শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মূল্যস্ফীতির দুর্বিষহ অবস্থা থেকে মানুষকে মুক্ত করতে হবে

দ্রব্যমূল্যস্ফীতি জনমানুষের জন্য কোনোভাবেই সংকুলান নয়। বর্তমানে বাজারে খুবই নাজুক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। যে হারে বাজারে দ্রব্যমূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পাচ্ছে তা কোনোভাবেই সঠিক নয়। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম হু হু করে বাড়ছে। সাধারণ ভোক্তা যারা আছেন বিশেষ করে মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণি, তাদের দৈনন্দিন চাহিদাকে অনেক বেশি কাটছাঁট করতে হচ্ছে। এমনকি অতি প্রয়োজনীয় ব্যয়ভারও অনেকে বহন করতে পারছেন না। এভাবে সবকিছুকে কাট ছাঁট করে ন্যূনতম জীবন যাপনের যে প্রয়োজনীয়তাটুকু মিটানোর চেষ্টা করছেন সেটিও হয়ে উঠছে না।

উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, খাদ্য তালিকায় গরুর মাংস নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে একেবারে শূন্যের কোঠায় চলে গেছে। সাধারণ মানুষ মাসে দুই মাসে এক আধবার যদি গরুর মাংসের চেহারা দেখে তাহলে মনে করে যে আমরা ভালো আছি। এমনকি ছোটমাছগুলোও সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। কাজেই বর্তমান বাজারে খুবই নাজুক পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

বৈশ্বিক বাজারে একটি মুদ্রাস্ফীতির পরিবেশে আছি আমরা। জিনিসপত্রের আমদানি মূল্য যেহেতু বেড়ে যাচ্ছে, টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে, একইসঙ্গে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। আমদানিকৃত পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দেশীয় একই ধরনের যেসব পণ্য বাজারে রয়েছে সেসবেরও দাম বাড়ছে। ব্যবসায়ীরা এসব দাম বাড়াচ্ছে কারণ তাদেরও জীবন ধারণ করতে হয়। বিশেষ করে খুচরা ব্যবসায়ীরা বাড়তি মুনাফার জন্য জিনিসপত্রের দাম বাড়ায়।

আমি বলব, এখন মূল্যবৃদ্ধির সময় নয়। সরকারকে ভর্তুকি দিয়ে হোক, ভর্তুকি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সরকারি বিভিন্ন সংস্থায় যে অপচয় হয়, অব্যবস্থাপনার জন্যে, দুর্নীতির জন্যে, অদক্ষতার জন্যে এবং অবশ্যই ভুল সিদ্ধান্তের জন্য। তাই সাশ্রয়ী উপায় অবলম্বন করে ভর্তুকির পরিমাণ কমাতে হবে এবং কোনো অবস্থাতেই পণ্যের মূল্য বাড়ানো সঠিক হবে না।

যেকোনো নিত্য প্রয়োজনীয় যেকোনো জিনিসের দাম সহনশীল রাখার উদ্দেশ্য হলো,সরবরাহ পরিস্থিতির উন্নয়ন। তবে কেউ যদি সরবরাহ বিঘ্নিত করার জন্য অপচেষ্টা করে, দ্রব্য সামগ্রী মজুদ করে, পন্য পরিবহনে বাধার সৃষ্টি করে, তাদের আইনের আওতায় আনা উচিত। কোনো অবস্থাতেই সাপ্লাই চেঞ্জ যেন ব্যাহত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সেক্ষত্রে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।

দেশের মানুষ আসলে শান্তিতে নেই। সেটি আমরা আজ হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারছি। বিশেষ করে নিম্নবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত যাদের আয় খুবই সীমিত অথবা নির্দিস্ট আয়, তাদের জন্য খুব সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। সীমিত আয় দিয়ে তাদের জীবন যাত্রা সুস্থভাবে পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এমতাবস্থায় সরকার নিম্নবিত্তদের স্বস্তি দেওয়ার জন্য সচেষ্ট হবেন বলে আমি আশা করি। টিসিবির মাধ্যমে এক কোটি পরিবারকে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য বিতরণ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমরা সেটিকে সাধুবাদ জানাই। এই কার্যক্রমকে যদি আরও সম্প্রসারিত করা যায়, যেটি বাণিজ্যমন্ত্রী বলছেন, আরও কিছু প্রান্তিক মানুষকে এর আওতায় নিয়ে আসা যায়, সবচেয়ে অসুবিধায় আছে নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার, তারা না পারে টিসিবির লাইনে দাঁড়াতে, না পারে সাশ্রয়ী মূল্যে কার্ডের অংশী হতে, এরাই সবচেয়ে বেশি অসুবিধায় আছে।

সেক্ষত্রে তাদের দুর্ভোগ লাঘবে চেষ্টা থাকতে হবে। ব্যক্তি পর্যায়ে যেমন প্রচেষ্টা চালাতে হবে, সরকারি পর্যায়ে জাতীয় পর্যায়ে উদ্যোগ নিতে হবে। যাতে করে মানুষের আয় রোজগার বাড়ে। মানুষের আয় রোজগার বৃদ্ধি যাতে ব্যয়ের চেয়ে বেশি হয়। মূল্যস্ফীতির দুর্বিষহ অবস্থা থেকে মুক্ত করে সাধারণ মানুষের জীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে হবে।

গোলাম রহমান, সভাপতি, ক্যাব।

এসএন

Header Ad

মালয়েশিয়ায় ২২ বাংলাদেশিসহ ৫৯ অভিবাসী আটক

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর ও সেলাঙ্গরে পৃথক অভিযানে ২২ বাংলাদেশিসহ ৫৯ জনকে আটক করেছে অভিবাসন বিভাগ।

কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন ডিরেক্টর ওয়ান মোহাম্মদ সাউপি ওয়ান ইউসুফ এক বিবৃতিতে জানান, অনুমতিপত্র ও পরিচয়নথি ছাড়া কাজ করার অপরাধে শুক্রবার (২৬ জুলাই) কুয়ালালামপুরের কমপ্লেক্স দামাই এলাকা থেকে ৩৪ অবৈধ অভিবাসীকে আটক করা হয়।

তিনি বলেন, এছাড়া বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সেলাঙ্গরের ক্লাং উপত্যকায় অভিযানে ২৫ জনকে আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে ২২ বাংলাদেশি, নেপালি, ভারতীয়, পাকিস্তানি এবং ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক রয়েছেন।

আটককৃতদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, মালয়েশিয়ায় বসবাসের বৈধ পাসপোর্ট, পারমিট না থাকা ও অতিবাহিত হওয়া এবং পাসপোর্টের শর্ত মেনে চলতে ব্যর্থ হওয়া।

জানা গেছে, আটক ৩০ থেকে ৬০ বয়সীদের ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট অনুযায়ী আরো তদন্তের জন্য ইমিগ্রেশন ডিপোতে তাদের রাখা হয়েছে।

আটক অবৈধ অভিবাসীরা হকার, মুদি দোকানের কর্মী, রেস্তোরাঁর কর্মী, নাপিত, বিনোদন কেন্দ্রে ওয়েটার এবং গাড়ির ওয়ার্কশপের কর্মী হিসেবে কাজ করতেন।

দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এম.পি বলেছেন, বিএনপি জামায়াত ২০০৯, ২০১১, ২০১৩, ২০১৫, ২০১৮, ২০২৩ সালে সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়ে সকল উন্নয়নকে টেনে ধরার জন্য একটি সেটেল ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপি ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে। তারা আমাদের চেতনা, অস্তিত্ব, রাষ্ট্রযন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্সকৃতির ওপর আঘাত হেনেছে।

প্রতিমন্ত্রী শনিবার (২৭ জুলাই) সম্প্রতি দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা ভাঙচুরকৃত জেলা, সদর উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ অফিস পরিদর্শনকালে বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ঐক্যবদ্ধ হয়ে এসব দুষ্কর্মের বিরুদ্ধে লড়াই করব। সাধারণ মানুষকে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও উন্নয়নের প্রতীক। দুষ্কৃতকারীরা শুধু দিনাজপুরে নয়, সমগ্র বাংলাদেশে আঘাত করেছে। এ আঘাত বাংলাদেশের ওপর আঘাত। ৭৫ এর পর জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়ার শাসনামলে আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ওপর অনেক নির্যাতন হয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ক্ষতবিক্ষত করেছে। দল ভাঙার জন্য বিভেদ সৃষ্টি, দলকে দুর্বল করার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এরপরও ইস্পাত কঠিন ঐক্য নিয়ে আওয়ামী লীগ দাঁড়িয়ে আছে।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতা, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এমদাদ সরকার বক্তব্য রাখেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ যাতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে, আত্মমর্যাদা নিয়ে এগিয়ে যেতে না পারে সেজন্য তারা হামলা করেছে। ‌ একটি সেটেল ইস্যুকে কেন্দ্র করে দুষ্কৃতকারীরা ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে - এটা কোনভাবেই কাম্য নয়।

পরে প্রতিমন্ত্রী সার্কিট হাউজে জেলার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কিত বিশেষ মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিল ফ্রান্স

ছবি: সংগৃহীত

সকাল থেকেই প্যারিসের আকাশে বৃষ্টির দাপট। কখনো ঝিরি, কখনো বা ভারী। কিন্তু তা সত্ত্বেও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে কোনো ভুল করেনি প্যারিস। সত্যিকার অর্থেই অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিয়েছে ভালোবাসার শহরটি।

আগেই জানানো হয়েছিল, উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কোনো স্টেডিয়াম নয় বরং আয়োজিত হবে প্যারিসের প্রাণকেন্দ্র সেন নদীতে। ৪ ঘণ্টা ব্যাপী অনুষ্ঠানের শুরুটা হয় মশালের ভিডিও দিয়ে। যেখানে দেখা যায় ফ্রান্স ফুটবল কিংবদন্তি জিনেদিন জিদানকে।

ভিডিওর পর শুরু হয় মার্চপাস্ট। সেন নদীতে ৬ কিলোমিটারের ভাসমান প্যারেডে প্রায় ৭ হাজার অ্যাথলেটকে বহন করেছে ৮৫ টি নৌকা। সবগুলোই নৌকাতেই লাগানো থাকবে ক্যামেরা। যাতে করে নদীর তীরে থাকা দর্শকরা ক্লোজ-আপ ভিউ পেতে পারেন।

অস্তারলিজ ব্রিজ থেকে শুরু করে লুভরে জাদুঘর, পন্ত দে আর্টস ব্রিজ সহ অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থাপনা পেরিয়ে আইফেল টাওয়ারের কাছে এসে থামে অ্যাথলেটদের প্যারেড।

মার্চপাস্টে বাংলাদেশের পতাকা বহন করেন আর্চার সাগর ইসলাম। এবারের আসরে তিনিসহ অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের পাঁচ অ্যাথলেট।

মার্চপাস্টের ফাঁকে ফাঁকেই ফ্রান্সের ঐতিহ্য, বিপ্লব, ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয়। ছিল নাচগানের আয়োজনও। যার শুরুটা করেন পপ গায়িকা লেডি গাগা। এরপর একে একে সুরে মাতোয়ারা করে রাখেন র‍্যাপার রিম কে, মেটাল ব্যান্ড গজিরা ও আয়া নাকামুরা।

আধার নেমে এলে আরও জমতে থাকে অনুষ্ঠান। মার্চপাস্ট শেষে প্যারিস অলিম্পিক কমিটি প্রধান ও আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি প্রধানের ভাষণের পর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি এমানুয়েল ম্যাক্রো। এরপর আইফেল টাওয়ারে শুরু হয় জমকালো লেজার শো। আলোর জলকানি বারবারই মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। ৩ লাখেরও বেশি দর্শক বৃষ্টি উপেক্ষা করে কেবল তাকিয়ে ছিলেন সেদিকে।

মশালের আগুন থেকে কলড্রনের আলো জ্বালিয়ে অলিম্পিক শুরুর সংকেত দেন ফ্রান্সের সাবেক স্প্রিন্টার মেরি জোসে পেরেচ ও জুদোকা তেদি রিনার। কলড্রনটি দেখতে উষ্ণ বায়ু বেলুনের মতোই ছিল। ১৭৮৩ সালে প্রথমবারের মতো মানুষ বহনকারী উষ্ণ বায়ু বেলুনকে উড়তে দেখা যায়। যা আবিষ্কার করেন ফ্রান্সের মন্তগলফিয়ার সহোদর।

অনুষ্ঠানের শেষটা হয় বিখ্যাত মার্কিন গায়িকা সেলিন ডিওনের পারফরম্যান্সের মধ্য দিয়ে। দারুণ এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর কাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া মহাযজ্ঞ।

সর্বশেষ সংবাদ

মালয়েশিয়ায় ২২ বাংলাদেশিসহ ৫৯ অভিবাসী আটক
দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিল ফ্রান্স
ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের
ইসরায়েল নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত যুক্তরাজ্যের, চাপে নেতানিয়াহু
সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৪তম জন্মদিন আজ
বাংলাদেশে নতুন নির্বাচনের দাবি ড. ইউনূসের
জালিমদের ব্যাপারে ইসলাম যা বলে
ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক
আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান