বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫ | ১৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

জুমার নামাজ শেষে কাকরাইল ছাড়লেন সাদপন্থিরা

জুমার নামাজ শেষে কাকরাইল ছাড়লেন সাদপন্থিরা। ছবি: সংগৃহীত

নিজেদের অবস্থান জানান দিতে কাকরাইল মসজিদসহ আশেপাশের সড়কে পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে মোনাজাতের পর অবস্থান ছেড়ে নিজ নিজ গন্তব্যে চলে যাচ্ছেন উপস্থিত মুসল্লিরা। ফলে ফাঁকা হতে শুরু করেছে কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের এলাকা।

এর আগে শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) দুপুর ১২টা ১০ মিনিটে কাকরাইল মারকাজ মসজিদে শুরু হয় জুমার নামাজ এবং শেষ হয় সাড়ে ১২টায়। এরপর ১২টা ৫০ মিনিটের দিকে শুরু হওয়া মোনাজাত শেষে দুপুর ১টার দিকে দাওয়াতি কার্যক্রমে না থাকা সাদ অনুসারীরা কাকরাইল এলাকা ছাড়তে থাকেন।

মাওলানা সাদকে আগামী ইজতেমায় আসতে দেওয়া হবে না, জুবায়েরপন্থিদের এমন ঘোষণা ও দুই পক্ষের উত্তেজনার মধ্য দিয়ে শুক্রবার সকাল থেকেই কাকরাইল মসজিদ ও তার আশেপাশের এলাকায় অবস্থান নিতে শুরু করেন সাদপন্থিরা।

কাকরাইল মসজিদ থেকে জমায়েত ছড়ায় নয়াপল্টন ও মৎস্যভবন পর্যন্ত। দুপুর ১২টার আগে হাজার হাজার লোকে পরিপূর্ণ হয়ে যায় কাকরাইল এলাকা। নিরাপত্তার স্বার্থে কাকরাইল মসজিদের পাশে, রমনা ও প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে যাওয়ার পথটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। কাকরাইল এলাকায় অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

পরে তারা রাস্তার ফুটপাতে নামাজ আদায় করেন। নামাজ শেষে সাদপন্থিদের কাকরাইল এলাকায় আসা-যাওয়ার পথে বেশকিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। অনুসারীদের চলতি পথে সেসব নির্দেশনা মেনে চলতে বলা হয়েছে। সেই নির্দেশনা মেনেই অনুসারী কাকরাইল ছেড়েছেন।

নির্দেশনাগুলো হচ্ছে, মৎস্যভবন থেকে শাহবাগের রাস্তা যাতায়াতের জন্য ব্যবহার করা যাবে, কিন্তু কোনো অবস্থান করা যাবে না। অবস্থান করা যাবে কাকরাইল মসজিদের পূর্ব এবং উত্তর ও দক্ষিণে। রমনা পার্কে কোনো সাথী প্রবেশ করবে না, কাকরাইল মসজিদের উত্তর অংশ থেকে হোটেল শেরাটন পর্যন্ত কেউ চলাচল করবে না, মসজিদ থেকে মগবাজার পর্যন্ত যাতায়াত করা যাবে, কিন্তু অবস্থান করা যাবে না। শাহবাগ থেকে টিএসসসি এবং পরে দোয়েল চত্বর হয়ে হাইকোর্ট মাজার পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কেউ ঘোরাঘুরি করবে না ও কোনো প্রয়োজনেই সেখানে যাবে না, মেট্রোরেল দেখার জন্য মেট্রো স্টেশনে কেউ প্রবেশ করবে না; রাস্তার আশপাশে কেউ মানবিক জরুরিরত (ইস্তিঞ্জা) পুরা করবে না; রাস্তায় কোনো ময়লা-আবর্জনা ফেলা যাবে না। বরং কোনো আবর্জনা দেখলে নিজ দায়িত্বে পরিস্কার করে দেবো; কোনো ভাই অসুস্থ হলে মেডিকেল টিমের সঙ্গে যোগাযোগ করবে; কোনো স্থানে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলে শুধু জিম্মাদাররাই তাৎক্ষণিক সমাধানের চেষ্টা করবে। অপরাধীকে প্রয়োজনে প্রশাসনের হাতে সোপর্দ করবে। নিজের হাতে অবশ্যই কেউ আইন তুলে নেবো না।

এই জমায়েত ও তাবলিগে বিরোধ নিয়ে কথা হয় একাধিক সাদপন্থি অনুসারীর সঙ্গে।সহিদুল নামের একজন বলেন, তাবলিগে কোনো বিভক্তি নেই। হেফাজতে ইসলাম তাবলিগে প্রবেশ করে ঝামেলা তৈরি করেছে। আমরা আগেও এক প্লেটে খাবার খেয়েছি। আগামীতে তাবলিগে কোনো বিভক্তি থাকবে না।

মাওলানা সাদকে ইজতেমায় আসার সুযোগ দিতে সরকারের কাছে অনুরোধ জানান কামরুল ইসলাম নামের একজন। তিনি বলেন, প্রতিবার জুবায়েরপন্থিরা ইজতেমা করে। তারা পুরো ইজতেমা ময়দান নোংরা করে ফেলে। এবার আমরা আগে করবো। সাদ সাহেব তার বয়ানের মাধ্যমে সব বিভক্তি দূর করবেন। আগামীতে আরও বড় জমায়েত করা হবে বলেও জানান এই অনুসারীরা।

এদিকে, কাকরাইল মসজিদে অবস্থানের ক্ষেত্রে তাবলিগের দুই গ্রুপের মধ্যে মাওলানা জুবায়েরপন্থিরা চার সপ্তাহ ও মাওলানা সাদপন্থিরা দুই সপ্তাহ করে পর্যায়ক্রমে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন। সেই নিয়ম অনুযায়ী, আজ সাদপন্থিরা কাকরাইল মসজিদে অবস্থান নেন।

Header Ad
Header Ad

রিজার্ভ ছাড়ালো ২৭ বিলিয়ন ডলার, রেমিট্যান্স প্রবাহে ফিরে এলো ইতিবাচক ধারা

ছবি: সংগৃহীত

দেশে রাজনৈতিক পালাবদলের পর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ফিরেছে স্থিতিশীলতা ও ইতিবাচক ধারা। চলতি এপ্রিল মাসের শেষে এসে দেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দেশে গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার, যা সাম্প্রতিক মাসগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্ধারিত হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রয়েছে ২২ দশমিক ০৫ বিলিয়ন ডলার। এই দুটি হিসাবের পার্থক্যের পেছনে রয়েছে কিছু অপ্রচলিত সম্পদের অন্তর্ভুক্তি ও প্রাসঙ্গিক সীমাবদ্ধতা।

রিজার্ভ বৃদ্ধির পেছনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে প্রবাসী আয়ের ধারাবাহিক প্রবাহ। চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ২৯ দিনেই ২৬০ কোটি ৭০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। আর মার্চ মাসে প্রবাসীরা ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের ইতিহাসে নতুন রেকর্ড গড়েছেন।

অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিটি মাসেই দুই বিলিয়নের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। জুলাইয়ে আসে ১৯১ কোটি ডলার, আগস্টে ২২২ কোটি, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি, নভেম্বরে ২২০ কোটি, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি এবং মার্চে সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলার। এই ধারাবাহিকতা বৈদেশিক রিজার্ভ শক্তিশালী করার পাশাপাশি অর্থনীতিতেও স্বস্তি ফিরিয়েছে।

উল্লেখযোগ্যভাবে, অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে যে ইতিবাচক ধারা তৈরি হয়েছে, তা রিজার্ভকে পুনরুজ্জীবিত করতে বড় ভূমিকা রেখেছে। বাজার বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই ধারা অব্যাহত থাকলে দেশের বৈদেশিক খাতে স্থিতিশীলতা আরও সুদৃঢ় হবে এবং অর্থনীতিতে আস্থা ফিরে আসবে।

Header Ad
Header Ad

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত

যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স ইন পলিসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স (ইএমপিজি) প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছেন।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, ৯ জন উত্তীর্ণদের মধ্যে তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছেন তিনি।

গত ২৫ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত এ পরীক্ষায় সরাসরি অংশ নেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। তাঁর পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনা তৈরি হয়। অনেকেই একজন শীর্ষ পর্যায়ের উপদেষ্টার উচ্চশিক্ষা গ্রহণের আগ্রহকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন।

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স (এসআইপিজি) পরিচালিত এই ইএমপিজি প্রোগ্রামটি স্কুল অব হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেসের অধীনে পরিচালিত হয়। এটি এক বছর মেয়াদি একটি স্নাতকোত্তর কর্মসূচি যেখানে নীতিনির্ধারণ, প্রশাসন ও শাসনব্যবস্থা নিয়ে সমসাময়িক পাঠদান করানো হয়। এ প্রোগ্রামে শিক্ষাবিদ, পেশাজীবী ও নীতিনির্ধারকদের অংশগ্রহণে যুগোপযোগী পাঠ্যসূচি অনুসরণ করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানিয়েছে, আসিফ মাহমুদ সামার সেশন (২০২৫) থেকে প্রোগ্রামটিতে অধ্যয়ন শুরু করবেন এবং খুব শিগগিরই তাঁর ভর্তির আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে।

উল্লেখ্য, আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হয়ে সেখান থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। তিনি ২০২৪ সালের জুলাই মাসে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অনুষ্ঠিত গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম নেতৃত্বদানকারী হিসেবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সামনের সারিতে ছিলেন। এর ধারাবাহিকতায় অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে তিনি স্থান পান।

Header Ad
Header Ad

প্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা, ঘুমন্ত অবস্থায় গুলি করে হত্যা তরুণীর

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে ঘটেছে এক হৃদয়বিদারক ও রোমহর্ষক ঘটনা। প্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর মেসেজ দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে ২৩ বছর বয়সী ম্যাডিসন রুকার্ট তাঁর প্রেমিককে ঘুমন্ত অবস্থায় গুলি করে হত্যা করেন। আদালত তাঁকে ৩৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন, যা দুই দফায় কার্যকর হবে—২৫ বছর হত্যার দায়ে এবং ১০ বছর সশস্ত্র অপরাধের জন্য।

ঘটনাটি ঘটেছে ২০২২ সালের ইংরেজি নববর্ষের প্রাক্কালে। প্রেমিক জোনাথন মিলারের (২৪) ফোনে অন্য নারীদের মেসেজ দেখে হত্যার পরিকল্পনা করেন ম্যাডিসন। আদালতের নথি অনুযায়ী, মিলার যখন ঘুমিয়ে ছিলেন, তখন মাথায় গুলি করে তাঁকে হত্যা করেন রুকার্ট। হত্যার পর তিনি গাড়ি চালিয়ে ডালাস কাউন্টিতে যান এবং রাত কাটান জঙ্গলে। পরে এক অপরিচিত ব্যক্তির বাড়িতে গিয়ে পুলিশ ডাকার অনুরোধ করেন এবং আত্মসমর্পণ করেন। তাঁর গাড়িতে একটি হ্যান্ডগান পাওয়া যায়।

জোনাথনের মা অ্যামি কপ ছেলের মৃত্যুর খবরে চরমভাবে হতবাক হন। তিনি জানান, তাঁর ছেলে প্রেমিকার সঙ্গে প্রতারণা করেননি এবং ফোনে পাওয়া মেসেজগুলো যৌনতাপূর্ণ ছিল বলেও তাঁর মনে হয়নি। “সে (মিলার) আমাদের ছেলে, সে ম্যাডিসনের সঙ্গে খুব সুখী ছিল। আমরা তাঁকে পছন্দ করতাম,”—বলেন কপ।

ম্যাডিসনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে দীর্ঘমেয়াদি সাজা দেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ‘পিপলস ম্যাগাজিন’-এর তথ্য অনুযায়ী, এই ঘটনায় আমেরিকান সমাজে সম্পর্ক ও সহনশীলতার বিষয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগেও যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোতে প্রেমিককে হত্যার দায়ে এক নারী দোষী সাব্যস্ত হন। ফেব্রুয়ারিতে অ্যাশলে হোয়াইট নামের ওই নারী প্রেমিকের এক মন্তব্যে অপমানিত বোধ করে তাঁকে হত্যা করেন। প্রেমিক তাঁর চাকরি পাওয়া নিয়ে মজা করেছিলেন, যা সহ্য করতে না পেরে সে এমন ভয়াবহ সিদ্ধান্ত নেয়।

এই ধরনের ঘটনা সমাজে সহিংস সম্পর্কের পরিণতি এবং মানসিক ভারসাম্য রক্ষার গুরুত্বের বিষয়টি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, সম্পর্কের টানাপোড়েন বা সন্দেহের বিষয়ে আইন হাতে তুলে নেওয়ার প্রবণতা সমাজের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রিজার্ভ ছাড়ালো ২৭ বিলিয়ন ডলার, রেমিট্যান্স প্রবাহে ফিরে এলো ইতিবাচক ধারা
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
প্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা, ঘুমন্ত অবস্থায় গুলি করে হত্যা তরুণীর
অশালীন আচরণের অভিযোগে টাঙ্গাইলে প্রধান শিক্ষককে ‘জুতাপেটা’
টানা তিন দিনের ছুটিতে ঢাকায় তিন দলের সমাবেশ
অপরিবর্তিত থাকার পর এবার দেশে কমলো জ্বালানি তেলের দাম
বিএনপি ক্ষমতাসীন হলে খেটে খাওয়া মানুষের কল্যাণের প্রত্যয় তারেক রহমানের
মিরাজের নৈপুণ্যে ইনিংস ব্যবধানে জয় বাংলাদেশের
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ নিয়ে যা জানা গেল
আদানির বিদ্যুৎ আমদানিতে ৪০ কোটি ডলার কর ফাঁকি: দুদকের অনুসন্ধান শুরু
অভিনেতা সিদ্দিকের ৭ দিনের রিমান্ড 
ইসকন নেতা চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত করল চেম্বার আদালত
সিসিডিবির তিনমাসব্যাপী ক্লাইমেট চেঞ্জ ফ্ল্যাগশিপ ট্রেনিংয়ের সমাপনী অনুষ্ঠিত
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ইসকন নেতা চিন্ময় দাসের হাইকোর্টে জামিন
অভিনয়ে প্রথমবারের মতো জুটি হচ্ছেন প্রীতম-জেফার
পুতিন ইউক্রেনে শান্তি চান বলে মন্তব্য করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
প্রতিনিয়ত যুদ্ধের হুমকি, প্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী: প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
নেত্রকোণায় পুলিশ ডেকে বন্ধুকে ফাঁসিয়ে হবু স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার
একটু আদরে আমাকে রাখো: মাহি
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে মন্দিরের প্রাচীর ধসে ৮ জন নিহত, তদন্তে কমিটি গঠন