শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাজধানী ঢাকা আজ দূষণের নগরীতে পরিণত হয়েছে

ঢাকা মহানগরী বহুদিন থেকেই বায়ু দূষণের শহর। এটি আজ নতুন কোনো খবর নয়। একইভাবে ভারতের নয়াদিল্লী এবং চীনের রাজধানী বেইজিং সর্বত্রই দূষণ পরিলক্ষিত হচ্ছে— বিশেষ করে দিল্লী এবং ঢাকা বায়ু দূষণের শহর হিসেবে এখন পরিচিত। আমরা দেখতে পাই, প্রতিনিয়ত এখানে নির্মাণ কাজ চলছে। প্রায় সব এলাকাতেই নতুন নতুন রাস্তা তৈরি হচ্ছে, পুরানো রাস্তা খুঁড়ে বানানো হচ্ছে নতুন অর্থাৎ নানা রকমের নির্মাণ যেখানে ধুলিবালি ও ধোঁয়ায় ঢাকা আচ্ছন্ন হয়ে থাকে।

ঢাকা শহরে আজকাল বাস, প্রাইভেট গাড়ি, অটোরিকশা, মোটরসাইকেলসহ গাড়ির সংখ্যা অনেক বেশি বেড়ে গেছে। যার ফলে বায়ু দূষণের অন্যতম বড় কারণ হচ্ছে এটি। আমরা জানি, চারদিকে অনেক ইটের ভাটা বিশেষ করে শহরের বাইরে গেলেই দেখা যায়, সেগুলো থেকে ধোঁয়া বিচ্ছুরিত হচ্ছে। বিভিন্ন রকম নির্মাণ কাজ বেড়ে গেছে। অপরিকল্পিতভাবে নতুন নতুন ঘর-বাড়ি, শিল্প-কারখানা তৈরির কারণে নানাভাবেই বায়ু দূষণ হচ্ছে।

আমার মতে, সার্বিকভাবে আমাদের প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনার বিষয়টি খুব দুর্বল। কেউ কোনো আইন মানতে চাচ্ছে না। ইটের ভাটা চলছে। গাড়ি ঘোড়া বাড়ছে। দেখা যায় খুবই নিম্নমানের গাড়ি শহরে চলাচল করে যেখান থেকে দূষণ হয়। নির্মাণকাজে কোনোরকম কন্ট্রোল নাই। অন্যদিকে কাজের সন্ধানে শহরে মানুষ বাড়ছে, বাড়িঘর বাড়ছে। সবখানেই নিয়ন্ত্রণের বড় অভাব। যেকারণে ঢাকার বাতাস দূষিত। রাজধানী ঢাকার মতোই ভারতের রাজধানী দিল্লিরও একই অবস্থা। দিল্লিও ঢাকার মতোই বড় শহর ও রাজধানী। রাজধানী সুন্দর রাখতে পরিকল্পিত বিধিগত উন্নয়ন সম্ভব হচ্ছে না এবং যে কারণে দিনকে দিন অবস্থা খারাপের দিকেই যাচ্ছে।

বাংলাদেশ একটি কঠিন বাস্তবতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। একটি ছোট দেশ আয়তনে জনসংখ্যার তুলনায় খুবই ছোট। প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১২০০ এর বেশি মানুষ বাস করে। বাংলাদেশ পৃথিবীর অষ্টম জনবহুল দেশ। বাংলাদেশে আজ ১৭ কোটি মানুষ যেটি ৭১ সালে ছিল মাত্র ৭ কোটি, বঙ্গবন্ধু রেখে গেছেন সাড়ে ৭ কোটি। এখন গ্রামেও মানুষ বেড়েছে। ঘরবাড়ি বেড়ে যাচ্ছে। একইহারে দূষণ বাড়ছে।

বাংলাদেশ কঠিন ভৌগলিক বাস্তবতার দেশ এবং নিয়মকানুন পরিকল্পনা ভীষণ দুর্বল। কেউ কারো কথা শোনেন না। সরকারের যারা কর্তা ব্যক্তিরা দূরে থাকেন, তারা এয়ার কন্ডিশন বাড়িতে থাকেন, গাড়িতে বেড়ান, এরা দেখেও আসলে অনেক কিছু দেখেন না। অনেকের হয়ত সদিচ্ছা আছে তবুও কিছু করতে পারেন না। দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩ শতাংশ। প্রতি বছর যদি ১ শতাংশ করেও বাড়ে তাহলেও ১৭ লক্ষ লোক বাড়ছে। বায়ু দূষণের কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত জনসংখ্যা। যুদ্ধ পরবর্তী বাংলাদেশ তখন একটি গরিব দেশ ছিল। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের অনেক সীমাবদ্ধতা আমরা দেখেছি। আজ আমরা বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ বলে আখ্যায়িত করে থাকি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়নে কাজ করছেন।

দেশের উন্নয়ন হচ্ছে এ কথা সত্য। একসময় মাথাপিছু আয় ছিল ৭০ থেকে ৮০ ডলার। এখন সেটি ৩ হাজার ডলার। বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক উন্নতি আমরা দেখি। সেখানে সরকারের সাফল্য নিশ্চয় আছে। জনপ্রতিনিধি ও ব্যবসায়ীদের সাফল্য আছে। শিল্পপতিদের সাফল্য আছে। কিন্তু এইসব উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে পরিবেশ অবক্ষয় ও দূষণও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে।

যদি না খুব কঠিনভাবে পরিকল্পনা করা না হয়— আমাদের এতটুকু দেশে এত মানুষ, অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে উঠা কলকারখানা, অত্যধিক যানবাহন সবই সঠিক শৃঙ্খলা ও সমন্বয়ের অভাবে আজ বায়ুদূষণ, পানিদূষণ, শব্দদূষণসহ সকল দূষণের সৃষ্টি করছে। যা জনসাধারণের জীবনযাপনের উপর ভয়াবহ ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে। একইসঙ্গে খুবই দুঃখজনক সত্যি হলো নগরের এইসব নানারকম দূষণ সাধারণ মানুষের জীবনযাপনকে অতিমাত্রায় দুর্বিষহ করে তুলেছে।

নজরুল ইসলাম: নগরবিদ

আরএ/

Header Ad

দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এম.পি বলেছেন, বিএনপি জামায়াত ২০০৯, ২০১১, ২০১৩, ২০১৫, ২০১৮, ২০২৩ সালে সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়ে সকল উন্নয়নকে টেনে ধরার জন্য একটি সেটেল ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপি ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে। তারা আমাদের চেতনা, অস্তিত্ব, রাষ্ট্রযন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্সকৃতির ওপর আঘাত হেনেছে।

প্রতিমন্ত্রী শনিবার (২৭ জুলাই) সম্প্রতি দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা ভাঙচুরকৃত জেলা, সদর উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ অফিস পরিদর্শনকালে বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ঐক্যবদ্ধ হয়ে এসব দুষ্কর্মের বিরুদ্ধে লড়াই করব। সাধারণ মানুষকে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও উন্নয়নের প্রতীক। দুষ্কৃতকারীরা শুধু দিনাজপুরে নয়, সমগ্র বাংলাদেশে আঘাত করেছে। এ আঘাত বাংলাদেশের ওপর আঘাত। ৭৫ এর পর জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়ার শাসনামলে আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ওপর অনেক নির্যাতন হয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ক্ষতবিক্ষত করেছে। দল ভাঙার জন্য বিভেদ সৃষ্টি, দলকে দুর্বল করার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এরপরও ইস্পাত কঠিন ঐক্য নিয়ে আওয়ামী লীগ দাঁড়িয়ে আছে।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতা, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এমদাদ সরকার বক্তব্য রাখেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ যাতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে, আত্মমর্যাদা নিয়ে এগিয়ে যেতে না পারে সেজন্য তারা হামলা করেছে। ‌ একটি সেটেল ইস্যুকে কেন্দ্র করে দুষ্কৃতকারীরা ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে - এটা কোনভাবেই কাম্য নয়।

পরে প্রতিমন্ত্রী সার্কিট হাউজে জেলার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কিত বিশেষ মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিল ফ্রান্স

ছবি: সংগৃহীত

সকাল থেকেই প্যারিসের আকাশে বৃষ্টির দাপট। কখনো ঝিরি, কখনো বা ভারী। কিন্তু তা সত্ত্বেও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে কোনো ভুল করেনি প্যারিস। সত্যিকার অর্থেই অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিয়েছে ভালোবাসার শহরটি।

আগেই জানানো হয়েছিল, উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কোনো স্টেডিয়াম নয় বরং আয়োজিত হবে প্যারিসের প্রাণকেন্দ্র সেন নদীতে। ৪ ঘণ্টা ব্যাপী অনুষ্ঠানের শুরুটা হয় মশালের ভিডিও দিয়ে। যেখানে দেখা যায় ফ্রান্স ফুটবল কিংবদন্তি জিনেদিন জিদানকে।

ভিডিওর পর শুরু হয় মার্চপাস্ট। সেন নদীতে ৬ কিলোমিটারের ভাসমান প্যারেডে প্রায় ৭ হাজার অ্যাথলেটকে বহন করেছে ৮৫ টি নৌকা। সবগুলোই নৌকাতেই লাগানো থাকবে ক্যামেরা। যাতে করে নদীর তীরে থাকা দর্শকরা ক্লোজ-আপ ভিউ পেতে পারেন।

অস্তারলিজ ব্রিজ থেকে শুরু করে লুভরে জাদুঘর, পন্ত দে আর্টস ব্রিজ সহ অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থাপনা পেরিয়ে আইফেল টাওয়ারের কাছে এসে থামে অ্যাথলেটদের প্যারেড।

মার্চপাস্টে বাংলাদেশের পতাকা বহন করেন আর্চার সাগর ইসলাম। এবারের আসরে তিনিসহ অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের পাঁচ অ্যাথলেট।

মার্চপাস্টের ফাঁকে ফাঁকেই ফ্রান্সের ঐতিহ্য, বিপ্লব, ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয়। ছিল নাচগানের আয়োজনও। যার শুরুটা করেন পপ গায়িকা লেডি গাগা। এরপর একে একে সুরে মাতোয়ারা করে রাখেন র‍্যাপার রিম কে, মেটাল ব্যান্ড গজিরা ও আয়া নাকামুরা।

আধার নেমে এলে আরও জমতে থাকে অনুষ্ঠান। মার্চপাস্ট শেষে প্যারিস অলিম্পিক কমিটি প্রধান ও আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি প্রধানের ভাষণের পর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি এমানুয়েল ম্যাক্রো। এরপর আইফেল টাওয়ারে শুরু হয় জমকালো লেজার শো। আলোর জলকানি বারবারই মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। ৩ লাখেরও বেশি দর্শক বৃষ্টি উপেক্ষা করে কেবল তাকিয়ে ছিলেন সেদিকে।

মশালের আগুন থেকে কলড্রনের আলো জ্বালিয়ে অলিম্পিক শুরুর সংকেত দেন ফ্রান্সের সাবেক স্প্রিন্টার মেরি জোসে পেরেচ ও জুদোকা তেদি রিনার। কলড্রনটি দেখতে উষ্ণ বায়ু বেলুনের মতোই ছিল। ১৭৮৩ সালে প্রথমবারের মতো মানুষ বহনকারী উষ্ণ বায়ু বেলুনকে উড়তে দেখা যায়। যা আবিষ্কার করেন ফ্রান্সের মন্তগলফিয়ার সহোদর।

অনুষ্ঠানের শেষটা হয় বিখ্যাত মার্কিন গায়িকা সেলিন ডিওনের পারফরম্যান্সের মধ্য দিয়ে। দারুণ এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর কাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া মহাযজ্ঞ।

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি সেনাদের বোমার আঘাত থেকে বাঁচতে পরিত্যক্ত কারাগারে আশ্রয় নিয়েছেন কয়েকশ ফিলিস্তিনি। ইয়াসমিন আল-দারদেশি নামে এক নারী এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর বার্তাসংস্থা রয়টার্সের।

গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিসের একটি জেলা থেকে বাস্তচ্যুত হওয়ার পর কারাগারে আশ্রয় নেয় ইয়াসমিন আল দারদাসির পরিবার। দারদাসি জানান, তার পরিবার তিন দিন একটি গাছের নিচে কাটিয়েছেন। এখন তারা খান ইউনিসের কেন্দ্রীয় সংশোধন ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের মসজিদে থাকেন। এখানে তারা সূর্যের প্রখর রোদ থেকে রক্ষা পাচ্ছে। এর চেয়ে বেশি আর তেমন সুবিধা পাচ্ছে না।

ইয়াসমিনের স্বামীর কিডনি ও ফুসফুসের সমস্যা রয়েছে। অসুস্থ এ মানুষটি কোনো ধরনের লেপ ও তোষক ছাড়াই থাকছেন।

এই ফিলিস্তিনি নারী রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা এখানেও বসতি স্থাপন করছি না। এই নারীর শঙ্কা এখান থেকেও তাদের সরিয়ে দেওয়া হবে।’

ইসরায়েলের দাবি বেসামরিক মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তারা গাজায় অভিযান চালাচ্ছে। কিন্তু ফিলিস্তিনিরা বলছেন ইসরায়েলি হামলায় তারা সব হারিয়েছেন। এখন তাদের যাওয়ার আর কোনো নিরাপদ জায়গা নেই।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন। এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

সর্বশেষ সংবাদ

দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিল ফ্রান্স
ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের
ইসরায়েল নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত যুক্তরাজ্যের, চাপে নেতানিয়াহু
সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৪তম জন্মদিন আজ
বাংলাদেশে নতুন নির্বাচনের দাবি ড. ইউনূসের
জালিমদের ব্যাপারে ইসলাম যা বলে
ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক
আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি