সোমবার, ১২ মে ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

একাডেমিক ভবনের জায়গায় আইসিটি পার্ক, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে ২য় একাডেমিক ভবনের জায়গায় আইসিটি পার্ক নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। বুধবার (১৭ আগষ্ট) দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের সামনে এ মানববন্ধনটি করা হয়।

মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের নকশার বাইরে গিয়ে আমাদের ২য় একাডেমিক ভবনের জায়গায় আইসিটি পার্ক নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে বাড়বে ক্যাম্পাসের ভিতর বহিরাগতদের আনাগোনা। যা কিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এর আগেও আমাদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। কিছুদিন আগে পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থীদের মূল ফটকের সামনে স্থানীয়দের দ্বারা হামলার শিকার হওয়া এর একটি উদাহরণ। তাই আমরা চাই না কাম্পাসের ভিতর এই আইসিটি পার্ক হোক।

এ সময় তারা আরও দাবি করেন, আমাদের পর্যাপ্ত ক্লাসরুমের ব্যবস্থা নেই। যেখানে আমাদের আরও একটি একাডেমিক ভবন প্রয়োজন সেখানে আমাদের ২য় একাডেমিক ভবনের জায়গায় আইসিটি পার্ক নির্মাণের সিদ্ধান্ত সত্যিই হতাশাজনক। আমরা এই আইসিটি পার্ক চাই না। আমরা চাই আমাদের একাডেমিক ভবন হোক। মানববন্ধন শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে একটি সংবাদ সম্মেলন করেন। সেখানে দাবি আদায় না হলে পরবর্তী কার্যক্রম ঘোষণা করেন।

এর আগে রবিবার (১৪ আগস্ট) বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় একাডেমিক ভবন নির্মাণের স্থানে মাস্টার প্লান অনুযায়ী পূর্ব নির্ধারিত। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজেন্ট বোর্ডের অনুমতি ব্যতীত বর্তমানে আইসিটি মন্ত্রণালয়ের অধিনে আইসিটি পার্ক নির্মাণের লক্ষ্যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐ স্থানে কাটাতারের বেষ্টনী দিয়ে দখল করে রাখা হয়েছে। এতে করে মাত্র ৫৫ একর বিশিষ্ট ক্যাম্পাসের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।

এছাড়াও, বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত পার্কের নেতিবাচক প্রভাবের কথা উল্লেখ করে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণকেন্দ্রে এরকম বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মিত হলে, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাতন্ত্র্যতা নষ্ট হবে। এছাড়াও একাডেমিক লেখাপড়ায় বাধাসহ বহিরাগতদের সাথে বিবাদ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাতন্ত্র্য অক্ষুণ্ণ রেখে ক্যাম্পাসের অন্য কোন উপযুক্ত স্থানে আইসিটি পার্ক নির্মাণের দাবি জানায়।

এ বিষয়ে উপাচার্য ড. একিউএম মাহবুব বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আইসিটি পার্ক হওয়ার সিদ্ধান্ত আমরা নিয়েছিলাম। যাতে করে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সহায়ক হিসেবে পার্কটি ভূমিকা রাখতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়গার সল্পতার কথা বলা হলে তিনি আরও বলেন, আমরা এই পার্কের জন্য চার (০৪) একর জায়গা নির্ধারণ করেছিলাম। তবে ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জায়গা আরও বাড়ানো হবে। আশাকরি তখন জায়গার স্বল্পতা দূর হবে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

ভারতের বিরুদ্ধে ৬-০ ব্যবধানে জয়লাভ করেছে পাকিস্তানি বিমানবাহিনী

ছবি: সংগৃহীত

আকাশপথের সংঘর্ষে ভারতীয় বিমান বাহিনীর বিরুদ্ধে ছয়-শূন্য ব্যবধানে জয়লাভের দাবি করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তান বিমান বাহিনীর (পিএএফ) সিনিয়র এয়ার ভাইস মার্শাল আওরঙ্গজেব আহমেদ এ দাবি করেন। তিনি জানান, সাম্প্রতিক সংঘর্ষে পাকিস্তানি বাহিনী ভারতের একাধিক সামরিক স্থাপনা এবং 'সন্ত্রাসী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র' ধ্বংস করেছে। দেশটির জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম সামা টিভি এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য প্রকাশ করে।

এক সংবাদ সম্মেলনে আওরঙ্গজেব বলেন, "ভারতীয় আগ্রাসনের জবাবে পিএএফ অত্যন্ত কার্যকরভাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। আকাশপথে আমাদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণিত হয়েছে।"

পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর)–এর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফও এই বিষয়ে বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে চলমান সংঘর্ষে পাকিস্তান তার সামরিক সক্ষমতার মাত্র একাংশ ব্যবহার করেছে, আর অধিকাংশ শক্তি ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষিত রাখা হয়েছে।

তবে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক নিয়ে তিনি সতর্ক অবস্থানও তুলে ধরেন। তার ভাষায়, “পারমাণবিক শক্তিধর দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধ লাগা নিছক বোকামি হবে। যুদ্ধের মাধ্যমে সমাধান সম্ভব নয়।”

তিনি আরও বলেন, “পাকিস্তানের পক্ষ থেকে কখনোই যুদ্ধবিরতির জন্য অনুরোধ করা হয়নি। বরং ভারতই আলোচনার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ সমাধানে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আমরা এখনো নিয়ন্ত্রণ রেখায় যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতি মেনে চলছি, তবে প্রতিপক্ষ তা ভাঙলে আমরা জবাব দিতেও প্রস্তুত।”

এই বিবৃতিগুলো এমন সময় এসেছে, যখন দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সীমান্ত উত্তেজনা নতুন করে বাড়ছে। বিশ্লেষকদের মতে, সামরিক শক্তির প্রদর্শন এবং কূটনৈতিক উত্তেজনার এই মিশ্র প্রেক্ষাপট দক্ষিণ এশিয়ায় নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ বাড়িয়ে তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

২২ মে থেকে বাজারে আসছে নওগাঁর আম (ভিডিও)

২২ মে থেকে বাজারে আসছে নওগাঁর আম। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ জেলায় এবার ২২ মে থেকে আম সংগ্রহ শুরু হবে। ওই দিন থেকে কেবল গুটি জাতের আম সংগ্রহ করা যাবে। তবে সুস্বাদু আম খেতে অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুদিন। নওগাঁয় সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হওয়া আম্রপালি আম ১৮ জুন থেকে সংগ্রহ শুরু হবে। আর জিআই স্বীকৃতি পাওয়া নওগাঁর নাক ফজলি আম পাওয়া যাবে ৫ জুন থেকে।

সোমবার (১২ মে) দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক বৈঠকে বিভিন্ন জাতের আম সংগ্রহের সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছে জেলা প্রশাসন। এই বৈঠকে আমচাষি, ব্যবসায়ী, কৃষি কর্মকর্তা ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রশাসনের বেঁধে দেওয়া সময়সীমা অনুযায়ী, চলতি মাসের ২২ মে থেকে গুটি আম, ২৮ মে থেকে গোপালভোগ, ২ জুন ক্ষীরসাপাত/ হিমসাগর, ৫ জুন নাক ফজলি, ১০ জুন ল্যাংড়া ও হাঁড়িভাঙা, ২৫ জুন ফজলি, ১৮ জুন আম্রপালি, ব্যানানা ম্যাংগো ২৫ জুন এবং আগামী ১০ জুলাই থেকে আশ্বিনা, বারি আম-৪, গৌড়মতি ও কাটিনা আম সংগ্রহ করা যাবে।

চলতি বছর নওগাঁয় ৩০ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে। প্রতি হেক্টরে ১২ দশমিক ৭৮ মেট্রিক টন হিসাবে জেলায় আম সংগ্রহের মোট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ৮৭ হাজার ২৩৪ মেট্রিক টন। চলতি মৌসুমে এ জেলায় প্রায় তিন হাজার কোটি টাকার আম–বাণিজ্য হতে পারে বলে ধারণা করছে স্থানীয় প্রশাসন ও কৃষি বিভাগ।

নওগাঁয় চাষ হওয়া আমের প্রায় ৭০ শতাংশ আম্রপালি আম চাষ হয়ে থাকে। সারা দেশে নওগাঁয় উৎপাদিত আম্রপালি আমের ব্যাপক সুখ্যাতি আছে। এছাড়া নাক ফজলি, বারি আম-৪, গৌড়মতি, ব্যানানা ম্যাংগো ব্যাপক পরিমাণে চাষ হয়ে থাকে।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়ালের সভাপতিত্বে আয়োজিত ওই সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নওগাঁর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নওগাঁর উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ।

জেলা প্রশাসক আব্দুল আউয়াল বলেন, নির্ধারিত সময়ের আগে কোনোভাবেই অপরিপক্ব আম সংগ্রহ কিংবা বাজারে তোলা যাবে না। তবে সময়ের আগে আবহাওয়ার কারণে আম পরিপক্ব হলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী আমচাষিরা তারিখ পুনর্নির্ধারণ করে সময়ের আগে আম সংগ্রহ করতে পারবেন। আম পাকানো ও সংরক্ষণ বা বাজারজাতে কোনো রাসায়নিক মেশানো যাবে না। আমে ভেজাল ঠেকাতে পরিবহনের আগে এই অঞ্চলের সবচেয়ে বড় আমের বাজার সাপাহার উপজেলা সদর বাজার, পোরশার নোচনাহার, সারাইগাছিসহ বিভিন্ন বাজারে বিশেষ নজরদারি রাখবে প্রশাসন।

নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, তারিখ অনুযায়ী আম সংগ্রহ করতে জেলাজুড়ে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হবে। মূলত ভোক্তাদের পরিপক্ব ও ক্ষতিকারক রাসায়নিক দ্রব্যমুক্ত আম খাওয়াতে জাতভেদে আম সংগ্রহের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় ভোক্তাদের ভেজালমুক্ত আম খাওয়ানো নিশ্চিতের পাশাপাশি বিদেশে আম রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য প্রশাসনের পাশাপাশি কৃষি বিভাগ তৎপর রয়েছে। জেলা থেকে গত বছর প্রায় ১০০ মেট্রিক টন আম মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়েছে। এবার চীনে আম রপ্তানি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এ বছর রপ্তানির পরিমান বাড়ানোর বিষয়ে নানা ধরণের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

শাহবাগে কয়েক দিন যাবৎ নাটক চলছে: মির্জা আব্বাস

ছবি: সংগৃহীত

শাহবাগে কয়েক দিন ধরে নাটক চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এছাড়া সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ এলাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) কীভাবে আন্দোলন করে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এ বিএনপি নেতা। তিনি এনসিপিকে ‘সরকারি দল’ বলেও অভিহিত করেন।

সোমবার (১২ মে) ঢাকা-৭ আসনের সাবেক এমপি প্রয়াত নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ পিন্টুর ১০ম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত স্মরণ সভায় এসব কথা বলেন মির্জা আব্বাস।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বিগত কয়েক দিন যাবৎ নাটক চলছে শাহবাগে। যেসব এলাকায় সভা-সমাবেশ করা নিষিদ্ধ সেসব এলাকায় সরকারি দল এনসিপি কীভাবে আন্দোলন করে? আর কিসের জন্য আন্দোলন করে?’

এদিন তিনি আরও যোগ করেন, ‘বিভিন্নভাবে বিএনপির পিছে লেগেছে বিএনপির নিন্দুকেরা। তারা বলছে বিএনপি নাকি আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে। বিএনপির ঠ্যাকা পড়ছে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার।’

মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর যাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে গেছি, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হতে হয়েছে, বয়স বেড়ে গেছে যাদের অত্যাচারে, তাদের কোন দুঃখে পুনর্বাসন করব আমরা!’

মিয়ানমারের রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়া নিয়ে আলোচনা ও রোহিঙ্গা ইস্যুতে উদ্বেগ প্রকাশ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমি নিজেকে একজন দেশপ্রেমিক নাগরিক মনে করি। আমরা কি পরাধীন রাষ্ট্রে বসবাস করি? আমি কেন সেন্টমার্টিন, সাজেক, বাঘাইছড়ি যেতে পারব না? এই দেশটাকে যুদ্ধ করে স্বাধীন করেছি কারও কাছে বিক্রি করে দেওয়ার জন্য না।’

তিনি বলেন, ‘বিশ্বের কোনো ডিকশনারিতে মানবিক করিডর নামে কোনো শব্দ নাই। সরকার কি নতুন শব্দ আমদানি করে নাকি? বাংলাদেশের জনগণ ও জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা ঠিক করবে মানবিক করিডর দেবে কি না।’

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ইস্যুতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘একমাত্র রাষ্ট্রপ্রধান জিয়াউর রহমান যিনি মিয়ানমারকে বাধ্য করেছিলেন রোহিঙ্গা প্রত্যাহার করতে। বিদেশি শক্তির হাত থেকে একমাত্র বিএনপিই পারে বাংলাদেশকে রক্ষা করতে।’

ঢাকা দক্ষিণ যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক সাইদ হাসান মিন্টুর সভাপতিত্বে সভায় বিএনপির অন্যান্য অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতের বিরুদ্ধে ৬-০ ব্যবধানে জয়লাভ করেছে পাকিস্তানি বিমানবাহিনী
২২ মে থেকে বাজারে আসছে নওগাঁর আম (ভিডিও)
শাহবাগে কয়েক দিন যাবৎ নাটক চলছে: মির্জা আব্বাস
ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে
দেশে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব
দেশে প্রয়োজনের তুলনায় ২ লাখের বেশি নার্সের ঘাটতি
এবার বাঁধের গেট খুলে দিল ভারত, পাকিস্তানে জরুরি সতর্কতা
রংপুরে ধর্ষণের পর শিশুকে হত্যার অভিযোগ, ওসি অবরুদ্ধ
স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে কোনো রাজনীতি নেই: প্রধান উপদেষ্টা
নিলামে উঠল এস আলম গ্রুপের বেনামি প্রতিষ্ঠানের ৩১ একর জমি
টেস্ট ক্রিকেট থেকে বিরাট কোহলির অবসর, রাখলেন না বোর্ডের অনুরোধ
ওহা সে গোলি চলেগি, ইহা সে গোলা চলেগা: মোদির হুঁশিয়ারি
বিডিআরের ৪০ জওয়ানের জামিন
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল
‘অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর একটিও গুমের ঘটনা ঘটেনি’
সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ জারি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮ শিশুসহ ২৬ ফিলিস্তিনি নিহত
এবার জাতীয় পার্টির নিবন্ধন বাতিলের দাবি
এল ক্লাসিকো জিতে শিরোপার আরও কাছে বার্সেলোনা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল আজ