
অলস ৫ লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১২:২৪ এএম | আপডেট: ২৩ নভেম্বর ২০২৩, ০৮:৪১ পিএম

বিদেশি ঋণের অর্থ যথাসময়ে ব্যয় করতে না পারায় সরকারকে এই ঋণের জন্য ঋণদাতাদের সার্ভিস চার্জ দিতে হচ্ছে। বর্তমানে পাইপলাইনে জমে থাকা এমন ঋণের পরিমাণ ৪৮ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার। ডলারের বর্তমান বাজারমূল্য ১০৭ টাকা ধরলে বাংলাদেশি মুদ্রায় পাঁচ লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকার বেশি টাকা অলস পড়ে আছে।
অথচ সরকার প্রধান থেকে শুরু করে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো বারবার বলার পরও বিদেশি ঋণের কোনো প্রকল্প সঠিক সময়ে বাস্তবায়ন হচ্ছে না। ফলে ঠিকমতো ঋণও ব্যয় করা যাচ্ছে না।
ঋণের টাকায় আশুগঞ্জ অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার নদীবন্দর স্থাপনে একটি প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১৮ সালে। চার বছেরে অর্থাৎ ২০২২ সালে এই প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিদেশি অর্থের এই প্রকল্পটির কাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ হচ্ছে না। আরও দুই বছর মেয়াদ বাড়ানোর জন্য সংশোধিত প্রকল্প প্রস্তাবনা পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়। গত ১৬ আগস্ট সংশোধিত প্রস্তাবনাটি অনুমোদন দেওয়া হয়।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্র জানায়, স্বাধীনতার পর উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে ১৬৯ দশমিক ৪৯ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু বাস্তবে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ব্যয় করতে পেরেছে ১১১ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলার। এখনো ব্যবহার করতে পারেনি বা পাইপলাইনে আছে ৪৮ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার। এসব অর্থ ব্যয় করতে না পারায় সরকারকে কমিটমেন্ট চার্জ দিতে হচ্ছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক লিড ইকোনমিস্ট ড. জাহিদ হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘সরকার বললেও বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ঠিকমতো প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারছে না। চার থেকে পাঁচ বছরের প্রকল্পও বাস্তবায়ন করতে পারছে না। বিভিন্ন অজুহাতে সময় বাড়ায়। এতে সরকারি ব্যয় বাড়ছে। আবার জনগণ সেবা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে। শুধু তাই নয়, গ্রেস পিরিয়ড পার হয়ে গেলে তখন অতিরিক্ত চার্জও দিতে হবে। সময় মতো প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে না পারায় পাইনলাইনেও বেশি করে জমে যাচ্ছে অব্যবহৃত ঋণ। এ অবস্থা থেকে রক্ষা পেতে হলে সরকারকে যেভাবে হোক প্রকল্প বাস্তবায়নে গতি বাড়াতে হবে।
এ ব্যাপারে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেছেন, বিদেশি ঋণের ব্যবস্থাপনা নিয়ে কথা উঠেছে। আমরা ঋণ নেব কেন? কিন্তু মনে রাখতে হবে মেট্রোরেল, ন্যাশনাল হাইওয়ে হচ্ছে বৈদেশিক ঋণে। বিদেশি সহায়তা আমাদের উন্নয়নে বড় ভূমিকা পালন করছে। আমাদের প্রচুর ঋণ নেওয়া দরকার। কারণ বৈদেশিক ঋণে সুদ কম, পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদে পরিশোধ করতে হয়। বৈদেশিক ঋণে সুদ হচ্ছে শূন্য দশমিক ৭৫ থেকে দেড় শতাংশ।
ইআরডি সূত্র আরও জানায়, গত জুন পর্যন্ত ৪৮ হাজার ৫৪৩ মিলিয়ন ডলার পাইপলাইনে রয়ে গেছে। আগের অর্থবছরে পাইপলাইনে ছিলো ৫০ হাজার ৩৪৬ মিলিয়ন ডলার। ২০২০ সালে ছিল ৪৮ হাজার ৮১৯ মিলিয়ন ডলার। তার আগের অর্থবছরে ছিল ৪৪ হাজার ৫২৯ মিলিয়ন ডলার। এ ছাড়া ২০১৮ অর্থবছরে ছিল ৩৫ হাজার ৭৪৯ মিলিয়ন ডলার। এভাবে প্রতি অর্থবছরে জমে থাকছে বিদেশি ঋণ। তা ব্যবহার করতে না পারায় ঋণের সার্ভিস চার্জ ঠিকই পরিশোধ করতে হচ্ছে।
সূত্র আরও জানায়, মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অনুপাতে ২০২০-২১ অর্থবছরে বিদেশি ঋণ ১৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরে ১৩ দশমিক ৩৬ শতাংশ, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ছিল ১৪ দশমিক ৭১ শতাংশ এবং ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বিদেশি ঋণ ছিল ১৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
সংশ্লিষ্টদের কেউ কেউ বলছেন, এর কারণে বাংলাদেশ শ্রীলংকা হয়ে যাবে। এটা মোটেই ঠিক না। বৈদেশিক ঋণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান ভালো। সরকার যেমন বেশি করে ঋণ নিচ্ছে তেমনি পরিশোধও করছে ভালোভাবে। বৈদেশিক ঋণ ৪০ শতাংশ পর্যন্ত গ্রহণ করা যাবে। কিন্তু জিডিপির তুলনায় বাংলাদেশ প্রায় ১২ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নিয়েছে। বিশ্বব্যাংক, এডিবিসহ উন্নয়ন সহযোগীদের এই ঋণ ২৮ বছর পর্যন্ত মেয়াদে গ্রহণ করা হচ্ছে। তারমধ্যে গড়ে গ্রেস পিরিয়ড হচ্ছে ৭ দশমিক ৬ বছর।
এসব ঋণের স্থিতি (আউটস্ট্যান্ডিং) আছে ৫৬ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি বিশ্ব ব্যাংকের ৩২ শতাংশ। এরপর এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ২৪ শতাংশ, জাপানের ১৮ শতাংশ, রাশিয়ার ৯ শতাংশ, চীনের ৮ শতাংশ, ভারতের ২ শতাংশ এবং আইডিবি ও এআইআইবির এক শতাংশ করে ঋণ রয়েছে। অন্যান্য ঋণ রয়েছে ৫ শতাংশ।
বিদেশি ঋণের শর্ত অনুযায়ী পরামর্শক নিয়োগ থেকে ঠিকাদার নিয়োগও ঋণদাতাদের ইচ্ছামতো করা হয়। তাই এই ঋণ নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুললেও সরকারে পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে বিদেশি ঋণের দরকার আছে। পৃথিবীর সব দেশই ঋণ নিয়ে থাকে। তাই বাংলাদেশের উন্নয়নেও এটা দরকার আছে।
এনএইচবি/এসএন

মোটরসাইকেল তল্লাশিতে বেরিয়ে এল ১৬ কোটি টাকার সোনা
২৮ নভেম্বর ২০২৩, ১২:২১ পিএম | আপডেট: ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১০:৫৩ এএম

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা সীমান্ত থেকে ১৬ কেজি ওজনের ৯৬টি সোনার বার জব্দ করেছে বিজিবি। এসময় গ্রেপ্তার করা হয়েছে নাজমুল ইসলাম (৩১) নামের এক পাচারকারীকে।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সকালে দামুড়হুদার সীমান্তবর্তী রুদ্রনগর গ্রামে এ অভিযান চালানো হয়। গ্রেপ্তার নাজমুল দর্শনার শ্যামপুরের আসাদুল হকের ছেলে।
চুয়াডাঙ্গা-৬ ব্যাটালিয়নের (বিজিবি) পারচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাঈদ মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান জানান, অভিযানের সময় চোরাকারবারী নাজমুল ইসলাম মোটরসাইকেল ফেলে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু বিজিবি সশস্ত্র টহলদল তাকে আটক করতে সক্ষম হয়। এসময় তল্লাশি চালিয়ে ৯৬টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়, যার ওজন ১৬ কেজি ১৪ গ্রাম। এর আনুমানিক মূল্য ১৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা। এ ঘটনায় দর্শনা থানায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।

‘ভোটার আইডি হ্যাক করে বিএনপি নেতাদের মনোনয়নপত্র তোলা হচ্ছে’
২৮ নভেম্বর ২০২৩, ১১:৪৭ এএম | আপডেট: ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১০:৫৫ এএম

ভোটার আইডি হ্যাক করে বিএনপির নেতাদের নামে মনোনয়নপত্র তোলা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে দলটি। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে সরকার প্রতারণা করার চেষ্টা করছে। নেতারা জানেনও না, এরপরও তাদের নামে মনোনয়নপত্র কেনা হচ্ছে। যেহেতু পরিচয়পত্রের সব তথ্য সরকারের হাতে, অতএব এটার মাধ্যমে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের নামে মনোনয়ন ফরম কিনছে। এখন সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা জাতীয় পরিচয়পত্রকেও ব্যবহার করা হচ্ছে মহাজালিয়াতির জন্য।
রিজভী বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি গিয়াস উদ্দিন জানেন না, তার নাম দিয়ে, হ্যাক করা ন্যাশনাল আইডি কার্ড নিয়ে তার ফরম তোলা হয়েছে। পরে তিনি সংবাদ সম্মেলন করে এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশ এখন এক দীর্ঘ মেয়াদি সংকটের দিকে যাচ্ছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সরকারের মাস্টারপ্ল্যানের অংশ হিসেবে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর তাণ্ডব শুরু করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
সোমবার ডিবি প্রধান ২৮ অক্টোবরে ঘটনার পেছনে যুব দলের নেতাকর্মীরা জড়িত বলে আটকদের স্বীকারোক্তি দিয়ে যেসব বক্তব্য রেখেছেন তাকে মিথ্যাচার বলে প্রতিবাদ জানিয়েছেন রিজভী।
তিনি আরও বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ৩৩৫ জনের বেশি নেতাকর্মী গ্রেপ্তার ও ৯ মিথ্যা মামলায় ১ হাজার ১৩৫ জন নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে। বিএনপির এ নেতা বলেন বলেন, দলের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুর ফেনীর গ্রামের বাড়িতে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বোমা নিক্ষেপ করে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ব্যাপক ক্ষতি করেছে। এ ঘটনায় তিনি নিন্দা জানান।
বিভাগ : জাতীয়
বিষয় : বিএনপি , মনোনয়নপত্র , অভিযোগ , সংবাদ-সম্মেলন , ভোটার-আইডি-হ্যাক , রুহুল-কবির-রিজভী , জাতীয়-পরিচয়পত্র , জাতীয়-নির্বাচন

খাবারের ব্যবসায় নামছেন আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা
২৮ নভেম্বর ২০২৩, ১১:৩০ এএম | আপডেট: ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১১:০৩ এএম

এবার খাবারের ব্যবসায় নামছেন আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা। 'হ্যাংজু মা'স কিচেন ফুড' নামের একটি স্টার্টআপ কোম্পানি শুরু করেছেন চীনা এই ধনকুবের। চীনের পাবলিক রেকর্ডের তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটি গত বুধবার পূর্ব চীনে, মা-এর নিজ শহর হ্যাংজুতে নথিভুক্ত হয়েছে।
দেশটির ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ ক্রেডিট ইনফরমেশন পাবলিসিটি সিস্টেমের তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটি খাদ্য আমদানি-রপ্তানি, ভোজ্য কৃষিপণ্য ও প্রি-প্যাকেজ খাদ্যের ব্যবসা করবে। কোম্পানিটি নিবন্ধনের সময় প্রায় ১.৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সমপরিমাণের মূলধন দেখিয়েছে। আর এর মালিকানাতে যে প্রতিষ্ঠান রয়েছে, সেটির ৯৯.৯ ভাগ মালিকানা জ্যাক মা-এর দখলে।
যদিও নতুন এই কোম্পানিটির পক্ষ থেকে বিজনেস মডেল সম্পর্কে জনসম্মুখে কোনো তথ্য জানানো হয়নি। এমনকি ঠিক কোন ধরণের খাবার বিক্রি করবে সেটিও নিশ্চিত করা হয়নি। অন্যদিকে গত সোমবার জ্যাক মা ফাউন্ডেশনের সাথে সিএনএন-এর পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলেও তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
ধারণা করা হচ্ছে যে, মা-এর প্রতিষ্ঠানটি সম্ভাবনাময়ী রেডিমেইড খাবারের বাজার দখল করতে মাঠে নামছেন। ইউরোমনিটর ইন্টারন্যাশনালের হিসেব মতে, চীনে রেডিমেইড খাবারের বাজার গত বছর ছিল ৯.৯ বিলিয়ন ডলারের। যা ২০১৮ সালের তুলনায় শতকরা ২৮ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে।
যদিও জ্যাক মা-এর কোম্পানিটি ঠিক কী উদ্দেশ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে সেটি পরিষ্কার নয়। তবে এক্ষেত্রে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন চায়না মার্কেট রিসার্চ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বেন ক্যাভেন্ডার।
তিনি বলেন, "এটি এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে উদ্ভাবনের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। প্যাকেটজাত খাবার ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ক্ষেত্রবিশেষে ভোক্তারা এই খাবারগুলি বেছে নিচ্ছে কারণ তারা ব্যবসা-বাণিজ্যে ব্যস্ত থাকায় ডাইনিং আকারে খাবার খাওয়ার জন্য আলাদা করে সময় পাচ্ছে না। আর তাই সময় স্বল্পতার জন্য তারা এই ধরণের খাবার বেছে নিচ্ছে।"
বেন ক্যাভেন্ডার আরও বলেন, "জ্যাক মা-এর কোম্পানি যদি ফলের মতো তাজা খাবার বিক্রিও শুরু করে তবে সেটিরও মার্কেটে বেশ বৈচিত্র্যপূর্ণ চাহিদা থাকবে। এছাড়াও এটি এমন একটি ক্ষেত্র যেটি ই-কমার্সের সাথে যুক্তের ফলে ভিন্ন মাত্রা যোগ হবে।"
উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালে জ্যাক মা আলিবাবা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি কোম্পানিটির চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এর আগে চীনের আর্থিক নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থার সমালোচনা করার দেশটির সরকারের রোষানলে পড়েছিলেন তিনি। এরপর দীর্ঘদিন নিজেকে অনেকটা আত্মগোপনেও রেখেছিলেন এই ধনকুবের।