শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিদেশে অবস্থানরত অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সহজ নয়

বিদেশে বসে যারা ‘অপপ্রচার’ করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সহজ নয় বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। কাজেই কমিটি গঠন বা রাষ্ট্রদূতদের নির্দেশনা দেওয়া হলেও অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সহজ হবে না।

বিদেশে বসে বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, সুইডেন, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সে বসবাসকারী কিছু বাংলাদেশি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও বক্তব্য দেন নিয়মিত। এসব ব্যক্তি বাংলাদেশে থাকাকালে সাংবাদিকতা, চিকিৎসাসহ নানা পেশায় যুক্ত ছিলেন।

ফ্রান্স প্রবাসী একজন ইউটিউবারের বিরুদ্ধে মামলাও করেছে বাংলাদেশ পুলিশ। এ ছাড়া বিভিন্নভাবে তাদের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নিতে চেয়েছে বিভিন্ন সময়। জাতিসংঘে সাংবাদিকদের উদ্দেশে করা নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এক বাংলাদেশি সাংবাদিকের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ডও বাতিল করার জন্য চেষ্টা করা হয়েছিল।

কূটনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। কারণ ওইসব দেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, মানবাধিকার ইস্যুগুলোকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়। ফলে সরকার চাইলেও ওইসব দেশ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চাইবে না।

জানতে চাইলে সাবেক রাষ্ট্রদূত এস এম আতিকুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, যাদের কথা বলা হচ্ছে তারা মূলত বিশ্বের কয়েকটি দেশে বসবাস করছেন। এসব দেশে কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সহজ নয়। মানবাধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা প্রভৃতি বিষয়গুলোকে তারা অনেক গুরুত্ব দেয়। ফলে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হলেও সেভাবে সাড়া পাওয়া সহজ হবে না।

এক প্রশ্নের জবাবে সাবেক এই রাষ্ট্রদূত বলেন, ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানাতে পারে আমাদের মিশনগুলো। সেই অনুযায়ী সেই দেশগুলো চাইলে ব্যবস্থা নিতে পারে।

জানা যায়, গত ১ জানুয়ারি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ভার্চুয়াল ওই বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতদের নির্দেশনা দিয়ে বলেন, অপপ্রচার হলে ঢাকার দিকে তাকিয়ে থাকবেন না। অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন।

এ ছাড়া বিদেশে বসে যারা অপপ্রচার করছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে একটি কমিটিও করা হয়েছে। কমিটিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ২৫ শীর্ষ কর্মকর্তা আছেন বলে জানা যায়।

বৈঠক সূত্র জানায়, বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতদের নির্দেশনা দিয়ে বলেন, কোনো অপপ্রচার হলে আপনারা ঢাকার দিকে তাকিয়ে থাকবেন না। নিজেরাই জবাব দিন। রাষ্ট্রদূতদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আপনারা দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। কেউ মিথ্যাচার করলে সঙ্গে সঙ্গে জবাব দিন। মন্ত্রণালয় থেকে হুকুমের অপেক্ষায় থাকবেন না।

এতদিন যেটা হয়েছে অনেক দূতাবাস এগুলো জানানও না। এমন অনেক হয়েছে যে ঢাকা থেকেই তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যে ওখানে অপপ্রচার হচ্ছে। তারপর তারা নড়েচড়ে বসেন।

সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন রাষ্ট্রদূতদের আরও বলেন, অনেক সময় দেখা যায় যে খারাপ কিছু হলে আপনারা আমাদের জানাতে চান না। খারাপ কিছুও হতে পারে। আপনারা জানান। কারণ আমরা সবাই মিলে একটা টিম।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নির্বাচনের বছর তাই এমন একটা টেকনিক্যাল কমিটি করা হলো। যদিও পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলছেন, এটা নির্বাচনের বছরকে উদ্দেশ্য করে করা হয়নি। নির্বাচনের বড়জোর এক-দুই মাস আগে এ ধরনের কাজ করা হয় অনেক দেশে। আমরা সেই কাজ এক বছর আগে করে ফেলব?

অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জনগণ এত বোকা না। তারা বকবক করার করুক। ১০ ডিসেম্বর নিয়েও কিছু পাগল বলেছিল সরকার পড়ে যাবে। কিন্তু সেইসব পাগলের কথা কেউ বিশ্বাস করেনি।

আরইউ/এসজি

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় ককটেল বিস্ফোরণে উড়ে গেল বাড়ির টিন

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর নিয়ামতপুরে ৪-৫ টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে কাঁচা দোতলা বাড়ির টিন উড়ে গেলেও হতাহতের কোন ঘটনা ঘটেনি।

গতকাল বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাত সাড়ে দশটার দিকে উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের চৌরা সমাসপুর এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে।

জানা গেছে, চৌরা সমাসপুর এলাকায় মৃত নাসির উদ্দীনের মাটির বাড়ির দোতলায় গতকাল রাত সাড়ে দশটার দিকে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে ওই এলাকার বাসিন্দারা। ককটেল বিস্ফোরণের পর থেকে নাসিরের বৃদ্ধা স্ত্রী লায়লা বেগম আত্মগোপনে রয়েছেন।

ওই এলাকার তাহেরুল ইসলাম, মোহাম্মদ নাঈম, আসলামুল বলেন, কিভাবে ককটেল সদৃশ ৪-৫ টি বস্তুর বিস্ফোরণ ঘটলো তা নিয়ে আতঙ্কিত তাঁরা। এতে টিনের চালা উড়ে গেছে। কে বা কাহারা ককটেল নিয়ে এসেছে তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধূম্যজাল। তবে অনেকে বলছেন ধান কাটার শ্রমিকরা ওই বাড়িতে থাকতেন। তাদের মাধ্যমেও আসতে পারে অথবা বড় ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা থেকে ককটেল মজুদ করেছিল।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

তবে নাম না প্রকাশ করার শর্তে এক ব্যক্তি বলেন, ওই বাড়িতে জেলে থাকা ইউপি চেয়ারম্যান মোতালেব হোসেন বাবরের ভাই আকতার হোসেন কয়েকদিন থেকে যাতায়াত করছিলেন। তার গতিবিধিও সন্দেহজনক। তিনি এ ঘটনায় প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করে সুষ্ঠু তদন্তের আহ্বান জানান।

ঘটনার পরপরই নওগাঁ মান্দা-নিয়ামতপুরের সার্কেল অফিসার জাকির হোসেন ও থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

ওসি বলেন, বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান অব্যাহত রয়েছে। ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

Header Ad
Header Ad

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের বিষয় নয়’: যুক্তরাষ্ট্র

মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স। ছবি: সংগৃহীত

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সাম্প্রতিক উত্তেজনা যখন চরমে, তখন বিশ্বের দৃষ্টি এখন দক্ষিণ এশিয়ার এই দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের দিকে। হামলা-পাল্টা হামলার প্রেক্ষাপটে বড় ধরনের সংঘাতের আশঙ্কা দেখা দিলেও, যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে—এই সংঘাতকে তারা ‘নিজেদের বিষয়’ হিসেবে দেখছে না।

মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স শুক্রবার (৯ মে) যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “আমরা চাই উত্তেজনা প্রশমিত হোক, তবে এটা আমাদের কোনো বিষয় নয়। আমরা এমন কোনো যুদ্ধে জড়াতে চাই না, যা আমাদের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে সম্পর্কিত নয় এবং যেখানে আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।”

ভ্যান্স আরও জানান, যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি কোনো ভূমিকা নিচ্ছে না, তবে পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। তিনি বলেন, “আমরা কেবল উভয়পক্ষকে শান্ত থাকার জন্য উৎসাহিত করতে পারি, এর বেশি কিছু নয়।”

যুক্তরাষ্ট্রের এই অবস্থান নতুন নয়। আন্তর্জাতিক সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রের জড়িত না হওয়ার নীতির প্রতিফলন হিসেবেই এই বক্তব্য এসেছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

এর আগেই যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও একই ধরনের বক্তব্য দেন। হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “আমি দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি। চাই তারা নিজেদের মধ্যে শান্তিপূর্ণভাবে সমস্যার সমাধান করুক। সংঘাত বন্ধ হোক।”

ট্রাম্প আরও বলেন, “যদি কোনোভাবে সহায়তা করতে পারি, আমি অবশ্যই পাশে থাকব।” তবে একইসঙ্গে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলাকে তিনি ‘লজ্জাজনক’ বলে উল্লেখ করেন এবং আশা প্রকাশ করেন, এই সংঘাত খুব দ্রুতই শেষ হবে।

 

Header Ad
Header Ad

দেশের তীব্র তাপপ্রবাহ নিয়ে যা বলল আবহাওয়া অফিস

ছবি: সংগৃহীত

দেশজুড়ে শুরু হয়েছে তীব্র গরমের দাপট। চলতি মে মাসের শুরুতে আবহাওয়া তুলনামূলকভাবে সহনীয় থাকলেও গত বুধবার (৭ মে) থেকে বাড়তে শুরু করে তাপমাত্রা।

শুক্রবার (৯ মে) পর্যন্ত দেশের ৪৫টি জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী রোববার (১১ মে) থেকে তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমে আসবে এবং বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে কিছু এলাকায়, যা কিছুটা স্বস্তি দিতে পারে জনজীবনে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, এবার এপ্রিল মাসে সাধারণত যতোটা গরম পড়ে, তার তুলনায় এবারের উষ্ণতা ছিল তুলনামূলক কম। বর্ষার আগমনের আগে এই সময়টিতে স্বাভাবিকভাবেই গরম বাড়ে, তবে এবারের তাপপ্রবাহটি ব্যাপক বিস্তৃত হওয়ায় তা জনজীবনে ভোগান্তি বাড়িয়েছে। আবহাওয়াবিদ মো. হাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে জানান, এপ্রিল মাসে দেশে কিছু এলাকায় তাপপ্রবাহ থাকলেও তা এত বিস্তৃত ছিল না। বর্তমানে দেশের বেশিরভাগ স্থানে তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে রয়েছে।

আবহাওয়া অফিসের বুলেটিন অনুযায়ী, বর্তমানে রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারি, কুড়িগ্রাম, ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, ফেনী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, বান্দরবান, বরিশাল ও পটুয়াখালীসহ মোট ৪৫ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।

তাপমাত্রা যদি ৩৬ থেকে ৩৭.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয় তবে তা মৃদু তাপপ্রবাহ হিসেবে ধরা হয়। ৩৮ থেকে ৩৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে তা মাঝারি তাপপ্রবাহ এবং ৪০ থেকে ৪১.৯ ডিগ্রি হলে তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে বিবেচিত হয়। এর চেয়ে বেশি হলে তা অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বলে ধরা হয়।

বুলেটিনে আরও বলা হয়, শুক্রবার সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রাও সামান্য বাড়বে। আকাশ থাকবে আংশিক মেঘলা এবং আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে।

ঢাকায় এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা চলতি বছরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে গত ২৮ মার্চ রাজধানীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ৩৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকাল ৬টায় ঢাকার বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৭৮ শতাংশ এবং পশ্চিম বা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে বাতাস বয়ে যাচ্ছিল ঘণ্টায় ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার বেগে।

চুয়াডাঙ্গায় এদিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অপরদিকে, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল লালমনিরহাটের ডিমলায়—২২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত একটি লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বিস্তৃত রয়েছে। এর প্রভাবে আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে কিছু এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, যা তাপপ্রবাহ প্রশমনে সহায়ক হতে পারে।

এ অবস্থায় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা প্রচণ্ড গরমে যথাসম্ভব রোদ এড়িয়ে চলা, হালকা ও ঢিলেঢালা পোশাক পরিধান, পর্যাপ্ত পানি পান এবং ঘন ঘন বিশ্রাম নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁয় ককটেল বিস্ফোরণে উড়ে গেল বাড়ির টিন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের বিষয় নয়’: যুক্তরাষ্ট্র
দেশের তীব্র তাপপ্রবাহ নিয়ে যা বলল আবহাওয়া অফিস
আ.লীগ নিষিদ্ধে গুরুত্বের সাথে সরকার বিবেচনা করছে: সরকারের বিবৃতি
টাঙ্গাইলে নাশকতা মামলায় আ.লীগ নেতা রাজ্জাকসহ ২ জন গ্রেফতার
অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি
পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
প্রথম আমেরিকান পোপ হলেন রবার্ট প্রিভোস্ট
একের পর এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ভারত, সীমান্তজুড়ে ব্ল্যাকআউট
নিষিদ্ধ হচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগ
অবশেষে গ্রেফতার আইভী
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার জেরে পিএসএলের বিদেশি ক্রিকেটারদের দেশত্যাগ শুরু
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল দুই মাস
মাহফুজ-আসিফ আ’লীগ নিষিদ্ধ চায়, কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে কারা: হাসনাত
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও পদ ছাড়লেন স্নিগ্ধ
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
টাঙ্গাইলে ট্রাক-পিকআপের সংঘর্ষে ৩ জন নিহত