বিসিবির ভেন্যু ফিরিয়ে পেল বগুড়া শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম

০৮ এপ্রিল ২০২৩, ০৬:০০ পিএম | আপডেট: ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:১৬ পিএম


বিসিবির ভেন্যু ফিরিয়ে পেল বগুড়া শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম

নানা জল্পনা কল্পনা ও চিঠি চালাচালি, মানবন্ধন, কাফনের কাপড় মাথায় বেধে আমরণ অনশন কর্মসূচির পর বগুড়া শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচের ভেন্যু বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। শনিবার দুপুরে বিসিবির সঙ্গে জেলা ক্রীড়া সংস্থার এক বৈঠকের পর বিসিবির পরিচালক ও গ্রাউন্ডস কমিটির চেয়ারম্যান মাহবুবুল আনাম।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম। এ সময় তিনি মাননীয় যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল এবং বিসিবির প্রেসিডেন্ট নাজমুল হাসান পাপনসহ সংস্থাটির অন্য কর্মকর্তাদের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।

বিসিবির ওই সভায় শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের মূল মালিক জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও বগুড়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান ছাড়াও বগুড়া-৬ (সদর ) আসনের সংসদ সদস্য রাগেবুল আহসান রিপু উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকে বিসিবি ও ক্রীড়া পরিষদের বোর্ড পরিচালক, শীর্ষ কর্মকর্তারা। বৈঠকে শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ভেন্যু বহালের পাশাপাশি কাছাকাছি সময়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন এবং খেলোয়াড়দের অনুশীলনের জন্য নতুন একটি ক্রিকেট গ্রাউন্ড নির্মাণে দ্রুত জায়গা দেখতে বলেছে বিসিবি। বিসিবি নিজস্ব অর্থায়নে এ ক্রিকেট গ্রাউন্ড নির্মাণ করবে।

বগুড়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার সঙ্গে দ্বন্দে স্টেডিয়ামের মূল মালিক জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) কাছে স্টেডিয়ামটি হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় বিসিবি। ২ মার্চ এনএসসি সচিবকে পাঠানো বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে স্টেডিয়ামটি হস্তান্তরের এ কথা জানানো হয়। এরপর ওই দিনই শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে কর্মরত বিসিবির ১৭ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বগুড়া থেকে প্রত্যাহার করে পরবর্তীকালে রাজশাহী ও রংপুর বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বদলি করা হয়।

এ ছাড়া স্টেডিয়ামে থাকা রোলার, পিচ কভারসহ মাঠ ও খেলার যাবতীয় সরঞ্জাম এবং ড্রেসিংরুমের আসবাব ঢাকায় নিয়ে যায় বিসিবি। ভেন্যু বাতিলের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও অনশন কর্মসূচি পালিত হয়। এ ঘটনার পর বগুড়া জেলা ক্রীড়া সংস্থা সভা করে, ওই সভার কিছু সিদ্ধান্তের রেজল্যুশনসহ ভেন্যু পুনর্বিবেচনার জন্য জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এবং বিসিবির কাছে ৭ মার্চ চিঠি পাঠানো হয়।

উল্লেখ্য ২০০৬ সালের ৩০ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভেন্যু হিসেবে ঘোষণা করে। একই বছরে স্টেডিয়ামটি আন্তর্জাতিক টেস্ট ভেন্যুর স্বীকৃতিও পায়। কিন্তু অজানা কারণে ২০০৬ সালের পর থেকে এ মাঠে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় পর্যায়ে কোনো খেলা উপভোগ করা দর্শকদের ভাগ্যে জোটেনি। তবে বিভিন্ন সময়ে জাতীয় লিগ, স্থানীয় প্রিমিয়ার ডিভিশন, প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ ও করপোরেট লীগ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব ম্যাচের সবগুলোই দিনে অনুষ্ঠিত হয়।
এএজেড


বিভাগ : সারাদেশ

বিষয় : সারাদেশ



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৩ ফেব্রুয়ারি

০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:৪৬ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:০০ পিএম


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৩ ফেব্রুয়ারি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা। ফাইল ছবি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের আন্ডারগ্রাজুয়েট (স্নাতক) প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে। কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের পরীক্ষা দিয়ে শুরু হবে এবারের ভর্তিযুদ্ধ।

এরপর ২৪ ফেব্রুয়ারি বিজ্ঞান, বাণিজ্য ১ মার্চ এবং ২ মার্চ চারুকলা অনুষদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার (০৫ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এবারও ঢাকাসহ মোট আট বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা। এছাড়া অন্যান্য নিয়মও বিগত বছরকে অনুসরণ করে হবে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল।

সারাদেশের কেন্দ্রগুলো হলো- ঢাকা বিভাগের পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে, রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে, সিলেট বিভাগের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে, বরিশাল বিভাগের বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে, খুলনা বিভাগের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে, রংপুর বিভাগের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ও ময়মনসিংহ বিভাগের পরীক্ষা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।

নম্বর বন্টন-

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লিখিত এবং এমসিকিউ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞান, কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটে ৬০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা ও ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। উভয় পরীক্ষার জন্য সময় থাকবে ৪৫ মিনিট করে। তবে চারুকলা ইউনিটে ৪০ (সাধারণ জ্ঞান) নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা ও ৬০ (অংকন) নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এমসিকিউর জন্য সময় থাকবে ৩০ মিনিট ও লিখিতের জন্য সময় থাকবে ৬০ মিনিট।

এর আগে গত ২৬ নভেম্বর ২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এ পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩৪২ জন পরীক্ষার্থী। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, পরীক্ষায় পাস করেছেন ১০ লাখ ৬৭ হাজার ৮৫২ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯২ হাজার ৫৯৫ জন পরীক্ষার্থী।


সিআইডি অভিনেতা দিনেশ ফাডনিস মারা গেছেন

০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:৪৫ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:০০ পিএম


সিআইডি অভিনেতা দিনেশ ফাডনিস মারা গেছেন
ছবি সংগৃহিত

ভারতে দীর্ঘ সময় ধরে চলা জনপ্রিয় শো ‘সিআইডি’র অন্যতম অভিনেতা দীনেশ ফাডনিস মারা গেছেন। সিআইডিতে ফ্রেডেরিকস চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন দীনেশ ফাডনিস। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে মারা যান এই অভিনেতা। মৃত্যকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর।

টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে, অভিনেতার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন দীনেশের সিআইডি সহ-অভিনেতা দয়ানন্দ শেঠি। যিনি সিআইডি শো’তে দয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছেন। তিনি বলেন, ‘রাত ১২.০৮ মিনিটে দীনেশ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।’ অভিনেতা মুম্বইয়ের তুঙ্গা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

দয়ানন্দ শেঠি জানিয়েছেন যে দীনেশ ‘মাল্টি অর্গান ফেলিওর’-এর কারণে মারা গেছেন। তিনি বলেন, দীনেশের অনেক জটিলতা ছিল এবং গতকাল রাতে তাকে ভেন্টিলেটর থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

এর আগে, রবিবার দীনেশ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিল, পরে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে, দয়ানন্দ শেঠি নিশ্চিত করেছিলেন যে দীনেশের হার্ট অ্যাটাক আক্রান্ত হয়নি কিন্তু লিভারের ক্ষতি হয়েছে।

তবে শেষ পর্যন্ত মৃত্যুর সঙ্গে লড়াইয়ে হেরে গেলেন এই জনপ্রিয় অভিনেতা।
দীনেশ সিআইডিতে ফ্রেডেরিকস চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে ভারতের জনপ্রিয় টিভি অভিনেতাদের মধ্যে একজন হয়ে ওঠে। প্রায় ২০ বছর ধরে শোটির অংশ ছিলেন তিনি। ১৯৯৮ সালে প্রথম পর্ব সম্প্রচারিত হয়েছিল এটির এবং এটি ভারতের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি টেলিভিশন শোগুলোর মধ্যে একটি। সিরিজটি ২০ বছর ধরে সনি টিভিতে প্রচারিত হয়েছে।

সিআইডি ছাড়াও, দীনেশকে হিট টিভি শো ‘তারাক মেহতা কা উল্টা চশমা’তে একটি ক্যামিও চরিত্রে দেখা গিয়েছিল। কয়েকটি সিনেমায় ছোট চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। ‘সারফারোশ’ এবং ‘সুপার ৩০’-এর মতো হিন্দি চলচ্চিত্রে দেখা গেছে এই অভিনেতাকে।


যে ৭ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:২৭ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:০০ পিএম


যে ৭ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস। ফাইল ছবি

দেশের ৭ জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

মঙ্গলবার (৬ অক্টোবর) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার জেলার ওপর দিয়ে পূর্ব অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’ আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (১৮তম) জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’ গতকাল মধ্যরাতে (৪ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫৪০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫১০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১৩৬০ কিলোমিটার, দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৯০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর- উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ৫ ডিসেম্বর ভোররাত নাগাদ নিলর ও মাসুলিপট্টমের নিকট দিয়ে ভারতের অন্ধপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর বিক্ষুব্ধ রয়েছে।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ২ নম্বর (পুন:) ২ নম্বর দূরবর্তী হুশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

অনুসরণ করুন