শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সহযোগিতায় এবং ব্যাবিলন গ্রুপের আর্থিক সহায়তায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হাত হারানো পাঁচজন ব্যক্তিকে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি রোবটিক হাত প্রদান করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত আইসিটি টাওয়ারে এই বিশেষ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশগ্রহণকালে হাত হারানো পাঁচজন ব্যক্তি- আরিফুল ইসলাম, ইমন আহমেদ, মঞ্জুরুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান এবং রাজন মিয়া এই রোবটিক হাত গ্রহণ করেন।

রোবটিক হাতটি তৈরি করেছে স্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান রোবোলাইফ টেকনোলজিস। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের প্রযুক্তি খাতে নতুন সম্ভাবনার জন্ম দিয়ে মানুষের জীবনযাত্রা উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, “এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। যারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে তাদের অঙ্গ হারিয়েছেন, তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য এটি আমাদের একটি ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। স্থানীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে রোবটিক হাত তৈরি এবং বিতরণ করা প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রমাণ। আমরা আশা করি, এই উদ্যোগ তাদের জীবনে নতুন আশার আলো বয়ে আনবে।”

রোবোলাইফ টেকনোলজিসের তৈরি রোবটিক হাত ইতোমধ্যে বাংলাদেশসহ সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, তুরস্ক এবং ভারতে সাফল্যের সাথে ব্যবহৃত হয়েছে। স্থানীয় গবেষণার মাধ্যমে তৈরি এই প্রযুক্তি এখন পর্যন্ত ৬০ জনেরও বেশি মানুষকে সহায়তা করেছে। রোবোলাইফ টেকনোলজিসের প্রতিষ্ঠাতা জয় বড়ুয়া লাভলু এই উদ্ভাবনকে আন্তর্জাতিক গবেষণার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

আয়োজকরা জানিয়েছেন, এটি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর একটি মানবিক পদক্ষেপ, যা ভবিষ্যতে অন্যদের জন্যও অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে। এ ধরনের উদ্যোগ শুধু প্রযুক্তির বিকাশ নয়, মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সমাজে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করা সাহসী মানুষদের সহায়তা করার এ মানবিক প্রচেষ্টা সকলের কাছে প্রশংসিত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭

ছবি: সংগৃহীত

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৭ জন।

শনিবার (২৮ জুন) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৭ জন। এতে শনাক্তের হার দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

চলতি বছর এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৩৫ জনে। আর দেশে করোনা সংক্রমণ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৫২ হাজার ৮০ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া দুই জনের একজন পুরুষ এবং একজন নারী। মৃতদের মধ্যে একজনের বয়স ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে এবং অপরজনের বয়স ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে। মৃতদের একজন চট্টগ্রাম এবং অপরজন সিলেট জেলার বাসিন্দা। তাদের মধ্যে একজন মারা গেছেন সরকারি হাসপাতালে, অন্যজন বেসরকারি হাসপাতালে।

এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২৯ হাজার ৫২১ জনে। চলতি বছরে মৃত্যুবরণ করেছেন ২২ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত দেশে মোট ১ কোটি ৫৭ লাখ ৩১ হাজার ৪২২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

দেশে করোনা সংক্রমণের প্রথম ঘটনা শনাক্ত হয়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। এরপর ১৮ মার্চ দেশে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।

বর্তমানে দেশে করোনা রোগীর সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ।

Header Ad
Header Ad

এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প

ছবি: সংগৃহীত

আগামী সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে বলে জানিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের এমন মন্তব্যের পরও কমছে না আগ্রাসনের মাত্রা। আজ (শনিবার, ২৮ তারিখ) সকালে আশ্রয়কেন্দ্র ও ত্রাণের জন্য অপেক্ষায় থাকাদের লাইনে আক্রমণ চালিয়ে ১০ জনের বেশি নিরীহ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল। আর শুক্রবারের (২৭ জুন) হামলায় কমপক্ষে ১০০ জন নিহত হয়েছে। এদিকে গাজায় ত্রাণ সহায়তা কেন্দ্রে হামলায় মৃত্যুর নিন্দা জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস।

ইরান-ইসরাইল সংঘাত বন্ধের পর এবার গাজায় যুদ্ধ থামাতে দৃশ্যপটে এসেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জানালেন, আগামী সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে গাজায়। হোয়াইট হাউজের ওভাল অফিসে কঙ্গো-রুয়ান্ডা শান্তি চুক্তি উদ্‌যাপন উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ আশ্বাস দেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমার মনে হয় এটি খুব কাছাকাছি। আমি এর সঙ্গে জড়িত কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা মনে করি আগামী সপ্তাহের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি করতে যাচ্ছি।’

তবে তার যুদ্ধ বন্ধের আভাসেও, গাজায় কার্যত কোনো প্রভাব পড়েনি। শুক্রবার প্রায় ১০০ নিরীহ ফিলিস্তিনিকে হত্যাতো করেছেই, শনিবারও গাজা ভূখণ্ডে আগ্রাসন অব্যাহত রেখেছে ইসরাইলি বাহিনী। বাস্তুচ্যুতদের আশ্রয়কেন্দ্র যেমন টার্গেট করা হচ্ছে, হামলা চালানো হচ্ছে ত্রাণের জন্য অপেক্ষায় থাকা ক্ষুধার্তদেরও। ভোর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরাইলি হত্যাকাণ্ডের শিকার বহু গাজাবাসী। তার ওপর ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর ত্রাণকর্মীদের গুলি করার নির্দেশ থাকায় তীব্র হচ্ছে ক্ষোভ।

ইসরাইলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত গাজায় প্রাণহানির সংখ্যা ৫৬ হাজার ছাড়িয়েছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। দেখা দিয়েছে ভয়াবহ মানবিক সংকট। জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসও সতর্ক করে বলেছেন, ইসরাইলি আক্রমণে গাজা উপত্যকার বর্তমান যে মানবিক সংকট, তা যেকোনো সময়ের চেয়ে ভয়াবহ। এমনকি গাজায় মার্কিন-সমর্থিত অনিরাপদ সহায়তা কার্যক্রমে হামলার নিন্দাও জানিয়েছেন গুতেরেস।

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘ইসরাইলের সামরিক অভিযান ভয়াবহ মানবিক সংকট তৈরি করেছে। যা যেকোনো সময়ের চেয়েও ভয়াবহ। পরিবারগুলো বারবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে। তাঁবুতেও বোমা পড়ছে। এমনকি মানুষ কেবল নিজেদের এবং তাদের পরিবারের খাবার জোগাতে গিয়ে মারা যাচ্ছে। খাবারের সন্ধানে যাওয়া মানুষদের মৃত্যু কাম্য নয়।’

শুক্রবার গুতেরেসের বক্তব্যের জবাবে ইসরাইলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ইসরাইলি সেনাবাহিনী কখনও বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করে না। গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন

গাজায় ত্রাণ কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি নিরাপত্তা ও লজিস্টিক কোম্পানির মাধ্যমে পরিচালনা করে। এটি ২৬ মে গাজায় কার্যক্রম শুরু করে। এখন পর্যন্ত তারা ৪৮ মিলিয়নের বেশি খাবারের প্যাকেট বিতরণ করেছে বলেও দাবি ইসরাইলের।

এদিকে ইসরাইলি ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ইয়েমেন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে বলে দবি করেছে আইডিএফ। এর জেরে দখলকৃত ভূখণ্ডের দক্ষিণাঞ্চলে বীরশেবা, দিমোনা এবং আশেপাশের শহরগুলোতে সতর্কতা সাইরেনও বাজানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশে দলটির পক্ষ থেকে ১৬ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়েছে। শনিবার (২৮ জুন) আয়োজিত এ সমাবেশে হাজার হাজার নেতা-কর্মীর উপস্থিতিতে ‘মহাসমাবেশের ঘোষণাপত্র’ পাঠ করেন ইসলামী আন্দোলনের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।

ঘোষণাপত্রে এই মহাসমাবেশকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ধিত অংশ’ এবং ‘আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে একটি গৌরবময় মাইলফলক’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এতে বলা হয়, স্বৈরতন্ত্র রোধ, সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমাদের সংস্কারমূলক প্রস্তাবনাগুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে।

ঘোষণাপত্রে ইসলামী আন্দোলনের পক্ষ থেকে যে ১৬ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়েছে, তা হলো:

১. সংবিধানে ‘আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিরূপে পুনঃস্থাপন।
২. সংসদের উভয় কক্ষে সংখ্যানুপাতিক পিআর (Proportional Representation) পদ্ধতিতে নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করা।
৩. ‘জুলাই সনদের’ ঘোষণার ভিত্তিতে শোষণমুক্ত রাষ্ট্র গঠনে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা।
৪. ভবিষ্যৎ স্বৈরতন্ত্র ও দলীয় কর্তৃত্ববাদ রোধে মৌলিক রাষ্ট্রীয় সংস্কার প্রণয়ন।
৫. নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে প্রশাসনে বিদ্যমান ফ্যাসিবাদী প্রভাব দূর করে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা।
৬. পতিত ফ্যাসিবাদীদের বিচার এবং পালাতক অপরাধীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করা।
৭. পাচারকৃত অর্থ দেশে ফেরত আনার জন্য দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ।
৮. সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও খুনখারাবি রোধে প্রশাসনের কার্যকর ও নিরপেক্ষ ভূমিকা নিশ্চিত করা।
৯. ভারতের সঙ্গে সম্পাদিত সব চুক্তি প্রকাশ এবং দেশের স্বার্থবিরোধী চুক্তিসমূহ বাতিল করা।
১০. জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে সব স্তরে স্থানীয় নির্বাচন সম্পন্ন এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের বিধান নিশ্চিত করা।
১১. দুর্নীতিবাজ, ঋণখেলাপি ও সন্ত্রাসীদের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা।
১২. নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পূর্বে গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন পরিবেশ গড়ে তোলা।
১৩. ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ, রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করা।
১৪. ইসলাম ও দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ববিরোধী কর্মকাণ্ডে দ্রুত ও কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ।
১৫. জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে দুর্নীতিবাজ ও চাঁদাবাজদের প্রতিহত করা।
১৬. রাষ্ট্রের সর্বস্তরে ইসলামের আলোকিত আদর্শ বাস্তবায়ন করা।

নেতারা বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায়, জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় এবং ইসলাম ও দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় এই ১৬ দফা ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন এখন সময়ের দাবি।

সমাবেশের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে দুপুর ২টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সকাল থেকেই দেশজুড়ে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে আগত নেতা-কর্মীদের ঢল নামে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। অল্প সময়েই বিশাল মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। বিভিন্ন স্লোগান, দলীয় পতাকা এবং ব্যানার-প্ল্যাকার্ড হাতে উপস্থিত নেতাকর্মীরা সরকারের প্রতি পরিবর্তনের বার্তা পৌঁছে দেন।

এই মহাসমাবেশে ইসলামী আন্দোলন একটি পরিবর্তনের প্রত্যয় ব্যক্ত করে নতুন বাংলাদেশের পথে একটি বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে নিজেদের অবস্থান আরও স্পষ্ট করল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭
এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ
জুলাই যোদ্ধাদের যথাযথ মর্যাদা দিতে চাই: রিজভী
৮ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
সিন্ধু পানি চুক্তি নিয়ে হেগে পাকিস্তানের আইনি জয়, রায় প্রত্যাখ্যান করল ভারত
আগস্টে ঢাকার ৩ এলাকায় চালু হবে ই-রিকশা
বিনিয়োগকারীদের জন্য বিডার নতুন ওয়েবসাইট চালু
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ১২টি ঘর পুড়ে ছাই
আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব