বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪ | ৭ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাংলাদেশ নিয়ে রুশ-মার্কিন উত্তেজনার শেষ কোথায়

মস্কোয় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসানকে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তলব করার মধ্যে দিয়ে ‍দ্বিতীয় দফায় বাংলাদেশ নিয়ে রুশ-মার্কিন বিরোধ প্রকাশ্য এলো বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা। এই বিরোধ সহজে শেষ হওয়ার নয় বলেও মনে করেন তারা।

কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, চলমান বিরোধ বুঝতে হলে পেছনে তাকাতে হবে। বাংলাদেশ ভূরাজনৈতিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন কোয়াডে বাংলাদেশকে চায় দেশটি। কোয়াডকে বলা হয় ‘এশিয়ার ন্যাটো’ এবং এই জোটের অন্য দেশগুলো হলো ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও জাপান।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র চায় যে ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল (আইপিএস) সেখানে বাংলাদেশ যোগদান করুক। একই অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো এবং জাপানেরও। যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া ন্যুল্যান্ড বাংলাদেশ সফরে এসে সম্প্রতি সাংবাদিকদের বলেন, হুমকি মোকাবিলায় বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্র পাশে চায়।

অন্যদিকে, রাশিয়া ও চীন চায় বাংলাদেশ তাদের সঙ্গে থাকুক এবং যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন কোয়াড-আইপিএসে যোগ না দিক। বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রকাশ্য বিতণ্ডায় জড়িয়েছিল চীন। ২০২১ সালের শেষদিকে তৎকালীন চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং প্রকাশ্য বলেছিলেন বাংলাদেশ কোয়াডে যোগ দিলে চীনের সঙ্গে সম্পর্কে তা প্রভাব ফেলবে।

জানতে চাইলে সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আগে নরমেটিভ ফরেন পলিসির পরিবর্তন করতে হবে।প্রিভেন্টিভ ডিপ্লোম্যাসিতে অনেক বেশি জোর দিতে হবে এখন। প্রচলিত কূটনীতি এখন আর নাই। আমরা তো ছোট দেশ। কাজেই আমাদের স্ট্র্যাটেজি হবে সংঘাত যেন আমাদের কাছে না আসে।

হুমায়ুন কবির বলেন, ‘এতদিন ইউরোপে আমরা যে কোল্ড ওয়ার বা ঠাণ্ডা যুদ্ধ দেখেছি সেটা কিন্তু ভিন্ন ফর্মে এশিয়ার দিকে স্থানান্তরিত হচ্ছে। উদাহরণ হিসেবে চীন-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বলি অথবা সাম্প্রতিককালে ইউক্রেনের ঘটনাবলীর কথা বলা যায়। অর্থাৎ ভূরাজনীতিটা কিন্তু এখন আমাদের গায়ের ওপর এসে পরেছে। যেটা আগে দূরে ছিল।

সাবেক এই রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘এখন বাংলাদেশের জন্য যেটা চ্যালেঞ্জ হয়ে এসেছে সেটা হলো এই ভূরাজনৈতিক ঘূর্ণাবর্তের মধ্যে বাংলাদেশ নিজেকে কীভাবে রক্ষা করবে। বাধ্য হয়েই ভূরাজনৈতিক কূটনীতির মধ্যে ঢুকে পড়তে হচ্ছে। আমরা চাই বা না চাই।

হুমাযুন কবির বলেন, একটা বেসিক প্রিন্সিপাল কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে সেটি হলো কোনো একটি রাষ্ট্র আমার যা চাহিদা তার সবগুলো মিট করতে পারবে না। সেক্ষেত্রে প্রায়োরিটিটা বুঝতে হবে যে আামি কার সঙ্গে কাজ করব। ওই দেশের ভেতরে কীভাবে রাজনীতি বা কূটনীতিটা হয় সেটা আমাদের বুঝতে হবে। সেই জায়গাগুলোতে আমাদের দক্ষতাকে আরেকটু শান দিতে হবে।

হুমায়ুন কবির আরও বলেন, শুধু বাংলাদেশ নয় অনেক দেশই এই সমস্যায় পড়ছে। তাদের সঙ্গেও আমাদের সংযোগ বাড়াতে হবে। যাতে কোনো একটা ইস্যুতে তাদের অবস্থান বুঝে আমাদের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হয়।

বাংলাদেশ নিয়ে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র বিরোধ প্রথম প্রকাশ্যে আসে গত বছরের ডিসেম্বরে। ঢাকায় ‍নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ‘গুমের শিকার’ এক বিএনপি নেতার খিলগাঁওয়ের বাসায় যান। তখন ঢাকায় রাশিয়ার দূতাবাস টুইট করে অভিযোগ করে যে এই ঘটনার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেছে। এরপর যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসও পাল্টা টুইট করে রাশিয়ার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ আনে।

এ বিষয়ে তখন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেন, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ। আমরা চাই না যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া বা অন্য কেউ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কথা বলুক।

তারপর, যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত রাশিয়ার কার্গো জাহাজ উরসা মেজর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সরঞ্জাম নিয়ে বাংলাদেশের উপকূলে ভিড়তে চাইলে মার্কিন আপত্তি করে। ফলে জাহাজটি ভারতের হলদিয়া বন্দরে নোঙর করলেও পণ্য খালাস করতে পারেনি। ৫৮দিন সাগরে ভেসে থাকে জাহাজটি।

এরপর যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত ৯০টি জাহাজের তালিকা নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নির্দেশনা দিয়েছে, কোনো বিদেশি জাহাজ বাংলাদেশের উপকূলে ভিড়তে চাইলে তালিকার সঙ্গে মিলিয়ে নিতে হবে। যদি এই তালিকার কোনো জাহাজ থাকে তাহলে সেটি উপকূলে ভিড়তে দেওয়া যাবে না।

তারপর থেকে রাশিয়ার কোনো জাহাজ রূপপুরের মালামাল নিয়ে বাংলাদেশের উপকূলে আসতে পারছিল না। সর্বশেষ, রুশ রাষ্ট্রায়াত্ত্ব জ্বালানি কোম্পানি রোসাটামের বরাত দিয়ে রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাসের খবরে ১৪ ফেব্রুয়ারি বলা হয়, পণ্য পরিবহনে বিলম্বের কারণে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে কোনো প্রভাব পড়বে না। নির্ধারিত সময়ের বিষয়টি মাথায় রেখেই প্রকল্পের নির্মাণ কাজ চলছে। এরই মধ্যে বিকল্প পথের খোঁজ মিলেছে। এখন সেই বিকল্প পথেই পণ্য পাঠানো হবে।

এই সংবাদের ঠিক ৭ দিন পর রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মস্কোয় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসানকে তলব করে প্রতিবাদ জানানো হলো। তলবের বিষয়ে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের এই পদক্ষেপ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ঐতিহ্যগত বন্ধুত্বপূর্ণ চরিত্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তা বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের সহযোগিতার সম্ভাবনার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

আরইউ/এমএমএ/

Header Ad

আওয়ামী লীগ আর কখনোই রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আওয়ামী লীগ আর কখনোই বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না। বুধবার (২৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, "আওয়ামী লীগ যে মতাদর্শ এবং প্রক্রিয়ায় রাজনীতি করেছে, তাতে তাদের আর রাজনীতিতে ফিরে আসার কোনো সুযোগ নেই। যদি আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসে, তবে তা হবে গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের সঙ্গে প্রতারণা। আমরা আমাদের জীবন থাকতে তা হতে দেব না।"

তিনি আরও বলেন, "শেখ হাসিনা নিয়মতান্ত্রিকভাবে পদত্যাগ করেননি। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে, যা স্পষ্ট। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে বাংলাদেশের ছাত্র জনতা। এ অবস্থায়, আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার থাকবে কিনা, তা নিয়ে কোনো দ্বিধা নেই। একটি ফ্যাসিস্ট দল কখনোই গণতান্ত্রিক কাঠামোতে রাজনীতি করতে পারে না।"

নাহিদ ইসলাম দাবি করেন, "ওয়ান-ইলেভেনের সময় থেকে ফ্যাসিবাদী শাসনের সূত্রপাত হয়েছে। বিশেষ করে ২০১৮ সালের পর থেকে ছাত্র নেতৃত্বের উত্থান ঘটে। সরকার এই আন্দোলনকে রাজনৈতিকভাবে দমন করতে চেয়েছিল। পুলিশের গুলিতে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ নিহত হলে জনগণ রুখে দাঁড়ায়। আমাদের লড়াই ছিল আত্মমর্যাদা ও সম্মানের লড়াই।"

তিনি আরও বলেন, "গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে অন্তর্বর্তী সরকার এসেছে, তাকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে তুলনা করা ভুল। তত্ত্বাবধায়ক সরকার একটি নির্ধারিত সময়ের জন্য নির্বাচন আয়োজন করে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। কিন্তু এবারকার সরকারকে সংস্কার করতে হবে। না হলে গণতান্ত্রিক নির্বাচন ব্যবস্থা মসৃণ হবে না।"

Header Ad

প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিবের নিয়োগ বাতিল এক দিনের ব্যবধানে

মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক। ছবি: সংগৃহীত

দিনের ব্যবধানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের একান্ত সচিব হিসেবে মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকের নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ নিয়োগ শাখা থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়। এর একদিন আগে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মন্ত্রণালয়ের একটি আদেশে গুরুত্বপূর্ণ এই পদে তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক (পরিচিতি নং ২০৯), মহাপরিচালক এবং মিনিস্টার ও ডেপুটি চিফ অব মিশন, বাংলাদেশ দূতাবাস, চীন-কে প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য তার চাকরি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ন্যস্তকরণের সিদ্ধান্ত অনিবার্য কারণে বাতিল করা হয়েছে।

মোজাম্মেল হক বর্তমানে বেইজিংয়ের বাংলাদেশ দূতাবাসে মিনিস্টার এবং ডেপুটি চিফ অব মিশন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডারের ২৫তম ব্যাচের সদস্য এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে শিক্ষাজীবন সম্পন্ন করেন। তার পেশাগত জীবনে চীনে উপ-রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন ছাড়াও মেক্সিকো ও যুদ্ধকবলিত লিবিয়ায় অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে।

Header Ad

সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

আজ বুধবার (২৩ অক্টোবর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখা-২ থেকে প্রকাশিত এই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর বিভিন্ন সময় বিশেষ করে গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একাধিক হত্যাকাণ্ড, নির্যাতন, গণরুমকেন্দ্রিক নিপীড়ন, ছাত্রাবাসে সিট বাণিজ্য, টেন্ডারবাজি, ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নসহ বিভিন্ন জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিল। এসব ঘটনায় দেশের প্রধান গণমাধ্যমে প্রমাণ্য তথ্য প্রকাশিত হয়েছে এবং কিছু মামলায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের অপরাধ আদালতে প্রমাণিত হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়, গত ১৫ জুলাই থেকে চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সশস্ত্র হামলা চালিয়ে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রী ও সাধারণ জনগণের ওপর আক্রমণ করে। এতে শতাধিক নিরপরাধ শিক্ষার্থীসহ আরও অনেকের জীবন বিপন্ন হয়। এ বিষয়ে সরকারের কাছে পর্যাপ্ত প্রমাণ রয়েছে। এছাড়াও, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরও ছাত্রলীগ রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র, ধ্বংসাত্মক ও উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) অনুযায়ী সরকার বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে এবং আইনের তফসিল-২ এ 'বাংলাদেশ ছাত্রলীগ' নামীয় সংগঠনকে নিষিদ্ধ সত্ত্বা হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে।

এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আওয়ামী লীগ আর কখনোই রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিবের নিয়োগ বাতিল এক দিনের ব্যবধানে
সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করলো সরকার
আলোচিত সাবেক ইসি সচিব হেলাল উদ্দিন আটক
বিরামপুরে উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’: দেশের চার বন্দরের জন্য ঝুঁকি বেড়েছে
হাসপাতালেও দাপ্তরিক কাজ সম্পাদন করছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
ঢাকায় আসছে উচ্চ পর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধি দল
সচিবালয়ে ঢুকে পড়া অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আটক
দ্রুততম ডাবল সেঞ্চুরির বিশ্বরেকর্ড গড়লেন কিউই ব্যাটার
সরকারকে সন্দেহের চোখে দেখছে জনগণ: রিজভী
রোমানিয়া থেকে ৯ মাসে ২৬৮ বাংলাদেশিকে ফেরত
৩০ অক্টোবর হজ প্যাকেজ ঘোষণা করবে সরকার
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
নেতানিয়াহুর বেডরুমে এবার হিজবুল্লাহর ড্রোনের আঘাত
ঢাবিতে কালো মুখোশ পরে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল
কথা দিচ্ছি ‘কেজিএফ থ্রি’ অবশ্যই হবে: যশ
১১ ঘণ্টা পর খুলনার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
দেশে নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হোক সেটা চায় না বিএনপি: নজরুল ইসলাম