শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫ | ৭ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাই বাজেটের লক্ষ্য হওয়া উচিত

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশন। ১লা জুন জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপন করা হবে। এ বছর সাড়ে ৭ লাখ কোটি টাকার বেশি বাজেট পেশ করা হবে বলে ইতোমধ্যেই অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। এমন এক সময়ে বাজেট ঘোষণা হতে যাচ্ছে, যখন দেশে চরম মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভ-ডলার সংকট, রাজস্ব আদায় কম, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত এবং বছর শেষে জাতীয় নির্বাচন। ইত্যাদি কারণে এ বছর বাজেট হবে বড় চ্যালেঞ্জিং।

অন্যসব বছরের তুলনায় এ বছরের বাজেট কিছুটা চ্যালেঞ্জের হবে। কারণ জাতীয় নির্বাচনের আগে সব সরকারই জনতুষ্টিমূলক বাজেট দিতে চায়। কারণ অতীতে দেখা গেছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে যেসব বাজেট দেওয়া হয়, সেখানে অর্থনীতির উন্নতির তুলনায় জনতুষ্টিকে প্রাধান্য দিয়ে বাজেট ঘোষণা করার প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে। তবে এবার আর্থিক অবস্থা ও রাজস্ব ঘাটতির কারণে সে সুযোগ খুব সীমিত। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের শর্তগুলো বাস্তবায়নেরও চাপ থাকবে। এ বছরের বাজেটে আইএমএফ’র শর্তগুলো অনেকটা ‘ছায়া’ আকারে থাকবে আইএমএফ’র ঋণ অব্যাহত রাখতে যতটা সম্ভব তাদের শর্তগুলোও অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা থাকবে। এজন্য ভারসাম্য রেখে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রাজস্ব আদায় ও অন্যসব বিবেচনায় নিয়ে বাজেট পেশ করতে হবে।

সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে এবারই সামষ্টিক অর্থনীতি সবচেয়ে বেশি কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সুতরাং আইএমএফ’র শর্ত এবং জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করে সার্বিকভাবে সংস্কার প্রয়োজন। এই সংস্কার যেন সুচিন্তিত এবং স্বচ্ছ হয়। খেলাপি ঋণ কমানোর জন্য আইনের প্রয়োগ করতে হবে। এ ছাড়া পাচার করা টাকা দেশে আনার সুযোগ বাতিল করতে হবে। আইএমএফ’র শর্ত অনুযায়ী কর ছাড় কমাতে হবে। চলতি অর্থবছরের এনবিআর’র শুল্ক-কর আদায়ে ৭৫ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি হতে পারে। বৈদেশিক মুদ্রার মজুত ৭ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। সার্বিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন তিনি। তাই আগামী বাজেট চ্যালেঞ্জের হবে।
আগের নির্বাচনী বছরগুলোতে অর্থনীতি তেমন একটা সংকটের মধ্যে ছিল না। ফলে সেই সময় বড় ধরনের কোনো চাপ তৈরি হয়নি। কিন্তু এবার নির্বাচনকে সামনে রেখে জনতুষ্টির কথা বিবেচনা করে বাজেট করা হলে অর্থনীতির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে মনে করেন তিনি। এই ক্ষেত্রে একটা ভারসাম্য রাখতে হবে। সে করণে অতিরিক্ত খরচ এড়িয়ে চলা। প্রয়োজন নেই এমন উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ না করা। তবে বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে জনতুষ্টিমূলক বাজেট দেওয়ার সুযোগ খুবই সীমিত।

দেশে ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য এ বছরের বাজেটে কী ধরনের প্রস্তাবনা করা হয়, সেটির দিকে সবাই তাকিয়ে আছেন। এদিকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভর্তুকি তুলে দেওয়ার চাপ রয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের পক্ষ থেকে। কিন্তু ভর্তুকি কমানো হলে মূল্যস্ফীতি আরেক দফা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে আইএমএফ’র শর্ত বিবেচনায় নেওয়া সত্ত্বেও এ বছরেও সার, গ্যাস ও বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি অব্যাহত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গত বাজেটে প্রথমে ভর্তুকি ৮৫ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা প্রস্তাব করা হলেও পরবর্তীতে বাড়িয়ে ১ লাখ ২ হাজার কোটি করা হয়েছিল।

আইএমএফ সাড়ে ৩ বছরের জন্য দিয়েছে মোট ৩৮টি শর্ত, যার অর্ধেকের কম আগামী অর্থবছরের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে। এর মধ্যে সুদের হারে করিডর পদ্ধতি তৈরি, রিজার্ভের যথাযথ গণনা পদ্ধতি প্রণয়ন, মুদ্রা বিনিময় হারের একটি দর রাখাসহ কয়েকটি শর্ত পূরণের দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে সম্পর্কিত। এগুলোর কিছু বাস্তবায়নের ঘোষণা আসবে আগামী জুন মাসে মুদ্রানীতি ঘোষণার সময়, কিছু আসবে জুলাইয়ে। আইএমএফ’র চাওয়ার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি এবং প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণ।

দেশে বরাবরই বাজেটে রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়, কখনোই সেটা পুরোপুরি সফল করা যায় না। এ জন্য দেশের রাজস্ব আদায়ের ব্যবস্থাপনাকে যেমন দায়ী করা হচ্ছে, তেমনি রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে নানারকম ছাড় দেওয়াকেও দায়ী করা হয়। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ রাজস্ব আদায় ব্যবস্থাপনা সংস্কারের পরামর্শ দিয়েছে। রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা এ বছর আরও বাড়ানোর ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। আইএমএফ’র শর্তে জিডিপির অতিরিক্ত ০.৫ শতাংশ রাজস্ব বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছে।

ব্যালেন্স অব পেমেন্ট ঘাটতি কমিয়ে আনা আর রিজার্ভ কমে যাওয়া, এসবের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে বাজেটে। বৈদেশিক লেনদেনের ওপর ঘাটতি বড় আকারে বেড়েছে। এজন্য টাকার বিনিময় হারের ওপর চাপ তৈরি হয়েছে। টাকার আরও পতন হলে আমদানি করা পণ্যের দাম আরও বাড়বে। গত বছরের এই সময়ে দেশে রিজার্ভ ছিল সাড়ে ৪ হাজার কোটি ডলারের বেশি, এই বছরে সেটি ৩ হাজার কোটি ডলারে এসে ঠেকেছে। এদিকে ব্যাংকিং এবং আর্থিক খাতে খেলাপি ঋণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। আইমএফ’র শর্তের মধ্যে খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা এবং আর্থিক খাতের সংস্কারকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে ব্যাংকিংখাত থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার পরিমাণও বেড়েছে।

চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বিশ্বের অর্থনীতির চেহারা পাল্টে দিয়েছে। এ অবস্থায় বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট ও অভ্যন্তরীণ সামর্থ্য বিবেচনায় নিয়ে বাস্তবতার নিরিখে বাজেট প্রণয়ন করা উচিত। উচ্চাভিলাষী বাজেট না হওয়াই ভালো। দাম স্বাভাবিক রাখতে নিত্যপণ্য ও কৃষিপণ্যের ওপর কর প্রত্যাহার এবং কৃষি খাতে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন।

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেয়ে নির্দিষ্ট মাত্রায় স্থির রাখার চেষ্টা আরও বেশি জরুরি। যাতে মানুষ কষ্ট না পায়। এজন্য রিজার্ভ বাড়ানোর ওপরই বেশি মনোযোগী হওয়া দরকার। একইসঙ্গে সরকারের বাজার ব্যবস্থাপনার ত্রুটিও জরুরিভাবে দূর করতে হবে।

ড. ফাহমিদা খাতুন: নির্বাহী পরিচালক, সিপিডি

আরএ/

Header Ad
Header Ad

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভের ডাক এনসিপির

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীকে সব ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন শুক্রবার (২১ মার্চ) জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এই দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভের আহ্বান জানান।

এ সময় এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম অভিযোগ করেন, “জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের গণহত্যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হলেও এখনো তাদের বিচারিক কার্যক্রম দৃশ্যমান হয়নি। আওয়ামী লীগের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার আগে এ দলের সাথে সংশ্লিষ্ট যেকোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে যেন রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে না দেয়া হয়, সেই জন্য অবিলম্বে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।”

নাহিদ ইসলাম আরো বলেন, “শুধু জুলাই গণঅভ্যুত্থানই নয়; শাপলা চত্বরে গণহত্যা, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, ভোট ডাকাতি, গুম, খুনসহ সব অপরাধের প্রকাশ্যে বিচার করতে হবে। আওয়ামী লীগ কোনো গণতান্ত্রিক দল নয়, তারা নির্বাচনের মাধ্যমে পরাজিত হয়নি; ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে তারা পরাজিত হয়েছে। পুরোপুরি ফ্যাসিবাদী দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানাই।”

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করা হবে কি না, সে বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যেরও তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, “রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল পদে থেকে এ ধরনের মন্তব্য অত্যন্ত অনাকাঙ্ক্ষিত।”

তিনি ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠীকে আবারও ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ: নেতানিয়াহুর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জনগণের ক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলজুড়ে শুরু হয়েছে ব্যাপক বিক্ষোভ। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নতুন করে গাজায় সামরিক অভিযান চালানোর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দেশের জনগণ তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে নেতানিয়াহুর পদক্ষেপের বিরোধিতা করছে।

বিক্ষোভের সূত্রপাত হয় গাজা অভিযানের কারণে। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, হামাসের হাতে থাকা সমস্ত বন্দিকে উদ্ধার না করে গাজায় নতুন করে আক্রমণ চালিয়ে ভুল করেছেন প্রধানমন্ত্রী। গাজায় হামাসের হাতে এখনো প্রায় ৫৯ জন ইসরায়েলি বন্দি রয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, তাদের মধ্যে ২০ জন এখনো জীবিত। নেতানিয়াহুর অভিযান চলতে থাকলে বেঁচে থাকা বন্দিদেরও হত্যার শিকার হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে জনগণ।

বিক্ষোভের সময় মোহাম্মদ রনেন বারকে নিরাপত্তা প্রধানের পদ থেকে সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে নেতানিয়াহুর সরকার। এ সিদ্ধান্তকে সুপ্রিমকোর্ট সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে এবং রনেন বারের আপিলের শুনানি শেষে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে।

রনেন বার অভিযোগ করেছেন, “নেতানিয়াহু এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিজের স্বার্থে, দেশের স্বার্থে নয়।” তিনি আরো উল্লেখ করেছেন, “উচ্চপদস্থ অফিসারকে সরানোর এই পদ্ধতিটি সম্পূর্ণ ভুল।”

এদিকে, বিক্ষোভের দায় বামপন্থিদের উপর চাপিয়ে নেতানিয়াহু দাবি করেছেন যে, 'ডিপস্টেট' চক্রান্তের মাধ্যমে এ আন্দোলন সংগঠিত করা হচ্ছে।

তবে বিক্ষোভকারীরা স্পষ্টভাবেই জানিয়ে দিয়েছেন, তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন এবং বন্দিদের উদ্ধারের দাবিতে আন্দোলন আরও জোরদার করবেন। নেতানিয়াহুর বাড়ির সামনে পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া বিক্ষোভকারীদের থামাতে পুলিশ জলকামান ব্যবহার করেছে, যা নিয়ে জনগণের মধ্যে ক্ষোভ আরো বেড়েছে।

সাম্প্রতিক জনমত জরিপে দেখা গেছে, ইসরায়েলের অধিকাংশ মানুষ চান সংঘর্ষ-বিরতি চুক্তি মেনে আলোচনা চালিয়ে বন্দি প্রত্যার্পণ সম্পন্ন হোক। নেতানিয়াহুর নতুন করে আক্রমণ চালানোর সিদ্ধান্তে তাদের সমর্থন নেই।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনার মতো নব্য ফ্যাসিবাদীরা জাতীয় পার্টিকে ব্ল্যাকমেইল করছে: জি এম কাদের

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের অভিযোগ করেছেন, শেখ হাসিনার মতো নব্য ফ্যাসিবাদীরাও জাতীয় পার্টিকে ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা করছে। শুক্রবার (২১ মার্চ) সন্ধ্যায় রংপুরে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

জি এম কাদের বলেন, শেখ হাসিনার ব্ল্যাকমেইলের কারণে তিনি মুখ বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছিলেন। বর্তমানে নব্য ফ্যাসিবাদীরা জাতীয় পার্টিকে ঘিরে দুর্নীতির মিথ্যা তথ্য তৈরি করছে। একইভাবে ২০১৪ সালেও তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে তদন্ত করা হয়েছিল। তিনি দুইটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অবস্থায় কেউ কোনো দুর্নীতির প্রমাণ দিতে পারেনি।

পুলিশ বিভাগের অবনতি নিয়ে মন্তব্য করে তিনি বলেন, “পুলিশ নষ্ট হয়ে গেছে এবং এখন সেনাবাহিনীকে নষ্ট করার চেষ্টাও চলছে। যদি সেনাবাহিনীও নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে দেশের নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব কে নেবে?”

এ সময় তিনি সেনাপ্রধানের পদত্যাগ চাওয়া উচিত নয় বলে উল্লেখ করেন।

জি এম কাদের আরও বলেন, শেখ হাসিনা বিশাল জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করেছে। এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও জাতীয় পার্টিকে বাদ দিয়ে জোরপূর্বক নির্বাচন করতে চাচ্ছে। যদি এমনটি ঘটে, তাহলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা থাকবে না এবং দেশে স্থিতিশীলতা আসবে না।

তিনি স্পষ্ট করে বলেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে জাতীয় পার্টি নয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভের ডাক এনসিপির
ইসরায়েলজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ: নেতানিয়াহুর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জনগণের ক্ষোভ
শেখ হাসিনার মতো নব্য ফ্যাসিবাদীরা জাতীয় পার্টিকে ব্ল্যাকমেইল করছে: জি এম কাদের
ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের মিছিল, যুবলীগ নেত্রীসহ আটক ৩
তাসকিনের আইপিএল অভিষেকের সম্ভাবনা, যোগাযোগে মিলেছে ইতিবাচক সাড়া!
স্বৈরাচারের দোসররা পুনর্বাসনের সুযোগ পায়, এমন পদক্ষেপ নেওয়া উচিত হবে না: তারেক রহমান
ট্রেনের ১৩০ টিকিটসহ নৌবাহিনী কর্মচারী আটক
জনগণ সুযোগ দিলে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিএনপির কিছু বলার নেই: রিজভী
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : মামুনুল হক
টাঙ্গাইলে আগুনে পুড়ল ২১ দোকান, ৮০ লাখ টাকার ক্ষতি
ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদির মধ্যে বৈঠক হচ্ছে না
রাত ১টার মধ্যে ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
পৃথিবীর সর্বত্র আজ দিন-রাত সমান
নরসিংদীতে আ. লীগ-বিএনপির সংঘর্ষে নিহত ২, গুলিবিদ্ধসহ আহত ১০
বাতিল হচ্ছে শেখ মুজিবসহ চার শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
বাইতুল মোকাররমে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলার বিচার দাবিতে মিছিল
হিথ্রো বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড, হাজার হাজার যাত্রী আটকা
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ট্রাম্পের ‘পূর্ণ সমর্থন’ রয়েছে: হোয়াইট হাউস
ওমরাহ থেকে ফিরে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা বর্ষার
যৌথ বাহিনীর অভিযানে এক সপ্তাহে ২৪৯ অপরাধী গ্রেপ্তার