সোমবার, ১২ মে ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

স্বাধীনতা দিবসে বিশেষ আয়োজন নেই চবির হলে

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) আবাসিক হলগুলো যেন ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে রইল। এবারের স্বাধীনতা দিবসে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় ব্যতিক্রম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বিশেষ কোনো আয়োজন নেই চবির হলগুলোতে। প্রশাসনের কর্তা ব্যক্তিরা দুষছেন একে অপরকে।

যেখানে যেখানে দ্বিতীয়বারের মতো ৫০ জন মুক্তিযোদ্ধাকে স্বাধীনতা সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হলেও শিক্ষার্থীদের প্রতি একেবারেই উদাসীন।

দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আবাসিক হলে শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামূল্যে উন্নতমানের খাবারের ব্যবস্থা করেছে কর্তৃপক্ষ। যেহেতু অন্যান্য বছরে সাধারণত দুপুরের খাবার দেওয়া হয়। তবে এবার রমজানের কারণে সন্ধ্যায় খাবার দেওয়া হয়েছে। সেদিক থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের একেবারেই গা ছাড়া ভাব। স্বাধীনতা দিবসের আগে আবাসিক হলের প্রভোস্টদের নিয়ে এ ব্যাপারে হয়নি কোনো মিটিং। রমজানে আবাসিক হলের ডাইনিংগুলোতে খাবারের দাম বৃদ্ধি নিয়ে মিটিং হলেও স্বাধীনতা দিবসের উন্নতমানের খাবারের ব্যাপারে হয়নি কোনো আলোচনা।

এ ছাড়া গত ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উন্নতমানের খাবার আয়োজন করলেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এ ব্যাপারে নির্বিকার। এ নিয়ে যেন কারও মাথাব্যাথ্যা নেই।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, এর আগে ডাইনিংয়ের খাবারের দাম বাড়ানো হলো, শাটলে বগির পরিমাণ কমানো হলো, ডেমো বন্ধ করা হলো। শিক্ষার্থীদের জীবনকে কঠিন থেকে কঠিন করার লক্ষ্যে প্রশাসন আর কী কী পদক্ষেপ নেবে?

বিশ্ববিদ্যালয়ের এ এফ রহমান হলের শিক্ষার্থী সৌরভ পাল বলেন, প্রতিবারের ন্যায় এবার স্বাধীনতা দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু স্বাধীনতা দিবসে আবাসিক হলগুলোতে খাবারের ব্যবস্থা করেনি প্রশাসন। এটা অকল্পনীয়, অবিশ্বাস্য। আসলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিশেষ দিনগুলোর জন্য মুখিয়ে থাকে। সরকার তো এটার জন্য বরাদ্দ রাখে, যেহেতু এটা বিশেষ দিন। মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে এটা অবশ্যই ব্যবস্থা করার দরকার ছিল বলে আমি মনে করি।

আরেক শিক্ষার্থী নয়ন মনি শেখ বলেন, অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় খাবারের আয়োজন করল। কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এর ব্যতিক্রম হলো কেন এই প্রশ্ন থেকেই যায়। উপর থেকে আসা বরাদ্দকৃত পয়সা তারা কি গলাধঃকরণ করল?

এদিকে আবাসিক হলগুলোর ম্যানেজারদের অভিযোগ, প্রভোস্ট কমিটি, উপাচার্য ডাইনিংয়ের ব্যাপারে মিটিং করে তারা আমাদের কাছ থেকে মতামত জানতে চায় না। তারা নিজেদের মতো করে দাম বাড়ায় দাম কমায়। বাজারের পণ্যের দামের ব্যাপারে আমাদের অভিযোগ থাকে ঠিকই কিন্তু যখন তারা সিদ্ধান্ত নেয় আমাদের মতামতকে উপেক্ষা করা হয়।

এ বিষয়ে শাহজালাল হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন বলেন, স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে কেন্দ্র থেকে আমাদের কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়নি। এ কারণে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব হলের প্রভোস্টরা এ বিষয়ে মিটিংয়ে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারিনি। এটা মূলত কেন্দ্রের উপর নির্ভর করে।

একই হলের সেকশন অফিসার সৈয়দ মো. শরীফ উদ্দিন বলেন, এবার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে হলে কোনো উন্নতমানের ভোজের আয়োজন করা হয়নি। রমজান উপলক্ষে কোনো আয়োজন করা হয়নি। ছাত্ররা অন্যন্য বছর আয়োজন উপলক্ষে হইচই করে। যেহেতু এবার রমজান তাই এগুলো এড়াতে কোনো আয়োজন নেই।

প্রক্টর ড. নূরুল আজিম সিকদার বলেন, এটা মূলত প্রভোস্ট কমিটির উপর নির্ভর করে। তবে এতটুকু জানি যে রমজান মাস তাই তারা কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। আমি কিছু বলতে পারব না। যেহেতু তারা কেন্দ্রে আছে সব বিষয়গুলোই তাদের উপর নির্ভর করে। সবচেয়ে ভালো উত্তর তারাই দিতে পারবে।

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড শিরীণ আখতারের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

অন্যদিকে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে কোনো সাড়া মেলেনি।

রমজান উপলক্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার কোনো আয়োজন হয়নি এমন তথ্যই উঠে এসেছে। প্রশ্ন থেকে যায়, দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তাহলে কেন রমজান উপলক্ষে আয়োজন করা হলো।

এসজি

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল আজ

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত গণহত্যার ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন আজ সোমবার দাখিল করবে তদন্ত সংস্থা।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম গত শুক্রবার তার ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।

এছাড়া চানখারপুল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আগামী সপ্তাহে ট্রাইব্যুনালে দাখিল করবে প্রসিকিউশন বিভাগ।

মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যার তদন্ত রিপোর্ট আগামী সোমবার চিফ প্রসিকিউটর বরাবরে দাখিল করবে আশা করছি। তদন্ত রির্পোট দাখিল হওয়ার পর আনুষ্ঠানিক অভিযোগ, অর্থাৎ ‘ফরমাল চার্জ’ দাখিলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু হবে।

‘ইতোমধ্যে চানখারপুল হত্যাকাণ্ডের দায়ে সিনিয়র পুলিশ অফিসারদের বিরুদ্ধে তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করা হয়েছে। ওই হত্যাকাণ্ডের দায়ে আনুষ্ঠানিক বিচারের জন্য ফরমাল চার্জ চলতি সপ্তাহেই দাখিল করা হবে এবং এর মাধ্যমে জুলাই গণহত্যার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হবে ইনশাআল্লাহ।’

এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত ২০ এপ্রিলের মধ্যে শেষ করতে নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। প্রসিকিউশনের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত চিফ প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।

গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা দুই মামলায় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত দুই মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার ওপর গুলি, হত্যার নির্দেশদাতা ও পরিকল্পনাকারী হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার চলছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঠেকাতে আওয়ামী লীগ সরকার নির্বিচারে হত্যা চালায়। প্রায় দেড় হাজার মানুষ প্রাণ হারান এই আন্দোলনে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্যে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের ১৫ বছরের শাসনের অবসান হয়। এরপর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিলে জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচার করার সিদ্ধান্ত নেয়।

 

Header Ad
Header Ad

যুদ্ধে ভারতের ৮৩ বিলিয়ন, পাকিস্তানের ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি

ছবি: সংগৃহীত

গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক তীব্র উত্তেজনায় পরিণত হয়। ৭ মে রাতে ভারতের বিমান বাহিনী পাকিস্তানের ৯টি অবস্থানে হামলা চালিয়ে তার কোড নাম দেয় ‘অপারেশন সিঁদুর’। ভারতীয় বাহিনী তাদের ড্যাসল্ট রাফাল যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে প্রায় ২৩ মিনিটের জন্য হামলা চালায়, যা পাকিস্তানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পরীক্ষা করার লক্ষ্যে ছিল।

পাল্টা জবাবে পাকিস্তানও তাদের বিমান বাহিনী, সেনাবাহিনী ও ক্ষেপণাস্ত্র ইউনিট ব্যবহার করে। ৭ মে থেকে ১০ মে পর্যন্ত ৮৭ ঘণ্টার মধ্যে, পাকিস্তান ভারতের ৩টি রাফাল যুদ্ধবিমান এবং ১২টি ড্রোন ধ্বংস করার দাবি করেছে। এই সময়ে উভয় দেশের অর্থনীতি এবং পুঁজিবাজারেও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

ভারতের ক্ষতির পরিসংখ্যান:

- ভারতীয় পুঁজিবাজারে প্রায় ৮৩ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

- বিমান চলাচল খাত প্রতিদিন ৮ মিলিয়ন ডলার ক্ষতির মুখে পড়েছে।

- আইপিএল বন্ধ হয়ে ৫০ মিলিয়ন ডলার লোকসান হয়েছে।

- সামরিক খরচ বাবদ ১০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়েছে।

- যুদ্ধবিমান হারানোর কারণে ৪০০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

- বাণিজ্য এবং সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্নের কারণে আরও ২ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

পাকিস্তানের ক্ষতির পরিসংখ্যান:

- পাকিস্তান ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।

- পাকিস্তানের শেয়ারমার্কেট ৪.১ শতাংশ পতন ঘটিয়ে ২.৫ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছে।

- বিমান পরিবহণ খাতে ২০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

- পিএসএল ক্রিকেট বন্ধ হয়ে ১০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।

- সামরিক খরচ বাবদ ২৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়েছে।

এই ৮৭ ঘণ্টার যুদ্ধ শুধু আকাশপথে সীমাবদ্ধ ছিল না, এর মাধ্যমে উভয় দেশের পুঁজিবাজারে ধস এবং অর্থনীতিতে বড় ধরনের বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের কারণে মুদ্রার অবমূল্যায়ন, সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্ন এবং বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষতি হয়েছে, যা দুই দেশকেই ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখে ফেলেছে।

Header Ad
Header Ad

আসছে ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি' আঘাত হানতে পারে যেসব অঞ্চলে

ছবি: সংগৃহীত

বিগত কয়েকদিনের তীব্র তাপদাহের মধ্যে দেশের অধিকাংশ অঞ্চল গরমের তীব্রতা অনুভব করছে, যার ফলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছেছে ৪২ ডিগ্রিতে। এই অবস্থায়, যখন জনজীবন অসহ্য হয়ে উঠেছে, তখন দেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন আবহাওয়া বিশেষজ্ঞ মোস্তফা কামাল পলাশ।

রোববার (১১ মে) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, বঙ্গোপসাগরে মে মাসের ২৩ থেকে ২৮ তারিখের মধ্যে একটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় তৈরি হতে পারে। তিনি জানান, এই ঘূর্ণিঝড়টির নাম হবে 'শক্তি', যা শ্রীলঙ্কার দেওয়া নাম।

মোস্তফা কামাল পলাশ আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি' ২৪ থেকে ২৬ মে’র মধ্যে ভারতের ওড়িশা উপকূল এবং বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূলের মধ্যবর্তী এলাকায় আঘাত হানতে পারে। তবে বিশেষভাবে পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে এর স্থলভাগে আঘাত হানার সম্ভাবনা বেশি।

এর আগে, আবহাওয়া অধিদপ্তরও জানিয়েছিল যে, মে মাসে বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ৩টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে ১ অথবা ২টি নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে।

পলাশ বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের প্রস্তুতি নিতে এখন থেকেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সতর্ক থাকতে হবে এবং উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দাদেরও সাবধান থাকতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল আজ
যুদ্ধে ভারতের ৮৩ বিলিয়ন, পাকিস্তানের ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি
আসছে ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি' আঘাত হানতে পারে যেসব অঞ্চলে
কাউন্টার অ্যাটাক ‘বুনইয়ানুম মারসুস’-এর সাফল্য উদযাপন করছে পাকিস্তান
নওগাঁয় কালবৈশাখীর তাণ্ডবে যুবক নিহত
‘ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার’ দেশে বিভক্তির সুযোগ নেই: আমীর খসরু
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
একদিনে চার জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে নতি স্বীকার: তোপের মুখে মোদী
সংগঠন নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ অনুমোদন
শ্রীলঙ্কায় বাস খাদে পড়ে ২১ তীর্থযাত্রীর মৃত্যু
আলোচনার টেবিলে ভারত-পাকিস্তান, গুরুত্ব পাচ্ছে সিন্ধু চুক্তি ও কাশ্মির ইস্যু
বাংলাদেশে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের সময় চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১৪ জন আটক
আ. লীগ নিষিদ্ধ চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে বারবার পত্র দিয়েছে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
টাঙ্গাইলে গ্রেফতার আতঙ্কে ভাইয়ের জানাজায় অংশ নেননি আ.লীগের দুই নেতা
বিরামপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, ছেলে আহত
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে: আসিফ নজরুল
রাজধানীতে বিদেশি অস্ত্র-বোমাসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৭ সদস্য গ্রেপ্তার (ভিডিও)
আ.লীগের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে জনগণের কল্যাণে ব্যয়ের দাবি নুরুল হক নুরের