শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪ | ২০ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

কুড়িয়ে পাওয়া ৭ লাখ টাকা ফিরিয়ে দিয়ে নজির গড়লেন কাইয়ুম

হারানো টাকা ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে প্রকৃত মালিককে। ছবি: সংগৃহীত

কুড়িয়ে পাওয়া সাত লাখ টাকা প্রকৃত মালিককে ফিরিয়ে দিয়ে নজির স্থাপন করেছেন আব্দুল কাইয়ুম নামের দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের এক পাম্প অপারেটর। রাজধানীর হানিফ ফ্লাইওভারে তিনি এই টাকা কুড়ে পেয়েছিলেন। আগেও এমন কুড়িয়ে পাওয়া টাকা মালিককে ফেরত দেয়ার নজির রয়েছে তার।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) ডিএমপিতে গিয়ে কুড়িয়ে পাওয়া টাকা জমা দেন তিনি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ২৮ নভেম্বর টাকার প্রকৃত মালিক বঙ্গ ইসলামিয়া মার্কেটে তার দোকান থেকে নির্দিষ্ট গন্তব্যে যাওয়ার জন্য সাত লাখ টাকা নিয়ে রওনা হন। পরে দুপুর পৌনে ১২টার দিকে মোটরসাইকেলে করে তিনি হানিফ ফ্লাইওভারের কুতুবখালী প্রান্তের টোল প্লাজা অতিক্রম করা সময় হঠাৎ তার মনে হয় পেছনে থাকা টাকার ব্যাগটি নেই। পরে তিনি মোটরসাইকেল ঘুরিয়ে টাকার সন্ধানে উল্টো দিকে আসছিলেন। উল্টো দিকে যাওয়ার নিয়ম না থাকায় টোল প্লাজার দায়িত্বে থাকা লোকজন তাকে বাধা দেন। এরপর অনেক খুঁজে টাকার ব্যাগ না পেয়ে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।

ওইদিন একই ফ্লাইওভারের যাত্রাবাড়ী থানার ওপরের অংশে টাকাসহ ব্যাগটি কুড়িয়ে পান কাইয়ুম নামে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের একজন পাম্প অপারেটর। তিনি মোটরসাইকেলে করে ফ্লাইওভার পার হচ্ছিলেন। টাকার ব্যাগ পাওয়ার পর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে টোল প্লাজার দায়িত্বে থাকা লোকজনের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করে সাত লাখ টাকা হারানোর বিষয়ে জানতে পারেন তিনি।

এ বিষয়ে কাইয়ুম বলেন, টাকাটা পাওয়ার পর অনেকে পরামর্শ দিয়েছেন যে পুলিশ ছাড়া এতগুলো টাকা কাউকে দেওয়া উচিত হবে না। কারণ, টাকাটা ফেরত দেওয়ার পর যদি অন্য কেউ এসে দাবি করেন তখন বিপদে পড়তে হবে। তাই পুলিশ বিষয়টি সমাধান করলে দায়বদ্ধতা আমার আর থাকবে না। এ জন্য টাকাটা পরদিন ২৯ নভেম্বর ডিএমপিতে গিয়ে জমা দিই।

তিনি আরও বলেন, আমার ১০ হাজার হারালে তো আমি ঘুমাতেই পারতাম না! এতগুলো টাকা হারিয়ে প্রকৃত মালিক বিপদগ্রস্ত হতে পারেন। বিষয়টি চিন্তা করেছি। এ ছাড়া আমি আরও ভেবেছি, টাকাটা খরচ করা আমার জন্য ঠিক হবে না।

পুলিশ জানায়, সব শোনার পর টাকা হারিয়ে যাওয়ার সাধারণ ডায়েরির সঙ্গে মিলিয়ে ডাকা হয় প্রকৃত মালিককে। পরে তার হাতে তুলে দেওয়া হয় টাকাগুলো। পুলিশের মধ্যস্থতায় হারানো টাকা ফেরত পেয়ে আপ্লুত মালিক। ভবিষ্যতের জন্য এ ঘটনা একটি সুন্দর দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।

ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (প্রশাসন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বলেন, প্রতারণা, চুরি এবং ডাকাতির ঊর্ধ্বে উঠে সবাই যেন সত্যিকারের মানুষ হয়ে উঠতে পারেন, সেটাই চাওয়া। মানুষের মধ্যে যেন কারও টাকা মেরে না খাওয়ার মানসিকতার বিকাশ ঘটে এটিই প্রত্যাশা।

Header Ad

অপহৃত ১২ জেলেকে ছেড়ে দিল আরাকান আর্মি

নাফ নদী। ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজারের উখিয়া সীমান্তের নাফ নদীতে মাছ শিকারের সময় ধরে নিয়ে যাওয়া ১২ জেলেকে ছেড়ে দিয়েছে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ)।

বৃহস্পতিবার (২ মে) রাত পৌনে ৮টায় বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত দিয়ে জেলেদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, গেল বুধবার সকালে উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের নাফ নদীর অংশের মোদিরখালে মাছ ধরছিলেন স্থানীয় ১২ জেলে। এ সময় আরাকান আর্মির একটি দল অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে জেলেদের ধরে নিয়ে যায়।

ফেরত আসা জেলেরা হলেন- অপহৃত জেলেরা হলেন - পালংখালী ইউনিয়নের রহমতের বিল এলাকার হোসেন আলীর ছেলে জানে আলম (৩৫), মৃত আবদুস ছালামের ছেলে আব্দুর রহিম (৪০), মৃত জালাল আহমদের ছেলে আনোয়ারুল ইসলাম (৩৭) ও সাইফুল ইসলাম (৩০), মৃত আলী আহমদের ছেলে আয়ুবুল ইসলাম (৩০), আবু তাহেরের ছেলে শাহীন (২০), গৌজঘোনা এলাকার আলী আহমদের ছেলে আবদুর রহিম (৫২), পুটিবনিয়া এলাকার মৃত মিয়া হোসেনের ছেলে ওসমান গণী (৩০), মৃত আবুল শামার ছেলে ওসমান (৩৫), আয়ুব ইসলামের ছেলে আবুল হাশিম (৩৫), টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং লম্বাবিল এলাকার রোমান আলীর ছেলে আব্দুল জলিল (৩২) ও দৈংগ্যাকাটা এলাকার হোসাইন আহমদ (৫৫)।

উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, বাংলাদেশি ১২ জেলেকে আরাকান আর্মি ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বুধবার দুপুরে তাকে অবগত করেন। তাৎক্ষণিক ঘটনাটি বিজিবিসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে তিনি জানান। এরপর জেলেদের ফেরত আনতে তৎপরতা শুরু হয়।

তিনি আরও জানান, বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ৮টায় নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত দিয়ে ১২ জেলেকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। সীমান্তের এপার পৌঁছার পর জেলেদের বিজিবির হেফাজতে নেওয়া হয়। পরে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের বাসা—বাড়িতে পাঠানো হয়েছে।

এ বিষয়ে পালংখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, ফেরত আসা জেলেরা নিজ নিজ বাড়িতে নিরাপদে ফিরেছেন। ধরে নিয়ে যাওয়ার পর তাদের ওপর কোনো ধরনের নির্যাতন করা হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।

জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন গৃহীত

জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন গৃহীত হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশ উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ শীর্ষক রেজ্যুলেশনটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। ১১২টি দেশ এই রেজ্যুলেশনটিতে কো-স্পন্সর করেছে।

নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২ মে) জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত বাংলাদেশের পক্ষে এটি উত্থাপন করেন। শুক্রবার (৩ মে) জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন এ তথ্য জানায়।

স্থায়ী মিশন বলছে, চলতি বছর আলোচ্য প্রস্তাবনাটি একটি বিশেষ তাৎপর্য বহন করে। কেননা এ বছরে শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা এবং এ বিষয়ক কর্মসূচি ২৫তম বর্ষে পদার্পণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম মেয়াদে সরকার পরিচালনার সময় ১৯৯৯ সালে প্রথমবারের মতো জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা এবং এ বিষয়ক কর্মসূচি গৃহীত হয়। এরপর থেকে প্রতি বছর বাংলাদেশ ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজোল্যুশনটি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন করে আসছে, যা শান্তি ও অহিংসার সংস্কৃতিকে উন্নীত করার জন্য আটটি বিশেষ ক্ষেত্রকে চিহ্নিত করে, সে অনুযায়ী কার্যক্রম গ্রহণের জন্য সবার প্রতি আহ্বান রয়েছে এতে। এছাড়া সাধারণ পরিষদের সভাপতির নেতৃত্বে ২০১২ সাল থেকে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ বিষয়ে বাংলাদেশ জাতিসংঘে একটি উচ্চ পর্যায়ের ফোরামের আয়োজন করে আসছে।

প্রস্তাবনাটি উপস্থাপনের সময় রাষ্ট্রদূত মুহিত বিভিন্ন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের প্রেক্ষাপটে শান্তির সংস্কৃতির অব্যাহত প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আজ বিশ্ব ক্রমবর্ধমান দ্বন্দ্ব এবং মানবিক মর্যাদা অবজ্ঞার মুখোমুখি। এই ক্রমবর্ধমান সংঘাত ও সহিংসতা থেকে উত্তরণে মানবমনে সম্প্রীতি ও সহমর্মিতার ভাবকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে, সমতা ও সব মানুষের সমমর্যাদার চেতনাকে সমুন্নত করতে হবে এবং সর্বোপরি যুদ্ধের চেয়ে শান্তিকে অনেক বেশি লাভজনক করে তুলতে হবে।

এবারের রেজোল্যুশনে শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা এবং এ বিষয়ক কর্মসূচির ২৫তম বার্ষিকী যথাযথভাবে পালন ও উদ্‌যাপনের জন্য সাধারণ পরিষদের সভাপতিকে দিনব্যাপী একটি উচ্চ পর্যায়ের ফোরাম আহ্বান করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। এছাড়া এ রেজোল্যুশনে সাধারণ পরিষদের সদস্য রাষ্ট্র, জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংস্থা, নাগরিক সমাজ, বেসরকারি খাত, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং মিডিয়াসহ অন্যান্য অংশীজনদের শিক্ষা ও জনসচেতনতা সম্প্রসারণসহ অন্যান্য আয়োজনের মাধ্যমে যথাযথভাবে এই বার্ষিকীটি পালনের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

যুদ্ধ ও ধ্বংসযজ্ঞে বাংলাদেশের নিজস্ব অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত মুহিত বলেন, জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতির ধারণা প্রবর্তনের বাংলাদেশের উদ্যোগটি আমাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকে অনুপ্রাণিত। বৈষম্য, বর্ণবাদী অসহিষ্ণুতা এবং পরাধীনতা আমাদের একটি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করে। এ কারণেই আমরা শান্তির প্রসারকে আমাদের পররাষ্ট্রনীতির একটি মৌলিক নীতিতে পরিণত করেছি।

রেজোল্যুশনটির বিবেচনার পূর্বে শান্তির সংস্কৃতির ওপর সাধারণ পরিষদে একটি সাধারণ বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। এতে বহুসংখ্যক সদস্য রাষ্ট্র বক্তব্য দেয়। এ সময় তারা শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা এবং এ বিষয়ক কর্মসূচি বাস্তবায়নে তাদের প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করে। প্রতিনিধি দলগুলো জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতির ধারণাকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে ধন্যবাদ জানায়।

আজ তিনশ ফিট এলাকায় বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী আলু ঘাটি উৎসব

বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী খাবার আলু ঘাটি। ছবি: সংগৃহীত

ঐতিহ্যবাহী আলু ঘাটি উৎসবের আয়োজন করেছে বগুড়া জার্নালিস্ট নেটওয়ার্ক। আজ শুক্রবার (৩ মে) রাজধানীর পূর্বাচলের তিন'শো ফিট এলাকার সী শেল পার্কে দিনভর এই উৎসব চলবে।

বগুড়া জার্নালিস্ট নেটওয়ার্কের সদস্য সচিব শাহাদাৎ স্বপ্ন প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুক্রবার সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত চলবে আলু ঘাটি উৎসব। সকাল ১০ টায় অভ্যর্থনা, বেলা ১১টায় হবে লোকাল স্পোর্টস। পরে বেলা ১২ টা থেকে আলু ঘাটি। বিকাল ৩ টায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং সন্ধ্যা ৬ টায় সমাপনী।

বগুড়া জার্নালিস্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ক অনুসন্ধানী সাংবাদিক মুনজুরুল করিমের সভাপতিত্বে বগুড়ার ৭ আসনের জনপ্রতিনিধিবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর স্পীচ রাইটার নজরুল ইসলাম, এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজের চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমান, বাংলাদেশ আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ম. আব্দুর রাজ্জাক, চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস, বাংলাদেশ পুলিশের ডিআইজি রেজাউল হক রেজা, ঢাকাস্থ বৃহত্তর বগুড়া জেলা সমিতির সভাপতি কে এস এম মোস্তফিজুর রহমান শ্যামল, সাধারণ সম্পাদক ডঃ আহসান হাবিব রুবেল, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আব্দুর রহমান, খল নায়ক ডন, ঢাকাপ্রকাশের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক রবিউল ইসলামসহ ঢাকার বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত বগুড়ার গণমাধ্যম ব্যাক্তিত্ব এবং বগুড়ার বিশিষ্টজন উপস্থিত থাকবেন।

সর্বশেষ সংবাদ

অপহৃত ১২ জেলেকে ছেড়ে দিল আরাকান আর্মি
জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন গৃহীত
আজ তিনশ ফিট এলাকায় বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী আলু ঘাটি উৎসব
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা, ৬ জেলায় সতর্কসংকেত
আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিল ইরান
বজ্রপাতে পাঁচ জেলায় প্রাণ গেল ১১ জনের
যুগ্ম সচিব মর্যাদার ৩ জনকে বদলি
টিকেট নিয়ে সেনা সদস্য-টিটিই'র বাকবিতন্ডায় পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনে ভাংচুর, আহত ৫
সারা দেশে আরও ২ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
জমি নিয়ে বিরোধ: স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার, শিগগিরই নির্মাণ শুরু : সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় পাওয়ার টিলার চালক নিহত
আরেক দফা কমলো স্বর্ণের দাম
জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেই আ.লীগ ক্ষমতায় এসেছে : সেতুমন্ত্রী
মে মাসে আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
জায়েদ খানের উপস্থাপনায় মঞ্চ মাতাবেন জেমস
আইপিএল থেকে কত টাকা পাচ্ছেন মুস্তাফিজ?
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা করে ৯৯৯-এ ফোন দিলেন স্বামী
গণমাধ্যমের যে কোনো সমালোচনাকে সরকার স্বাগত জানায়: তথ্য প্রতিমন্ত্রী