এ জন্যই আমরা ভ্যাকসিনটা দেব। শুধুমাত্র মাংস ভালো পাওয়ার জন্য কিংবা শুধু রপ্তানি করার জন্য না।’

তিনি আরও বলেন, ‘যে সব দেশ থেকে আমরা মাংস আমদানি করি ওই সকল দেশে প্রাণীর দুরারোগ্য রোগ নির্মূল করা হচ্ছে। আমরা চাই, প্রাণী সম্পদেরও কোনো রোগ না থাকুক। সরকার অনেক চেষ্টা করছে। এফএমডি ভ্যাকসিন আনার জন্য মন্ত্রণালয় অব্যাহত প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত আমরা এমন একটা ভ্যাকসিন এনেছি যেটি প্রাণীদেহে কাজ করে। আর্জেন্টিনাতে গিয়ে এটা অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই আনা হচ্ছে।’

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ খাইবার পাখতুনখোয়ায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ জন সেনা নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও ২৯ জন। শনিবার দুপুরে প্রদেশের উত্তর ওয়াজিরিস্তান জেলায় ঘটেছে এই ঘটনা।

উত্তর ওয়াজিরিস্তানের একজন সরকারি কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, “সেনাবাহিনীর গাড়িবহরের মধ্যে একটি বিস্ফোরকবাহী গাড়ি ঢুকে পড়েছিল এবং ঢোকার প্রায় পরপরই ঘটে বিস্ফোরণ। এতে ১৩ জন নিহত এবং ২৯ জন আহত হয়েছেন। নিতহদের সবাই সেনাবাহিনীর। আহতদের মধ্যে ১০ জন সামরিক বাকে ১০ জন বেসামরিক।”

এছাড়া বিস্ফোরনে ঘটনাস্থলের নিকটবর্তী দু’টি বাড়ির ছাদ উড়ে গেছে এবং এতে ৬ জন শিশু আহত হয়েছে বলেও জানিয়েছেন ওই কর্মকর্তা।

আহত দশ জন সেনার মধ্যে চার জনের অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে হাসপাতালসূত্রে।

পাকিস্তানভিত্তিক তালেবানগোষ্ঠী তেহরিক-ই তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি)-এর উপশাখা হাফিজ গুল বাহাদুর আর্মড গ্রুপ ইতোমধ্যে হামলার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে।
প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের চার প্রদেশ ও তিন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে খাইবার পাখতুনখোয়া এবং বেলুচিস্তান— এ দু’টি প্রদেশে গত কয়েক বছরে সন্ত্রাসী তৎপরতা ও হামলার নাটকীয় উল্লম্ফন ঘটেছে। খাইবার পাখতুনখোয়া মূলত পাকিস্তানপন্থি তালেবানগোষ্ঠী তেহরিক-ই তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) ঘাঁটি অঞ্চল। অন্যদিকে বেলুচিস্তানে ব্যাপকভাবে তৎপর বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী বালোচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)। দুই গোষ্ঠীরই চূড়ান্ত লক্ষ্য খাইবার পাখতুনখোয়া এবং বেলুচিস্তানকে পাকিস্তানের মানচিত্র থেকে বিচ্ছিন্ন করা।

২০২১ সালে তালেবানগোষ্ঠী কাবুলে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকে সন্ত্রাসী হামলার উল্লম্ফন ঘটেছে হচ্ছে পাকিস্তানে। গত বছর ২০২৪ সাল ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ বছর। ২০২৪ সালের বছরজুড়ে পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলা ৪৪টি সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। শতকরা হিসেবে গত এক দশকের মধ্যে ২০২৪ সালে দেশটিতে সন্ত্রাসী হামলার হার ছিল ৪০ শতাংশ বেশি।

এসব হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ৬৮৫ জন সেনা এবং ৯২৭ জন বেসমরিক মানুষ। বিপরীতে গত বছর সেনা-পুলিশ যৌথ অভিযানে নিহত হয়েছে ৯৩৪ জন সন্ত্রাসী।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ
জুলাই যোদ্ধাদের যথাযথ মর্যাদা দিতে চাই: রিজভী
৮ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
সিন্ধু পানি চুক্তি নিয়ে হেগে পাকিস্তানের আইনি জয়, রায় প্রত্যাখ্যান করল ভারত
আগস্টে ঢাকার ৩ এলাকায় চালু হবে ই-রিকশা
বিনিয়োগকারীদের জন্য বিডার নতুন ওয়েবসাইট চালু
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ১২টি ঘর পুড়ে ছাই
আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব
চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইনিংস ব্যবধানে হারের পরই টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া সেই মনু মিয়া মারা গেছেন (ভিডিও)
কলম্বো টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
গাজায় আবারও রক্তক্ষয়, একদিনেই প্রাণ হারালেন ৭২ জন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
আল নাসরে রোনালদোর নতুন চুক্তি: ঘণ্টায় পাচ্ছেন ৬৫ লাখ টাকা, বছরে কত?