সোমবার, ১৩ মে ২০২৪ | ৩০ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

কমলাপুরে ঘরমুখো যাত্রীদের উপচে ভরা ভিড়

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নাড়ির টানে নিজ নিজ গন্তব্যে ফিরছে রাজধানীবাসি। বাস, লঞ্চ টার্মিনালের মতো কমলাপুর রেলস্টেশনেও বেড়েছে ঘরমুখো মানুষের চাপ। এতে ঈদে যাত্রীদের সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে কমলাপুর রেলস্টেশন কর্তৃপক্ষ।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) ভোর থেকেই রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ছাদভর্তি যাত্রী নিয়েই রওনা করছে ট্রেন।

ঈদে ঘরমুখো মানুষের এ চাপকে স্বাভাবিক বলছেন রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। মানুষের চাপের কারণে কিছুটা ভোগান্তি হচ্ছে। তবে আগের মতো ট্রেন দেরিতে ছাড়া,ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকার অভিযোগ নেই যাত্রীদের।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ঈদে বাড়ি ফেরার তাগিদে সকাল থেকে স্টেশন ভিড় করছেন যাত্রীরা। অনেকের ট্রেনের সময় হয়নি, কিন্তু আগেই চলে এসেছেন। অনেকে টিকিট পাননি, কিন্তু এসেছেন কোনোভাবে যাওয়া যায় কি না। টিকিট কাউন্টারের সামনেও কিছু লোকের জটলা চোখে পড়েছে।

এ ছাড়া ভোর থেকে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া ময়মনসিংহ-জামালপুর আর উত্তরবঙ্গের সব ট্রেনেই ছিল উপচে পড়া ভিড়। ট্রেনের ভেতর গাদাগাদি করেই উঠছে ঘরে ফেরা মানুষেরা। বাড়ি ফিরতে মরিয়া যাত্রীরা ট্রেনের সিট না পেয়ে উঠেছেন ছাদে। তীব্র গরমেও ভোগান্তি বেড়েছে কয়েক গুণ। তবে স্বস্তির খবর প্রতিটি ট্রেন কমলাপুর থেকে শিডিউল মেনে সঠিক সময়ে ছাড়ছে। ভোগান্তি থাকলেও যথাসময়ে ট্রেন যাত্রা করায় স্বস্তির কথা জানিয়েছে কেউ কেউ।

রংপুর এক্সপ্রেসের যাত্রী মারিয়া বলেন, নির্দিষ্ট সময়ে ট্রেন পাওয়া ঈদের আগে যেন বাড়তি আনন্দ। সময়মতোই পরিবারের কাছে যেতে পারবো, এই ভেবে বাকি কষ্ট, কষ্টই মনে হচ্ছে না।

সুন্দরবন এক্সপ্রেসের যাত্রী আজাদ হোসেন বলেন, অনলাইনে টিকিট কাটায় কোনো ভোগান্তি হয়নি। আর এখানে এসে মানুষের চাপের কারণে কিছুটা কষ্ট হচ্ছে। তবে এটি ঈদে স্বাভাবিক পরিস্থিতি। আমরা এতে অভ্যস্ত।

সুবর্ণ এক্সপ্রেসের যাত্রী ফারিন বলেন, অনলাইনে টিকিট কাটায় কোনো ভোগান্তি হয়নি। আর এখানে এসে মানুষের চাপের কারণে কিছুটা কষ্ট হচ্ছে। তবে এটি ঈদে স্বাভাবিক পরিস্থিতি। আমরা এতে অভ্যস্ত। নির্দিষ্ট সময়ে ট্রেন পাওয়া ঈদের আগে যেন বাড়তি আনন্দ। সময়মতোই পরিবারের কাছে যেতে পারবো, এই ভেবে বাকি কষ্ট, কষ্টই মনে হচ্ছে না।

এ বিষয়ে কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার বলেন, সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত ১৭টি ট্রেন দেশের বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশ্যে কমলাপুর ছেড়েছে। আজ সকাল থেকে যাত্রীদের চাপ বাড়লেও সবগুলো ট্রেন যথাসময়ে স্টেশন ছেড়ে গেছে। যাত্রী সাধারণের কোনো অভিযোগ-আপত্তি নেই। দিনের বাকি সময়ও নিরাপদ যাত্রা হবে বলে আশা করছি।

Header Ad

এবার একীভূত হলো সোনালী ব্যাংক-বিডিবিএল

ছবি: সংগৃহীত

ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রায় সবক’টি উদ্যোগই যেন ভেস্তে গেছে। ইতোমধ্যেই স্পষ্ট হয়েছে, ইউসিবি ব্যাংকের সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংকের এবং সিটি ব্যাংকের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বেসিক ব্যাংকের একীভূতকরণ হচ্ছে না। তবে এরমধ্যেই তড়িঘড়ি করে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (বিডিবিএল) একীভূতকরণের সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

আর বিডিবিএল ব্যাংকের খেলাপি ৪৪ দশমিক ২২ শতাংশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ওই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। দুই ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্তারা এতে সই করেন। রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক বলছে, দুই ব্যাংক স্বেচ্ছায় একীভূত হচ্ছে। তবে বিডিবিএলের ভাষ্য, এখন না গেলে জোর করে একীভূত করবে বাংলাদেশ ব্যাংক।

জানা যায়, সোনালী ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের খেলাপি ১৬ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ছাড়াও সোনালী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সময়ে উপস্থিত ছিলেন। তবে প্রায় ঘণ্টাখানেক দেরি করে সেখানে আসে বিডিবিএলের প্রতিনিধি দল। যদিও অনুষ্ঠানে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কাউকে ডাকা হয়নি।

এই সমঝোতা স্বাক্ষরের পর কয়েক ধাপে পুরোপুরি সোনালী ব্যাংকে মিশে যেতে বিডিবিএলের সময় লাগবে অন্তত দুই বছর। তবে সমঝোতার পর নিজেদের ইচ্ছায় একীভূতকরণের প্রক্রিয়া শুরুর দাবি করেছে সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।

সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফজাল করিম বলেন, অডিট ফার্ম নিয়োগ দেয়া হবে। এই অডিট ফার্ম দুটি ব্যাংকের সম্পদ আলাদাভাবে মূল্যায়ন করবে। এটার জন্য অন্তত ৩ থেকে ৬ মাস সময় লাগতে পারে। এরপর আরও কিছু আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া রয়েছে, সেগুলো পূর্ণ হলেই দুটি ব্যাংক পুরোপুরি একীভূত হবে।

সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান জিয়াউল হাসান সিদ্দিক বলেন, আমাদের দুই ব্যাংকের যে অভিজ্ঞতা, এই দুটো একত্রিত করবো। আমি মনে করি এটা আমাদের জন্য বড় একটা অর্জন হিসেবে ধরা দেবে। অনেক বিচার-বিবেচনা করেই আমরা এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি।

অন্যদিকে বিডিবিএলের চেয়ারম্যান শামীমা নার্গিস জানান, শুধু খেলাপি ঋণ ছাড়া অন্যান্য আর্থিক সূচকে এগিয়ে যাচ্ছিল প্রতিষ্ঠানটি। তবে সরকারের ইচ্ছায় এক হতে হচ্ছে। তিনি বলেন, এটা সরকারের সিদ্ধান্ত। সমঝোতা চুক্তির বিষয়টি কিন্তু আমাদের বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ১২ তারিখে জানানো হয়। এখন আমরা যদি একীভূতকরণে না আসি তাহলে সামনের বছরগুলোয় বাধ্যতামূলক একীভূতকরণে যেতে হবে।

১৩ শিক্ষকের বিদ্যালয়ে ১৪ পরীক্ষার্থীর সবাই ফেল, প্রধান শিক্ষককে শোকজ

ঘগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় একমাত্র বিদ্যালয় হিসেবে শতভাগ অকৃতকার্যের তালিকায় রয়েছে ঘগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। ১৬ জন শিক্ষক কর্মচারীর এ বিদ্যালয়টি থেকে ১৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে অকৃতকার্য হয়েছে সবাই। এতে প্রধান শিক্ষককে শোকজ করা হয়েছে।

এদিকে এ ফলাফল নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে চরম হতাশা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৪ সালে সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় ঘগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার ১০ বছর পর ২০০৪ সালে বিদ্যালয়টি এমপিওভুক্ত হয়।

বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে প্রধান শিক্ষকসহ ১৩ জন শিক্ষক ও তিনজন কর্মচারী রয়েছেন। গত বছর এই বিদ্যালয় থেকে ১৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ১৩ জন পাশ করেছিলো।

স্থানীয়রা জানান, বিদ্যালয়টি প্রতিদিন খোলা থাকলেও শিক্ষার্থীদের স্কুলে আসার প্রতি তেমন একটা আগ্রহ নেই। তাছাড়া শিক্ষক-কর্মচারীরা গল্প-গুজব করে সময় কাটিয়ে বাড়িতে চলে যাওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক অভিভাবক বলেন, ১৬ জন শিক্ষক কর্মচারী স্কুলে পরীক্ষার্থী ছিল মাত্র ১৪ জন। একজনও পাস করল না, বিষয়টি দুঃখজনক। এই বিদ্যালয়ে শিক্ষকরা প্রতিদিন আসে কিনা ঠিকমতো ক্লাস নেয় কি-না সেটি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দেখা প্রয়োজন।

এ বিষয়ে জানতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হাকিম মোবাইল ফোনে জানান, এবার এসএসসি পরীক্ষায় ১৪ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলো। প্রত্যেকজন শিক্ষার্থী পাশ করার যোগ্যতা রাখে। কেন তাদের রেজাল্ট ফেল আসলো আমরা বুঝতে পারছি না। আমরা শিক্ষা বোর্ডে এ বিষয়ে চ্যালেঞ্জ করবো।

জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রোকসানা বেগম বলেন, গাইবান্ধা জেলার মধ্যে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার একটি বিদ্যালয়ে ফলাফলের শতকরা হার শূন্য। এই উপজেলার ঘগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ পাস করেনি। বিষয়টি দুঃখজনক। এরইমধ্যে ঐ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যে যে বিষয়ে ফেল করেছে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের কারণ দর্শানোর জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠিন সিদ্ধান্ত মিসরের

ছবি: সংগৃহীত

মধ্যপ্রাচ্যে দখলদার ইসলাইলের সঙ্গে যে কটি দেশ সম্পর্ক বজায় রেখে চলে তাদের মধ্যে অন্যতম মিসর। গত ৬ মাস ধরে অবরুদ্ধ গাজায় দখলদার ইসরাইল যে গণহত্যা চালাচ্ছে এতে মিসর চুপ ছিল। এবার সেই মিসর তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সরাসরি ইসরাইলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। দাবি তুলেছে এই গণহত্যা বন্ধ করতে হবে। যুদ্ধবিরতীতে আসতেই হবে ইসরাইলকে।

জানা যায়, গাজা উপত্যকায় গণহত্যা চালানোয় ইসরাইলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের (আইসিজে) মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে যোগ দেয়ার কথা ঘোষণা করেছ মিসর। মিসরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে ইসরাইলি আগ্রাসন বাড়ার প্রেক্ষাপটে তারা এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

আরও জানা যায়, মিসরীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে ইসরাইলি হামলার আরো বর্বরতা এবং ব্যাপ্তি বাড়ার ফলে এই সিদ্ধান্ত নেয়। ইসরাইল সরকারি বেসামরিক নাগরিকদের টার্গেট করছে, উপত্যকার অবকাঠামো ধ্বংস করছে, ফিলিস্তিনিদের পালাতে বাধ্য করছে।

এদিকে মিসর জানায়, দখলদার শক্তি হিসেবে বাধ্যবাধকতা মেনে চলার জন্য সে মিসরের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে এবং আইসিজের ইস্যু করা অন্তর্বর্তী পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়নের দাবি করছে। আইসিজে ইসরাইলের প্রতি যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলেছে, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে গাজা উপত্যকায় মানবিক সুবিধা বাড়ানো, ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা। এতে ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের সহিংসতা না করতে ইসরাইলি বাহিনরি প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে মিসর আবারো গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য জাতিসঙ্ঘ নিরাপত্তা পরিষদ এবং আন্তর্জাতিক পক্ষগুলোর প্রতি আহ্বান জানায়।

রাফায় ইসরাইলি হামলা অব্যাহত। ইসরাইল রোববার গাজায় হামলা চালিয়েছে। রাফায় ব্যাপক উচ্ছেদ অভিযান চালানোর আদেশ দেয়ার পর তারা এ হামলা চালালো।

এদিকে জাতিসঙ্ঘ সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় এ নগরীতে ব্যাপক অভিযান চালানো হলে বড় ধরনের মানবিক বিপর্যয়ের ঝুঁকি রয়েছে।

গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা জানিয়েছে, গাজার মধ্যাঞ্চলীয় দেইর আল-বালাহ শহরে রোববার ইসরাইলের চালানো এক বিমান হামলায় দুই চিকিৎসক নিহত হয়েছেন। এদিকে এএফপি’র এক সংবাদদাতা গাজা নগরীর কাছে ইসরাইলি হেলিকপ্টার থেকে ব্যাপক হামলা চালানোর কথা জানিয়েছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ইসরাইলি বাহিনী শনিবার মিশরের সাথে লাগোয়া ক্রসিংয়ের কাছে রাফাহ নগরীতে হামলা চালিয়েছে। এএফপি’র প্রকাশ করা ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে শহরটির আকাশে ধোঁয়া উঠছে।

ইসরাইলি সেনারা এই সপ্তাহে আন্তর্জাতিক বিরোধিতার তোয়াক্কা না করে শহরটির পূর্বাঞ্চলীয় বিভিন্ন এলাকায় প্রবেশ করে এবং সাহায্য সরবরাহে ব্যবহার করা একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্রসিং বন্ধ করে দেয়।

সেনাবাহিনী এ সপ্তাহের গোড়ার দিকে শহরটি থেকে লোকজন চলে যাওয়ার আহ্বান জানানোর পর সেখান থেকে প্রায় ৩০০,০০০ মানুষ চলে গেছে। এর পর ইসরায়েল রাফার পূর্বাঞ্চলে ব্যাপক উচ্ছেদ অভিযান চালানোর নির্দেশ দেয়।

রাফাহ ছেড়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নেয়া ফরিদ আবু ইদা নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘আমরা কোথায় যাব জানি না।’ সূত্র : আল জাজিরা ও এএফপি

সর্বশেষ সংবাদ

এবার একীভূত হলো সোনালী ব্যাংক-বিডিবিএল
১৩ শিক্ষকের বিদ্যালয়ে ১৪ পরীক্ষার্থীর সবাই ফেল, প্রধান শিক্ষককে শোকজ
ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠিন সিদ্ধান্ত মিসরের
নিজের রেকর্ড ভেঙে ২৯ বার এভারেস্ট জিতলেন রিতা শেরপা
বাড়ি ফেরার পথে গরুবাহী ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন এক পুলিশ সদস্য
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
একসঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে মা পেলেন জিপিএ ৪.৫৪, মেয়ে ২.৬৭
ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় রাশিয়ায় নিহত ১৫
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা মঙ্গলবার দুপুরে
চূড়ান্ত রায়ের আগে ফাঁসির আসামিকে কনডেম সেলে রাখা যাবে না: হাইকোর্ট
উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হেড মাঝিকে গুলি করে হত্যা
ধর্ম নিয়ে কটূক্তি, জবি শিক্ষার্থী তিথি সরকারের ৫ বছর কারাদণ্ড
শূন্য রানে আউট হয়েও বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর আজম
স্পেনে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবক নিহত
আওয়ামী লীগ পালানোর দল নয়: ওবায়দুল কাদের
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু হতে পারে ২৬ মে
রাজধানীতে ২৩ জন গ্রেপ্তার
এসএসসি পাস করেছে বিদ্যালয়ের একমাত্র পরীক্ষার্থী রুবিনা
আবারও সীমান্তে বিএসএফের গুলি, হাসপাতালে বাংলাদেশী যুবক
আবারও দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস