শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

ইবনে সিনা হাসপাতালে রাশিয়ান কিশোরীর শ্লীলতাহানি, ওয়ার্ডবয় গ্রেফতার

ঢাকাপ্রকাশ ফাইল ।

রাজধানীর কল্যাণপুরে ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা এক রাশিয়ান কিশোরী শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় মিরপুর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

জানা গেছে, ওই রাশিয়ান কিশোরীর রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একজন কর্মকর্তা। তিনি নিজে উপস্থিত হয়ে মিরপুর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন। গত ৮ ফেব্রুয়ারি এই ঘটনা ঘটে বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।

মামলায় হাসপাতালের একজন স্টাফ আবুল কাশেমকে আসামি করা হয়েছে। তাকে ফরিদপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির মিরপুর বিভাগের ডিসি জসিম উদ্দিন।

মামলার এজাহারে জানানো হয়, রুশ কিশোরীর ডান হাতের বগলের নিচে একটি ফোঁড়ার অস্ত্রোপচারের জন্য গত ৮ ফেব্রুয়ারি রাত ১টায় কল্যাণপুরে ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ওই নারী রুশ কর্মকর্তা।

এজাহারে নারী রুশ কর্মকর্তা বলেন, ‘সেখানে ডাক্তারের পরামর্শ মতে আমার মেয়েকে ভর্তি করা হয়। ঘটনার দিন রাত ২টার দিকে কর্তব্যরত ডাক্তার আনোয়ার হোসেন আমাদের কাছে এলেন এবং তার সাথে নীল ইউনিফর্ম পরা আবুল কাশেম ছিলেন। ডাক্তার আমার মেয়ে পলিনা কে ফোঁড়া দেখাতে বললেন। ফোঁড়াটি যেহেতু সংবেদনশীল জায়গার কাছাকাছি ছিল তাই আমার মেয়ে বিব্রতবোধ করছিল জায়গাটি উন্মুক্ত করতে। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে, কর্তব্যরত ডাক্তার বাংলায় তারপাশে থাকা নীল গাউন পরা ব্যক্তিকে (আবুল কাশেম) একজন নার্সকে ডাকতে নির্দেশ দিলেন।’

নার্স আসার পর রুশ কিশোরী তার ক্ষতস্থান দেখায়। এজাহারে বলা হয়েছে, সেই সময় নীল গাউন পরা ব্যক্তিটি (কাশেম) ঘর থেকে বের না হয়ে দরজার সামনে এসে দাঁড়িয়েছিলেন।

এজাহারে নারী রুশ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘তখন কর্তব্যরত ডাক্তার কিংবা নার্স কেউই তাকে (কাশেম) রুম থেকে বের হতে নির্দেশ দেয়নি। এরপর ডাক্তার আমাকে বললেন যে তিনি অ্যাপয়েন্টমেন্ট করতে যাচ্ছেন এবং তখন উপস্থিত সবাই রুম থেকে বেরিয়ে গেল। প্রায় ১০ মিনিট পর ওই নীল গাউন পরিহিত ব্যক্তিটি (কাশেম) একা ফিরে আসেন এবং আমাকে জিজ্ঞাসা করেন, ডাক্তার জিজ্ঞাসা করেছেন পলিনার আগে ফোঁড়া ছিল কি না। আমি উত্তর দিলাম যে 'হ্যাঁ', এবং তখন তিনি সেটা ঠিক কোথায় সেটা দেখাতে বললেন। পলিনাকে আবার তখন কাপড় খুলতে হয়েছিল এবং স্বভাবতই তার প্রাইভেট পার্ট সামান্য উন্মুক্ত ছিল।’

এজাহারে বলা হয়, পরে আবারও কাশেম ফিরে আসেন এবং ফোঁড়ার স্থানে মলম লাগানোর কথা বলেন। পরে রাত প্রায় ৩টায় তিনি আবারও ফিরে আসেন। এ সময় জানান, ফোঁড়ার স্থান মুছে দেন। এ সময় কাশেম কিশোরীর শরীরের স্পর্শকাতর অংশে স্পর্শ করেন বলেও অভিযোগ করা হয় এজাহারে। সেই সময় চলে গেলেও আবারও ভোরে ফিরে আসেন কাশেম।

এজাহারে বলা হয়েছে, ‘যেহেতু তিনি অস্ত্রোপচারের অনুরূপ ইউনিফর্মে ছিলেন, একজন ডাক্তারের সাথে এসেছিলেন এবং পরে রোগ নির্ণয়ের সাথে সম্পর্কিত একটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছিলেন, আমরা সেই মুহুর্তে অনুমান করতে পারিনি যে তিনি আসলে একজন চিকিৎসা কর্মী নন। এরপর রাত সাড়ে তিনটার দিকে তিনি আবার মশার স্প্রে নিয়ে আসেন এবং তিনি আমাদের পানি লাগবে কিনা জিজ্ঞেস করেন। তাকে আমার সন্দেহ হচ্ছিলো কারণ মেডিকেল স্টাফরা এই জাতীয় কাজ করে না। আমি তাকে চলে যেতে বললাম, আমরা তার ক্রমাগত উপস্থিতিতে অত্যন্ত ক্লান্ত এবং বিরক্ত ছিলাম।’

রুশ নারী কর্মকর্তা এজাহারে আরও বলেন, ‘সকাল সাড়ে ৬টায়, ঐ ব্যক্তি (কাশেম) আমাদের ঘুম থেকে তুলে বললেন যে আমাদের ফোঁড়ার চিকিৎসা করা দরকার। তার হাতে শুধু অ্যালকোহল প্যাড ছিল। গুগল ট্রান্সলেট ব্যবহার করে, তিনি আমাকে বারান্দায় যেতে বললেন। কারণ জানতে চাইলে তিনি বললেন, আমি থাকলে তার চিকিৎসা কাজে ব্যাঘাত ঘটবে। তাকে অদ্ভুত ও নার্ভাস লাগছিল এবং তারপর আমি সবকিছু বুঝতে পেরেছিলাম। তখন আমি জোরে জোরে বললাম তাকে বের হয়ে যেতে এবং এখানে যাতে সে না আসে। আমি তাকে জোরে চিৎকার করে ধাক্কা দিয়ে ঘর থেকে বের করে দিতে চাইলে তিনি আমার হাত ধরতে শুরু করলেন, "দুঃখিত এবং "না, না, না" বলে চিৎকার করলেন। তিনি আমার হাত এত জোরে চেপে ধরলেন যে এটি একটি ক্ষত রেখে গেছে। আমি তাকে রুম থেকে বের করে দিয়ে জোরে জোরে ইংরেজিতে বলেছিলাম আর কখনো এখানে আসবেন না।’

এ ঘটনার পরে ইবনে সিনা মেডিকেলের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা রুশ নারী কর্মকর্তার কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন বলে জানানো হয়েছে এজাহারে। পরে তিনি তার মেয়েকে নিয়ে অন্য আরেকটি হাসপাতালে চলে যান।

Header Ad
Header Ad

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

যদিও সাক্ষাৎটি ‘সৌজন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তবে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই বৈঠককে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। এর আগে, ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।

ওই বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, যদি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, তাহলে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজানের আগের সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। তবে সে লক্ষ্যে বিচার ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এদিকে, আগাম নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে স্থানীয় সরকার, বিশেষ করে সিটি করপোরেশনগুলোর নির্বাচন চায় কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এই প্রেক্ষাপটেই সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকে নির্বাচন ঘিরে সম্ভাব্য আলোচনার সূচনা হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছে।

যদিও বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবুও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আগাম ভোটের সম্ভাবনা ঘিরে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।

Header Ad
Header Ad

খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার

এসআই সুকান্ত কুমার দাস। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনার বাড়ি ভাংচুরসহ ৪টি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ও নানা অভিযোগে অভিযুক্ত  পুলিশের আলোচিত উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত কুমার দাসকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকালে সদর উপজেলা আমলি আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতের বিচারক জ্যেষ্ঠ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন নাহার তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। 

গ্রেপ্তার সুকান্ত কুমার দাস খুলনার ডুমুরিয়া থানার কালিকাপুর গ্রামের শত্রুঘ্ন দাসের ছেলে এবং চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার তিওরবিলা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ ছিলেন। ছুটিতে তার নিজ বাড়িতে খুলনায় অবস্থানকালে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা গত মঙ্গলবার (২৪ জুন) তাকে ধরে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। চিকিৎসা শেষে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিলে খুলনায় তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আন্দোলন চলে।

চুয়াডাঙ্গা আদালত পরিদর্শক নাসির উদ্দিন জানান, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর খুলনা সদর থানায় দায়ের করা একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি সুকান্ত। তিনি স্বেচ্ছায় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় হাজির হলে  ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে তাকে সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘বিশেষ সুবিধা’ চালু হচ্ছে আগামী ১ জুলাই থেকে। অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষিত এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল বেতনের একটি নির্দিষ্ট হারে অতিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে।

প্রাথমিকভাবে এ ভাতা ১ হাজার ও ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, পরে তা বাড়িয়ে চাকরিতে থাকা কর্মচারীদের জন্য ন্যূনতম ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং পেনশনভোগীদের জন্য ন্যূনতম ৭৫০ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সম্প্রতি সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও অর্থসচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার এই সিদ্ধান্তের বিস্তারিত জানান। তারা বলেন, কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা ১ থেকে ৯ গ্রেডে আছেন, তারা মূল বেতনের ১০ শতাংশ হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ পাবেন। আর ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে থাকা কর্মচারীরা পাবেন ১৫ শতাংশ হারে।

এই বিশেষ সুবিধা পিআরএলে (অবসর-উত্তর ছুটি) থাকা কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। তাদের বেতন বিবেচনায় নেওয়া হবে পিআরএলে যাওয়ার আগের মূল বেতন অনুযায়ী।

একজন ৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তা যার মূল বেতন ৭১ হাজার ২০০ টাকা, তিনি নতুন নিয়ম অনুযায়ী পাবেন ৭ হাজার ১২০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ৩ হাজার ৫৬০ টাকা। অর্থাৎ তার ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। অন্যদিকে একজন ১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারী, যাঁর মূল বেতন ১৭ হাজার ৫২০ টাকা, তিনি পাবেন প্রায় ২ হাজার ৬২৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে পূর্বের নির্ধারিত ১ হাজার টাকার তুলনায় ভাতাটি ১ হাজার ৬২৮ টাকা বাড়ছে।

এছাড়া নিয়মিত পেনশনভোগীরাও এই সুবিধা পাবেন। তাদের পেনশনের ওপর গ্রেড অনুযায়ী একই হারে বিশেষ ভাতা হিসাব করা হবে। তবে যারা গ্রস পেনশনের শতভাগ তুলে নিয়েছেন এবং এখনো পুনঃস্থাপনের আওতায় আসেননি, তাদের ক্ষেত্রে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্তরা তাদের পূর্ববর্তী মূল বেতনের ভিত্তিতে এই সুবিধা পেতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে পেনশন ও চুক্তিভিত্তিক বেতনের মধ্যে যেটা বেশি, সেটি বিবেচনায় নেওয়া হবে। সাময়িক বরখাস্ত কর্মচারীরা বরখাস্তের আগে প্রাপ্ত মূল বেতনের ৫০ শতাংশের ওপর এই সুবিধা পাবেন। তবে যারা বিনা বেতনে ছুটিতে আছেন, তারা এই ভাতার আওতায় আসবেন না।

স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানির কর্মচারীরা, যারা জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত, তারাও এই বিশেষ সুবিধা পাবেন। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ভার সরকার বহন করবে না, বরং নিজেদের বাজেট থেকেই এ ব্যয় মেটাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে (ভিডিও)
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি