শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

নাসার প্রধান মহাকাশচারী জোসেফ এম. আকাবা। ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার প্রধান মহাকাশচারী জোসেফ এম. আকাবা বাংলাদেশ সফরে আসছেন, যেখানে তিনি তরুণ প্রজন্ম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। এই সফরটি দেশের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, কারণ প্রথমবার নাসার কোনও প্রধান নভোচারী বাংলাদেশে আসছেন।

আকাবার এই সফরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তার একটি আলোচনাপর্ব অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে তিনি তাদের মহাকাশ বিজ্ঞান, রোবোটিক্স এবং স্টেম (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল, গণিত) শিক্ষায় ক্যারিয়ার গড়তে অনুপ্রাণিত করবেন।

এছাড়াও মহাকাশ অনুসন্ধানের মাধ্যমে প্রযুক্তির অগ্রগতি এবং বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ, বিশেষ করে জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় এর ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করবেন তিনি।

একাডেমিক কার্যক্রম ছাড়াও, আকাবা একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করবেন। সেখানে তিনি বৈশ্বিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে নাসার অবদান এবং মহাকাশ গবেষণা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনে সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশ কীভাবে লাভবান হতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করবেন। বিশেষ করে, আর্টেমিস অ্যাকর্ডস-এর মাধ্যমে সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরবেন।

আর্টেমিস অ্যাকর্ডস মহাকাশে নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের জন্য নীতিমালা প্রচার করে, যা নাসা এবং বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান মহাকাশ ও প্রযুক্তি খাতের মধ্যে আরও সহযোগিতা জোরদার করতে সাহায্য করবে।

যুক্তরাষ্ট্রের একজন শিক্ষক, হাইড্রোজিওলজিস্ট এবং পিস কর্পসের প্রাক্তন স্বেচ্ছাসেবক আকাবা। নাসার মহাকাশচারী প্রার্থীরূপে মনোনীত প্রথম পুয়ের্তো রিকো বংশোদ্ভূত ব্যক্তি তিনি। ২০২৩ সালে নাসার নভোচারী কার্যালয়ের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় আকাবাকে।

মহাকাশচারী হিসেবে তিনটি মিশনে অংশ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে স্পেসওয়াক এবং বিভিন্ন যুগান্তকারী বৈজ্ঞানিক গবেষণাসহ ৩০৬ দিনেরও বেশি সময় মহাকাশে কাটিয়েছেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প

ছবি: সংগৃহীত

আগামী সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে বলে জানিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের এমন মন্তব্যের পরও কমছে না আগ্রাসনের মাত্রা। আজ (শনিবার, ২৮ তারিখ) সকালে আশ্রয়কেন্দ্র ও ত্রাণের জন্য অপেক্ষায় থাকাদের লাইনে আক্রমণ চালিয়ে ১০ জনের বেশি নিরীহ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল। আর শুক্রবারের (২৭ জুন) হামলায় কমপক্ষে ১০০ জন নিহত হয়েছে। এদিকে গাজায় ত্রাণ সহায়তা কেন্দ্রে হামলায় মৃত্যুর নিন্দা জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস।

ইরান-ইসরাইল সংঘাত বন্ধের পর এবার গাজায় যুদ্ধ থামাতে দৃশ্যপটে এসেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জানালেন, আগামী সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে গাজায়। হোয়াইট হাউজের ওভাল অফিসে কঙ্গো-রুয়ান্ডা শান্তি চুক্তি উদ্‌যাপন উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ আশ্বাস দেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমার মনে হয় এটি খুব কাছাকাছি। আমি এর সঙ্গে জড়িত কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা মনে করি আগামী সপ্তাহের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি করতে যাচ্ছি।’

তবে তার যুদ্ধ বন্ধের আভাসেও, গাজায় কার্যত কোনো প্রভাব পড়েনি। শুক্রবার প্রায় ১০০ নিরীহ ফিলিস্তিনিকে হত্যাতো করেছেই, শনিবারও গাজা ভূখণ্ডে আগ্রাসন অব্যাহত রেখেছে ইসরাইলি বাহিনী। বাস্তুচ্যুতদের আশ্রয়কেন্দ্র যেমন টার্গেট করা হচ্ছে, হামলা চালানো হচ্ছে ত্রাণের জন্য অপেক্ষায় থাকা ক্ষুধার্তদেরও। ভোর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরাইলি হত্যাকাণ্ডের শিকার বহু গাজাবাসী। তার ওপর ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর ত্রাণকর্মীদের গুলি করার নির্দেশ থাকায় তীব্র হচ্ছে ক্ষোভ।

ইসরাইলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত গাজায় প্রাণহানির সংখ্যা ৫৬ হাজার ছাড়িয়েছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। দেখা দিয়েছে ভয়াবহ মানবিক সংকট। জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসও সতর্ক করে বলেছেন, ইসরাইলি আক্রমণে গাজা উপত্যকার বর্তমান যে মানবিক সংকট, তা যেকোনো সময়ের চেয়ে ভয়াবহ। এমনকি গাজায় মার্কিন-সমর্থিত অনিরাপদ সহায়তা কার্যক্রমে হামলার নিন্দাও জানিয়েছেন গুতেরেস।

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘ইসরাইলের সামরিক অভিযান ভয়াবহ মানবিক সংকট তৈরি করেছে। যা যেকোনো সময়ের চেয়েও ভয়াবহ। পরিবারগুলো বারবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে। তাঁবুতেও বোমা পড়ছে। এমনকি মানুষ কেবল নিজেদের এবং তাদের পরিবারের খাবার জোগাতে গিয়ে মারা যাচ্ছে। খাবারের সন্ধানে যাওয়া মানুষদের মৃত্যু কাম্য নয়।’

শুক্রবার গুতেরেসের বক্তব্যের জবাবে ইসরাইলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ইসরাইলি সেনাবাহিনী কখনও বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করে না। গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন

গাজায় ত্রাণ কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি নিরাপত্তা ও লজিস্টিক কোম্পানির মাধ্যমে পরিচালনা করে। এটি ২৬ মে গাজায় কার্যক্রম শুরু করে। এখন পর্যন্ত তারা ৪৮ মিলিয়নের বেশি খাবারের প্যাকেট বিতরণ করেছে বলেও দাবি ইসরাইলের।

এদিকে ইসরাইলি ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ইয়েমেন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে বলে দবি করেছে আইডিএফ। এর জেরে দখলকৃত ভূখণ্ডের দক্ষিণাঞ্চলে বীরশেবা, দিমোনা এবং আশেপাশের শহরগুলোতে সতর্কতা সাইরেনও বাজানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশে দলটির পক্ষ থেকে ১৬ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়েছে। শনিবার (২৮ জুন) আয়োজিত এ সমাবেশে হাজার হাজার নেতা-কর্মীর উপস্থিতিতে ‘মহাসমাবেশের ঘোষণাপত্র’ পাঠ করেন ইসলামী আন্দোলনের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।

ঘোষণাপত্রে এই মহাসমাবেশকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ধিত অংশ’ এবং ‘আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে একটি গৌরবময় মাইলফলক’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এতে বলা হয়, স্বৈরতন্ত্র রোধ, সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমাদের সংস্কারমূলক প্রস্তাবনাগুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে।

ঘোষণাপত্রে ইসলামী আন্দোলনের পক্ষ থেকে যে ১৬ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়েছে, তা হলো:

১. সংবিধানে ‘আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিরূপে পুনঃস্থাপন।
২. সংসদের উভয় কক্ষে সংখ্যানুপাতিক পিআর (Proportional Representation) পদ্ধতিতে নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করা।
৩. ‘জুলাই সনদের’ ঘোষণার ভিত্তিতে শোষণমুক্ত রাষ্ট্র গঠনে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা।
৪. ভবিষ্যৎ স্বৈরতন্ত্র ও দলীয় কর্তৃত্ববাদ রোধে মৌলিক রাষ্ট্রীয় সংস্কার প্রণয়ন।
৫. নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে প্রশাসনে বিদ্যমান ফ্যাসিবাদী প্রভাব দূর করে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা।
৬. পতিত ফ্যাসিবাদীদের বিচার এবং পালাতক অপরাধীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করা।
৭. পাচারকৃত অর্থ দেশে ফেরত আনার জন্য দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ।
৮. সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও খুনখারাবি রোধে প্রশাসনের কার্যকর ও নিরপেক্ষ ভূমিকা নিশ্চিত করা।
৯. ভারতের সঙ্গে সম্পাদিত সব চুক্তি প্রকাশ এবং দেশের স্বার্থবিরোধী চুক্তিসমূহ বাতিল করা।
১০. জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে সব স্তরে স্থানীয় নির্বাচন সম্পন্ন এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের বিধান নিশ্চিত করা।
১১. দুর্নীতিবাজ, ঋণখেলাপি ও সন্ত্রাসীদের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা।
১২. নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পূর্বে গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন পরিবেশ গড়ে তোলা।
১৩. ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ, রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করা।
১৪. ইসলাম ও দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ববিরোধী কর্মকাণ্ডে দ্রুত ও কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ।
১৫. জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে দুর্নীতিবাজ ও চাঁদাবাজদের প্রতিহত করা।
১৬. রাষ্ট্রের সর্বস্তরে ইসলামের আলোকিত আদর্শ বাস্তবায়ন করা।

নেতারা বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায়, জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় এবং ইসলাম ও দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় এই ১৬ দফা ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন এখন সময়ের দাবি।

সমাবেশের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে দুপুর ২টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সকাল থেকেই দেশজুড়ে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকে আগত নেতা-কর্মীদের ঢল নামে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। অল্প সময়েই বিশাল মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। বিভিন্ন স্লোগান, দলীয় পতাকা এবং ব্যানার-প্ল্যাকার্ড হাতে উপস্থিত নেতাকর্মীরা সরকারের প্রতি পরিবর্তনের বার্তা পৌঁছে দেন।

এই মহাসমাবেশে ইসলামী আন্দোলন একটি পরিবর্তনের প্রত্যয় ব্যক্ত করে নতুন বাংলাদেশের পথে একটি বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে নিজেদের অবস্থান আরও স্পষ্ট করল।

Header Ad
Header Ad

নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

গ্রুপটির নামকরণ করা হয়েছে—গোয়াডা নেগেটিভ। ছবি: সংগৃহীত

রক্তের নতুন একটি গ্রুপের সন্ধান পেয়েছে ফ্রান্সের জাতীয় রক্ত সঞ্চালন সংস্থা ‘দ্য ফ্রেঞ্চ ব্লাড এস্টাবলিশমেন্ট’। ফরাসি এক নারীর শরীরে থাকা রক্তের নতুন গ্রুপটির নামকরণ করা হয়েছে—গোয়াডা নেগেটিভ।

১৫ বছর আগে সংগ্রহ করা নমুনা বিশ্লেষণ করে এই রক্তের গ্রুপের খোঁজ মিলেছে। এ মাসে ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অব ব্লাড ট্রান্সফিউশন আনুষ্ঠানিকভাবে রক্তের নতুন গ্রুপটিকে স্বীকৃতি দিয়েছে।

বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, প্রায় ১৫ বছর আগে ক্যারিবীয় দ্বীপ গুয়াদেলুপ থেকে আসা এক ফরাসি নারীর অস্ত্রোপচারের আগে রক্ত সংগ্রহ করা হয়েছিল। সেই রক্ত পরীক্ষা করেই গোয়াডা নেগেটিভ নামের রক্তের নতুন গ্রুপের সন্ধান পাওয়া গেছে। নতুন রক্তের গ্রুপ শনাক্তের বিষয়ে দ্য ফ্রেঞ্চ ব্লাড এস্টাবলিশমেন্টের বিজ্ঞানী থিয়েরি পেয়ারার্ড জানিয়েছেন, ২০১১ সালে এক নারীর রক্তে বিরল এক অ্যান্টিবডি শনাক্ত করা হয়েছিল। সে সময় রক্তের তথ্য বিশ্লেষণ করতে বিলম্ব হয়। এরপর ২০১৯ সালে ডিএনএ সিকোয়েন্স করে বিরল জেনেটিক মিউটেশন পাওয়া যায়।

মানুষের রক্তের গ্রুপকে চারটি বিস্তৃত ভাগে ভাগ করা হয়। এসব গ্রুপের নাম এ, বি, এবি আর ও গ্রুপ। এদের পজেটিভ ও নেগেটিভ দুটি ভাগে ভাগ করা হয়। যদিও মানুষের রক্তের গ্রুপ আসলে অনেক জটিল। বিজ্ঞানীদের ধারণা, বিরল কোনো রোগের কারণেই সেই নারীর শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে। মা–বাবা উভয়ের কাছ থেকে পরিবর্তিত জিন বহন করছেন সেই নারী।

প্রথম রক্তের গ্রুপ প্রায় এক শতাব্দীর বেশি সময় আগে শনাক্ত করা হয়েছিল। জেনেটিক সিকোয়েন্সের সাম্প্রতিক অগ্রগতির ফলে নতুন ধরনের গ্রুপ আবিষ্কারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ কারণে অনেক বিরল রক্তের গ্রুপ সম্পর্কে জানা যাচ্ছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান
পশ্চিমবঙ্গে পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগে তোলপাড়
দুধ আমদানি করা লজ্জার বিষয়: উপদেষ্টা ফরিদা
পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ সেনা নিহত
ছায়ানটের সভাপতি হলেন ডা. সারওয়ার আলী, কার্যনির্বাহী কমিটিতে নতুন মুখ
জুলাই যোদ্ধাদের যথাযথ মর্যাদা দিতে চাই: রিজভী
৮ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
সিন্ধু পানি চুক্তি নিয়ে হেগে পাকিস্তানের আইনি জয়, রায় প্রত্যাখ্যান করল ভারত
আগস্টে ঢাকার ৩ এলাকায় চালু হবে ই-রিকশা
বিনিয়োগকারীদের জন্য বিডার নতুন ওয়েবসাইট চালু
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ১২টি ঘর পুড়ে ছাই
আবাসিক হোটেল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের খুশির খবর দিল সৌদি আরব
চীন সফর অত্যন্ত ‘সফল’ ও ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে: মির্জা ফখরুল