শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ২৬ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় অর্থের যোগান বড় চ্যালেঞ্জ

কয়েক বছরে বাংলাদেশে ধারাবাহিক উন্নয়ন হয়েছে। আমরা এলডিসি থেকে উত্তরণ করেছি। এর ফলে আমাদের প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা বেড়েছে। এর আলোকে আমি যদি ২০২৩-২৪ এর বাজেটের কথা চিন্তা করি, তাহলে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। আমরা বলছি, আমাদের বাজেটের আকার বড় হয়েছে। কিন্তু জিডিপির মাত্রায় যদি আমরা দেখি, এটি কিন্তু এখনো ৫-৬ শতাংশ। অর্থাৎ এটা ১৪-১৫ শতাংশের বেশি না। দক্ষিণ এশিয়ায় সরকারের যেই ব্যয়, সে অনুযায়ী জিডিপির অংশ হিসেবে আমাদের এটা সবচেয়ে কম। সুতরাং প্রথম যেই সমস্যাটা আমাদের বাজেট প্রণেতাদের মুখোমুখি হতে হয় সেটা হলো আমাদের আরও অর্থের প্রয়োজন। অর্থের সংকুলান করাটাই এখন একটা বড় চ্যালেঞ্জ।

আসন্ন অর্থবছরের বাজেটে অর্থের সংকুলান করাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। বাজেটের তিনটি দিকের মধ্যে একটি হলো সম্পদ আহরণ, দ্বিতীয়টি সম্পদের বণ্টন এবং তৃতীয়টি হলো সম্পদ বণ্টনের দক্ষতা। সম্পদ আহরণের দিক থেকে যদি বলি, যে চ্যালেঞ্জের প্রেক্ষিতে বাজেটটি প্রণয়ন করা হয়েছে— আমাদের একটি মূল্যস্ফীতির চাপ আছে, কোভিড থেকে আমাদের অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর প্রয়োজনীয়তা আছে। সাধারণ মানুষের ঘুরে দাঁড়ানোর প্রেক্ষিতে তাদের জীবন মানের নিশ্চয়তা বিধানের একটি প্রয়োজনীয়তা আছে। এটির প্রেক্ষিতে যদি দেখা যায়, তাহলে আমি বলব সেখানে কিছু কিছু প্রচেষ্টা আছে, যাতে করে বিনিয়োগকে প্রণোদিত করা যায়। সাধারণ মানুষের মূল্যস্ফীতির চাপকে সহনীয় করা যায়। তারপরও আমার মনে হয় যে, কিছু কিছু জায়গায় বাজেটে দুর্বলতা রয়ে গেছে।

সম্পদ আহরণের ক্ষেত্রে আমাদের আরও উচিত হবে আরও বেশি প্রচেষ্টা গ্রহণ। আমাদের দেশে এখনো অপ্রত্যক্ষ করের উপরেই রয়ে গেছে। কাজেই প্রত্যক্ষ কর আহরণের দিকে আমাদের আরও বেশি নজর দেওয়া উচিত। স্থানীয় শিল্পকে সংরক্ষণ দেওয়ার একটি প্রচেষ্টা আছে আমদানি শুল্ক বাড়িয়ে এবং উৎপাদনের উপর শুল্ক কমিয়ে। আমার মনে হয় যারা নিম্নবিত্ত আছে তাদের স্বস্তি দেওয়ার জন্য করের আয় সীমা না বাড়লেও নিম্নতম করের উপর যে এক লাখ টাকার ৫ শতাংশ এর যে একটি স্ল্যাব আছে সেটিকে আরও বাড়িয়ে এটি করা যেতে পারত। তাহলে যারা স্বল্প আয়ের মানুষ তাদের কর কিছুটা কম দিতে হতো। সর্বোচ্চ যে কর যেটি ৩০ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশ এ নামানো হয়েছিল, কোভিডের সময়ে উচ্চ আয়ের মানুষদের তেমন একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি। আর বিতরণের দিক থেকে অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত খাতগুলো ঠিকই ছিল। কিন্তু আমরা দেখেছি যে সামাজিক সুরক্ষাখাতে যদিও বরাদ্দ কিছুটা টাকার অংকে বেড়েছে, আমরা যেটি দেখি পেনশন, বেতন, সঞ্চয়পত্রে সরকারের ভর্তুকি, এটিকে বাদ দিলে সামাজিক সুরক্ষায় প্রকৃত ব্যয় তিন হাজার কোটি টাকা কমে গেছে।

শিক্ষাখাতে শিশুদের দুই বছরের ব্যত্যয় হয়েছে, শিক্ষালাভের ক্ষেত্রে, সেখানে শিক্ষাখাতে বরাদ্দটুকু আরও বৃদ্ধি করা দরকার বলে আমি মনে করি। বিশেষত ২০১৮ সালের বাজেটে বলা হয়েছিল চাইল্ড বাজেট আলাদা করে দেওয়া হবে ১৫.৫ শতাংশ পুরো বাজেটের এবার সে বিষয়েও কিছু বলা হয়নি। আমার মনে হয় যে, শিশু ও মাতৃত্বকালীন প্রকল্প অর্থাৎ সব মা ও শিশুকে এর আওতায় নিয়ে আসা, সেক্ষেত্রেও বরাদ্দ বৃদ্ধি করা দরকার বলে আমার মনে হয়েছে।

সামগ্রিকভাবে আমাদের দেশে সরকারি ব্যয় জিডিপির ১৫.৫ শতাংশ এর মতো। এটি কিন্তু দক্ষিণ এশিয়াতে সর্বনিম্ন। আমাদের সেটি বাড়াতে হবে এবং সেটি করতে হলে আমাদেরও সম্পদ আহরণ বাড়াতে হবে। এসব জায়গাগুলোতে আরও বিনিয়োগ করা দরকার। কর প্রস্তাবে যেটি বলা হয়েছে যে, বাইরের টাকা দেশে আনার জন্য প্রণোদনা দেওয়া, বাইরের টাকা ১৫ শতাংশ দেখিয়ে সেটিকে লিগ্যালাইজ করা, সেটিকে দেশে নিয়ে আসতে গেলে ১০ শতাংশ অথবা টাকার ক্ষেত্রে ৭ শতাংশ ইত্যাদি যেসব সুযোগ দেওয়া হয়েছে সেটি আমি মনে করি, নৈতিকভাবে অগ্রহণযোগ্য, অর্থনৈতিকভাবে অযৌক্তিক এবং রাজনৈতিকভাবেও এটি সমর্থনযোগ্য নয়।

অর্থনৈতিকভাবে কতটুকু কী হবে জানি না, তবে ন্যায়ের শাসনে ব্যত্যয় হবে বলে মনে করি। সুতরাং কীভাবে দেশ থেকে অর্থপাচার না হয়, সেদিকে খেয়াল করে, যে আইন কানুনগুলো আছে সেগুলো যদি কাজে লাগানো যায়, অর্থনৈতিকভাবে শূন্যসহিষ্ণুতা বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী যে কথাটি সবসময় বলেন, সেদিকে আমাদের নজর দেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: অধ্যাপক ও সম্মানীয় ফেলো, সিপিডি

আরএ/

Header Ad

গণহত্যার বিচার শুরু হলে অনেক দ্বিধা-প্রশ্ন দূর হবে : আসিফ নজরুল

ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গণহত্যার প্রচুর আলামত পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, ‘আমরা যখন জুলাই–আগস্ট মাসের পৈশাচিক গণহত্যার বিচার অচিরেই শুরু করব, তখন দেখবেন, আমাদের অনেক দ্বিধা, অনেক প্রশ্ন দূর হয়ে যাবে।’

আজ শুক্রবার বিকালে সিরাজগঞ্জ পৌর শহরের শ্রী শ্রী মহাপ্রভুর আখড়া পূজামণ্ডপে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

আসিফ নজরুল বলেন, ‘বর্তমান সরকার ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর। সপ্তাহখানেকের মধ্যেই ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) গঠিত হয়ে যাবে। এর কাজ কিন্তু ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। আমাদের প্রসিকিউশন টিম গঠিত হয়েছে প্রায় এক মাস হয়ে গেছে। আমাদের ইনভেস্টিগেশন টিম গঠিত হয়েছে দুই সপ্তাহ হয়ে গেছে।’

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশ্যে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‌‌‘আপনারা নিজেদের সংখ্যালঘু হিসেবে ভাববেন না। আপনারা নিজেদের দেশের নাগরিক হিসেবে মনে করবেন। মুসলিম ধর্মের মানুষ যেমন বাংলাদেশের মালিক তেমনি আপনারাও দেশের মালিক। আপনারা সনাতন ধর্মাবলম্বীরা সমান অধিকার, সমান প্রত্যাশা, সমান দৃঢ়তা ও সমান আত্মবিশ্বাস নিয়ে বসবাস করবেন। আপনারা কোনো রাজনৈতিক দলের ফাঁদে পা দিবেন না। আপনাদের নিয়ে অনেক দল নানা ধরনের খেলা করছে। এ বিষয়ে সজাগ থাকবেন।’

তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক-ব্যক্তিগত প্রতিহিংসা এবং সাম্প্রদায়িক প্রতিহিংসা এক জিনিস নয়। দুটো ভিন্ন জিনিস। রাজনৈতিক বা প্রতিহিংসাবশত ব্যক্তিগত হামলাকে সাম্প্রদায়িক হামলা ভাববেন না। আর যদিও বিচ্ছিন্নভাবে সাম্প্রদায়িক কোনো ঘটনা ঘটে তবে সেখানে বিভাজন না হয়ে সহনশীল ভূমিকা পালন করবেন এবং বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবেন না।’

‘সংখ্যালঘু বা সংখ্যাগুরু নয়। মুসলিম, হিন্দু বা বৈদ্ধ-খ্রিস্টান কারো নয়, বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি সবার। রাষ্ট্রে সকলেই সমান নাগরিক অধিকার ভোগ করবে।’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সিরাজগঞ্জে নিহতের স্মরণ ও তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগের বিনিময়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ হয়েছে। নতুন বাংলাদেশ গঠনে আপনারাও ভূমিকা রাখবেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুধু মুসলিম নয়, সকল ধর্মের মানুষই অংশগ্রহণ করেছেন। নতুন বাংলাদেশে ধর্ম পালনের অধিকার সকল ধর্মের মানুষের সমান।’

সনাতন ধর্মের নেতা সত্য নারায়ন সারদারের সভাপতিত্বে এতে আরও বক্তব্য রাখেন সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) মো. তোফাজ্জল হোসেন, পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন, পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সন্তোষ কুমার কানু, পূজা উদযাপন পরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট কল্যাণ সাহা, পূজা উদযাপন কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ইন্দ্রজিত সাহা, থানা বিএনপির সভাপতি ও পূজা উদযাপন কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অমর কৃষ্ণ দাস এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ইয়াসিন আরাফাত ইশান প্রমুখ।

Header Ad

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় অভিযান চালিয়ে একটি বিদেশি রিভলবার উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। শুক্রবার (১১ অক্টোবর) ভোর চারটার দিকে আলমডাঙ্গা কুমারী গ্রাম থেকে এই পিস্তল উদ্ধার করা হয়।

অভিযান সূত্রে জানা গেছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আলমডাঙ্গার কুমারী গ্রামে অবৈধ অস্ত্রবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে সেনা সদস্যরা। এসময় একটি বিদেশি রিভলবার, একটি অনিবন্ধিত মোটরসাইকেল ও একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। অভিযানের বিষয়টি টের পেয়ে দুষ্কৃতিকারীরা ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পালিয়ে যায়। অভিযানে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।

চুয়াডাঙ্গা আর্মি ক্যাম্প কমান্ডার লে. কর্ণেল জয়নুল আবেদীন এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, উদ্ধার হওয়া পিস্তল, মোটরসাইকেল ও মোবাইল ফোন আলমডাঙ্গা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad

চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে ফেলে দিয়ে যুবককে হত্যা

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ছিনতাইকারীরা চলন্ত ট্রেনের ছাদে থেকে ফেলে দিয়ে যুবককে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। নিহত যুবক ছিনতাইকারীদের ছিনতায়ের কাজে বাঁধা দিলে ট্রেনের ছাদ থেকে ফেলে তাকে হত্যা করে ছিনতাইকারীরা। এ সময় ট্রেন থেকে পড়ে অপর এক যাত্রী আহত হন।

শুক্রবার নিহতের লাশ উদ্ধার করে রেলওয়ে পুলিশ। তবে নিহত যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি।

এলাকাবাসী, আহত ব্যক্তি ও রেলওয়ে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার কমলাপুর রেলষ্টেশন থেকে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস একটি ট্রেন ছেড়ে আসে। ওই ট্রেনের ছাদে বেশকিছু যাত্রী উঠে তাদের গন্তব্যস্থলে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ট্রেনটি শুক্রবার ভোর রাতে জয়দেবপুর-রাজশাহী রেললাইনের গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সোনাখালি এলাকায় পৌঁছলে ট্রেনের ছাদে হানা দেয় একদল ছিনতাইকারী। এসময় ট্রেনের ছাদে থাকা যাত্রীদের ব্যাগ, টাকা, মোবাইলসহ বিভিন্ন মালামাল ছিনতাই করে ছিনতাইকারীরা। চলন্ত ট্রেনের ছিনতাইকালে বাধা দিলে এক যুবককে ট্রেনের ছাদ থেকে ফেলে দেয় ছিনতাইকারীরা। এতে ঘটনাস্থলেই ওই যুবক মারা যান। এসময় শামীম ইসলাম নামে এক যাত্রী পা ফসকে ট্রেনের ছাদ থেকে নিচে পড়ে যান এবং তিনি গুরুতর আহত হন। আহত অবস্থায় শামীমকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান এলাকাবাসী। খবর পেয়ে রেলওয়ে পুলিশ শুক্রবার বিকেল পৌণে ৩টার দিকে ঘটনাস্থালে গিয়ে নিহতের লাশ উদ্ধার করে। তবে তার পরিচয় পাওয়া যায়নি।

ট্রেন যাত্রী আহত শামীম ইসলাম জানান, আমি ঢাকা থেকে নিজ বাড়ি দিনাজপুরে যাওয়ার উদ্দেশ্যে কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনের ছাদে উঠেছিলাম। যাওয়ার সময় ওই ট্রেনের ছাদে আমি ঘুমিয়ে পড়ি। কিন্তু ঘুম ভাঙ্গলে দেখি ছিনতাইকারীরা আমার তাহার ব্যাগ, নগদ টাকা, একটি মোবাইল ফোন নিয়ে গেছে। এসময় ছাদে থাকা অন্যান্য যাত্রীদের কাছ থেকে মালামাল নেওয়ার চেষ্টা করলে ছিনতাইকারী ও যাত্রীদের ধাক্কাধাক্কি হয়। এক পর্যায় ছিনতাইকারীরা ট্রেনের ছাদ থেকে এক যুবক ফেলে দেয়। এসময় আমিও পা ফসকে নিচে পড়ে গেলে গুরুত্বর আহত হলে স্থানীয়রা আমাকে হাসপাতালে নিয়ে আসে।

এ ব্যাপারে ওই রেললাইনের কালিয়াকৈর সোনাখালি রেল গেটম্যান নূর বাদশা জানান, সকালে ট্রেনের ছাদ থেকে এখানে দুইজন যুবক পড়ে যায়। এদের একজন ঘটনাস্থলেই মারা গেছেন। অপরজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

জয়দেবপুর রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসআই) সেতাফুর রহমান জানান, খবর পেয়ে নিহতের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের লাশ মর্গে প্রেরণ করা হবে। তবে তার পরিচয় পাওয়া যায়নি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গণহত্যার বিচার শুরু হলে অনেক দ্বিধা-প্রশ্ন দূর হবে : আসিফ নজরুল
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে ফেলে দিয়ে যুবককে হত্যা
পূজায় সব ধরনের নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে : সেনাপ্রধান
চুয়াডাঙ্গায় অতিরিক্ত মদ্পানে হরিজন সম্প্রদায়ের একজনের মৃত্যু
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ী মুসলিম হত্যাকাণ্ড: প্রধান আসামির বাবা মর্তুজ আলী গ্রেফতার
সংবিধান বাংলাদেশের দেয়ালে দেয়ালে লেখা হয়েছে: তথ্য উপদেষ্টা
ডিমকে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ঘোষণা শিগগিরই : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
মারধর করে ভিক্ষা করতে বাধ্য করতো সন্তানরা, কষ্টে বাবা-মায়ের পানির ট্যাঙ্কে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা
বাংলাদেশের সংস্কার উদ্যোগে জাতিসংঘের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত
ককপিটে পাইলটের অকাল মৃত্যু: জরুরি অবতরণের ঘটনা
মিয়ানমার দূতাবাসে জেলে হত্যার কড়া প্রতিবাদ বাংলাদেশের
মালয়েশিয়া ফিরে গেলেন মিজানুর রহমান আজহারি, ফেসবুকে যা জানালেন
শান্তিতে নোবেল পেল জাপানি সংস্থা 'নিহন হিডানকিও'
পূজা উদযাপন পরিষদের এক কর্মকর্তার আমন্ত্রণে গান করেছিলেন শিল্পীরা: পুলিশ
ভারতে হিযবুত তাহ্‌রীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা
এক প্রজ্ঞাপনেই ১৭ বছরে করা ৪ লাখ মামলা প্রত্যাহার করতে হবে: মির্জা আব্বাস
পূজামণ্ডপে ইসলামী গান: মামলা দায়ের, গ্রেপ্তার দুজন
মঙ্গলবার এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, যেভাবে জানা যাবে
পাকিস্তানে কয়লা খনিতে অস্ত্রধারীদের হামলা, নিহত ২০