রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

গরুর মাংসের যৌক্তিক দাম নির্ধারণে সভা, ব্যবসায়ীদের হট্টগোল

গরুর মাংসের যৌক্তিক দাম নির্ধারণে সভা। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ বৈঠকের পরও গরুর মাংসের যৌক্তিক দাম ঠিক করতে পারেনি মাংস ব্যবসায়ী সমিতি এবং বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন। এমনকি এ বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত দিতে পারেনি ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরও। সিদ্ধান্ত ছাড়াই হট্টগোলের একপর্যায়ে সভা শেষ হয়।

এ সময় অধিদফতরের মহাপরিচালক গরুর মাংসের দাম ব্যবসায়ীদের ঠিক করে অধিদফতরে জানাতে নির্দেশনা দেন। দেশের বিভিন্ন জায়গায় বর্তমানে নানা দামে গরুর মাংস বিক্রি হলেও এর প্রকৃত দাম আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে নির্ধারণ করার নির্দেশনা দিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। রবিবার (৩ ডিসেম্বর) এ কথা জানান অধিদফতরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।

তিনি বলেন, সেমিনার হবে শুনে অনেকেই ভেবেছেন আজই গরুর মাংসের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। ভোক্তা অধিকার মাংসের দাম নির্ধারণ করবে না, এটি নির্ধারণ করবেন ব্যবসায়ীরা। ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং মাংস ব্যবসায়ী সমিতি আগামী ৬ ডিসেম্বর একসঙ্গে বসে মাংসের দাম নির্ধারণ করবে। পরে ভোক্তা অধিকার তাদের সঙ্গে আলোচনা করে মূল দাম নির্ধারণ সাপেক্ষে জনগণকে জানাবে।

ভোক্তার মহাপরিচালক জানান, ব্যবসায়ীদের পাঠানো মূল্য প্রতিবেদন প্রয়োজন সাপেক্ষে সরকারের নিকট তুলে ধরা হবে। এছাড়াও তিনি বলেন, মাংস ব্যবসায়ী কর্তৃক মাংস ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে পাকা রসিদ নিশ্চিত করতে হবে। তিনি আরও বলেন, মাংসের ক্ষেত্রে তথ্যভিত্তিক গবেষণা করা দরকার এবং এক্ষেত্রে অধিদফতর কর্তৃক বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের মাধ্যমে যেন এই ধরনের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয় তার সুপারিশ সরকারের নিকট তুলে ধরা হবে। পাকিস্তান যদি সাড়ে ৪০০ টাকায় গরুর মাংস খাওয়াতে পারে, তাহলে আমাদের এখানে কোনোভাবেই সাড় ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা দাম হতে পারে না। যত যুক্তিই দেন। এজন্য গবেষণা হওয়া দরকার।

এর আগে গরুর মাংসের দাম কমাতে কী কী করণীয়, খলিলসহ কয়েকজন কীভাবে কম দামে গরুর মাংস বিক্রি করছে, সেই বিষয়ে খুচরা ও পাইকারি মাংস ব্যবসায়ী, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন এবং সংশ্লিষ্ট দফতর ও সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেন ভোক্তা অধিদফতরের ডিজি। এ সময় বেশ কয়েকবার হট্টগোল সৃষ্টি হয়। যার কারণে দীর্ঘ তিন ঘণ্টা ধরে চলা সেমিনারটি কোনও সিদ্ধান্ত ছাড়াই শুধু নির্দেশনা দিয়ে শেষ করেন তিনি।

ব্যবসায়ীরা হট্টগোল করলে দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন তাদের থামানোর চেষ্টা করেন। ব্যবসায়ীরা এ সময় খুচরা ব্যবসায়ী ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে হট্টগোল করতে থাকেন। ৬০০ টাকা দরে মাংস দেওয়ার জন্য বলেন।

ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, যেসব দোকানদার বলছে ৬০০ টাকায় মাংস বিক্রি করতে, তাদের কাপড়চোপড় কারও সঙ্গে থাকবো না। ‘জার্সি গরু’ বিক্রি করে খলিল, সেটা একটু কম দামে পাওয়া যায়। একসঙ্গে অনেক গরু বিক্রি করলে লাভ হবেই। আমরা যারা একটা দুইটা গরু বিক্রি করি তাদের অনেক দিক খেয়াল রাখতে হয়। খলিলের দোকানের পেছনের বাড়িওয়ালা আমার কাছ থেকে গত শুক্রবার মাংস নিয়ে গেছে ৭০০ টাকা কেজিতে। স্বাদ ভালো দেখে নিয়ে গেছে, খলিলের দোকানে যায় নাই। খলিল বিক্রি করলে তার কাপড়চোপড় থাকবে কিন্তু অন্য কারও থাকবে না। কারণ, তার বিক্রি আলাদা। এ সময় খলিলকে ৬০০ টাকা দরে খুচরা ব্যবসায়ীদের মাংস দেওয়ার জোর দাবি জানান নেতারা।

খুচরা ব্যবসায়ীরা জোর গলায় বলেন, ইমরান ভাই এবং মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব মাংস সরবরাহ করুক, আমরা ৫৭৫ টাকায় মাংস বিক্রি করবো। এ সময় ভোক্তার মহাপরিচালক কয়েক দফায় শান্ত করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। পরে পরিস্থিতি শান্ত হলে মাংসের দাম নির্ধারণে নির্দেশনা দেন মহাপরিচালক।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের পরিচালক (কার্যক্রম ও গবেষণাগার বিভাগ) ফকির মুহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেন, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ইমরান হোসাইন, বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. গোলাম মুর্তজা, মহাসচিব রবিউল আলম, কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) ট্রেজারার মনজুর-ই খোদা, মাংস ব্যবসায়ী খলিলুর রহমানসহ বিভিন্ন সুপার শপ ও সরকারি বিভিন্ন দফতরের প্রতিনিধিরা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

কুয়েত বিমানবন্দরে এক বাংলাদেশি যাত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এ চড়ার আগ মুহূর্তে ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ মারা যান এ প্রবাসী বাংলাদেশি।

নিহতের নাম দেলোয়ার হোসেন (৫০)। বাড়ি নোয়াখালী, পিতা সিদ্দিকুর রহমান।

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন স্থানীয় সময় রবিবার রাতে বিমানবন্দরে তার মারা যাওয়ার খবরটি নিশ্চিত করেছেন।

এছাড়া ওই একই ফ্লাইটের যাত্রী ছিলেন কুয়েতে ট্রাভেলস ব্যবসায়ী আরেক প্রবাসী ইব্রাহিম খলিল রিপন।

তিনি বলেন, ‘রবিবার স্থানীয় সময় রাত পৌনে একটায় কুয়েতের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এর ফ্লাইটটি উড়াল দেওয়ার কথা। দেলোয়ার হোসেন ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে ২১ নম্বর গেইট অতিক্রম করেন। বিমানে পা রাখার অল্প কিছুক্ষণ মাত্র বাকি। ঠিক তখনই আকস্মিকভাবে মারা গেলেন তিনি।’

প্রত্যক্ষদর্শীরা ধারণা করছে, দেলোয়ার হোসেন ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। পরে স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে এসে তার মরদেহ নিয়ে যায়।

ইব্রাহিম খলিল রিপন জানান, প্রায় ২৪ বছর আগে কুয়েতে আসেন দেলোয়ার। প্রথম দিকে তার বসবাসের বৈধতা থাকলেও একসময় অবৈধ হয়ে পড়েন। সম্প্রতি কুয়েত সরকারের দেওয়া সাধারণ ক্ষমার সুযোগ নিয়ে দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন জানান, বর্তমানে নিহত দেলোয়ার হোসেনের মরদেহ কুয়েতের একটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তার আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ দ্রুত দেশে পাঠানো হবে।

বজ্রপাত থেকে বাঁচার ‘কৌশল’ জানাল আবহাওয়া অফিস

ছবি: সংগৃহীত

সারা দেশে বেড়েই চলেছে বজ্রপাতে প্রাণহানি। আর এমন অবস্থায় বজ্রপাতে থেকে বাঁচার কৌশল বলে দিয়েছেন আবহাওয়া অফিস। এ বিষয়ে আজ রবিবার আবহাওয়ার সব শেষ খবর জানাতে আগারগাঁওয়ে ব্রিফিংয়ের আয়োজন করে অধিদপ্তর।

এসময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন জানান, সারা দেশে বজ্রপাত অনেক বেড়েছে। সরকার একে জাতীয় দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এতে শুধু মানুষ নয়, অনেক পশুপাখিও প্রাণ হারাচ্ছে। এ মৌসুমে বৃষ্টিপাত ও বজ্রঝড় হয়। সেই সঙ্গে বজ্রপাতের আশঙ্কাও রযেছে। নানা কারণে বজ্রপাত বেড়ে গেছে। সেটা হচ্ছে ক্লাইমেট চেঞ্জ হওয়ার কারণে হতে পারে, ওজন স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণেও হতে পারে। আবার বৃক্ষ, পাহাড় ও পরিবেশ বিনষ্ট হওয়ার কারণেও হতে পারে।

বজ্রপাত থেকে বাঁচার কৌশলয়ের বিষয়ে তিনি বলেন, বিদ্যুৎ চমকাতে দেখার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে যদি বজ্রপাতের শব্দ শুনতে পান তাহলে বুঝবেন সেটা আপনার দিকে আসছে বা সেটার দ্বারা আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। আর যদি দেখেন বিদ্যুৎ চমকানোর ৩০ সেকেন্ড পর শব্দটা পেয়েছেন তাহলে বুঝবেন সেটা আপনার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। সে সময় যদি নিরাপদ আশ্রয়ে না থাকেন তাহলে এক আঙ্গুলের ওপর ভর করে বসে পড়তে হবে। এবং সেটা দ্বারা অনেক ক্ষয়ক্ষতি কমতে পারে। মানুষকে এটা বেশি বেশি করে জানাতে হবে।

চলমান দাবদাহের বিষয়ে বিষয়ে এই আবহাওয়াবিদ বলেন, আগামীকাল সোমবার রাজশাহী ও খুলনায় দাবদাহ চলমান থাকার আশঙ্কা রয়েছে। তবে রাজধানীসহ অন্যান্য বিভাগীয় অঞ্চলে তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। ঢাকার তাপপ্রবাহ মৃদু থেকে মৃদু হয়ে আগামীকাল থেকে দাবদাহ পুরোপুরি কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মে মাসের মাঝামাঝি সময়ের পর ফের বাড়তে পারে তাপমাত্রা, তবে তা দীর্ঘ সময়ের জন্য বা বিস্তর এলাকার জন্য হবে না।

নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৫ মে) বেলা ১১টায় নওগাঁ সদর হাসপাতাল মোড়ে বাংলাদেশ কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতি জেলা শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচী পালিত হয়। মানববন্ধনে সংগঠনের জেলা শাখার সহ-সভাপতি মাসুদ হায়দার টিপুর সভাপতিত্বে ঘন্টাব্যাপী এ কর্মসূচী পালিত হয়।

এদিকে সকাল থেকে ঔষদের দোকান বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করায় ভোগান্তীতে পড়েছে রোগীর স্বজনরা। দোকান বন্ধ পেয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে।

সংগঠনের জেলা শাখার সহ-সভাপতি মাসুদ হায়দার টিপু বলেন- চিকিৎসকগণ ব্যবস্থাপত্রে অ্যালোপ্যাথিক ঔষধের পাশাপাশি কসমেটিক্স প্রোডাস্টস ও ফুড সাপ্লিমেন্টস লিখে থাকেন। ঔষধ ব্যবসায়ীগণ চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ঔষধ বিপণন করে। ঔষধ ব্যবসায়ীর কোন অপরাধ না থাকলেও আমাদের দুইজন সদস্য আবুল কালাম আজাদ ও রাশেদুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে ঔষধ প্রশাসন মামলা করে। গত ১৬ এপ্রিল রাশেদুল ইসলাম আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন। কিন্তু বিচারক তার জামিন না মঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠিয়ে দেন। অপরজন আবুল কালাম আজাদ মামলার পর থেকে পলাতক রয়েছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

তিনি আরো বলেন- মামলায় আসামীর ১০ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ১০ বছর কারাদন্ডের কথা বলা হয়েছে। দীর্ঘ ৩৯ বছর পর ঔষধ ও কসমেটিকক্স আইন ২০২৩ এর সংশোধন করে দ্রুত এসব হয়রানি মূলক নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। তা না হলে অবিলম্বে আরও বৃহৎ আন্দোলন শুরু করা হবে।

ঔষধ ব্যবসায়ী বজলুর রহমান বলেন- আমরা মানবসেবার ব্রত নিয়ে এ পেশায় এসেছি। কিন্তু ঔষধ প্রশাসন আমাদের সঙ্গে অবিচার করছে। অন্যায়ভাবে মামলা দিয়ে আমাদের সদস্যদের হয়রানি করা হচ্ছে। অন্যায়ের প্রতিবাদে দোকান বন্ধ রেখে রাস্তায় নেমেছি। এ কঠোর আইন সংশোধনের দাবী জানানা তারা।

নওগাঁ শহরের কোমাইগাড়ী মহল্লার বাসীন্দা মুনি আরা বলেন- এক বছরের ছেলে মুহিত গত কয়েক দিন বমি ও পাতলা পায়খানা করছে। হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর পর ভর্তি করে নেয়। একটি ব্যবস্থাপত্রে চারপদের ঔষধ লিখে দেয়। ব্যবস্থাপত্র নিয়ে ঔষধ ব্যবসায়ীদের এসে দেখি সব দোকান। আধা ঘন্টা ধরে বিভিন্ন দোকানে গিয়েও ঔষধ পাওয়া যায়নি। পরে পরিচিত এক মাধ্যম দিয়ে ঔষধগুলো সংগ্রহ করা হয়। ঔষদের দোকানগুলো বন্ধ থাকায় আমাদের ভোগান্তী পোহাতে হচ্ছে।
জেলার মহাদেবপুর উপজেলার চকগৌরি হাটের বাসীন্দা নিমাই চন্দ্র বলেন- গত কয়েকদিন থেকে হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম। আজ হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দিয়েছে। ব্যবস্থাপত্র নিয়ে দোকানে এসে দেখি সবগুলো বন্ধ রয়েছে। আমার মতো অনেকেই ঔষধ নিতে এসে দোকান বন্ধ পেয়ে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। আমরা দ্রুত এ সমস্যা সমাধান চাই।

বাংলাদেশ কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতি নওগাঁ জেলা শাখার সভাপতি আতাউর রহমান খোকা বলেন, বিষয়টি নিয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক কে একটি স্মারকলিপি দেয়া হয়েছিল। কিন্তু সদুত্তর পাওয়া যায়নি। তাই বাধ্য হয়ে আমরা রাস্তায় নেমেছি।

সর্বশেষ সংবাদ

দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ‘কৌশল’ জানাল আবহাওয়া অফিস
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল জনতা
সত্য বলায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে আঘাত লাগলে কিছু করার নেই: ওবায়দুল কাদের
সেনাবাহিনীকে আরও আধুনিক ও দক্ষ করে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচন বর্জনে রিজভীর লিফলেট বিতরণ
টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে বাবুর্চির মৃত্যু
জিম্বাবুয়ে-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের ফলাফল কোনো কাজে আসবে না : সাকিব
১৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
সুন্দরবনের আগুন নেভাতে যোগ দিয়েছে নৌ ও বিমান বাহিনী
গাজায় দেড় লাখের বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী পানিশূন্যতায় ভুগছেন
স্বামীর সঙ্গে অভিমানে নববধূর আত্মহত্যা
নারী এমপিকে মাদক খাইয়ে যৌন হেনস্তা
নীলক্ষেতে দুই রেস্টুরেন্টে আগুন
খাগড়াছড়িতে টিনের চালে বজ্রপাত, ঘরসহ পুড়ে ছাই মা-ছেলে
যুদ্ধে বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রকেও পাত্তা দিচ্ছে না দখলদার ইসরায়েল
সুন্দরবনে আগুন নেভানোর কাজ শুরু
ঢাকা সফরে আসছেন আইওএম মহাপরিচালক অ্যামি পোপ
কেমন থাকবে আজকের আবহাওয়া, যা জানাল আবহাওয়া অফিস