শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বোরোর ভালো দাম না পাওয়ার শঙ্কায় কৃষকের আনন্দ ম্লান

চলতি বোরো মৌসুমে দেশের হাওরাঞ্চলের প্রায় শতভাগ ধান কৃষকের গোলায় উঠে গেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকায় ফলন ভালো হওয়া কৃষকের ঘরে ঘরে এখন আনন্দের বন্যা বইছে।

তবে এই আনন্দের সঙ্গে শঙ্কাও জেঁকে বসেছে কৃষকের মাঝে। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। খরচের তুলনায় দাম নেই ধানের। এই দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে হাওর জনপদের কৃষকদের। তারা ধানের দাম বাড়ার অপেক্ষায়। আবার সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সেটিও ঠিক হয়নি বলে মনে করছেন কৃষকরা।

এদিকে, সরকার নির্ধারিত দামে কৃষকের কাছ থেকে বড় ব্যবসায়ী ও মিলমালিকরা ধান না কেনায় সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিজেরাই কৃষকের কাছ থেকে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ধান কিনবে। যাতে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত না হন।

সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার জামালগড় গ্রামের কৃষক সোহেল মিয়া। চলতি বোরো মৌসুমে তিনি ১৪ কেয়ার (প্রতি কেয়ার হচ্ছে ৩০ শতক) জমিতে বোরো আবাদ করেছিলেন। ধান পেয়েছেন প্রায় ২৩০ থেকে ২৪০ মণ। ধানের এমন বাম্পার ফলনে ভীষণ খুশি সোহেল। তিনি বলছিলেন, ‘এত ভালো ধান হয়েছে, আপনাকে বলে বুঝাতে পারব না।’

এ কথা বলেই সঙ্গে সঙ্গে নিজের উদ্বেগের কথা জানাতে ভুল করেননি। সোহেল বলেন, ‘আমার প্রতি মণ ধান উৎপাদনে খরচ হয়েছে প্রায় ১১০০ টাকা। এখন সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে, অর্থাৎ প্রতি মণ ১২শ’ টাকা। সেই দামে ধান বিক্রি করলে আমার কোনো লাভই হবে না। বরং লোকসানই গুণতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘এখন ব্যাপারীরা এসে বলছেন ১১০০ টাকা মণ দিলে তারা ধান কিনবে। কিন্তু তিনি তাতে রাজি না। ধান ধরে রেখেছি। আশা করছি, কিছুদিন পর দাম ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা মণ উঠবে। সেই দিনের অপক্ষোয় তিনি।’

তাহিরপুরের উজান জামালগড় গ্রামের আরেক কৃষক নিত্য তালুকদার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘ছয় কেয়ার জমিতে বোরো চাষ করেছিলাম। উপরওয়ালার ইচ্ছায় এবার ফলনও ভালো পেয়েছি। ১১০ থেকে ১২০ মণ ধান পেয়েছি। আমি ভীষণ খুশি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এবার ধান চাষে যে খরচ হয়েছে সেই তুলনায় বিক্রির দাম এখনো ওঠেনি। বড় বড় ব্যবসায়ীরা ১০০০ হাজার থেকে ১১০০ টাকা মণে ধান কিনতে চাচ্ছেন।

নিত্য তালুকদার বলেন, তিনি মাঠে থাকাবস্থায়ই প্রায় ৩০ মণ ধান অগ্রিম বিক্রি করেছেন ৮০০ টাকা দরে। এ ছাড়া, তার উপায় ছিল না। কারণ ধান ঘরে তুলতে তার হাতে খরচের টাকা ছিল না। এখন তিনিও অন্যদের মতো ধানের দাম উঠার অপেক্ষায় আছেন।

শুধু সুনামগঞ্জ নয়, পুরো হাওরাঞ্চলের নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ, সিলেট, মৌলভীবাজার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃষক পরিবারগুলোতে এখন গোলা ভরা ধান নিয়ে যেমন আনন্দ বইছে, তেমনি ধানের দাম পাওয়া নিয়ে হতাশাও বিরাজ করছে প্রতিটি কৃষক পরিবারে।

এদিকে, খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকার চলতি বোরো মৌসুমে কৃষকের কাছ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে অর্থাৎ ১২০০ টাকা মণ ধানের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। একইসঙ্গে সরকার এই দামে কৃষকের কাছ থেকে চার লাখ টন ধান কিনবে। একইসঙ্গে প্রতি কেজি ৪২ টাকা দরে সরকার সাড়ে ছয় লাখ টন চাল কিনবে।

কিন্তু সমস্যা তৈরি হয়েছে ধানের দাম নিয়ে। সরকার যে দাম বেঁধে দিয়েছে সেই দামে বড় বড় ব্যবসায়ী, মিলমালিক ও আড়ৎদাররা ধান কিনছে না। তারা কোনোভাবেই ১১০০ টাকার বেশি মণ দিতে নারাজ।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, মিলমালিক ও বড় বড় ব্যবসায়ীরা গত আমন মওসুমেই ধানের বিপুল মজুত গড়ে তুলেছেন। যার ফলে তারা এখন সরকারের বেঁধে দেওয়া ধান কিনতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।

খাদ্য মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, ২০২৩ সালে মন্দা দেখা দিতে পারে, গত বছরের শেষের দিকে এমন আশঙ্কার কথা বার বার প্রচারিত হতে থাকলে ব্যবসায়ীরা গত আমন মৌসুমে ধানের মজুত গড়ে তুলেন।

খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ব্যবসায়ীরা কৃষকের থেকে ধান না কিনলে সরকার সরাসরি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অন্তত দ্বিগুণ পরিমাণ ধান বেশি কিনবে। অর্থাৎ সরকারের খাদ্য বিভাগ চলতি বোরো মৌসুমে চার লাখ টন ধান কেনার ঘোষণা দিয়েছিল। সেটি আট লাখ টন বা প্রয়োজনে তার চেয়েও বেশি পরিমাণে কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আগামী ৭ মে এ বিষয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ে সভা শেষে সরকারের সিদ্ধান্তের কথা জানানো হবে বলে জানা গেছে।

অবশ্য কৃষকরা বলছেন, ধান উৎপাদনে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে তাতে সরকারের বেঁধে দেওয়া (১২০০ টাকা মণ) দামে ধান বিক্রি করা যাবে না। কারণ, এতে খরচ উঠবে না, কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এ ছাড়া, একেবারে প্রান্তিক কৃষকরা বলছেন, সরকারের কাছে যে তারা বিক্রি করবেন সেই সুযোগও তাদের নেই। কারণ তারা মাঠ পর্যায়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে পৌঁছাতে পারেন না।

তাহিরপুরের কৃষক সোহেল মিয়া বলেছেন, আমরা তো সরকারের কাউকে চিনি না। এলাকার এমপি কিংবা ইউএনও, ডিসি পর্যন্ত যোগাযোগ করার মত সক্ষতা বা ক্ষমতা তাদের নেই। তাই তাদের পক্ষে সরকারের গুদামে ধান বিক্রি করা কঠিন।

এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

দেশের কারখানাগুলোতে স্বচ্ছন্দে গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে একটি স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দোহায় সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

তিনি বলেন, ‘অনেকে বলেছেন, গ্যাসের অভাবে তারা কারখানা স্থাপন করতে পারছেন না। তাই, আমরা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটি স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করতে চাই যাতে পর্যাপ্ত গ্যাস (বিদেশ থেকে) আনা যায়।’

তিনি বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের দোহা সফরের সময় কাতার এনার্জির সঙ্গে একটি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। বাংলাদেশের কারখানাগুলোতে গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনালটি স্থাপন করা হবে।

প্রধান উপদেষ্টার দোহা সফর সম্পর্কে তিনি বলেছেন, এই সফর অত্যন্ত সফল এবং ফলপ্রসূ হয়েছে। আমি বলব এটি সবচেয়ে সফল এবং অত্যন্ত আকর্ষণীয় সফরগুলোর মধ্যে একটি।

শফিকুল আলম আশা প্রকাশ করেছেন, এই সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশের সুনাম বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়বে এবং অনেক বিদেশি বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য এগিয়ে আসবেন।

দেশের অর্থনীতির উত্থান-পতনের কথা তুলে ধরে তিনি বলেছেন, ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সময় ৩২০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ ছিল, কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তা কমিয়ে ৬০ কোটি মার্কিন ডলারে নিয়ে এসেছে।

প্রেস সচিব বলেছেন, অবশিষ্ট ঋণ কয়েক মাসের মধ্যে পরিশোধ করা হবে। তিনি আরও বলেছেন, এটি বিশ্বের বাইরে ইতিবাচক সংকেতের অনুভূতি যে আমরা ব্যবসার জন্য প্রস্তুত।

চার দিনের সফর শেষে প্রফেসর ইউনূস আজ শুক্রবার পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্যে যোগদানের জন্য দোহা থেকে ইতালির রোমের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছেন।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন

ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে সাইফুল আলম (৫০) নামে এক মাছ ব্যবসায়ী খুন হয়েছেন। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ভোরে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের উপজেলার ডুবাইল বাসস্ট্যান্ড নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

সাইফুল আলম টাঙ্গাইল পৌর শহরের সাকরাইল পশ্চিমপাড়া এলাকার মৃত একে সাব্বির আহমেদের ছেলে।

পুলিশ ও স্বজনরা জানান, বৃহস্পতিবার দিনগত রাত সাড়ে ৩ টার দিকে সাইফুল আলম এক জেলেকে সাথে নিয়ে অটোরিকশাযোগে মির্জাপুরের একটি হ্যাচারিতে মাছের রেনু (পোনা মাছ) কিনতে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে মহাসড়কের ডুবাইল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পৌঁছলে তিন ছিনতাইকারী মোটরসাইকেল নিয়ে তাদের অটোরিকশার গতিরোধ করে।

এ সময় পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্র ঠেকিয়ে নগদ টাকা ও মুঠোফোন ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করলে সাইফুল আলম তাদের বাধা দিলে তাকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাইকারীরা পালিয়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়।

এ ঘটনায় দেলদুয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেব খান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ছিনতাইকারীরা সাইফুলের কাছে থাকা ২০-৩০ হাজার ও একটি স্মার্টফোন নিয়ে যায়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মৃত্যু হয়।

তিনি আরও জানান, আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।

Header Ad
Header Ad

সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা

ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত এক কনসার্টে মার্কিন পপ তারকা জেনিফার লোপেজের পারফরম্যান্স ঘিরে তীব্র বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। মক্কা থেকে মাত্র ৮০ কিলোমিটার দূরে জেদ্দায় এই কনসার্ট আয়োজন করায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন মুসল্লিরা।

গত সপ্তাহে ‘সৌদি অ্যারাবিয়ান গ্র্যান্ড প্রিক্স’ উপলক্ষে এই কনসার্টের আয়োজন করা হয়। এটি সৌদি সরকারের ভিশন ২০৩০ প্রকল্পের অংশ হিসেবে বিনোদন শিল্পে বৈচিত্র্য আনার প্রয়াসেরই অংশ বলে জানানো হয়েছে। তবে পবিত্র নগরী মক্কার এত কাছে পশ্চিমা স্টাইলের কনসার্ট হওয়ায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

দ্য নিউ আরব-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই কনসার্টের ভিডিও সামনে আসতেই সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। অনেকেই একে ‘ইসলামের অবমাননা’ বলে মন্তব্য করেছেন।

এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, “মক্কার এত কাছে খোলামেলা পোশাকে পপ কনসার্ট করা চরম অসম্মানজনক। সৌদির উচিত মনে রাখা, তারা ইসলামের পবিত্রতম স্থানগুলোর রক্ষক।”

এর আগেও ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে, রিয়াদে একটি ফ্যাশন শোর অংশ হিসেবে গান পরিবেশন করেছিলেন জেনিফার লোপেজ, যা নিয়েও বিতর্ক তৈরি হয়েছিল।

বিশ্লেষকদের মতে, সৌদি আরব এখন সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। চলচ্চিত্র উৎসব, আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্ট এবং বিদেশি শিল্পীদের আমন্ত্রণ—সবই দেশটির সামাজিক কাঠামোতে এক বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত। যদিও এর ফলে একদল তরুণ এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও, ধার্মিক মুসলিম সম্প্রদায় এই ঘটনাগুলোকে ইসলামবিরোধী বলেই দেখছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন
সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ময়ূখ রঞ্জনকে ‘গাধা’ বললেন অভিনেতা ঋত্বিক!
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
ভারতীয় সেনার গুলিতে লস্করের শীর্ষ কমান্ডার আলতাফ লালি নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ
বাইক দুর্ঘটনায় প্রেমিক-প্রেমিকা নিহত
ঝিনাইদহে ট্রেন থেকে কোটি টাকার হেরোইন জব্দ
জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত হলো বাংলাদেশ
অপরাধী আ.লীগ নেতাদের জামাই আদরে আদালতে হাজির করা হচ্ছে
জুমার নামাজের ফজিলত, গুরুত্ব ও হাদিস
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি (ভিডিও)
এবার ভারতীয়দের সকল ভিসা স্থগিত করল পাকিস্তান
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন মারা গেছেন
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের জামাতাকে অবসরে পাঠালো সরকার
পারভেজ হত্যার ঘটনায় সেই দুই নারী শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার