বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪ | ৭ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট নেই, আছে!

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর জোটের ভাঙাগড়ার নতুন ফসল ১২ দলীয় জোট। সরকারবিরোধী ও সমমনা ১২টি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে এ জোট আত্মপ্রকাশ করেছে। তবে এ জোটের অধিকাংশই বিএনপি নেতৃত্বধীন ২০ দলীয় জোটের সদস্য। আর তাই ২০ দলীয় জোটের অস্তিত্ব নিয়েই শুরু হয়েছে নানা গুঞ্জন। যদিও এর আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের যুগপৎ আন্দোলনের ঘোষণার পরই এ গুঞ্জনের সূত্রপাত হয়।

তবে কাগজে-কলমে ২০ দলীয় জোট না থাকলেও কার্যক্রম বাস্তবায়নে এর ভূমিকা এখনো বিদ্যমান বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। জোট ভেঙে দেওয়া হলেও বিএনপির সব কর্মসূচিতে আলাদাভাবে ১২ দলীয় জোট অংশ নেবে বলে জানান নেতারা। ১২ দলীয় জোট গঠন যুগপৎ আন্দোলনেরই একটি কৌশলগত রূপ বলে জানান তারা।

বিএনপি নেতৃত্বাধীন চার দলীয় জোটের সম্প্রসারণ করে ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল ১৮ দলীয় জোট গঠিত হয়। এরপর আরও দুটি দলের সমন্বয়ে তা হয়ে দাঁড়ায় ২০ দলীয় জোটে। মূলত ডানপন্থী ও মধ্য ডানপন্থী দলগুলো নিয়েই এ জোট গঠিত হয়।

এদিকে ২০ দলীয় জোটে থাকা অধিকাংশ দলের সমন্বয়ে বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ১২ দলীয় জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটে।

কারাগারে যাওয়ার আগে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছিলেন, এখন আর কোনো জোট নয়, আমরা যুগপৎ আন্দোলনের কথা বলছি। এরপর থেকে ২০ দলীয় জোট নিয়ে শুরু হয় নানান গুঞ্জন। এরপরই মূলত ছোট দলগুলো নিজেরা বৈঠক করে আলাদা জোট করার সিদ্ধান্ত নেয়। যাতে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে শরিক হতে তাদের অসুবিধা না হয়। তারই অংশ হিসেবে আজ ‘১২–দলীয় জোট’-এর আত্মপ্রকাশ।

১২ দলীয় জোটের নেতারা জানান, বিএনপির ঘোষিত সব কর্মসূচিতে তাদের সমর্থন আছে, ছিল, থাকবে। যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নিতে কৌশলগতভাবে তারা নতুন জোট গঠন করেছেন।

বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে বিএনপির পাশে থাকব। আন্দোলনের কৌশল হিসেবে ১২ দলীয় জোটের আত্মপ্রকাশ। এটা নয় যে, বিএনপির সঙ্গে পোলটি দিয়ে আমরা সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করব। নতুনভাবে জোট হলেও ১২ দলীয় জোট বিএনপির সঙ্গেই হবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেবে।

বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা জানান, জোটবদ্ধ আন্দোলনের অভিজ্ঞতা থেকে এবার যুগপৎ আন্দোলন গড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই যুগপৎ আন্দোলনের মাধ্যমে জামায়াতনির্ভরতা কাটানো এবং রাজনীতিতে ‘বিএনপি-জামায়াত’ নামে যে নেতিবাচক প্রচার রয়েছে, সেটি কাটানোও এর অন্যতম লক্ষ্য। তারই অংশ হিসেবে সর্বশেষ ৯ ডিসেম্বর ২০–দলীয় জোটকে অনানুষ্ঠানিকভাবে ভেঙে দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান এহসানুল হুদা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কার্যত ২০ দলীয় জোট নেই। কৌশলগত কারণে ঘোষণা দিচ্ছে না বিএনপি। তবে বিএনপির পক্ষ থেকে ৯ ডিসেম্বর আমাদের বলে দেওয়া হয়েছে, আপনারা এখন থেকে ২০ দলীয় ব্যানারে কার্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন। সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের শরিক হন, যার যার দলগত অবস্থান থেকে।

জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামান হায়দার বলেন, প্রয়োজন শেষে জোট থাকে না। কিন্তু প্রতিটি রাজনৈতিক আন্দোলনে জোট অবিচ্ছেদ অংশ। বিএনপির সঙ্গে আমাদের যে ঐক্য, সমঝোতা তা অটুট থাকবে। আরও বৃহত্তর আন্দোলনে অংশ নিতে একটু ভিন্ন কৌশলে নতুন জোট গঠন করা হয়েছে। ২০ দলীয় জোট নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির কিছু নেই। আমরা যুগপৎ ভাবে আন্দোলনে অগ্রসর হব।

বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা ২০ দলীয় জোটভুক্ত হয়ে ছিলাম। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্ত হয়নি। গত ৯ ডিসেম্বর বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হয়েছে সেই বৈঠকে উনারা আমাদের বলেছেন এখন থেকে ২০ দলীয় জোট ব্যবহার করবেন না। তবে আপনারা যৌথভাবে চলতে পারেন।

তিনি বলেন, জোটের বড় দল বিএনপি তাই বিএনপি ও জামায়াত ইসলামী বাদ দিলে থাকে দল ১৮ দল। আন্দালিব রহমান পার্থ নেতৃত্বাধীন বিজেপি ২০ দল ছেড়ে চলে গেছেন, পরবর্তীতে চলে যায় খেলাফত মজলিস। অবশিষ্ট থাকে ১৬ দল। তবে কর্নেল অলি আহমেদের নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি আমাদের নতুন জোটে এখনো আসেনি। ১৬ দল তার মধ্যে ১২টি দল ইতোমধ্যে নতুনভাবে জোটবদ্ধ হয়েছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমরা ১০ দফা দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি সংস্কার করে পরবর্তীতে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ২৭ দফা ঘোষণা দিয়েছি। যেহেতু ২০-দলীয় জোট আনুষ্ঠানিকভাবে নেই। দলগুলো এখন যুগপৎ ভাবে সরকারবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেবে এটাই প্রত্যাশা করছি।

১২ দলীয় জোটের দলসমুহ
জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর), বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয় দল, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ এলডিপি পার্টি, মুসলিম লীগ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টি, ইসলামী ঐক্য জোট ও বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল।

এসএন

Header Ad

আওয়ামী লীগ আর কখনোই রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আওয়ামী লীগ আর কখনোই বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না। বুধবার (২৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, "আওয়ামী লীগ যে মতাদর্শ এবং প্রক্রিয়ায় রাজনীতি করেছে, তাতে তাদের আর রাজনীতিতে ফিরে আসার কোনো সুযোগ নেই। যদি আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসে, তবে তা হবে গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের সঙ্গে প্রতারণা। আমরা আমাদের জীবন থাকতে তা হতে দেব না।"

তিনি আরও বলেন, "শেখ হাসিনা নিয়মতান্ত্রিকভাবে পদত্যাগ করেননি। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে, যা স্পষ্ট। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে বাংলাদেশের ছাত্র জনতা। এ অবস্থায়, আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার থাকবে কিনা, তা নিয়ে কোনো দ্বিধা নেই। একটি ফ্যাসিস্ট দল কখনোই গণতান্ত্রিক কাঠামোতে রাজনীতি করতে পারে না।"

নাহিদ ইসলাম দাবি করেন, "ওয়ান-ইলেভেনের সময় থেকে ফ্যাসিবাদী শাসনের সূত্রপাত হয়েছে। বিশেষ করে ২০১৮ সালের পর থেকে ছাত্র নেতৃত্বের উত্থান ঘটে। সরকার এই আন্দোলনকে রাজনৈতিকভাবে দমন করতে চেয়েছিল। পুলিশের গুলিতে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ নিহত হলে জনগণ রুখে দাঁড়ায়। আমাদের লড়াই ছিল আত্মমর্যাদা ও সম্মানের লড়াই।"

তিনি আরও বলেন, "গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে অন্তর্বর্তী সরকার এসেছে, তাকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে তুলনা করা ভুল। তত্ত্বাবধায়ক সরকার একটি নির্ধারিত সময়ের জন্য নির্বাচন আয়োজন করে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। কিন্তু এবারকার সরকারকে সংস্কার করতে হবে। না হলে গণতান্ত্রিক নির্বাচন ব্যবস্থা মসৃণ হবে না।"

Header Ad

প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিবের নিয়োগ বাতিল এক দিনের ব্যবধানে

মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক। ছবি: সংগৃহীত

দিনের ব্যবধানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের একান্ত সচিব হিসেবে মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকের নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ নিয়োগ শাখা থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়। এর একদিন আগে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মন্ত্রণালয়ের একটি আদেশে গুরুত্বপূর্ণ এই পদে তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক (পরিচিতি নং ২০৯), মহাপরিচালক এবং মিনিস্টার ও ডেপুটি চিফ অব মিশন, বাংলাদেশ দূতাবাস, চীন-কে প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য তার চাকরি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ন্যস্তকরণের সিদ্ধান্ত অনিবার্য কারণে বাতিল করা হয়েছে।

মোজাম্মেল হক বর্তমানে বেইজিংয়ের বাংলাদেশ দূতাবাসে মিনিস্টার এবং ডেপুটি চিফ অব মিশন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডারের ২৫তম ব্যাচের সদস্য এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে শিক্ষাজীবন সম্পন্ন করেন। তার পেশাগত জীবনে চীনে উপ-রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন ছাড়াও মেক্সিকো ও যুদ্ধকবলিত লিবিয়ায় অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে।

Header Ad

সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

আজ বুধবার (২৩ অক্টোবর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখা-২ থেকে প্রকাশিত এই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর বিভিন্ন সময় বিশেষ করে গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একাধিক হত্যাকাণ্ড, নির্যাতন, গণরুমকেন্দ্রিক নিপীড়ন, ছাত্রাবাসে সিট বাণিজ্য, টেন্ডারবাজি, ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নসহ বিভিন্ন জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিল। এসব ঘটনায় দেশের প্রধান গণমাধ্যমে প্রমাণ্য তথ্য প্রকাশিত হয়েছে এবং কিছু মামলায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের অপরাধ আদালতে প্রমাণিত হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়, গত ১৫ জুলাই থেকে চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সশস্ত্র হামলা চালিয়ে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রী ও সাধারণ জনগণের ওপর আক্রমণ করে। এতে শতাধিক নিরপরাধ শিক্ষার্থীসহ আরও অনেকের জীবন বিপন্ন হয়। এ বিষয়ে সরকারের কাছে পর্যাপ্ত প্রমাণ রয়েছে। এছাড়াও, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরও ছাত্রলীগ রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র, ধ্বংসাত্মক ও উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) অনুযায়ী সরকার বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে এবং আইনের তফসিল-২ এ 'বাংলাদেশ ছাত্রলীগ' নামীয় সংগঠনকে নিষিদ্ধ সত্ত্বা হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে।

এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আওয়ামী লীগ আর কখনোই রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিবের নিয়োগ বাতিল এক দিনের ব্যবধানে
সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করলো সরকার
আলোচিত সাবেক ইসি সচিব হেলাল উদ্দিন আটক
বিরামপুরে উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’: দেশের চার বন্দরের জন্য ঝুঁকি বেড়েছে
হাসপাতালেও দাপ্তরিক কাজ সম্পাদন করছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
ঢাকায় আসছে উচ্চ পর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধি দল
সচিবালয়ে ঢুকে পড়া অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আটক
দ্রুততম ডাবল সেঞ্চুরির বিশ্বরেকর্ড গড়লেন কিউই ব্যাটার
সরকারকে সন্দেহের চোখে দেখছে জনগণ: রিজভী
রোমানিয়া থেকে ৯ মাসে ২৬৮ বাংলাদেশিকে ফেরত
৩০ অক্টোবর হজ প্যাকেজ ঘোষণা করবে সরকার
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
নেতানিয়াহুর বেডরুমে এবার হিজবুল্লাহর ড্রোনের আঘাত
ঢাবিতে কালো মুখোশ পরে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল
কথা দিচ্ছি ‘কেজিএফ থ্রি’ অবশ্যই হবে: যশ
১১ ঘণ্টা পর খুলনার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
দেশে নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হোক সেটা চায় না বিএনপি: নজরুল ইসলাম