বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০২৪ | ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

অগ্নিদুর্ঘটনা এড়াতে নির্মাণ থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি

বাংলাদেশে বেশিরভাগ ভবন, বিপণিবিতান ও বাসাবাড়িতে অগ্নি নিরাপত্তার বিষয়টিকে প্রাধান্য দেওয়া হয় না এবং এ কারণেই এ ধরনের দুর্ঘটনার সময় ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা যায় না। যেকোনো অগ্নিদুর্ঘটনা ঠেকাতে বা এর ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনতে হলে ভবন নির্মাণ পর্যায় থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে।

আগুন লাগলে সেটি ছড়িয়ে পড়া অনেকাংশেই ঠেকানো সম্ভব যদি আগে থেকেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া যায়। ভবনের অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে দুটি বিষয় নিশ্চিত করতে হবে। একটি হলো অ্যাকটিভ সিস্টেম বা সক্রিয় ব্যবস্থা এবং অন্যটি প্যাসিভ সিস্টেম বা প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা। অগ্নি নিরাপত্তায় প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাটাই সবচেয়ে জরুরি। এটা বাড়ি নির্মাণের সময় মূল নকশার সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে হবে এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারকে তা নিশ্চিত করতে হবে। আর সক্রিয় ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে আগুন ধরে গেলে সেটির ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে নানা ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে। আগুন নেভাতে প্রশিক্ষিত জনবল নিয়োগ করা যেতে পারে আধুনিক বহুতল ভবনগুলোতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, হিটিং, বিদ্যুৎ এবং গ্যাস সংযোগের জন্য যে পাইপগুলো টানা হয়, সেগুলো যায় ডাক্ট লাইন এবং ক্যাবল হোলের ভেতর দিয়ে। এই ডাক্ট লাইন ও গর্ত দিয়ে ধোঁয়া এবং আগুন খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। এজন্যে ডাক্ট লাইন ও ক্যাবল হোলগুলো আগুন প্রতিরোধক উপাদান দিয়ে ভাল করে বন্ধ করে দিতে হবে।
এ ছাড়া, ভবনের অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জার জন্য ব্যবহৃত কোনো কিছুর মাধ্যমেও যাতে আগুন ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

নির্মাণের সময় কী ধরনের উপাদান ব্যবহার করা হচ্ছে তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভূমিকম্প এবং আগুন লাগার মতো দুর্ঘটনা ঠেকাতে এ ধরনের উপাদান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এক্ষেত্রে দরজা এবং দেয়াল আগুন প্রতিরোধী হলে ভালো হয়। এ ছাড়া, ঘরের সিলিং, রান্নাঘরের আসবাবপত্র আগুন প্রতিরোধী পদার্থে নির্মাণ এবং আগুন প্রতিরোধী তার ব্যবহার করলে আগুন লাগলেও সেটি ছড়িয়ে পড়ার ভয় থাকে না। সিনথেটিক বা হাইড্রোকার্বন উপাদান থাকে এমন কোনো পদার্থ দিয়ে ভবনের ভেতরের সাজসজ্জা না করাই ভাল। এসব উপাদানের মাধ্যমে একদিকে যেমন আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে অন্যদিকে তেমনি আগুন লাগলে এসব উপাদান পুড়ে বিষাক্ত ধোয়া তৈরি হয় যা নিঃশ্বাসের সঙ্গে গ্রহণ করলে মানুষ প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে। ফলে আগুনে প্রাণহানির সংখ্যা বাড়ে। আবার এসব ধোঁয়ার কারণেই অনেক সময় মানুষ মারা যায়।

প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেওয়ার পরও যদি আগুন লাগে তাহলে সেক্ষেত্রে ক্ষয়ক্ষতিয়ে কমিয়ে আনার একটা উপায় হচ্ছে ফায়ার এবং স্মোক অ্যালার্ম সিস্টেম বসানো এবং সেটি ঠিক মতো কাজ করে কি না তা নিয়মিত পরীক্ষা করা। অ্যালার্ম সিস্টেম কাজ করলে কোনো এক জায়গায় আগুন লাগলে সবাই আগুন সম্পর্কে জানতে পারে এবং দ্রুত তারা জায়গা খালি করে নিচে নেমে আসতে পারে। ফলে প্রাণহানি ব্যাপকভাবে কমানো সম্ভব। যেকোনো ভবনেই আগুন লাগলে সেটি থেকে বের হয়ে আসার জন্য বাইরে একটা জরুরি বহির্গমন পথ থাকতে হবে। এটা হতে হবে এমন একটি পথ যেখানে আগুন এবং ধোঁয়া প্রবেশ করতে পারবে না। কারণ, কোনো ভবনে আগুন লাগলে বা ভূমিকম্প হলে ওই ভবনের লিফট ব্যবহার না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। প্রতিটি ভবনেই অগ্নি নির্বাপণ সিলিন্ডার বা ফায়ার এক্সটিংগুইশার থাকাটা নিশ্চিত করতে হবে। সেইসঙ্গে এগুলো ব্যবহার করতে জানতে হবে

আগুন লাগার পর সেটি ছড়িয়ে পড়তে কিছুটা হলেও সময় লাগে। এই সময়ের মধ্যে যদি অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা দিয়ে সেটি নিভিয়ে ফেলা যায় তাহলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব। আগুন লাগার পর প্রথম দুই মিনিটকে বলা হয় প্লাটিনাম আওয়ার বা সবচেয়ে মূল্যবান সময়। এই সময়ে ঘাবড়ে না গিয়ে ঠাণ্ডা মাথায় ব্যবস্থা নিয়ে ক্ষয়ক্ষতি অনেক কমানো যায় বলে জানান ফায়ার সার্ভিসের সাবেক পরিচালক মি. নওয়াজ। আগুন নেভানোর জন্য একটা প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা হচ্ছে স্প্রিঙ্কলার সিস্টেম। এটি কোনো একটি ভবনের পানি সরবরাহ ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত থাকে। এই ব্যবস্থায় কোনো একটি স্থানে তাপমাত্রা ৫৭ ডিগ্রির বেশি হলে এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিস্ফোরিত হয়ে পানি ছিটিয়ে পড়তে থাকে। ফলে আগুন নিভে যায়। বড় বড় বাণিজ্যিক বা কারখানা ভবনে সাধারণত এগুলো ব্যবহার করা হলেও বর্তমানে আবাসিক ভবনগুলোতেও এগুলোর ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। প্রাথমিকভাবে সবাইকেই জানতে হবে যে, ফায়ার এক্সটিংগুইশার কীভাবে ব্যবহার করতে হয়, আগুন লাগলে কীভাবে ফায়ার সার্ভিসকে ডাকতে হবে। আগুন লাগলে সেখান থেকে কীভাবে বের হয়ে আসতে হবে তার জন্য নিয়মিত মহড়ার ব্যবস্থা করতে হবে। সবার অংশগ্রহণে মাসে অন্তত এক বার এ ধরনের মহড়া করা উচিত। আগুন লাগলে কার কী দায়িত্ব তা আগে থেকেই ভাগ করে দিতে হবে। আগুন থেকে উৎপন্ন ধোঁয়া যাতে কেউ নিঃশ্বাসের সঙ্গে গ্রহণ না করে, ভবন থেকে নামতে যাতে সিঁড়ি ব্যবহার করে, ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুখ ঢেকে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে হবে-এ বিষয়গুলো অবশ্যই জানতে হবে।

এ ছাড়া, কোনো অবস্থাতেই উদ্বিগ্ন না হওয়া বা ঘাবড়ে গিয়ে ভবন থেকে লাফিয়ে পড়া থেকে বিরত থাকতে হবে। বহুতল ভবনগুলোতে অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সক্ষম এমন দক্ষ জনবল নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে। যাতে করে আগুন লাগলে তারা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনতে পারে।

ইকবাল হাবীব: নগর পরিকল্পনাবিদ ও স্থপতি

 

Header Ad

জমি নিয়ে বিরোধ: স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

নিহত রাজিব হোসেন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে টাঙ্গাইলের নাগরপুরে বাড়ির সীমানা জটিলতা ও গাছ থেকে বেল পাড়া নিয়ে প্রতিপক্ষের আঘাতে রাজিব হোসেন (৩৫) নামে স্বেচ্ছাসেবক লীগের এক নেতাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার ভাদ্রা ইউনিয়নের পংভাদ্রা গ্রামে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে। রাজিব একই ইউনিয়নের পংভাদ্রা বীর মুক্তিযোদ্ধার আলম মিয়ার ছেলে ও ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি। এ ঘটনায় পুলিশ ৬ জনকে আটক করেছে।

স্থানীয়রা জানায়, ভাদ্রা গ্রামের আজাহার ও রাজিবের মধ্যে জমির সীমানা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। বৃহস্পতিবার সকালে ওই বিরোধের জের ধরে বিরোধপূর্ণ জমিতে একটি বেল গাছ থেকে বেল পাড়া নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। তর্কবিতর্কের একপর্যায়ে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়।

এরপর আজাহার ও তার পরিবারের লোকজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রাজিবকে কোপাতে থাকে। এ সময় পরিবারের লোকজন বাধা দিতে গেলে তাদেরও কুপিয়ে আহত করা হয়। পরে আহতদের উদ্ধার করে মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক রাজিবকে মৃত ঘোষণা করেন।

উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ফারুক হোসেন বলেন, ভাদ্রা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি মো. রাজিব আলম রাজিব একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। নৃশংস হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই। একই সাথে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

এ ঘটনায় নাগরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এইচএম জসিম উদ্দিন জানান, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দা-ছুড়ি উদ্ধারসহ ৬ জনকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার, শিগগিরই নির্মাণ শুরু : সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

উন্নত দেশের ন্যায় বাংলাদেশে উন্মুক্ত কারাগার নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

তিনি বলেন, ‘মালয়েশিয়ার কমিউনিটি রিহ্যাবিলিটেশন প্রোগামের (সিআরপি) আদলে উন্মুক্ত কারাগার নির্মাণের জন্য কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলায় ১৬০ একর জমি বন্দোবস্ত পাওয়া গেছে। উন্মুক্ত কারাগার নির্মাণের কার্যক্রম শিগগির শুরু হবে।’

আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তরে নোয়াখালী-৩ আসনের সংসদ সদস্য মামুনুর রশীদ কিরনের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মন্ত্রী। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপন হয়।
সরকারদলীয় সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকে আধুনিকায়নের লক্ষ্যে পুলিশে বর্তমান সরকারের বিগত তিন মেয়াদে ৮৩ হাজার ৫৭৭টি পদ বাড়ানো হয়েছে। স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এসব পদে জনবল নিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে ও অভিযান পরিচালনার জন্য এবং বাংলাদেশ পুলিশকে ত্রিমাত্রিক বাহিনীতে রূপান্তরের জন্য দুটি অত্যাধুনিক হেলিকপ্টার সংযোজনের কার্যক্রম চলমান। পুলিশকে স্মার্ট বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে বিভিন্ন ধরনের যুগোপযোগী আগ্নেয়াস্ত্র দেওয়া হচ্ছে। পূর্বে ব্যবহৃত পয়েন্ট ৩০৩ রাইফেলের পরিবর্তে বর্তমানে ৭ পয়েন্ট ৬২ মিলিমিটার রাইফেল ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়া পুলিশ সদস্যদের ৭ পয়েন্ট ৬২/৯ এমএম পিস্তল, ৯ এমএম এসএমজি, পয়েন্ট ৪৫ ইঞ্চি এসএমজি, ১২ বোর শটগান, ৩৮ মিলিমিটার টিয়ারগ্যাস, গ্যাসগান/লঞ্চারসহ প্রয়োজনীয় গোলাবারুদ সরবারাহ করা হচ্ছে।’

গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় পাওয়ার টিলার চালক নিহত

গাইবান্ধা সদর থানা। ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর সড়কে পাথর বোঝায় ট্রাকের ধাক্কায় শিমুল মিয়া (২০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছে। নিহত যুবক পাওয়ার টিলার চালক ছিলেন।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বেলা ১২ টার দিকে গাইবান্ধা ফায়ার সার্ভিস স্টেশন অফিসার নাসিম রেজা নিলু বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এরআগে রাত ৩ টার দিকে গাইবান্ধা-সাদুল্লাপুর সড়কের খোলাবাড়ি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মৃত যুবকের বাড়ি সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাট ইউনিয়নের আমবাগান গ্রামের বাসিন্দা। 

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে গাইবান্ধা ফায়ার সার্ভিস স্টেশন অফিসার নাসিম রেজা নিলু জানান, নিজ গ্রাম থেকে নিহত যুবক পাওয়ার টিলারে আলু নিয়ে গাইবান্ধা জেলা শহরের দিকে আসছিল। পথে খোলাবাড়ি এলাকায় যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দাঁড়িয়ে ছিল। এসময় বুড়িমারী থেকে ছেড়ে আসা ফুলছড়ির ভরতখালিগামী পাথর বোঝায় একটি ট্রাক পাওয়ার টিলারকে পিছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে শিমুল মিয়া পাওয়ার টিলার থেকে ছিটকে সড়কের ওপর পরে গিয়ে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে গাইবান্ধা সদর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা বলেন মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে পুলিশ কাজ করছে।

সর্বশেষ সংবাদ

জমি নিয়ে বিরোধ: স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার, শিগগিরই নির্মাণ শুরু : সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় পাওয়ার টিলার চালক নিহত
আরেক দফা কমলো স্বর্ণের দাম
জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেই আ.লীগ ক্ষমতায় এসেছে : সেতুমন্ত্রী
মে মাসে আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
জায়েদ খানের উপস্থাপনায় মঞ্চ মাতাবেন জেমস
আইপিএল থেকে কত টাকা পাচ্ছেন মুস্তাফিজ?
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা করে ৯৯৯-এ ফোন দিলেন স্বামী
গণমাধ্যমের যে কোনো সমালোচনাকে সরকার স্বাগত জানায়: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
কংগ্রেসকে পাকিস্তানের ‘মুরিদ’ বললেন নরেন্দ্র মোদি
দেশে নির্মাণ হচ্ছে স্বর্ণ কারখানা
টাঙ্গাইলে প্রতীক পেয়েই প্রার্থীদের প্রচারণা
ওমরাহ পালন করতে সস্ত্রীক ঢাকা ছাড়লেন মির্জা ফখরুল
সরকারি খাদ্য গুদামে হয়রানির অভিযোগ পেলে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা: খাদ্যমন্ত্রী
মিল্টন সমাদ্দার ৩ দিনের রিমান্ডে
রোনালদোর পর সিকান্দার রাজাও সংবাদ সম্মেলনে কোমল পানীয়র বোতল সরালেন
রাঙামাটিতে বজ্রপাতে প্রাণ গেল ৩ জনের
শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ
ঢাবির সিনেট সদস্য হলেন গাইবান্ধা-৫ আসনের এমপি মাহমুদ হাসান