শনিবার, ১০ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ট্যাক্স ফ্রি বাণিজ্য: ভারতের সঙ্গে হচ্ছে ‘সেপা’ চুক্তি

সমন্বিত অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি (সিইপিএ বা সেপা) নামে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত। তবে এটা ঠিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নয়, তার চেয়েও বেশি কিছু। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন ভারত সফরকালেই এটি সই হতে পারে বলে জানা গেছে।

সূত্র জানায়, চুক্তিটি স্বাক্ষরের জন্য আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করার সবুজ সংকেত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই চুক্তি হলে উভয় দেশের রপ্তানি আয় বাড়বে বলে দুই দেশের বিশেষজ্ঞরাই মত দিচ্ছেন।

সিইপিএ (সেপা) চুক্তির ব্যাপারে জানতে চাইলে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি ও নিটল নিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল মাতলুব আহমাদ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এটা হচ্ছে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের পণ্য আদান-প্রদানের চুক্তি। ভারতের সঙ্গে এই চুক্তি হলে বাংলাদেশের রপ্তানি বৃদ্ধি পাবে। কারণ ভারত থেকে বেশি পণ্য আমদানি হয়। আমাদের কম পণ্য রপ্তানি হয়। এতে তারা বেশি ট্যাক্স পাচ্ছে। আমরা এলডিসি গ্রাজুয়েশন অর্জন করছি। এটা পুরোপুরি কার্যকর হলে ভারত ট্যাক্স চাইবে। তাই আগে থেকে এই চুক্তি হলে তারা আর বাড়তি ট্যাক্স নিতে পারবে না। জাপান, মালয়েশিয়া ইতোমধ্যে ভারতের সঙ্গে এই চুক্তি করেছে। তাই ব্যবসা বৃদ্ধির স্বার্থেই এই চুক্তি দরকার। তাতে আমাদের ভ্যাট, ট্যাক্স লাগবে না।’

জানা যায়, এটি হবে যেকোনো দেশের সঙ্গে ঢাকার প্রথম বাণিজ্য চুক্তি। চীন ও জাপানের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করার অনুরোধ সত্ত্বেও ভারতকে অগ্রাধিকার দিয়েছে বাংলাদেশ। জাপান ও চীনের সঙ্গে চুক্তিগুলো এখনও মূল্যায়ন পর্যায়ে রয়েছে।

প্রস্তাবিত চুক্তির ফলে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ১৯০ শতাংশ এবং ভারতের ১৮৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে এবং মোট দেশজ উৎপাদন যথাক্রমে ১ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং শূন্য দশমিক ০৩ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। এই হিসাব ঢাকা-দিল্লি যৌথ সম্ভাব্যতা সমীক্ষায় প্রকাশ করা হয়েছে।

সেপা চুক্তিতে পণ্য ও পরিষেবা, বিনিয়োগ, মেধা সম্পত্তি অধিকার এবং ই-কমার্স অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

এখন কথা হলো মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির সঙ্গে সেপার পার্থক্য তাহলে কী? এর উত্তর হলো- সেপাকে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি বা ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট হিসেবেও ধরা যায়। তবে সেপার ব্যাপ্তি সাধারণ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি থেকে অনেক বেশি। পণ্যের মুক্ত বাণিজ্যের পাশাপাশি শুল্ক সহযোগিতা এবং মেধাস্বত্ব অধিকারের মতো বিষয়গুলোও সেপার অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত অর্থবছরে প্রথমবারের মতো ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। ভারত থেকে আমদানি মোট ১৪ বিলিয়ন ডলার।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, দক্ষিণ এশীয় মুক্ত বাণিজ্য এলাকা চুক্তির অধীনে স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে ভারতে তামাক ও অ্যালকোহলসহ ২৫টি পণ্য রপ্তানির জন্য বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত সুবিধা ভোগ করছে।

২০২১ সালের মার্চ মাসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের সময় দুই প্রধানমন্ত্রী সেপা চুক্তি স্বাক্ষর সম্পর্কিত যৌথ সম্ভাব্যতা সমীক্ষা শেষ করার নির্দেশনা দেন। সেই অনুযায়ী বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউট ও ভারতের সেন্টার ফর রিজিওনাল ট্রেড বিশদ যৌথ সম্ভাব্যতা সমীক্ষা পরিচালনা করে।

চলতি বছরের মে মাসে উভয় প্রতিষ্ঠান সমীক্ষা প্রতিবেদন নিজ নিজ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়। প্রতিবেদনে সেপা স্বাক্ষরের জন্য আলোচনা শুরু করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

যৌথ সম্ভাব্যতা সমীক্ষার চূড়ান্ত খসড়া প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একবার বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর হলে পরবর্তী ৭ থেকে ১০ বছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৩ থেকে ৫ বিলিয়ন ডলার এবং ভারতের ৪ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পাবে। এটি উভয় দেশের জন্য নতুন বিনিয়োগের দরজা খুলবে।

যৌথ সমীক্ষায় এটাও বলা হয়েছে, ‘এটি উপসংহারে পৌঁছানো যেতে পারে এই সমীক্ষার অনুমান এবং বিশ্লেষণ ইঙ্গিত করে যে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রস্তাবিত সেপা শুধু সম্ভাব্যই নয় বরং পণ্য ও পরিষেবার বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য লাভের ক্ষেত্রে পারস্পরিক উপকারীও।’

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার এবং ভারত বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার। একারণেই দুই দেশের মধ্যে এ ধরনের একটি চুক্তির প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে দুই পক্ষই।

ভারত যে শুধু বাংলাদেশের সঙ্গেই সেপা চুক্তি করতে যাচ্ছে তা নয়। দেশটি এর আগে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ১৯৯৮ সালেই সেপা চুক্তি করেছে। এরপর সিঙ্গাপুরের সঙ্গে ২০০৫ সালে, দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে ২০০৯ সালে, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে ২০১০-১১ সালে এবং থাইল্যান্ডের সঙ্গে করেছে ২০১৫ সালে সেপা চুক্তি করে। তবে বাংলাদেশ এখনো কারও সঙ্গে সেপা চুক্তি করেনি। ভারতের সঙ্গেই প্রথম এই চুক্তি হতে যাচ্ছে।

বিষয়টি নিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টরা মন্তব্য করতে চাননি। তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ উন্নয়শীল দেশের কাতারে যাবে, তখন আর সাফটার বিদ্যমান সুবিধা পাওয়া যাবে না। সেই চিন্তা থেকেই ভারতের সঙ্গে এ ধরনের চুক্তির প্রস্তাব বাংলাদেশই করে।

এনএইচবি/

 

Header Ad
Header Ad

যমুনা ও সচিবালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয়, প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল এবং শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

আজ শনিবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর সই করা এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।

গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‌‘সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, জনশৃঙ্খলা এবং প্রধান উপদেষ্টার নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স (অর্ডিন্যান্স নং-III/৭৬) এর ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে ১০ মে থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় (হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়, কাকরাইল মসজিদ মোড়, অফিসার্স ক্লাব মোড়, মিন্টো রোড) যে কোনো প্রকার সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হলো।’

এর আগেও দুইবার যমুনা ও সচিবালয়কে কেন্দ্র করে সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করেছিল ডিএমপি।

Header Ad
Header Ad

বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী মারা গেছেন

ছবি: সংগৃহীত

বরেণ্য সংগীতশিল্পী, গবেষক ও লেখক মুস্তাফা জামান আব্বাসী আর নেই। আজ শনিবার সকালে বনানীর একটি হাসপাতালে তিনি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন তাঁর মেয়ে শারমিনী আব্বাসী। মুস্তাফা জামানের বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। মৃত্যুকালে তিনি দুই কন্যা এবং বহু ভক্ত, অনুরাগী রেখে গেছেন।

মেয়ে শারমিনী আব্বাসী জানান, বেশ কিছুদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছিলেন মুস্তাফা জামান আব্বাসী। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। আজ ভোর সাড়ে পাঁচটায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।

বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী মুস্তাফা জামান আব্বাসী উপমহাদেশের খ্যাতনামা সংগীত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর পিতা আব্বাসউদ্দীন আহমেদ ছিলেন পল্লিগীতির অগ্রপথিক। এ দেশের পল্লিসংগীতকে তিনিই প্রথম বিশ্বের দেশে দেশে জনপ্রিয় করেছেন। চাচা আবদুল করিম ছিলেন পল্লিগীতি ও ভাওয়াইয়া-ভাটিয়ালির জনপ্রিয় শিল্পী। মুস্তাফা জামান আব্বাসীর বড় ভাই মোস্তফা কামাল ছিলেন প্রধান বিচারপতি। বোন ফেরদৌসী রহমান ও ভাতিজি নাশিদ কামালও সংগীতাঙ্গনে সুপ্রতিষ্ঠিত। তাঁর স্ত্রী আসমা আব্বাসী একজন প্রথিতযশা শিক্ষক ও লেখিকা। তিনি গত বছর মারা গেছেন।

১৯৩৬ সালের ৮ ডিসেম্বর ভারতের কোচবিহারের বলরামপুর গ্রামে জন্ম নেওয়া আব্বাসী শৈশব কাটিয়েছেন কলকাতায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ, এমএ ডিগ্রি অর্জনের পর হার্ভার্ড গ্রুপ থেকে মার্কেটিং বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নেন। দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালকসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।

লোকসংগীত গবেষণা ও সংগ্রহে তাঁর অবদান অনন্য। তিনি দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে ফোক মিউজিক রিসার্চ গ্রুপের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁর সংগ্রহে আছে কয়েক হাজার লোকগান। তিনি ২৫টির বেশি দেশে ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া, নজরুলগীতি পরিবেশন করে বাংলাদেশের সংগীতকে পৌঁছে দিয়েছেন বিশ্বদরবারে। তিনি ছিলেন ইউনেসকোর বাংলাদেশ ন্যাশনাল কমিটি অব মিউজিকের সভাপতি, নজরুল ও আব্বাসউদ্দীনের ইংরেজি জীবনী লেখার দায়িত্বপ্রাপ্ত গবেষক। তাঁর উপস্থাপনায় বিটিভির ‘ভরা নদীর বাঁকে’, ‘আমার ঠিকানা’, ‘আপন ভুবন’ প্রভৃতি অনুষ্ঠান জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশনে তাঁর ‘ভরা নদীর বাঁকে’ অনুষ্ঠানটি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। সমাজসেবায়ও তিনি ছিলেন সক্রিয়, রোটারি ক্লাবের গভর্নর হিসেবে বহু উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

মুস্তাফা জামান আব্বাসী রচিত অসংখ্য গ্রন্থের মধ্যে অন্যতম ‘লোকসঙ্গীতের ইতিহাস’, ‘ভাটির দ্যাশের ভাটিয়ালি’, ‘রুমির অলৌকিক বাগান’, উপন্যাস ‘হরিণাক্ষি’, স্মৃতিকথা ‘স্বপ্নরা থাকে স্বপ্নের ওধারে’ এবং ইংরেজি জীবনী। বাংলা সংস্কৃতিতে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি একুশে পদকসহ অসংখ্য সম্মাননা লাভ করেছেন।

Header Ad
Header Ad

মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা

ছবি: সংগৃহীত

দেশের দক্ষিন-পশ্চিমের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ শনিবার (১০ মে) দুপুর ১২ টায় চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষনাগার কেন্দ্র এ তাপমাত্রা রেকর্ড করে।

এরআগে, শুক্রবার (৯ মে) চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা লিপিবদ্ধ হয়েছে ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত কয়েকদিন ধরে তীব্র দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে এ জেলায়। এতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জেলার মানুষ। রোদের তেজ আর গরমে স্বাভাবিক জীবন যাত্রা মারাত্মক ভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
প্রখর রোদের তাপদাহে তেঁতে উঠেছে প্রকৃতি। ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকা তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে পুরো জেলা। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।

অস্ত যাওয়ার আগ পর্যন্ত সুর্যের তীব্র তেঁজে পুড়ছে প্রকৃতি। দুপুরের রোদে যেন আগুনের ফুলকি ঝরছে। দুপুর ১২ টার রাস্তাঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে। দিনে পাশাপাশি রাতের তাপমাত্রাও বাড়ছে।

এর আগে চলতি গ্ৰীষ্ম মৌসুমে ২৩ ও ২৪ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় যথাক্রমে ৩৬ দশমিক ৬ এবং ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষনাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান,  আগামী কয়েকদিন  এ জেলার তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে।   ১৪ মে'র পর বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা রয়েছে। তারপর তাপমাত্রা কমতে পারে। 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনা ও সচিবালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী মারা গেছেন
মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
সালিসে নারীর চুল কাটলেন ‘বিচারকরা’
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো শাহবাগে অবরোধ
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭১১৫ হজযাত্রী, ৫ জনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মালবাহী ট্রেন উদ্ধারের পর কক্সবাজার এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেফতার
ভারতের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ শুরু করল পাকিস্তান
শাহবাগ ছাড়া অন্য কোথাও ‘ব্লকেড’ দিবেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা
ছয়টি ব্যালিস্টিক মিসাইল ছুড়েছে ভারত, পড়েছে নিজেদের রাজ্যেই
শাহবাগে বিক্ষোভে উত্তাল জনতা, খালেদা জিয়ার উপস্থিতি চায় ইনকিলাব মঞ্চ
১৭ বছর পর দেশে ফিরে মসজিদে জুমার নামাজ পড়লেন জোবাইদা রহমান
ভারতে ইউটিউবে বন্ধ যমুনা-বাংলাভিশনসহ ৪ বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল
আটকের পরও যে ফোনে ছেড়ে দেওয়া হয় আবদুল হামিদকে
নওগাঁয় দুলাভাইয়ের বাড়িতে বেড়াতে এসে গ্রেপ্তার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারত, অনিশ্চিত এশিয়া কাপ
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল শাহবাগ, জনস্রোতে ভরপুর রাজপথ
বিএনপি ছাড়া সব রাজনৈতিক দল এখন শাহবাগে: সারজিস আলম