শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সর্দি-কাশি দীর্ঘায়িত হচ্ছে কেন?

ছবি সংগৃহিত

প্রচলিত আছে, আবহাওয়া বদলালে ঠান্ডা কাশি লেগে যায় এবং সেটি বেশ কিছুদিন স্থায়ী হয়। সাধারণ গরম থেকে ঠান্ডা কিংবা ঠান্ডা থেক গরম মৌসুমে প্রবেশের সময় এই ধরনের মৌসুমি ফ্লুতে মানুষ আক্রান্ত হয়। তবে বেশ কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে ব্যতিক্রম। অনেকেরই সর্দি-কাশি হচ্ছে, তবে তা সম্পূর্ণ সারতে সময় লাগছে কয়েক সপ্তাহ, এমনকি মাসও। চিকিৎসকরা এ নিয়ে দ্বিধার মধ্যে আছেন। সন্দেহ আছে নতুন ধরনের ভাইরাস নিয়ে। তবে সেই সম্পর্কে জানেন না কেউই।

চিকিৎসকদের মতে, সাধারণ সর্দিজ্বর ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। একসময় ধারণা করা হতো একটি বিশেষ ক্যাটাগরির ভাইরাসের মাধ্যমেই শুধু সর্দি হয়। তবে আশির দশকে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হন যে মোট সাতটি ক্যাটাগরির ভাইরাসের কারণে সর্দিজ্বর হয়ে থাকে। ঠান্ডার মৌসুমে বা শীতের সময় এই ভাইরাসগুলো দ্রুত সংক্রমিত হওয়ার মতো পরিবেশ পায় বলে শীতের সময় সর্দি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার সুযোগ পায় এবং শীতের সময় মানুষের বেশি সর্দি হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।

অন্যদিকে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের মাধ্যমে সংক্রমিত হওয়া ফ্লু ও সর্দিজ্বরের উপসর্গ একই হওয়ায় এই দুই রোগের মধ্যে পার্থক্য করা অনেক সময় অসম্ভব হয়ে পড়ে। তাই পরীক্ষা ছাড়া এ ক্ষেত্রে বোঝার উপায় নেই। তবে বছরব্যাপী ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের সংক্রমণ নজরদারি করে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)।

প্রতিষ্ঠানটির গত জানুয়ারির মনিটরিং প্রতিবেদন বলছে, সারা দেশের ১০টি বিভাগীয় হাসপাতাল থেকে সংগ্রহ করা ৫০৬টি নমুনার মধ্যে কোনও প্রকার ফ্লুর অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। তবে কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগী পাওয়া গেছে এই সময়ে।

প্রতিষ্ঠানটির বছরব্যাপী প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে এই বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত পরীক্ষা করা ১১ হাজার ১৬৫ নমুনার মধ্যে মাত্র ৮ দশমিক ১১ শতাংশে বিভিন্ন ধরনের ফ্লু পাওয়া গেছে। যার মধ্যে ইনফ্লুয়েঞ্জা ‘এ’ এবং ‘বি’ সংক্রমণের হার বেশি।

যুক্তরাষ্ট্রের সিডিসি থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, চার ধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস রয়েছে, সেগুলো হচ্ছে এ, বি, সি এবং ডি ইনফ্লুয়েঞ্জা। এ এবং বি ভাইরাস যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় প্রতি শীতকালে মানুষের মধ্যে রোগের মৌসুমি মহামারি সৃষ্টি করে, জেটি ফ্লু মৌসুম হিসেবে পরিচিতি। ইনফ্লুয়েঞ্জা এ ভাইরাস হচ্ছে একমাত্র ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, যা ফ্লু মহামারি সৃষ্টি করতে পরিচিত।

প্রতিষ্ঠানটির মতে, একটি মহামারি দেখা দিতে পারে, যখন একটি নতুন এবং ভিন্ন ইনফ্লুয়েঞ্জা ‘এ’ ভাইরাস আবির্ভূত হয়, যা মানুষকে সংক্রমিত করে, মানুষের মধ্যে দ্রুততার সঙ্গে ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে এবং যার বিরুদ্ধে মানুষের প্রতিরোধক্ষমতা খুব কম বা কোনও প্রতিরোধক্ষমতা নেই। ইনফ্লুয়েঞ্জা সি ভাইরাস সংক্রমণ সাধারণত হালকা অসুস্থতা সৃষ্টি করে এবং মানুষের মহামারি সৃষ্টি করে বলে মনে করা হয় না। ইনফ্লুয়েঞ্জা ডি ভাইরাসগুলো প্রাথমিকভাবে গবাদিপশুসহ অন্যান্য প্রাণীতে ছড়িয়ে পড়ে। তবে মানুষকে সংক্রামিত করতে পারে না বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সোহেল মাহমুদ আরাফাত গণমাধ্যমকে বলেন, এই মুহূর্তে যে নতুন ‘ভাইরাস’ চলছে, সেটির লক্ষণগুলো অন্য রকম। কাশি, সর্দি, জ্বর, শরীর ব্যথা থাকছেই। কোনও ভাইরাসের কারণে সুনির্দিষ্টভাবে এমন হচ্ছে, এটা বলা কঠিন। আমাদের দেশে সাধারণত ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসে আক্রান্ত হয় মানুষ।

তিনি আরও বলেন, আইইডিসিআর সারভেইলেন্স করে দেখেছে যে ১ থেকে ২ শতাংশ মানুষের মধ্যে তা হয়। নতুন ধরনে দেখা যাচ্ছে যে সংক্রমণের পর আমাদের গলার সংবেদনশীলতা বেড়ে যায়। যার জন্য কাশি তৈরি হচ্ছে। আবার অনেকের আগে থেকে এলার্জি কিংবা শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে হচ্ছে। সুতরাং সুনির্দিষ্ট করে বলা খুব কঠিন, কেন হচ্ছে।

যে ভাইরাসের কারণে হচ্ছে, সেটির নির্দিষ্ট নাম আমরা জানি না। এই ভাইরাস নিয়ে ভবিষ্যতে হয়তো কাজ করে কিছু জানাতে পারবে আইইডিসিআর। তবে এই ভাইরাসের কারণেই দীর্ঘায়িত হচ্ছে সর্দি-কাশি, বলেন তিনি।

প্রিভেন্টিভ মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. লেনিন চৌধুরী বলেন, সর্দি-কাশি দীর্ঘায়িত হওয়ার পেছনে আমরা কয়েকটি কারণ ভাবছি। তার মধ্যে একটি হচ্ছে, যে ভাইরাসের কারণে ফ্লু বা ঠান্ডা কাশি হচ্ছে, এর বোধহয় কোনও রূপান্তর বা মিউটেশন হয়েছে। যে কারণে এবারের ঠান্ডা কাশি দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে। আরেকটা বিষয় হচ্ছে, করোনার পর যারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছিল, তাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা ও শ্বাসতন্ত্রীয় ব্যবস্থায় নেতিবাচক পরিবর্তন ঘটেছে। এ নিয়ে অবশ্য দেশে কোনও গবেষণা হয়নি। ফলে ফ্লু বা ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে মানুষের ঠান্ডা কাশি সহজে যাচ্ছে না।

আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন বলেন, আমরা ইনফ্লুয়েঞ্জার যে সারভেইলেন্স করি, সেখানে এখনও সেভাবে মৌসুম শুরু হয়নি। আর সব তো আমরা করি না, অন্য যেসব ইভেন্ট নির্ভর সারভেইল্যান্স আসে, সে ক্ষেত্রে দেখা যায় বেশির ভাগই আইসিইউ রোগীর নমুনা আসে। সুতরাং ওখানের প্রাপ্ত তথ্য তো আর সাধারণ জনসংখ্যার মতো হবে না। এ ক্ষেত্রে হয়তো নতুন ধরনের ভাইরাস নয়।

তিনি আরও বলেন, আইইডিসিআর সবকিছু করে না, সেই সক্ষমতাও আমাদের নেই। শুধু আমাদের কেন, কোনও দেশেই সম্ভব নয়। আমরা যেসব বিষয় দেখি বা আমাদের সারভেইলেন্সের মধ্যে প্রাদুর্ভাব কিংবা সংখ্যায় বেশি, তেমন কিছু আমরা দেখছি না।

Header Ad

কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে কলকাতায় গত ২১ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে কেউ পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় চাইলে তাকে ফেরাবে না রাজ্য সরকার।

মমতার এমন মন্তব্যে আপত্তিও জানিয়েছিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে কথা স্বীকারও করে নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পৌঁছে অবশ্য বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবহিত। আমি সাতবারের সাংসদ ছিলাম, দুবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি আমি অন্যদের থেকে ভালো জানি। আমাকে শেখানোর দরকার নেই। বরং সঠিক নিয়মগুলো ওরাই শিখে নিক।

একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা বলেছিলেন, আমি বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে বাংলাদেশের কোনও অসহায় মানুষ যদি বাংলার দরজা খটখটায় তাহলে আমি তাদের আশ্রয় নিশ্চয়ই দেবো। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, উদ্বাস্তু হলে তাকে পাশের এলাকা সম্মান জানাবে। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও প্ররোচনা, উত্তেজনাতে না যাই। ছাত্রছাত্রীদের তাজা প্রাণ চলে যাচ্ছে, তার প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আপত্তি জানায়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই ধরনের মন্তব্যে বিভ্রান্তি বাড়বে।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জওসওয়াল জানিয়ে দেন, অন্য কোনও রাষ্ট্র সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।

‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’

ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এমন সহিংসতা চালানো হয়েছে ।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শনে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এর বিচার দেশবাসীর কাছে চাই। আন্দোলনের নামে এতোগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো এর দায়িত্ব্য কার? আহতদের চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা করবে সরকার।’

বিস্তারিত আসছে......

দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী দিমিত্রি বুলগাকভকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থা ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস (এফএসবি)। রুশ সংবাদমাধ্যম ইন্টারফ্যাক্সের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।

দিমিত্রি বুলকাভ রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের রসদ বিভাগের প্রধান ছিলেন। দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পদচ্যুত করা হয় তাকে। তারপর তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে ইন্টারফ্যাক্সকে জানিয়েছেন এফএসবির এক কর্মকর্তা।

বস্তুত, দিমিত্রি বুলগাকভের দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ গত বেশ কয়েক বছরের মধ্যে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারিগুলোর মধ্যে একটি। এর আগে গত ২৩ এপ্রিল রুশ প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী তিমুর ইভানভের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর তাকে পদচ্যুত ও গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তিমুর ইভানভ সাবেক রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুর ঘনিষ্ঠ ছিলেন।

তারপর থেকে এ পর্যন্ত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ৫ জন বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা-মন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে সর্বশেষ গ্রেপ্তার হলেন বুলগাকভ। তার গ্রেপ্তারের পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, প্রতিরক্ষা ও সামরিক খাতকে দুর্নীতিমুক্ত রাখতে সরকার বদ্ধ পরিকর।

৬৯ বছর বয়সী বুলগাকভ রুশ সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীদের একজন ছিলেন। সেনাবাহিনীতে তার বেশ প্রভাব ছিল। সামরিক খাতে অবদানের জন্য বেশ কিছু পদক ও সম্মাননা পেয়েছেন তিনি। রাশিয়ার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘হিরো অব রাশিয়া’-ও পেয়েছেন তিনি।

 

সর্বশেষ সংবাদ

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে
অলিম্পিক উদ্বোধনের আগেই প্যারিসে উচ্চগতির রেল নেটওয়ার্কে ভয়াবহ হামলা
তারেক রহমানের নির্দেশেই রাষ্ট্রের ওপর হামলা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী