নতুন ড্যাপে ‘মহামন্দা’ রাজধানীর জমি ব্যবসায়

১০ নভেম্বর ২০২২, ১১:৩৬ পিএম | আপডেট: ২৩ নভেম্বর ২০২৩, ০২:৫৬ এএম


নতুন ড্যাপে ‘মহামন্দা’ রাজধানীর জমি ব্যবসায়

গুলশানে প্লট কিনতে চেয়েছিল একটি সুপরিচিত রিয়েল এস্টেট কোম্পানি। সবকিছু ঠিকঠাক। বাগড়া বাধল নতুন বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনার (ড্যাপ) প্রজ্ঞাপন নিয়ে। প্রজ্ঞাপনের পর কোম্পানিটি জমি কিনতে অস্বীকৃতি জানাল।

কোম্পানির নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রতিনিধি তৌহিদুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সাধারণত কোম্পানি জমি কেনে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে। আমরা জমি নেওয়ার আগে বিশেষজ্ঞ দল দিয়ে কত বর্গ ফুট ভবন হবে সেটি নির্ধারণ করেছিলাম। কিন্তু নতুন ড্যাপে যে নিয়ম করা হয়েছে তাতে ভবনের পরিমাণ অর্ধেক কমে যায়।

তৌহিদুর রহমান বলছেন, এ কারণে আমরা বিক্রেতাকে বলেছি, যদি ড্যাপ সংশোধন হয় তাহলে আমরা জমিটি কিনব। সংশোধন না হলে প্রকল্প স্থগিত থাকবে।

জমিটির মালিক মোতালেব হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এমনিতেই এখন জমি কেনাবেচা হয় খুবই কম। যখন একটা বায়ার রেডি হলো তখন এই ড্যাপের প্রজ্ঞাপন জারি হলো। এটাকে দুর্ভাগ্য ছাড়া আর কি-ই-বা বলতে পারি।

জসিম উদ্দিন নামে জমি কেনাবেচার একজন ব্যবসায়ী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এমনিতেই জমিজমার ব্যবসা মন্দা। যাদের কাছে টাকা আছে তারা জমি কিনবে না। আবার যাদের জমি লাগবে তাদের কাছে টাকা নেই। অবস্থা এমন হয়েছে যে অনেক দলিল লেখক পেশা পরিবর্তন করতে চাইছেন। যদিও দিনে দুয়েকটা দলিল হতো, ড্যাপের প্রজ্ঞাপনের পর পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। এটাকে আপনি মহামন্দা বলতে পারেন।

রাজধানীর গুলশান, বনানী, বারিধারা, ধানমণ্ডিসহ বিভিন্ন এলাকার জমির ব্যবসা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। তারা বলছেন, এমনিতেই ঢাকা শহরে জমির দাম বিশ্বের বড় বড় শহরগুলোর তুলনায় অনেক বেশি। এত দামী জমি কিনে অর্ধেক ছেড়ে দিয়ে নির্মাণ কাজের বিধান করায় জমি কেনাবেচাই প্রায় থেমে গেছে।

গত ২৩ আগস্ট ড্যাপের প্রজ্ঞাপন জারি করে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এটি অবিলম্বে কার্যকর হবে। প্রজ্ঞাপনের যে জায়গায় বিপত্তি বাধে সেটি হলো, ভবন নির্মাণের জন্য প্রায় অর্ধেক জমি ছেড়ে দিতে হবে। এ ছাড়া ছোট জমির ক্ষেত্রে পরিকল্পনাই দেওয়া হবে না। ছোট জমির মালিকরা কয়েকজন মিলে এক হয়ে ভবন নির্মাণ করতে পারবেন।

এ অবস্থায় ড্যাপের গেজেটের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ। রিটে গণপূর্ত অধিদপ্তর ও রাজউকের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।

জানতে চাইলে রিটকারী আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, নতুন গেজেট অনুযায়ী অন্যদের মতো আমিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় আমার ৫ কাঠার একটি প্লট রয়েছে যেটা ২০১০ সালের পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত ছিল না। নতুন প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী আমার প্লট ড্যাপের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তাই প্রজ্ঞাপনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেছি।

ড্যাপের এই নিয়মের কারণে নতুন করে আবাসন কোম্পানিগুলোও কোনো প্রকল্প হাতে নিচ্ছে না। আগের প্রকল্পগুলোই শেষ করছে। কারণ নতুন ড্যাপ মেনে প্রকল্প করলে ফ্ল্যাটের দাম দ্বিগুণ বেড়ে যাবে যা মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়।

জানতে চাইলে আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) সহসভাপতি কামাল মাহমুদ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সাধারণ জমির মালিক যাদের ছোট ছোট জমি আছে তারা বেশি সমস্যায় আছে। কারণ এখনো ৭০ ভাগ বাড়িই ৩ থেকে ৪ তলা।

এক প্রশ্নের জবাবে কামাল মাহমুদ বলেন, ভাইয়ে ভাইয়েই বিবাদ লেগে থাকে। সেখানে অন্যের সঙ্গে জমি শেয়ার করে কীভাবে প্লট করবে? এটা একটা জুলুমের মতো হয়ে গেছে।

কামাল মাহমুদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, পূর্বাচলে বরাদ্দ পাওয়ার পর ৩/৪ কিস্তি দিয়েই সেটি এক কোটি টাকা কাঠা বিক্রি করা যাচ্ছে। সেই প্লটে কবে বাস করা যাবে তার ঠিক নেই। অথচ যে প্লটে মানুষ বংশ পরম্পরায় বসবাস করছে সেই প্লটে আপনি ২/৩ তলার উপরে করতে পারবেন না এটা কেমন কথা?

অবশেষে ড্যাপ সংশোধনের ইঙ্গিত
এ অবস্থায় ড্যাপ সংশোধনের ইঙ্গিত দিয়ে প্রকল্প পরিচালক রাজউকের নগর পরিকল্পনাবিদ আশরাফুল ইসলাম বলছেন, নগরবাসী ও আবাসন শিল্পের কল্যাণে আলোচনার মাধ্যমে ড্যাপ সংশোধনের সুযোগ এখনো আছে।

৭ নভেম্বর ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সঙ্গে এক বৈঠকে আশরাফুল ইসলাম এমন অবস্থানের কথা জানান। রাজউকের এমন অবস্থান আগের অবস্থানের সম্পূর্ণ বিপরীত।

ড্যাপের প্রজ্ঞাপনের পর থেকেই এটির সংশোধনের দাবি ও হাইকোর্টে রিট হওয়ার বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক বলেন, রিয়েলটরদের দাবি সঠিক না। ড্যাপের প্রস্তাবনাসমূহের সঠিক বাস্তবায়ন করা হলে এই শহরে নিম্ন আয়ের লোকদের জন্য লক্ষাধিক আবাসিক ইউনিট তৈরি করা সম্ভব হবে দাবি করে তিনি বরাবরই বলছিলেন, ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টদের এই পরিকল্পনা অনুযায়ী নির্মাণকাজ করার আন্তরিকতা থাকলে বাস্তবায়ন সহজ হবে।

এনএইচবি/এসএন


মোটরসাইকেল তল্লাশিতে বেরিয়ে এল ১৬ কোটি টাকার সোনা

২৮ নভেম্বর ২০২৩, ১২:২১ পিএম | আপডেট: ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১০:৫৩ এএম


মোটরসাইকেল তল্লাশিতে বেরিয়ে এল ১৬ কোটি টাকার সোনা
মোটরসাইকেল তল্লাশিতে বেরিয়ে এল ১৬ কোটি টাকার সোনা। ছবি: সংগৃহীত

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা সীমান্ত থেকে ১৬ কেজি ওজনের ৯৬টি সোনার বার জব্দ করেছে বিজিবি। এসময় গ্রেপ্তার করা হয়েছে নাজমুল ইসলাম (৩১) নামের এক পাচারকারীকে।

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সকালে দামুড়হুদার সীমান্তবর্তী রুদ্রনগর গ্রামে এ অভিযান চালানো হয়। গ্রেপ্তার নাজমুল দর্শনার শ্যামপুরের আসাদুল হকের ছেলে।

চুয়াডাঙ্গা-৬ ব্যাটালিয়নের (বিজিবি) পারচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাঈদ মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান জানান, অভিযানের সময় চোরাকারবারী নাজমুল ইসলাম মোটরসাইকেল ফেলে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু বিজিবি সশস্ত্র টহলদল তাকে আটক করতে সক্ষম হয়। এসময় তল্লাশি চালিয়ে ৯৬টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়, যার ওজন ১৬ কেজি ১৪ গ্রাম। এর আনুমানিক মূল্য ১৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা। এ ঘটনায় দর্শনা থানায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।


‘ভোটার আইডি হ্যাক করে বিএনপি নেতাদের মনোনয়নপত্র তোলা হচ্ছে’

২৮ নভেম্বর ২০২৩, ১১:৪৭ এএম | আপডেট: ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১১:১১ এএম


‘ভোটার আইডি হ্যাক করে বিএনপি নেতাদের মনোনয়নপত্র তোলা হচ্ছে’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

ভোটার আইডি হ্যাক করে বিএনপির নেতাদের নামে মনোনয়নপত্র তোলা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে দলটি। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ অভিযোগ করেন।

তিনি বলেন, জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে সরকার প্রতারণা করার চেষ্টা করছে। নেতারা জানেনও না, এরপরও তাদের নামে মনোনয়নপত্র কেনা হচ্ছে। যেহেতু পরিচয়পত্রের সব তথ্য সরকারের হাতে, অতএব এটার মাধ্যমে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের নামে মনোনয়ন ফরম কিনছে। এখন সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা জাতীয় পরিচয়পত্রকেও ব্যবহার করা হচ্ছে মহাজালিয়াতির জন্য।

রিজভী বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি গিয়াস উদ্দিন জানেন না, তার নাম দিয়ে, হ্যাক করা ন্যাশনাল আইডি কার্ড নিয়ে তার ফরম তোলা হয়েছে। পরে তিনি সংবাদ সম্মেলন করে এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশ এখন এক দীর্ঘ মেয়াদি সংকটের দিকে যাচ্ছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সরকারের মাস্টারপ্ল্যানের অংশ হিসেবে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর তাণ্ডব শুরু করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

সোমবার ডিবি প্রধান ২৮ অক্টোবরে ঘটনার পেছনে যুব দলের নেতাকর্মীরা জড়িত বলে আটকদের স্বীকারোক্তি দিয়ে যেসব বক্তব্য রেখেছেন তাকে মিথ্যাচার বলে প্রতিবাদ জানিয়েছেন রিজভী।

তিনি আরও বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ৩৩৫ জনের বেশি নেতাকর্মী গ্রেপ্তার ও ৯ মিথ্যা মামলায় ১ হাজার ১৩৫ জন নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে। বিএনপির এ নেতা বলেন বলেন, দলের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুর ফেনীর গ্রামের বাড়িতে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বোমা নিক্ষেপ করে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ব্যাপক ক্ষতি করেছে। এ ঘটনায় তিনি নিন্দা জানান।


খাবারের ব্যবসায় নামছেন আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা

২৮ নভেম্বর ২০২৩, ১১:৩০ এএম | আপডেট: ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১১:১২ এএম


খাবারের ব্যবসায় নামছেন আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা
আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা। ছবি: সংগৃহীত

এবার খাবারের ব্যবসায় নামছেন আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা। 'হ্যাংজু মা'স কিচেন ফুড' নামের একটি স্টার্টআপ কোম্পানি শুরু করেছেন চীনা এই ধনকুবের। চীনের পাবলিক রেকর্ডের তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটি গত বুধবার পূর্ব চীনে, মা-এর নিজ শহর হ্যাংজুতে নথিভুক্ত হয়েছে।

দেশটির ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ ক্রেডিট ইনফরমেশন পাবলিসিটি সিস্টেমের তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটি খাদ্য আমদানি-রপ্তানি, ভোজ্য কৃষিপণ্য ও প্রি-প্যাকেজ খাদ্যের ব্যবসা করবে। কোম্পানিটি নিবন্ধনের সময় প্রায় ১.৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সমপরিমাণের মূলধন দেখিয়েছে। আর এর মালিকানাতে যে প্রতিষ্ঠান রয়েছে, সেটির ৯৯.৯ ভাগ মালিকানা জ্যাক মা-এর দখলে।

যদিও নতুন এই কোম্পানিটির পক্ষ থেকে বিজনেস মডেল সম্পর্কে জনসম্মুখে কোনো তথ্য জানানো হয়নি। এমনকি ঠিক কোন ধরণের খাবার বিক্রি করবে সেটিও নিশ্চিত করা হয়নি। অন্যদিকে গত সোমবার জ্যাক মা ফাউন্ডেশনের সাথে সিএনএন-এর পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলেও তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

ধারণা করা হচ্ছে যে, মা-এর প্রতিষ্ঠানটি সম্ভাবনাময়ী রেডিমেইড খাবারের বাজার দখল করতে মাঠে নামছেন। ইউরোমনিটর ইন্টারন্যাশনালের হিসেব মতে, চীনে রেডিমেইড খাবারের বাজার গত বছর ছিল ৯.৯ বিলিয়ন ডলারের। যা ২০১৮ সালের তুলনায় শতকরা ২৮ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে।

যদিও জ্যাক মা-এর কোম্পানিটি ঠিক কী উদ্দেশ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে সেটি পরিষ্কার নয়। তবে এক্ষেত্রে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন চায়না মার্কেট রিসার্চ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বেন ক্যাভেন্ডার।

তিনি বলেন, "এটি এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে উদ্ভাবনের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। প্যাকেটজাত খাবার ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ক্ষেত্রবিশেষে ভোক্তারা এই খাবারগুলি বেছে নিচ্ছে কারণ তারা ব্যবসা-বাণিজ্যে ব্যস্ত থাকায় ডাইনিং আকারে খাবার খাওয়ার জন্য আলাদা করে সময় পাচ্ছে না। আর তাই সময় স্বল্পতার জন্য তারা এই ধরণের খাবার বেছে নিচ্ছে।"

বেন ক্যাভেন্ডার আরও বলেন, "জ্যাক মা-এর কোম্পানি যদি ফলের মতো তাজা খাবার বিক্রিও শুরু করে তবে সেটিরও মার্কেটে বেশ বৈচিত্র্যপূর্ণ চাহিদা থাকবে। এছাড়াও এটি এমন একটি ক্ষেত্র যেটি ই-কমার্সের সাথে যুক্তের ফলে ভিন্ন মাত্রা যোগ হবে।"

উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালে জ্যাক মা আলিবাবা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি কোম্পানিটির চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এর আগে চীনের আর্থিক নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থার সমালোচনা করার দেশটির সরকারের রোষানলে পড়েছিলেন তিনি। এরপর দীর্ঘদিন নিজেকে অনেকটা আত্মগোপনেও রেখেছিলেন এই ধনকুবের।

অনুসরণ করুন