বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে কাজ করছে বিএনপি

নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনরত বিএনপি নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিচ্ছে। ইতিমধ্যেই মাঠ পর্যায়ে ভেতরে ভেতরে কাজ করছে দলটি। দৃশ্যমান তৎপরতা না থাকলেও ভেতরে ভেতরে দলটির হাইকমান্ড তৃণমূলকে সেভাবেই প্রস্তুত করছে।

আন্দোলন কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বিএনপি বিভাগীয় পর্যায়ে যে সমাবেশ করতে যাচ্ছে সেগুলো নির্বাচনী প্রস্তুতিরই অংশ। এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক মতবিনিময়ে নির্বাচনী প্রস্তুতির বিষয়েও বার্তা দিচ্ছে দলীয় হাইকমান্ড।

নির্বাচনী প্রস্তুতি নিলেও দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার বিষয়ে অটুট থাকার সিদ্ধান্তও আছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তরের একটি দায়িত্বশীল সূত্র মতে, মিটিং মিছিল সভা-সেমিনার বক্তব্যে আন্দোলনের কথা বলা হলেও আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে পুরোদমে চলছে দল গোছানোর কাজ।

এরই অংশ হিসেবে সাবেক ছাত্রনেতাদের অগ্রাধিকার দিয়ে ইতিমধ্যে ৮১টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৫৪টির অধিক জেলায় বিএনপির কমিটি পুনর্গঠন শেষ হয়েছে। দলের পাশাপাশি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোও ঢেলে সাজানো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ছাত্রদল, যুবদল, কৃষক দলের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। একইসঙ্গে ঢাকা মহানগরকে আন্দোলন ও নির্বাচনমুখী করতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মহানগর আহ্বায়ক কমিটি প্রতিটি থানা এবং ওয়ার্ড কমিটিতে নতুন নেতৃত্ব আনতে কাজ করছে।

সূত্র জানায়, আগামী নির্বাচনে যারা নির্বাচন করতে আগ্রহী তাদের ভোটের মাঠ গোছাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মনোনয়ন প্রত্যাশী নেতারা দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছে কি না সেটিও মনিটরিং করা হচ্ছে। আন্দোলনে রাজপথে না থাকলে মনোনয়ন দেওয়া হবে না বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। হাইকমান্ডের এমন মনোভাব বুঝতে পেরে সম্ভাব্য প্রার্থীরা দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। অনেকে দলীয় কোনো পদে না থাকলেও নিজেদের উপস্থিতি জানান দিতে প্রমাণ হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ছড়িয়ে দিচ্ছেন।

এ ছাড়াও বহিষ্কৃত ও সংস্কারপন্থী নেতাদেরও দলে ভেড়ানোর বিষয়ে আলোচনা চলছে। কাউকে কাউকে রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বিএনপির হাইকমান্ড। নির্বাচন ও আন্দোলনকে সামনে রেখে দলকে চাঙ্গা ও শক্তিশালী করতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে বিএনপি সূত্রে জানা গেছে।

বিএনপি নেতারা বার বার বলছেন, বিএনপি একটি নির্বাচনমুখী দল। যেকোনো পরিস্থিতিতে নির্বাচনে যাওয়ার মতো প্রস্তুতি আছে। তবে সেই নির্বাচনটা হতে হবে নিরপেক্ষ সরকারের অধীন। সে লক্ষ্যে তারা নির্বাচনী প্রস্তুতির পাশাপাশি নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার আন্দোলনও চালিয়ে যাবে। রাজপথের আন্দোলনের মধ্য দিয়েই নিরপেক্ষ সরকারের দাবি প্রতিষ্ঠা করতে চায় দলটি।
বিএনপি নেতারা বলছেন, নির্বাচনে যেতে হলে আগে পক্ষে জনমত গঠন করারও প্রয়োজনীয়তা আছে। জনমত গঠন করে একটি আন্দোলন চলবে। নির্বাচনে অংশ নেওয়া না নেওয়ার বিষয়টি রাজপথে নিষ্পত্তি হবে বলেও মনে করছেন নেতারা।

জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘বিএনপি দেশের একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক দল। জনগণ যখনই ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছে তখনই বিএনপি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে। সেই দলটি সবসময় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকে। নির্বাচনের জন্য আলাদা করে প্রস্তুতির প্রয়োজন পড়ে না।’

তিনি বলেন, ‘কথা হচ্ছে নির্বাচনটা কীভাবে হবে, কার অধীনে হবে- সেটার জন্যই তো এতকিছু। এত মামলা হামলা নির্যাতন ও প্রাণ বিসর্জন। আমরা জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় আন্দোলন করছি। সেই কাঙ্ক্ষিত দাবি আদায় হলেই কেবল মাত্র বিএনপি নির্বাচনে যাবে। নিকট অতীতে গেলেও এবার দলীয় সরকার কিংবা শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে যাবে না বিএনপি। দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে সেটা কোন ধরনের নির্বাচন হয়-সেটি দেশবাসীর সঙ্গে বিশ্ববাসী অবগত আছে।’

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘যেকোনো মুহূর্তেই নির্বাচনের প্রস্তুতি আছে বিএনপির। তবে নির্বাচনটা যাতে সকল দলের অংশগ্রহণে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয় সেই লক্ষ্যে আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। একটাই প্রস্তুতি; সেটা হচ্ছে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করা। সেই প্রস্তুতিই নিতে শুরু করেছি। নির্দলীয় সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে। শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ হবে না-সেটার প্রমাণ তিনি নিজেই দিয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘আমরা নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থা ছাড়া নির্বাচনে যাব না। এ ব্যাপারে বিএনপির অবস্থান সুস্পষ্ট।’

এদিকে ময়মনসিংহ, খুলনা, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের তৃণমূল বেশকয়েকজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ইচ্ছা-অনিচ্ছায় নির্বাচনে অংশ নেওয়া না নেওয়ার সিদ্ধান্ত আসে না। আমরা এমপি-মন্ত্রী হতে চাই না, তাই নির্বাচন কবে হবে, কখন হবে নিয়ে এই মুহুর্তে মাথা ব্যথা নেই; আগে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার নিশ্চয়তা চাই।’

তারা বলেন, তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বক্তব্য ছাপিয়ে দলের ভেতরে বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি না করালে ভালো হয়। এই মুহূর্তে বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।

এনএইচবি/এমএমএ/ 

Header Ad
Header Ad

মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত বিএনপির ৪ নেতা কারামুক্ত

ছবি: সংগৃহীত

পাবনার ঈশ্বরদী রেলস্টেশনে শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে গুলি ও বোমা হামলার মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির ৪ নেতা কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তারা মুক্তি পান।

মুক্তিপ্রাপ্ত নেতারা হলেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও ঈশ্বরদী পৌরসভার সাবেক মেয়র মোখলেসুর রহমান ওরফে বাবলু, পাবনা জেলা বিএনপির সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক কেএম আখতারুজ্জামান, ঈশ্বরদী পৌর বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক আজিজুর রহমান ওরফে শাহীন এবং বিএনপির স্থানীয় নেতা শামসুল আলম।

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্র জানায়, গত ৫ ফেব্রুয়ারি বিচারিক আদালতের রায়ে এ মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ৯ জনসহ ৪৭ আসামির সবাইকে হাইকোর্ট খালাস দেন। ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৪ জন কনডেম সেলে বন্দি ছিলেন। হাইকোর্টের রায় কারাগারে পৌঁছানোর পর মঙ্গলবার তাদের মুক্তি দেওয়া হয়।

এদিকে, মুক্তির খবর পেয়ে সকাল থেকেই ঈশ্বরদী থেকে গাড়িবহর নিয়ে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে অবস্থান নেন। মুক্তির পর নেতাদের ফুলের মালা পরিয়ে বরণ করা হয় এবং স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে চারপাশ।

উল্লেখ্য, ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে পাবনার ঈশ্বরদী রেলস্টেশনে গুলি ও বোমা হামলার অভিযোগ ওঠে। মামলার দীর্ঘ তদন্ত ও বিচারপ্রক্রিয়ার পর ২০১৯ সালের ৩ জুলাই পাবনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত ৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ২৫ জনকে যাবজ্জীবন ও ১৩ জনকে ১০ বছর কারাদণ্ড দেন। পরে গত ৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের রায়ে ৪৭ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার আরও ৬০৭

ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ ও অন্যান্য অপরাধে গত ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৭৭৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে অপারেশন ডেভিল হান্টে ৬০৭ জন এবং অন্যান্য মামলায় ১১৬৮ জন গ্রেফতার হয়েছেন। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় পুলিশ সদর দফতর থেকে এই তথ্য জানানো হয়।

অভিযানে এখন পর্যন্ত দুটি বিদেশি পিস্তল, একটি এলজি, একটি ওয়ান শুটারগান, একটি পাইপগান, ২ রাউন্ড গুলি, ৫টি কার্তুজ, ২টি চাপাতি, ৬টি দারামদা, ১৩টি চাকুছোরা, ২টি কুড়াল, একটি করাত, ৩টি হাতুড়ি, ২টি প্লাস, ২টি বাটাল এবং ২টি লাঠি উদ্ধার করা হয়েছে।

গত শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হওয়া এ অভিযানে সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা পর্যন্ত মোট ১ হাজার ৫২১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল বলে জানিয়েছিল পুলিশ।

ইংরেজি শব্দ ‘ডেভিল’ অর্থ শয়তান এবং ‘হান্ট’ অর্থ শিকার। অর্থাৎ, ‘ডেভিল হান্ট’ মানে শয়তান শিকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, এই অভিযানের লক্ষ্য দেশবিরোধী চক্র, সন্ত্রাসী ও দুষ্কৃতকারীদের দমন করা।

গত ৭ ফেব্রুয়ারি গাজীপুরে ছাত্রদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে, যেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আওয়ামী লীগকে দায়ী করে। এ ঘটনার পরই দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এরই অংশ হিসেবে ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু হয়।

Header Ad
Header Ad

অপারেশন ডেভিল হান্টের অভিযানে চুয়াডাঙ্গায় গ্রেফতার ৯

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দেশজুড়ে চলমান অপারেশন ডেভিল হান্টের অভিযানে চুয়াডাঙ্গায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের ৯ নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) কনক কুমার দাস। এর আগে সোমবার দিবাগত সারারাত অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে পুলিশ।

গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলেন, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আকুন্দবাড়িয়া গ্রামের আজিজুল হকের ছেলে সাঈদ আহম্মেদ উৎস (২৫), তিনি নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সক্রিয় সদস্য। চুয়াডাঙ্গা আলমডাঙ্গা উপজেলার বাড়াদী গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে শামসুজ্জামান (৪০), তিনি বাড়াদী ইউপি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। আলমডাঙ্গা উপজেলার নারায়ণপুর গ্রামের মৃত বিশারত আলীর ছেলে জামিরুল ইসলাম (৩৫), তিনি জামজামি ইউপি যুবলীগের ৬ নম্বর ওয়ার্ড সেক্রেটারি। আলমডাঙ্গা ভাংবাড়িয়া গ্রামের ইখতার আলী মণ্ডল ছেলে রেজাউল করিম (৩৭), তিনি ভাংবাড়িয়া ইউপি যুবলীগের সভাপতি।

দর্শনা থানার কৃষ্ণপুর গ্রামের মৃত জাফর আলীর ছেলে সালাউদ্দিন (৩৩), তিনি নেহালপুর ইউপি যুবলীগের সহ-সম্পাদক। কুন্দিপুর গ্রামের সৈয়দ আলীর ছেলে জামাল উদ্দিন (৫৫), তিনি নেহালপুর ইউপি আওয়ামী লীগের সহ-সম্পাদক। ডিহি কৃষ্ণপুর গ্রামের রমজান মণ্ডলের ছেলে মফিজুল ইসলাম (৪৬), তিনি নেহালপুর ইউপি আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক।

দামুড়হুদা উপজেলার মুক্তারপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে হাসান আলী (৪৪), তিনি দামুড়হুদা ইউপির ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সেক্রেটারি।

জীবননগর উপজেলার নিধিকুন্ড গ্রামের ইয়াছিন আলীর ছেলে রাশেদ মিয়া (৫০), তিনি আন্দুলবাড়ীয়া গ্রামের ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি।

চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) কনক কুমার দাস জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে জেলার পাঁচটি থানায় দায়ের করা বিভিন্ন মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত বিএনপির ৪ নেতা কারামুক্ত
‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার আরও ৬০৭
অপারেশন ডেভিল হান্টের অভিযানে চুয়াডাঙ্গায় গ্রেফতার ৯
নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্ববধায়কের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দিলেন শিক্ষার্থীরা
বিরামপুরে স্কাউটস সমাবেশ এর উদ্বোধন
আওয়ামী লীগ নামে রাজনীতি করার অধিকার রাখে না: ইশরাক হোসেন
ফিক্সিংয়ে জড়িত বাংলাদেশি স্পিনার সোহেলি আক্তার ৫ বছর নিষিদ্ধ
তালিকা থেকে প্রায় ১৬ লাখ মৃত ভোটার বাদ পড়ছে: ইসি আনোয়ারুল
মাহফিলকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
কুড়িগ্রাম সীমান্তে লাগানো সিসি ক্যামেরা খুলে নিতে রাজি হলো বিএসএফ
আমাদের এখানে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান আছে, থাকবে: মমতা
টেকনাফে নৌকাসহ ৪ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ'র ওপর নম্বর কমালো কুবি প্রশাসন
চাঁদাবাজির অভিযোগে কোম্পানীগঞ্জ থানার ১৩ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
আমির খানের লুকে পলক, নেট দুনিয়ায় ট্রল
৭ বছর পর চুরির মামলায় কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের দুই সাংবাদিক আসামি
আদানিকে চুক্তির ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের পুরোটাই দিতে বলেছে বাংলাদেশ
সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ ৬ ডিসেম্বর
অবশেষে সাক্ষাৎ হচ্ছে ড. মুহাম্মদ ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির
৭ম হোস্টিং সামিট অনুষ্ঠিত হবে ১৯ ফেব্রুয়ারি