শুক্রবার, ২ মে ২০২৫ | ১৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাই বাজেটের লক্ষ্য হওয়া উচিত

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশন। ১লা জুন জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপন করা হবে। এ বছর সাড়ে ৭ লাখ কোটি টাকার বেশি বাজেট পেশ করা হবে বলে ইতোমধ্যেই অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। এমন এক সময়ে বাজেট ঘোষণা হতে যাচ্ছে, যখন দেশে চরম মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভ-ডলার সংকট, রাজস্ব আদায় কম, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত এবং বছর শেষে জাতীয় নির্বাচন। ইত্যাদি কারণে এ বছর বাজেট হবে বড় চ্যালেঞ্জিং।

অন্যসব বছরের তুলনায় এ বছরের বাজেট কিছুটা চ্যালেঞ্জের হবে। কারণ জাতীয় নির্বাচনের আগে সব সরকারই জনতুষ্টিমূলক বাজেট দিতে চায়। কারণ অতীতে দেখা গেছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে যেসব বাজেট দেওয়া হয়, সেখানে অর্থনীতির উন্নতির তুলনায় জনতুষ্টিকে প্রাধান্য দিয়ে বাজেট ঘোষণা করার প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে। তবে এবার আর্থিক অবস্থা ও রাজস্ব ঘাটতির কারণে সে সুযোগ খুব সীমিত। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের শর্তগুলো বাস্তবায়নেরও চাপ থাকবে। এ বছরের বাজেটে আইএমএফ’র শর্তগুলো অনেকটা ‘ছায়া’ আকারে থাকবে আইএমএফ’র ঋণ অব্যাহত রাখতে যতটা সম্ভব তাদের শর্তগুলোও অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা থাকবে। এজন্য ভারসাম্য রেখে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রাজস্ব আদায় ও অন্যসব বিবেচনায় নিয়ে বাজেট পেশ করতে হবে।

সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে এবারই সামষ্টিক অর্থনীতি সবচেয়ে বেশি কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সুতরাং আইএমএফ’র শর্ত এবং জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করে সার্বিকভাবে সংস্কার প্রয়োজন। এই সংস্কার যেন সুচিন্তিত এবং স্বচ্ছ হয়। খেলাপি ঋণ কমানোর জন্য আইনের প্রয়োগ করতে হবে। এ ছাড়া পাচার করা টাকা দেশে আনার সুযোগ বাতিল করতে হবে। আইএমএফ’র শর্ত অনুযায়ী কর ছাড় কমাতে হবে। চলতি অর্থবছরের এনবিআর’র শুল্ক-কর আদায়ে ৭৫ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি হতে পারে। বৈদেশিক মুদ্রার মজুত ৭ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। সার্বিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন তিনি। তাই আগামী বাজেট চ্যালেঞ্জের হবে।
আগের নির্বাচনী বছরগুলোতে অর্থনীতি তেমন একটা সংকটের মধ্যে ছিল না। ফলে সেই সময় বড় ধরনের কোনো চাপ তৈরি হয়নি। কিন্তু এবার নির্বাচনকে সামনে রেখে জনতুষ্টির কথা বিবেচনা করে বাজেট করা হলে অর্থনীতির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে মনে করেন তিনি। এই ক্ষেত্রে একটা ভারসাম্য রাখতে হবে। সে করণে অতিরিক্ত খরচ এড়িয়ে চলা। প্রয়োজন নেই এমন উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ না করা। তবে বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে জনতুষ্টিমূলক বাজেট দেওয়ার সুযোগ খুবই সীমিত।

দেশে ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য এ বছরের বাজেটে কী ধরনের প্রস্তাবনা করা হয়, সেটির দিকে সবাই তাকিয়ে আছেন। এদিকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভর্তুকি তুলে দেওয়ার চাপ রয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের পক্ষ থেকে। কিন্তু ভর্তুকি কমানো হলে মূল্যস্ফীতি আরেক দফা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে আইএমএফ’র শর্ত বিবেচনায় নেওয়া সত্ত্বেও এ বছরেও সার, গ্যাস ও বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি অব্যাহত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গত বাজেটে প্রথমে ভর্তুকি ৮৫ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা প্রস্তাব করা হলেও পরবর্তীতে বাড়িয়ে ১ লাখ ২ হাজার কোটি করা হয়েছিল।

আইএমএফ সাড়ে ৩ বছরের জন্য দিয়েছে মোট ৩৮টি শর্ত, যার অর্ধেকের কম আগামী অর্থবছরের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে। এর মধ্যে সুদের হারে করিডর পদ্ধতি তৈরি, রিজার্ভের যথাযথ গণনা পদ্ধতি প্রণয়ন, মুদ্রা বিনিময় হারের একটি দর রাখাসহ কয়েকটি শর্ত পূরণের দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে সম্পর্কিত। এগুলোর কিছু বাস্তবায়নের ঘোষণা আসবে আগামী জুন মাসে মুদ্রানীতি ঘোষণার সময়, কিছু আসবে জুলাইয়ে। আইএমএফ’র চাওয়ার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি এবং প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণ।

দেশে বরাবরই বাজেটে রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়, কখনোই সেটা পুরোপুরি সফল করা যায় না। এ জন্য দেশের রাজস্ব আদায়ের ব্যবস্থাপনাকে যেমন দায়ী করা হচ্ছে, তেমনি রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে নানারকম ছাড় দেওয়াকেও দায়ী করা হয়। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ রাজস্ব আদায় ব্যবস্থাপনা সংস্কারের পরামর্শ দিয়েছে। রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা এ বছর আরও বাড়ানোর ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। আইএমএফ’র শর্তে জিডিপির অতিরিক্ত ০.৫ শতাংশ রাজস্ব বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছে।

ব্যালেন্স অব পেমেন্ট ঘাটতি কমিয়ে আনা আর রিজার্ভ কমে যাওয়া, এসবের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে বাজেটে। বৈদেশিক লেনদেনের ওপর ঘাটতি বড় আকারে বেড়েছে। এজন্য টাকার বিনিময় হারের ওপর চাপ তৈরি হয়েছে। টাকার আরও পতন হলে আমদানি করা পণ্যের দাম আরও বাড়বে। গত বছরের এই সময়ে দেশে রিজার্ভ ছিল সাড়ে ৪ হাজার কোটি ডলারের বেশি, এই বছরে সেটি ৩ হাজার কোটি ডলারে এসে ঠেকেছে। এদিকে ব্যাংকিং এবং আর্থিক খাতে খেলাপি ঋণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। আইমএফ’র শর্তের মধ্যে খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা এবং আর্থিক খাতের সংস্কারকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে ব্যাংকিংখাত থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার পরিমাণও বেড়েছে।

চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বিশ্বের অর্থনীতির চেহারা পাল্টে দিয়েছে। এ অবস্থায় বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট ও অভ্যন্তরীণ সামর্থ্য বিবেচনায় নিয়ে বাস্তবতার নিরিখে বাজেট প্রণয়ন করা উচিত। উচ্চাভিলাষী বাজেট না হওয়াই ভালো। দাম স্বাভাবিক রাখতে নিত্যপণ্য ও কৃষিপণ্যের ওপর কর প্রত্যাহার এবং কৃষি খাতে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন।

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেয়ে নির্দিষ্ট মাত্রায় স্থির রাখার চেষ্টা আরও বেশি জরুরি। যাতে মানুষ কষ্ট না পায়। এজন্য রিজার্ভ বাড়ানোর ওপরই বেশি মনোযোগী হওয়া দরকার। একইসঙ্গে সরকারের বাজার ব্যবস্থাপনার ত্রুটিও জরুরিভাবে দূর করতে হবে।

ড. ফাহমিদা খাতুন: নির্বাহী পরিচালক, সিপিডি

আরএ/

Header Ad
Header Ad

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ: তথ্য উপদেষ্টা

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম। ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে এক বছরে ১৬ ধাপ অগ্রগতি করেছে বাংলাদেশ। প্যারিসভিত্তিক সংগঠন ‘রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস্ (RSF)’ শুক্রবার (২ মে) প্রকাশিত ২০২৫ সালের সূচকে জানিয়েছে, ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ১৪৯তম। ২০২৪ সালে এ অবস্থান ছিল ১৬৫তম।

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, গণমাধ্যমে সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় এ অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, “বাংলাদেশ বেতার, বিটিভিসহ সব গণমাধ্যম এখন সরকারের প্রভাবমুক্ত। কোনো সাংবাদিক বা গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানে হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে না।”

তিনি জানান, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী দ্রুত কিছু সংস্কার উদ্যোগ নেওয়া হবে। একইসঙ্গে আশা প্রকাশ করেন, আগামী বছর এ সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান আরও উন্নত হবে।

রিপোর্ট অনুযায়ী, ১০০ নম্বরের মধ্যে বাংলাদেশ পেয়েছে ৩৩.৭১, যা গত বছর ছিল ২৭.৬৪।

তবে পর্যবেক্ষকরা মনে করিয়ে দিচ্ছেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সময় সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১২১তম; অর্থাৎ গত ১৫ বছরে সার্বিকভাবে ৪৪ ধাপ পিছিয়েছে দেশটি।

উল্লেখযোগ্যভাবে, প্রতিবেশী ভারত এবার বাংলাদেশের চেয়ে দুই ধাপ নিচে—১৫১তম স্থানে রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল, চাপ পড়েছে সৈকত ও হোটেলগুলোতে

ছবি: সংগৃহীত

মহান মে দিবস ও সাপ্তাহিক ছুটির সংযোগে তিন দিনের টানা ছুটিতে ভিড় উপচে পড়েছে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া ছুটির সুবিধা কাজে লাগিয়ে হাজারো পর্যটক ছুটে এসেছেন বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকতে। সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা, কলাতলী থেকে শুরু করে ইনানী ও পাটুয়ারটেক পর্যন্ত প্রতিটি পয়েন্টে দেখা গেছে মানুষের ঢল।

তপ্ত রোদ আর প্রচণ্ড গরম উপেক্ষা করেও পর্যটকের উচ্ছ্বাসে মুখর হয়ে উঠেছে কক্সবাজারের বালিয়াড়ি ও সাগর তীর। পরিবারের সদস্য, বন্ধু কিংবা সঙ্গী নিয়ে আগত ভ্রমণপিপাসুরা সাগরের নীল জলে স্নান করে আনন্দ উপভোগ করছেন।

পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাড়ানো হয়েছে লাইফগার্ড সদস্য ও ট্যুরিস্ট পুলিশের তৎপরতা। সি সেইফ লাইফ গার্ডের সুপারভাইজার ওসমান গনি জানিয়েছেন, সাগরে স্নান করতে নামার সময় সবাইকে নির্দেশনা মেনে চলতে বলা হয়েছে যাতে কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে।

পর্যটকের ঢলে জমজমাট হয়ে উঠেছে হোটেল, মোটেল ও গেস্ট হাউসগুলো। হোটেল দি স্যান্ডি বিচের স্বত্ত্বাধিকারী আব্দুর রহমান বলেন, টানা ছুটিতে পর্যটক বেড়ে যাওয়ায় ব্যবসায়িকভাবে সবাই লাভবান হচ্ছেন। এ সময়ে খুশি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিকরাও।

আবাসিক হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার জানিয়েছেন, শুক্রবার কক্সবাজারে এক লাখের বেশি পর্যটকের আগমন ঘটেছে এবং এই ধারা শনিবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।

ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোনের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ বলেন, পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। পাশাপাশি সহায়তার জন্য সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে হেল্প ডেস্ক স্থাপন করা হয়েছে।

এই উৎসবমুখর পরিবেশে টানা ছুটির কক্সবাজার যেন হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের পর্যটন প্রাণকেন্দ্র।

Header Ad
Header Ad

বিরল সীমান্তে পতাকা বৈঠক, দুই দেশের নাগরিকদের আনুষ্ঠানিক হস্তান্তর

ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুরের বিরল সীমান্তে আবারও মানবিক ও কূটনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি ঘটনা ঘটেছে। পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে দুই বাংলাদেশি কৃষককে ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ), বিনিময়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ফিরিয়ে দিয়েছে আটককৃত দুই ভারতীয় নাগরিককে।

শুক্রবার (১ মে) রাত ৮টার পর বিজিবি-বিএসএফ কমান্ডার পর্যায়ের এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। পরে হস্তান্তর প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে বাংলাদেশি দুই কৃষককে বিজিবি তাদের ক্যাম্পে নিয়ে আসে।

এর আগে, দুপুরে দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ধর্মজৈন সীমান্তের ৩২০ নম্বর মেইন পিলারের কাছাকাছি ধান কাটতে গেলে স্থানীয় কৃষক এনামুল হোসেন ও তার ছেলে মাসুদকে ধরে নিয়ে যায় বিএসএফ।

ঘটনার পরপরই ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা নো ম্যানস ল্যান্ডে অবস্থানরত অবিনাশ টুডু ও ফিলিপ সরেন নামের দুই ভারতীয়কে আটক করে এবং পরে তাদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে।

প্রসঙ্গত, এর আগে ২৪ জানুয়ারিতেও একই উপজেলায় এমন একটি ঘটনা ঘটেছিল। সেদিন বাংলাদেশি এক কিশোরকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যাওয়ার পর প্রতিক্রিয়ায় এক ভারতীয় কৃষককে আটক করেছিল স্থানীয়রা।

নিয়মিত সীমান্ত বৈঠক ও কূটনৈতিক যোগাযোগের মাধ্যমে এ ধরনের উত্তেজনাপূর্ণ ঘটনার শান্তিপূর্ণ সমাধান যে সম্ভব, আজকের পতাকা বৈঠক সেটিরই একটি বড় উদাহরণ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ: তথ্য উপদেষ্টা
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল, চাপ পড়েছে সৈকত ও হোটেলগুলোতে
বিরল সীমান্তে পতাকা বৈঠক, দুই দেশের নাগরিকদের আনুষ্ঠানিক হস্তান্তর
অনিশ্চয়তায় ভারত ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় নতুন মাত্রা: পাকিস্তানে বিদেশি ঋণ বন্ধে ভারতের তদবির
ভারতে আতঙ্কে কাশ্মীরিরা: বাড়ছে হয়রানি, মারধর ও ধরপাকড়
গণমাধ্যম নিয়ে কেউ চাপাচাপি করছে না: শফিকুল আলম
নারী সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবিতে হেফাজতের বিক্ষোভ
ইউক্রেন যুদ্ধ শিগগিরই শেষ হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট
দেওয়ানি-ফৌজদারি পৃথক আদালত স্থাপনে সুপ্রিমকোর্টের চিঠি
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
এনসিপির সমাবেশে ‘জুলাই আহতরা’ সামনের সারিতে, আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধের দাবি
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ব্যাপক প্রস্তুতি
বনানীতে বেপরোয়া গাড়ির চাপায় প্রাণ গেল পথচারীর, আহত ২
দিনাজপুরে ২ কৃষককে নিয়ে গেছে বিএসএফ, পাল্টা ২ ভারতীয়কে ধরে আনলো গ্রামবাসী
দেশের স্বার্থে সব রাজনৈতিক দলের অবস্থান এক হওয়া উচিত: তারেক রহমান
দুই পুত্রবধূকে নিয়ে সোমবার দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
পারমিট ছাড়া হজ নয়, ভিজিট ভিসায় হজে অংশ নিলে ৩২ লাখ টাকা জরিমানা
পেপারলেস পদ্ধতিতে ঢাকা ইমপিরিয়াল কলেজের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নিবন্ধন শুরু
নির্দেশনা মানেননি পাইলট, বিমানের ঢাকার ফ্লাইট বাধ্য হয়ে নামলো সিলেটে