রবিবার, ১১ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

হাতিরঝিলের আদলে সাজবে সুতিভোলা, নৌকা যাবে আফতাবনগর-হাতিরঝিল-তুরাগে

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বাড্ডার ঐতিহ্যবাহী সুতিভোলা খাল সংস্কার করে হাতিরঝিল ও তুরাগ নদের সঙ্গে যুক্ত করা হবে এবং নতুনবাজার একশো ফিট থেকে শুরু করে সুতিভোলা খাল হয়ে আফতাবনগর পর্যন্ত নৌপথ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম।

বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) সুতিভোলা খাল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।

আতিকুল ইসলাম বলেন, ৪০ বছর পর সুতিভোলা খাল দিয়ে নৌকায় চড়ে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাতায়াত করেছি। এটা ইতিহাস হয়ে থাকবে। তবে আমরা যেতে চাই বহুদূর। সুতিভোলা খাল হয়ে সাঁতারকুল দিয়ে আফতাবনগর পর্যন্ত নৌপথ চালু হবে সেভাবেই কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। দখল ও দূষণমুক্ত করে হাতিরঝিলের আদলে সুতিভোলা খাল নান্দনিকভাবে সাজানো হবে। নতুনবাজার একশো ফিট থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী সুতিভোলা খাল হয়ে আফতাবনগর পর্যন্ত নৌপথ চালু করা হবে। আধুনিকভাবে খালের পাড় বাঁধানো হবে, সবুজায়ন করা হবে। পাড় দিয়ে ওয়াকওয়ে ও সাইকেল লেন নির্মাণ করে দেওয়া হবে।

ডিএনসিসি মেয়র স্থানীয় কাউন্সিলরদের সঙ্গে নিয়ে সাঁতারকুল ব্রিজের নিচ থেকে নৌকায় চড়ে সরেজমিনে সুতিভোলা খাল পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে সাঁতারকুল স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে এলাকাবাসীর সঙ্গেও মতবিনিময় করেন।

ডিএনসিসি মেয়র বলেন, আমি আজ সুতিভোলা খালে নৌকায় চড়েছি। স্থানীয় লোকজন আমাকে জানালো দীর্ঘ ৪০-৫০ বছর আগে এই ঐতিহ্যবাহী সুতিভোলা খাল দিয়ে নিয়মিত নৌকা চলতো। কারওয়ান বাজার থেকে মালামাল নিয়ে মানুষ এই খাল দিয়ে নৌকায় করে যাতায়াত করতো। আজ আবার দীর্ঘ সময় পর আবার আমি এই খালে নৌকায় চড়লাম।

মেয়র আরও বলেন, সাঁতারকুল ব্রিজের নিচ থেকে সুতিভোলা খালে কাউন্সিলরদের নিয়ে নৌকায় চড়ে দেখলাম মানুষ কীভাবে ময়লা ফেলে খালটিকে নোংরা করেছে। খালের পাড়ে ময়লায় ভরপুর। সিটি করপোরেশন থেকে ফ্লোটিং এক্সক্যাভেটর দিয়ে কচুরিপানা পরিষ্কার করা হচ্ছে। দখলে থাকার কারণে আগে যেখানে নৌকা চড়ে যাওয়া যেতো আজ তা পুরোপুরি পারিনি। কারণ একটু আগাতেই দেখি দখল হয়ে গেছে। খালপাড়ে বাড়ি উঠে গেছে।

তিনি বলেন, একটা বাড়ি খালের পাশে উঠে গেলো দেখার কেউ নেই! কে অনুমতি দিয়েছে? কীভাবে অনুমতি দিলো সেটা যাচাই করতে সমস্ত ডকুমেন্ট সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে। আবার খালের ভেতর বাঁশ দিয়ে বেড়া তৈরি করে মাছ চাষ করছে। এগুলো কারা করছে? এভাবে খাল দখল করে বাড়ি যা খুশি তাই করা যাবে না। খালের সীমানা ছেড়ে মাছ চাষ করেন। জনগণের খাল ব্যবহার করে মাছ চাষ করা যাবে না। অনতিবিলম্বে এগুলো সরিয়ে নিতে নির্দেশ দিচ্ছি। নিজেরা না সরালে ম্যাজিস্ট্রেট কঠোর ব্যবস্থা নেবে। সিটি জরিপ নয়, সিএস ম্যাপ অনুযায়ী খাল উদ্ধার করা হবে।

মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, উন্নত দেশগুলোতে বাড়ির সামনে খাল বা লেক রাখে। আমাদের এখানে খালকে বাড়ির পেছনে ফেলা হয় পরবর্তীতে সেই খাল ডাস্টবিন হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এজন্য একের পর এক খাল দখল হয়ে যাচ্ছে। এভাবে চলতে দেওয়া যায় না। ঢাকা উত্তর সিটির মহাপরিকল্পনা অনুযায়ী সুতিভোলা খাল দিয়ে নৌকা নিয়ে সাঁতারকুল হয়ে আফতাবনগর দিয়ে হাতিরঝিল ঘুরে বালু নদীতে নৌকা চলাচল করা। নতুন একটি নৌপথ চালু করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, খাল পরিষ্কার থাকলে মশা জন্মাবে না। মানুষ স্বস্তি পাবে। এজন্য জনগণকে সতর্ক হতে হবে। আর কেউ যেন খাল দখল না করে। আমরা আজ কচুরিপানা পরিষ্কার করে দিলাম। নতুন করে যেন কেউ দখল না করে। সেজন্য ওয়ার্ড কমিটি গঠন করা আছে। খাল রক্ষায় এলাকাবাসীসহ সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে মেয়র বলেন, আমরা খাল নিয়ে মাস্টারপ্ল্যান করছি। এডিবি (এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক) আমাদের খালের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে আগ্রহী। আজ এডিবির একজন কনসালট্যান্ট আমাদের সঙ্গে পরিদর্শনে এসেছেন। ঢাকা শহরের যানজট নিরসনে নৌপথ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সুতিভোলা খালে নৌপথ চালু হবে। এছাড়াও মিরপুর রূপনগর খাল হয়ে তুরাগ নদী পর্যন্ত নৌপথ চালু হবে। এক্সপার্টদের সঙ্গে আলাপ করছি কীভাবে সব নৌপথে সংযোগ সৃষ্টি করা যায়। অনেক বাজেট প্রয়োজন। বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে আলাপ করছি। আশা করছি জনগণের সহযোগিতায় দ্রুতই কার্যক্রম চালু করতে পারবো।

নগরবাসীর উদ্দেশ্যে মেয়র বলেন, আমরা শহর যতই পরিষ্কার করি না কেন, জনগণ যদি যত্রতত্র ময়লা ফেলা বন্ধ না করে তাহলে শহর পরিষ্কার রাখা সম্ভব না। জনগণের নিজ নিজ জায়গা থেকে দায়িত্ববোধ জাগ্রত হতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য খাল পরিষ্কার রাখতে হবে, দখলমুক্ত রাখতে হবে। না হলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের দায়ী করবে। কেউ যেন খালে ময়লা না ফেলে এ ব্যাপারে জনগণকে সোচ্চার হতে হবে। যারা যত্রতত্র ময়লা ফেলে তাদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।

পরিদর্শনকালে অন্যদের সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এস এম শরিফুল ইসলাম, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা নাছিমা খানম এবং স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলরেরা।

 

Header Ad
Header Ad

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও নিরাপত্তা বিবেচনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। শনিবার (১০ মে) রাতে এক জরুরি বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

গণমাধ্যমকে তিনি জানান, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বৈঠকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধনীও অনুমোদিত হয়েছে, যার আওতায় এখন থেকে ট্রাইব্যুনাল কোনো রাজনৈতিক দল, তার অঙ্গসংগঠন কিংবা সমর্থক গোষ্ঠীকে শাস্তি দিতে পারবে।

বৈঠক-পরবর্তী বিবৃতিতে জানানো হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর নেতাদের বিচার চলমান থাকা পর্যন্ত জাতীয় নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব এবং জুলাই আন্দোলনের কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দলটির সব ধরনের কার্যক্রম—অফলাইন ও অনলাইন উভয় ক্ষেত্রেই—সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক পরিপত্র পরবর্তী কর্মদিবসে জারি করা হবে বলেও জানানো হয়। এছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই ঘোষণাপত্র ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে চূড়ান্ত করে প্রকাশের সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগেই ২০২৪ সালের ২৩ অক্টোবর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়। জননিরাপত্তা বিঘ্ন, সহিংসতা, টেন্ডারবাজি, ধর্ষণ ও বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সংগঠনটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।

উল্লেখযোগ্যভাবে, ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবি জোরালো হয়। সাম্প্রতিক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির দাবির প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত আরও জোরালো ভিত্তি পায়।

Header Ad
Header Ad

আমরা ফ্লাই করার ২০ মিনিট পর এয়ারপোর্টে মিসাইল পড়ে: রিশাদ

রিশাদ হোসেন ও নাহিদ রানা। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) খেলতে গিয়ে ভয়াবহ এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছিলেন বাংলাদেশের জাতীয় দলের তরুণ দুই ক্রিকেটার রিশাদ হোসেন ও নাহিদ রানা। যুদ্ধাবস্থার মধ্যে ফেঁসে গিয়ে আতঙ্কিত অবস্থায় ছিলেন তারা।

শনিবার (১০ মে) বিকেলে দেশে ফিরে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সেই অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছেন অলরাউন্ডার রিশাদ হোসেন।

তিনি জানান, ‘আমরা ফ্লাই করার ২০ মিনিট পরই পাকিস্তানের বিমানবন্দরে মিসাইল পড়ে। পুরো ফ্লাইটের সবাই শকে ছিল। এমন ঘটনা জীবনে প্রথম দেখলাম।’

তিনি আরও বলেন, ‘উৎকণ্ঠা ছিল অবশ্যই। কিন্তু বিসিবি ও পিসিবির সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ আমাদের মানসিকভাবে অনেক শক্ত থাকতে সাহায্য করেছে। বিদেশি খেলোয়াড়রাও খুব নার্ভাস হয়ে পড়েছিল।’

পরিবারের উৎকণ্ঠা, নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তা—সব মিলিয়ে কঠিন সময় কেটেছে বলে জানান রিশাদ। তবে নিরাপদে দেশে ফিরে আসায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এবং পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। একইসঙ্গে দেশবাসীকেও ধন্যবাদ জানান পাশে থাকার জন্য।

এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্টের মধ্যস্থতায় ভারত-পাকিস্তান জরুরি ভিত্তিতে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ায় আবারও পিএসএল মাঠে গড়ানোর সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

রিশাদ জানালেন, ‘পিএসএল যদি আরব আমিরাতে সরিয়ে নেওয়া হয়, তবে আমি আবারও লাহোর কালান্দার্সের সঙ্গে যোগ দেওয়ার চেষ্টা করব।’

Header Ad
Header Ad

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: এক ঘণ্টার মধ্যে কাশ্মীরে আবারও ড্রোন হামলা

ছবি: সংগৃহীত

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে চলা উত্তেজনা ও সংঘর্ষের পর আজ (১০ মে) শনিবার উভয় দেশই যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। তবে, যুদ্ধবিরতির মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যে ভারতশাসিত কাশ্মীরের শ্রীনগর ও অন্যান্য অঞ্চলে ড্রোন হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে এবং বিমান হামলার সাইরেন বেজে উঠেছে।

শনিবার (১০ মে) ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এ ঘটনার পর জম্মু ও কাশ্মীর, পাঞ্জাব ও রাজস্থানের কিছু এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে এবং ব্ল্যাকআউট ঘোষণা করা হয়েছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য, পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেওয়ার পর এই হামলা সংঘটিত হয়, যা আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও এই যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ রাতব্যাপী আলোচনার পর, আমি আনন্দের সাথে ঘোষণা করছি যে ভারত ও পাকিস্তান একটি পূর্ণাঙ্গ এবং তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে।”

যুদ্ধবিরতি চুক্তি সত্ত্বেও, ভারত পাকিস্তানের ক্রমাগত ড্রোন হামলা মোকাবেলা করে চলেছে। তবে, ভারতের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দ্বারা এই হুমকিগুলির বেশিরভাগই নিরপেক্ষ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ৭ মে পাকিস্তান ও পাক-অধিকৃত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী শিবিরগুলিকে লক্ষ্য করে ভারতের কঠোর প্রতিশোধমূলক হামলা - 'অপারেশন সিন্দুর' - শুরু হওয়ার পর উত্তেজনা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই অভিযানটি ছিল ২২শে এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার সরাসরি প্রতিক্রিয়া, যেখানে ২৬ জন মানুষ, যাদের বেশিরভাগই পর্যটক, পাকিস্তান-সমর্থিত হামলায় প্রাণ হারিয়েছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা
আমরা ফ্লাই করার ২০ মিনিট পর এয়ারপোর্টে মিসাইল পড়ে: রিশাদ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: এক ঘণ্টার মধ্যে কাশ্মীরে আবারও ড্রোন হামলা
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিরতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বিবৃতি
সিগারেটের দাম বাড়ানোর দাবি তরুণ চিকিৎসকদের
বেনাপোলে পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবকের মৃত্যু
শেখ হাসিনার সহকারী প্রেস সচিব বিটু ও সাবেক এমপি শামীমা গ্রেপ্তার
জনগণ আর পলাতক অপশক্তির পুনর্বাসন চায় না: তারেক রহমান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে এক ঘণ্টা সময় দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিরতির তথ্য নিশ্চিত করলো ভারত-পাকিস্তান, সামরিক অভিযান বন্ধ
জাতীয় পার্টি কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয়: জিএম কাদের
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করলেন শর্মিলা রহমান ও ডা. জুবাইদা রহমান
ভারত-পাকিস্তান ‘যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছে: ট্রাম্প
মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে ২ তরুণীকে বেল্ট দিয়ে পেটানো সেই যুবক আটক
চট্টগ্রামে বিএনপির তারুণ্য সমাবেশে উপস্থিত তামিম ইকবাল
শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোদির জরুরি বৈঠক
টানা দ্বিতীয়বার স্কাই স্পোর্টসের সেরা একাদশে হামজা চৌধুরী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়টা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় ইস্যু: আযম খান
সন্ধ্যায় উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক