বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪ | ৭ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যুগপৎ আন্দোলনে প্রধান বাধা জামায়াতে ইসলামী!

সমমনা দলগুলোকে নিয়ে সরকারবিরোধী আন্দোলন করতে চায় বিএনপি। কিন্তু এক্ষেত্রে বাকি দলগুলোর জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে আপত্তি রয়েছে। একারণে যুগপৎ আন্দোলন ইস্যুতে আনুষ্ঠানিকভাবে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে এখন পর্যন্ত আলোচনা করেনি দলটি।

জানা যায়, দলের ভেতরে-বাইরে নানান সমালোচনায় এবার জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকারবিরোধী আন্দোলনে জামায়াতকে এড়িয়ে চলার রাজনৈতিক কৌশলের পথে হাঁটছে বিএনপি। সেজন্য সরকারবিরোধী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বেশকয়েকবার সংলাপ করে; পরবর্তীতে লিঁয়াজো কমিটি তৈরির মাধ্যমে বৈঠক করে যাচ্ছে বিএনপি। উদ্দেশ্য প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলকে একটি প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসা। তাই যুগপৎ আন্দোলন ইস্যুতে আনুষ্ঠানিকভাবে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আলোচনা করেনি দলটি। তারপরও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো বারবার জামায়াত ইস্যুতে বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে কোনো আশানুরূপ উত্তর মেলেনি।

বিএনপির একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে যুগপৎ আন্দোলনে পাশে রাখতেই জামায়াতকে কিছুটা এড়িয়ে চলা হচ্ছে। তবে অনানুষ্ঠানিকভাবে তাদের যোগাযোগ আছে। যেহেতু এখন ২০ দলীয় জোট নেই। জোট ভেঙ্গে গঠিত নতুন কোনো জোটেও নেই জামায়াত। তারপরও বিএনপির মতো জামায়াতে ইসলামীও চায় বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারের পতন।

এদিকে, জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে আলাপ আলোচনার ভিত্তিতেই ২০ দলীয় জোট ভেঙ্গে দিয়ে আলাদাভাবে আন্দোলনের মাঠে থাকার সিদ্ধান্ত হয়েছে। জামায়াত বিএনপির দাবির সমর্থনে যুগপৎ আন্দোলনে সক্রিয় আছে এবং ভবিষ্যতেও কর্মসূচী নিয়ে মাঠে থাকবে।

অন্যদিকে, বিএনপি দাবি করছে বিএনপি-জামায়াত এখন সম্পূর্ণ আলাদা এবং যে যার মতো আন্দোলন করছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপির ১০ দফা দাবির সমর্থনে যুগপৎ আন্দোলনে যে কেউ যোগ দিতে পারে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নির্দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে যুগপৎ আন্দোলন করতে যাচ্ছে বিএনপি। কিন্তু সঠিক সমন্বয়ের অভাবে সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর এক সঙ্গে পথচলা বা যুগপৎ আন্দোলন গতি পাচ্ছে না কিছুতেই। বরং যুগপৎ আন্দোলনে জামায়াতে ইসলামীর অবস্থান ইস্যুটিতে বৈঠকের পর বৈঠকেই আটকে থাকছে।

জামায়াতে ইসলামীর প্রচার সম্পাদক মতিউর রহমান আকন্দ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমরা যুগপৎ আন্দোলনে আছি। আমরা যুগপৎ আন্দোলন করব। তারপরও কিছুটা রাজনৈতিক কৌশলগত কারণেই দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত জোট-ভোটের বন্ধু জামায়াতকে পাশে রাখা নিয়ে বিএনপির সতর্ক অবস্থান দেখা যাচ্ছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য জমিরউদ্দিন সরকার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, যুগপৎ-এর একটা যথার্থ মানে আছে। স্ব-স্ব অবস্থান। এখন এই সরকারের পতন নিয়ে যারা ভাবছে তারা একত্র হবে এটাই স্বাভাবিক। জামায়াত বলে কথা না, সরকারবিরোধী আন্দোলন নিয়ে আরও যেসব সমমনা দল আছে সবাই এই যুগপৎ আন্দোলনের অংশীদার। এখন জামায়াত যদি আমাদের ১০ দফা দাবিতে সহমত জানায় সেটাতে দোষের কিছু নেই। বাকি দলগুলোর মতোই তারাও এই সরকারবিরোধী কর্মসূচির একটা অংশ।

জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদের একজন প্রভাবশালী নেতা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বিএনপি নেতাদের ভাবনায় নানা কারণেই বর্তমান সরকারের ওপর মানুষ ক্ষুব্ধ। ফলে চলমান সরকারবিরোধী আন্দোলনে জামায়াতে ইসলামীকে ছাড়াই বিএনপি সফল হতে পারবে। এ কারণে যুগপৎ আন্দোলনে জামায়াতকে গুরুত্ব দিচ্ছে না বিএনপির হাইকমান্ড। আমাদের স্পষ্ট কথা; সময় বলে দেবে জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা কী হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমরা যে লিঁয়াজো কমিটি করেছি, লিঁয়াজো কমিটি সরাসরি যেসব রাজনৈতিক দলের সাথে আলোচনা করছে, তারাই আমাদের সাথে যুগপৎ আন্দোলনে আছে। যুগপৎ করার অর্থই হচ্ছে যার যার মতো সে সে করো। সেখানে যদি কোনো দল নিজের ইচ্ছায় করে, আমরাতো না করতে পারবো না। তাছাড়া বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কে জামায়াত আর কে জামায়াত না তা চুলচেঁড়া বিশ্লেষণ করার সময় নয়।

বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, একটি ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন করছি। ইতোমধ্যে বেশকয়েকটি রাজনৈতিক দল এক সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছি। আরও কিছু রাজনৈতিক দল যুক্ত হবে। তাছাড়া যুগপৎ আন্দোলন তো একসঙ্গেও করা যায় আবার পৃথক পৃথকভাবে একই দাবিতে করা যায়। সেক্ষেত্রে জামায়াতে ইসলামীও যুগপৎ আন্দোলনে আছে বলা যায়। কারণ দলটির দাবি ও আমরা যারা সরকারবিরোধী আন্দোলন করছি সবার দাবি এক। এখন শুধু প্রয়োজন একে অপরকে কিছুটা ছাড় দিয়ে হলেও কাঙ্খিত লক্ষ্যে অগ্রসর হওয়া।

বাংলাদেশ গণ অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব নূরুল হক নুর ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বিএনপি, জামায়াত, চরমোনাই, খেলাফত, বাম, ডান- যারাই আজ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রাজপথে আছে তাদের প্রত্যেকের প্রতি আমাদের ফেলোফিলিং রয়েছে। সবাইকে নিয়ে আমরা রাজপথে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে চাই। তবে বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপিকে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, ছোট ছোট দলগুলোর বিশেষ কোনো সাপোর্ট নেই। সাপোর্ট দিয়ে কিভাবে তাদের আরও চাঙ্গা করা যায় সেই চেষ্টা বিএনপি কে করতে হবে।

যুগপৎ আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকারবিরোধী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বোঝাপড়া আছে। অনেক কর্মসূচি আছে যেগুলো প্রত্যেক দল তাদের মতো করে পালন করবে, আমরা আমাদের মতো করব। কিন্তু মূল দাবি অর্থাৎ এই সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত ও নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যে দাবি একই সঙ্গে রাষ্ট্রের যে সংস্কারের কথাগুলো রয়েছে সে দাবিগুলোতে আমরা একমত রয়েছি।

১২ দলীয় জোটের একজন প্রভাবশালী নেতা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, শুধু মাত্র জামায়াতে ইসলামীকে দোষারোপ করে লাভ নেই। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছাড়া যুগপৎ আন্দোলন কোন পথে অগ্রসর হবে তা কেউ জানেন না। মির্জা ফখরুল কে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যেভাবে নির্দেশনা দেবেন তিনি সেভাবেই আন্দোলনের গতিবিধি নির্ধারণ করবেন।

আরইউ/এএস

Header Ad

আওয়ামী লীগ আর কখনোই রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আওয়ামী লীগ আর কখনোই বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না। বুধবার (২৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, "আওয়ামী লীগ যে মতাদর্শ এবং প্রক্রিয়ায় রাজনীতি করেছে, তাতে তাদের আর রাজনীতিতে ফিরে আসার কোনো সুযোগ নেই। যদি আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসে, তবে তা হবে গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের সঙ্গে প্রতারণা। আমরা আমাদের জীবন থাকতে তা হতে দেব না।"

তিনি আরও বলেন, "শেখ হাসিনা নিয়মতান্ত্রিকভাবে পদত্যাগ করেননি। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে, যা স্পষ্ট। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে বাংলাদেশের ছাত্র জনতা। এ অবস্থায়, আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার থাকবে কিনা, তা নিয়ে কোনো দ্বিধা নেই। একটি ফ্যাসিস্ট দল কখনোই গণতান্ত্রিক কাঠামোতে রাজনীতি করতে পারে না।"

নাহিদ ইসলাম দাবি করেন, "ওয়ান-ইলেভেনের সময় থেকে ফ্যাসিবাদী শাসনের সূত্রপাত হয়েছে। বিশেষ করে ২০১৮ সালের পর থেকে ছাত্র নেতৃত্বের উত্থান ঘটে। সরকার এই আন্দোলনকে রাজনৈতিকভাবে দমন করতে চেয়েছিল। পুলিশের গুলিতে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ নিহত হলে জনগণ রুখে দাঁড়ায়। আমাদের লড়াই ছিল আত্মমর্যাদা ও সম্মানের লড়াই।"

তিনি আরও বলেন, "গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে অন্তর্বর্তী সরকার এসেছে, তাকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে তুলনা করা ভুল। তত্ত্বাবধায়ক সরকার একটি নির্ধারিত সময়ের জন্য নির্বাচন আয়োজন করে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। কিন্তু এবারকার সরকারকে সংস্কার করতে হবে। না হলে গণতান্ত্রিক নির্বাচন ব্যবস্থা মসৃণ হবে না।"

Header Ad

প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিবের নিয়োগ বাতিল এক দিনের ব্যবধানে

মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক। ছবি: সংগৃহীত

দিনের ব্যবধানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের একান্ত সচিব হিসেবে মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকের নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ নিয়োগ শাখা থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়। এর একদিন আগে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মন্ত্রণালয়ের একটি আদেশে গুরুত্বপূর্ণ এই পদে তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক (পরিচিতি নং ২০৯), মহাপরিচালক এবং মিনিস্টার ও ডেপুটি চিফ অব মিশন, বাংলাদেশ দূতাবাস, চীন-কে প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য তার চাকরি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ন্যস্তকরণের সিদ্ধান্ত অনিবার্য কারণে বাতিল করা হয়েছে।

মোজাম্মেল হক বর্তমানে বেইজিংয়ের বাংলাদেশ দূতাবাসে মিনিস্টার এবং ডেপুটি চিফ অব মিশন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডারের ২৫তম ব্যাচের সদস্য এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে শিক্ষাজীবন সম্পন্ন করেন। তার পেশাগত জীবনে চীনে উপ-রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন ছাড়াও মেক্সিকো ও যুদ্ধকবলিত লিবিয়ায় অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে।

Header Ad

সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

আজ বুধবার (২৩ অক্টোবর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখা-২ থেকে প্রকাশিত এই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর বিভিন্ন সময় বিশেষ করে গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একাধিক হত্যাকাণ্ড, নির্যাতন, গণরুমকেন্দ্রিক নিপীড়ন, ছাত্রাবাসে সিট বাণিজ্য, টেন্ডারবাজি, ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নসহ বিভিন্ন জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিল। এসব ঘটনায় দেশের প্রধান গণমাধ্যমে প্রমাণ্য তথ্য প্রকাশিত হয়েছে এবং কিছু মামলায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের অপরাধ আদালতে প্রমাণিত হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়, গত ১৫ জুলাই থেকে চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সশস্ত্র হামলা চালিয়ে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রী ও সাধারণ জনগণের ওপর আক্রমণ করে। এতে শতাধিক নিরপরাধ শিক্ষার্থীসহ আরও অনেকের জীবন বিপন্ন হয়। এ বিষয়ে সরকারের কাছে পর্যাপ্ত প্রমাণ রয়েছে। এছাড়াও, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরও ছাত্রলীগ রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র, ধ্বংসাত্মক ও উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) অনুযায়ী সরকার বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে এবং আইনের তফসিল-২ এ 'বাংলাদেশ ছাত্রলীগ' নামীয় সংগঠনকে নিষিদ্ধ সত্ত্বা হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে।

এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আওয়ামী লীগ আর কখনোই রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিবের নিয়োগ বাতিল এক দিনের ব্যবধানে
সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করলো সরকার
আলোচিত সাবেক ইসি সচিব হেলাল উদ্দিন আটক
বিরামপুরে উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’: দেশের চার বন্দরের জন্য ঝুঁকি বেড়েছে
হাসপাতালেও দাপ্তরিক কাজ সম্পাদন করছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
ঢাকায় আসছে উচ্চ পর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধি দল
সচিবালয়ে ঢুকে পড়া অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আটক
দ্রুততম ডাবল সেঞ্চুরির বিশ্বরেকর্ড গড়লেন কিউই ব্যাটার
সরকারকে সন্দেহের চোখে দেখছে জনগণ: রিজভী
রোমানিয়া থেকে ৯ মাসে ২৬৮ বাংলাদেশিকে ফেরত
৩০ অক্টোবর হজ প্যাকেজ ঘোষণা করবে সরকার
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
নেতানিয়াহুর বেডরুমে এবার হিজবুল্লাহর ড্রোনের আঘাত
ঢাবিতে কালো মুখোশ পরে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল
কথা দিচ্ছি ‘কেজিএফ থ্রি’ অবশ্যই হবে: যশ
১১ ঘণ্টা পর খুলনার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
দেশে নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হোক সেটা চায় না বিএনপি: নজরুল ইসলাম