শনিবার, ১০ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি

অলস ৫ লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা

বিদেশি ঋণের অর্থ যথাসময়ে ব্যয় করতে না পারায় সরকারকে এই ঋণের জন্য ঋণদাতাদের সার্ভিস চার্জ দিতে হচ্ছে। বর্তমানে পাইপলাইনে জমে থাকা এমন ঋণের পরিমাণ ৪৮ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার। ডলারের বর্তমান বাজারমূল্য ১০৭ টাকা ধরলে বাংলাদেশি মুদ্রায় পাঁচ লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকার বেশি টাকা অলস পড়ে আছে।

অথচ সরকার প্রধান থেকে শুরু করে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো বারবার বলার পরও বিদেশি ঋণের কোনো প্রকল্প সঠিক সময়ে বাস্তবায়ন হচ্ছে না। ফলে ঠিকমতো ঋণও ব্যয় করা যাচ্ছে না।

ঋণের টাকায় আশুগঞ্জ অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার নদীবন্দর স্থাপনে একটি প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১৮ সালে। চার বছেরে অর্থাৎ ২০২২ সালে এই প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিদেশি অর্থের এই প্রকল্পটির কাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ হচ্ছে না। আরও দুই বছর মেয়াদ বাড়ানোর জন্য সংশোধিত প্রকল্প প্রস্তাবনা পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়। গত ১৬ আগস্ট সংশোধিত প্রস্তাবনাটি অনুমোদন দেওয়া হয়।

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্র জানায়, স্বাধীনতার পর উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে ১৬৯ দশমিক ৪৯ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু বাস্তবে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ব্যয় করতে পেরেছে ১১১ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলার। এখনো ব্যবহার করতে পারেনি বা পাইপলাইনে আছে ৪৮ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার। এসব অর্থ ব্যয় করতে না পারায় সরকারকে কমিটমেন্ট চার্জ দিতে হচ্ছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক লিড ইকোনমিস্ট ড. জাহিদ হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘সরকার বললেও বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ঠিকমতো প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারছে না। চার থেকে পাঁচ বছরের প্রকল্পও বাস্তবায়ন করতে পারছে না। বিভিন্ন অজুহাতে সময় বাড়ায়। এতে সরকারি ব্যয় বাড়ছে। আবার জনগণ সেবা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে। শুধু তাই নয়, গ্রেস পিরিয়ড পার হয়ে গেলে তখন অতিরিক্ত চার্জও দিতে হবে। সময় মতো প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে না পারায় পাইনলাইনেও বেশি করে জমে যাচ্ছে অব্যবহৃত ঋণ। এ অবস্থা থেকে রক্ষা পেতে হলে সরকারকে যেভাবে হোক প্রকল্প বাস্তবায়নে গতি বাড়াতে হবে।

এ ব্যাপারে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেছেন, বিদেশি ঋণের ব্যবস্থাপনা নিয়ে কথা উঠেছে। আমরা ঋণ নেব কেন? কিন্তু মনে রাখতে হবে মেট্রোরেল, ন্যাশনাল হাইওয়ে হচ্ছে বৈদেশিক ঋণে। বিদেশি সহায়তা আমাদের উন্নয়নে বড় ভূমিকা পালন করছে। আমাদের প্রচুর ঋণ নেওয়া দরকার। কারণ বৈদেশিক ঋণে সুদ কম, পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদে পরিশোধ করতে হয়। বৈদেশিক ঋণে সুদ হচ্ছে শূন্য দশমিক ৭৫ থেকে দেড় শতাংশ।

ইআরডি সূত্র আরও জানায়, গত জুন পর্যন্ত ৪৮ হাজার ৫৪৩ মিলিয়ন ডলার পাইপলাইনে রয়ে গেছে। আগের অর্থবছরে পাইপলাইনে ছিলো ৫০ হাজার ৩৪৬ মিলিয়ন ডলার। ২০২০ সালে ছিল ৪৮ হাজার ৮১৯ মিলিয়ন ডলার। তার আগের অর্থবছরে ছিল ৪৪ হাজার ৫২৯ মিলিয়ন ডলার। এ ছাড়া ২০১৮ অর্থবছরে ছিল ৩৫ হাজার ৭৪৯ মিলিয়ন ডলার। এভাবে প্রতি অর্থবছরে জমে থাকছে বিদেশি ঋণ। তা ব্যবহার করতে না পারায় ঋণের সার্ভিস চার্জ ঠিকই পরিশোধ করতে হচ্ছে।

সূত্র আরও জানায়, মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অনুপাতে ২০২০-২১ অর্থবছরে বিদেশি ঋণ ১৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরে ১৩ দশমিক ৩৬ শতাংশ, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ছিল ১৪ দশমিক ৭১ শতাংশ এবং ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বিদেশি ঋণ ছিল ১৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ।

সংশ্লিষ্টদের কেউ কেউ বলছেন, এর কারণে বাংলাদেশ শ্রীলংকা হয়ে যাবে। এটা মোটেই ঠিক না। বৈদেশিক ঋণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান ভালো। সরকার যেমন বেশি করে ঋণ নিচ্ছে তেমনি পরিশোধও করছে ভালোভাবে। বৈদেশিক ঋণ ৪০ শতাংশ পর্যন্ত গ্রহণ করা যাবে। কিন্তু জিডিপির তুলনায় বাংলাদেশ প্রায় ১২ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নিয়েছে। বিশ্বব্যাংক, এডিবিসহ উন্নয়ন সহযোগীদের এই ঋণ ২৮ বছর পর্যন্ত মেয়াদে গ্রহণ করা হচ্ছে। তারমধ্যে গড়ে গ্রেস পিরিয়ড হচ্ছে ৭ দশমিক ৬ বছর।

এসব ঋণের স্থিতি (আউটস্ট্যান্ডিং) আছে ৫৬ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি বিশ্ব ব্যাংকের ৩২ শতাংশ। এরপর এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ২৪ শতাংশ, জাপানের ১৮ শতাংশ, রাশিয়ার ৯ শতাংশ, চীনের ৮ শতাংশ, ভারতের ২ শতাংশ এবং আইডিবি ও এআইআইবির এক শতাংশ করে ঋণ রয়েছে। অন্যান্য ঋণ রয়েছে ৫ শতাংশ।

বিদেশি ঋণের শর্ত অনুযায়ী পরামর্শক নিয়োগ থেকে ঠিকাদার নিয়োগও ঋণদাতাদের ইচ্ছামতো করা হয়। তাই এই ঋণ নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুললেও সরকারে পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে বিদেশি ঋণের দরকার আছে। পৃথিবীর সব দেশই ঋণ নিয়ে থাকে। তাই বাংলাদেশের উন্নয়নেও এটা দরকার আছে।

এনএইচবি/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

যমুনা ও সচিবালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয়, প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল এবং শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

আজ শনিবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর সই করা এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।

গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‌‘সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, জনশৃঙ্খলা এবং প্রধান উপদেষ্টার নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স (অর্ডিন্যান্স নং-III/৭৬) এর ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে ১০ মে থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় (হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়, কাকরাইল মসজিদ মোড়, অফিসার্স ক্লাব মোড়, মিন্টো রোড) যে কোনো প্রকার সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হলো।’

এর আগেও দুইবার যমুনা ও সচিবালয়কে কেন্দ্র করে সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করেছিল ডিএমপি।

Header Ad
Header Ad

বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী মারা গেছেন

ছবি: সংগৃহীত

বরেণ্য সংগীতশিল্পী, গবেষক ও লেখক মুস্তাফা জামান আব্বাসী আর নেই। আজ শনিবার সকালে বনানীর একটি হাসপাতালে তিনি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন তাঁর মেয়ে শারমিনী আব্বাসী। মুস্তাফা জামানের বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। মৃত্যুকালে তিনি দুই কন্যা এবং বহু ভক্ত, অনুরাগী রেখে গেছেন।

মেয়ে শারমিনী আব্বাসী জানান, বেশ কিছুদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছিলেন মুস্তাফা জামান আব্বাসী। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। আজ ভোর সাড়ে পাঁচটায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।

বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী মুস্তাফা জামান আব্বাসী উপমহাদেশের খ্যাতনামা সংগীত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর পিতা আব্বাসউদ্দীন আহমেদ ছিলেন পল্লিগীতির অগ্রপথিক। এ দেশের পল্লিসংগীতকে তিনিই প্রথম বিশ্বের দেশে দেশে জনপ্রিয় করেছেন। চাচা আবদুল করিম ছিলেন পল্লিগীতি ও ভাওয়াইয়া-ভাটিয়ালির জনপ্রিয় শিল্পী। মুস্তাফা জামান আব্বাসীর বড় ভাই মোস্তফা কামাল ছিলেন প্রধান বিচারপতি। বোন ফেরদৌসী রহমান ও ভাতিজি নাশিদ কামালও সংগীতাঙ্গনে সুপ্রতিষ্ঠিত। তাঁর স্ত্রী আসমা আব্বাসী একজন প্রথিতযশা শিক্ষক ও লেখিকা। তিনি গত বছর মারা গেছেন।

১৯৩৬ সালের ৮ ডিসেম্বর ভারতের কোচবিহারের বলরামপুর গ্রামে জন্ম নেওয়া আব্বাসী শৈশব কাটিয়েছেন কলকাতায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ, এমএ ডিগ্রি অর্জনের পর হার্ভার্ড গ্রুপ থেকে মার্কেটিং বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নেন। দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালকসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।

লোকসংগীত গবেষণা ও সংগ্রহে তাঁর অবদান অনন্য। তিনি দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে ফোক মিউজিক রিসার্চ গ্রুপের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁর সংগ্রহে আছে কয়েক হাজার লোকগান। তিনি ২৫টির বেশি দেশে ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া, নজরুলগীতি পরিবেশন করে বাংলাদেশের সংগীতকে পৌঁছে দিয়েছেন বিশ্বদরবারে। তিনি ছিলেন ইউনেসকোর বাংলাদেশ ন্যাশনাল কমিটি অব মিউজিকের সভাপতি, নজরুল ও আব্বাসউদ্দীনের ইংরেজি জীবনী লেখার দায়িত্বপ্রাপ্ত গবেষক। তাঁর উপস্থাপনায় বিটিভির ‘ভরা নদীর বাঁকে’, ‘আমার ঠিকানা’, ‘আপন ভুবন’ প্রভৃতি অনুষ্ঠান জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশনে তাঁর ‘ভরা নদীর বাঁকে’ অনুষ্ঠানটি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। সমাজসেবায়ও তিনি ছিলেন সক্রিয়, রোটারি ক্লাবের গভর্নর হিসেবে বহু উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

মুস্তাফা জামান আব্বাসী রচিত অসংখ্য গ্রন্থের মধ্যে অন্যতম ‘লোকসঙ্গীতের ইতিহাস’, ‘ভাটির দ্যাশের ভাটিয়ালি’, ‘রুমির অলৌকিক বাগান’, উপন্যাস ‘হরিণাক্ষি’, স্মৃতিকথা ‘স্বপ্নরা থাকে স্বপ্নের ওধারে’ এবং ইংরেজি জীবনী। বাংলা সংস্কৃতিতে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি একুশে পদকসহ অসংখ্য সম্মাননা লাভ করেছেন।

Header Ad
Header Ad

মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা

ছবি: সংগৃহীত

দেশের দক্ষিন-পশ্চিমের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ শনিবার (১০ মে) দুপুর ১২ টায় চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষনাগার কেন্দ্র এ তাপমাত্রা রেকর্ড করে।

এরআগে, শুক্রবার (৯ মে) চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা লিপিবদ্ধ হয়েছে ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত কয়েকদিন ধরে তীব্র দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে এ জেলায়। এতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জেলার মানুষ। রোদের তেজ আর গরমে স্বাভাবিক জীবন যাত্রা মারাত্মক ভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
প্রখর রোদের তাপদাহে তেঁতে উঠেছে প্রকৃতি। ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকা তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে পুরো জেলা। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।

অস্ত যাওয়ার আগ পর্যন্ত সুর্যের তীব্র তেঁজে পুড়ছে প্রকৃতি। দুপুরের রোদে যেন আগুনের ফুলকি ঝরছে। দুপুর ১২ টার রাস্তাঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে। দিনে পাশাপাশি রাতের তাপমাত্রাও বাড়ছে।

এর আগে চলতি গ্ৰীষ্ম মৌসুমে ২৩ ও ২৪ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় যথাক্রমে ৩৬ দশমিক ৬ এবং ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষনাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান,  আগামী কয়েকদিন  এ জেলার তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে।   ১৪ মে'র পর বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা রয়েছে। তারপর তাপমাত্রা কমতে পারে। 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনা ও সচিবালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী মারা গেছেন
মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
সালিসে নারীর চুল কাটলেন ‘বিচারকরা’
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো শাহবাগে অবরোধ
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭১১৫ হজযাত্রী, ৫ জনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মালবাহী ট্রেন উদ্ধারের পর কক্সবাজার এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেফতার
ভারতে বিরুদ্ধে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ শুরু করল পাকিস্তান
শাহবাগ ছাড়া অন্য কোথাও ‘ব্লকেড’ দিবেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা
ছয়টি ব্যালিস্টিক মিসাইল ছুড়েছে ভারত, পড়েছে নিজেদের রাজ্যেই
শাহবাগে বিক্ষোভে উত্তাল জনতা, খালেদা জিয়ার উপস্থিতি চায় ইনকিলাব মঞ্চ
১৭ বছর পর দেশে ফিরে মসজিদে জুমার নামাজ পড়লেন জোবাইদা রহমান
ভারতে ইউটিউবে বন্ধ যমুনা-বাংলাভিশনসহ ৪ বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল
আটকের পরও যে ফোনে ছেড়ে দেওয়া হয় আবদুল হামিদকে
নওগাঁয় দুলাভাইয়ের বাড়িতে বেড়াতে এসে গ্রেপ্তার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারত, অনিশ্চিত এশিয়া কাপ
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল শাহবাগ, জনস্রোতে ভরপুর রাজপথ
বিএনপি ছাড়া সব রাজনৈতিক দল এখন শাহবাগে: সারজিস আলম