বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস

অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস। ছবি: সংগৃহীত

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া ১০ বছরের কারাদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে তাকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে এই মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাস পেয়েছেন।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদসহ আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতি সর্বসম্মতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। হাইকোর্টের সাজার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে সর্বোচ্চ আদালত এ রায় দেন।

রায়ে আদালত বলেছেন, প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে এ মামলা করা হয়েছিল। আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান খান, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া, ব্যারিস্টার সানজিদ সিদ্দিকী, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ, অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন খোকন। আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন। অ্যাডভোকেট আসিফ হোসাইন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক।

রায়ের পর খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা বলেন, সর্ব্বোচ আদালতে আমরা ন্যায়বিচার পেয়েছি। এর আগে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার আপিলের শুনানি শেষ হয়।এ বিষয়ে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়।

খালেদা জিয়ার আপিলের ওপর চার কার্যদিবস শুনানি শেষে রায়ের জন্য মঙ্গলবার দিন ধার্য করা হয়। গত ৭ জানুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার আপিলের শুনানি শুরু হয়।

খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা শুনানিতে বলেন হাইকোর্ট বিভাগ এ মামলায় খালেদা জিয়াকে যে সাজা দিয়েছেন তাতে আইনের মারাত্মক ব্যত্যয় হয়েছে। শুধু তাই নয় জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের যে অর্থ আত্মসাতের কথা বলা হয়েছে সেই অর্থও সুরক্ষিত আছে সেই অ্যাকাউন্টে তা সুরক্ষিত আছে। একইসঙ্গে খালেদা জিয়াকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখতেই এ রায় দেওয়া হয়।

গত বছরের ১১ নভেম্বর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে করা আবেদন) মঞ্জুর করেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে খালেদা জিয়াকে দেওয়া ১০ বছরের সাজা স্থগিত করেন আদালত। পাশাপাশি খালেদা জিয়াকে আপিলের সারসংক্ষেপ দুই সপ্তাহের মধ্যে দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।

গত সোমবার আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন। গত বছরের ৩ নভেম্বর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে লিভ টু আপিলের শুনানির জন্য ১০ নভেম্বর দিন ধার্য করেন চেম্বার আদালত।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন বিচারিক আদালত। একইসঙ্গে এ মামলার অন্য পাঁচ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অরফানেজ ট্রাস্টের নামে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক আখতারুজ্জামান।

একইসঙ্গে এই মামলায় খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানসহ মামলার অপর পাঁচ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি ছয় আসামির প্রত্যেককে ২ কোটি ১০ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়।

বাকি চার আসামি হলেন- সাবেক মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, সাবেক এমপি ও ব্যবসায়ী কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ ও জিয়াউর রহমানের ভাগনে মমিনুর রহমান। এর মধ্যে পলাতক আছেন তারেক রহমান, কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমান।

এরপর বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া, কাজী সালিমুল হক কামাল এবং ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ। পরে ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ খালেদার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন। হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে লিভ-টু আপিল করেন খালেদা জিয়া।

Header Ad
Header Ad

কোনো ভদ্রলোক আওয়ামী লীগ করে না : মির্জা আব্বাস  

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ছবিঃ সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, কোনো ভদ্রলোক আওয়ামী লীগ করে না। কোনো সভ্য ভালো লোক করে না। শয়তান লোক করে। সকল প্রতিষ্ঠানে এই ধরনের লোক আছে। তাদেরকে ধরুন।

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) মুগদায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি আয়োজিত এক কর্মশালায় যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

মির্জা আব্বাস বলেন, এখন সংস্কার সংস্কার বলে একদল লোক পাগল হয়ে যাচ্ছে। ঘোষণা দিয়ে সংস্কার হয় না। এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া। যা করার করে ফেলেন। একটু তাড়াতাড়ি করেন। ঘোষণা দিয়ে দেরি করতে হয় না। যদি কারো চক্রান্ত না থাকে তাহলে ডিসেম্বরেই নির্বাচন হবে। দেশের জনগণ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন।

তিনি বলেন, বিএনপি অশুভ শক্তির কোনো কার্যক্রম এই দেশে বাস্তবায়ন হতে দেবে না। ইউনূস সরকারকে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে যাবে বিএনপি।

মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ভাবসাব এমন, নির্বাচন আসলে শুধু বিএনপিই নির্বাচনে যাবে, আর কেউ যাবে না। নির্বাচন এলে নাকে খত দিয়ে আসবেন, কারণ বিএনপি নির্বাচনের কথা বলেছে।

Header Ad
Header Ad

এবার চিটাগাং কিংসের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ ইয়াশার  

ছবিঃ সংগৃহীত

নানা বিতর্ক আর সমালোচনা সঙ্গী করে গত শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) শেষ হয়েছে বিপিএলের এবারের আসর। তবে টুর্নামেন্ট শেষ হলেও বিতর্ক যেন শেষ হয়েও হচ্ছে না। এবার চিটাগং কিংসের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ করেছেন দলটির হোস্ট এবং কানাডিয়ান মডেল ইয়াশা সাগর।

এবারের বিপিএলে বিতর্কের যেন কোনও অন্ত নেই। ম্যাচ ফিক্সিং, ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক বকেয়া, বিদেশি ক্রিকেটারদের ছাড়াই ম্যাচ খেলা ইত্যাদি কর্মকাণ্ড প্রশ্নবিদ্ধ করেছে টুর্নামেন্টটি। এছাড়া বিপিএলের মাঝপথেই বাংলাদেশ ত্যাগ করেছিলেন চিটাগং কিংসের হোস্ট ইয়াশা সাগর।

ইয়াশার দেশত্যাগ নিয়ে চলছিল নানা গুঞ্জন, দানা বাঁধছিল রহস্য। চুক্তির শর্ত না মানায় তাকে আইনি নোটিশও পাঠিয়েছিল চিটাগাং কিংস। ফ্র্যাঞ্চাইজিটির স্বত্বাধিকারী সামির কাদের চৌধুরীর পক্ষ থেকে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এডভোকেট মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন ইয়াশা সাগর বরাবর এই আইনি নোটিশটি পাঠিয়েছিলেন।

এ ঘটনার পর মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন ইয়াশা সাগর। পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ নিয়ে আমি কিছু বিষয় স্পষ্ট করতে চাই। চিটাগং কিংসের কাছ থেকে পারিশ্রমিক পেতে দেরি হয়েছিল এবং এখনও পুরো অর্থ পরিশোধ করা হয়নি। আমাকে তাদের একজন অংশীদারের বিজ্ঞাপনে অংশ নিতেও বলা হয়েছিল, যা আমার চুক্তির অংশ ছিল না। ১৯ জানুয়ারি আমার ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল এবং বারবার আশ্বাস দেওয়ার পরেও সেটি আর বাড়ানো হয়নি। তারা দুই সপ্তাহ ধরে আমার পাসপোর্ট আটকে রেখেছিল, প্রতিবারই আমাকে এলোমেলো উত্তর দিচ্ছিল। একাধিকবার ফলোআপের পর, অবশেষে আমি ভিসা ছাড়াই পাসপোর্ট ফেরত পেয়েছি।’

তবে আইনি নোটিশ পাঠানোর ঘটনাকে বিব্রতকর ও চুক্তির সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলেও মন্তব্য করেছেন ইয়াশা। ‘যে রাতে আমার পাসপোর্ট পেয়েছি, তার কয়েক ঘণ্টা পর আমি একটি আইনি নোটিশ পাই। যা আমার জন্য অত্যন্ত বিব্রতকর এবং চুক্তির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এসব ঘটনার পর আমি ওই ফ্র্যাঞ্চাজির অধীনে বাংলাদেশে নিরাপদ বোধ করিনি। কয়েকজন স্থানীয় শুভাকাঙ্ক্ষীর সঙ্গে পরামর্শ করে সেখানে থেকে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিই।’

তবে ইয়াশা সাগর আবারও বাংলাদেশে আসার কথা জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশ এবং বিশ্বজুড়ে আমার অনুসরণকারী সকল সমর্থকের প্রতি আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। ক্রিকেটপ্রেমী বাংলাদেশে আমি আমার সময়টা উপভোগ করেছি এবং সেখানে কাটানো প্রতিটি মুহূর্তের জন্য আমি কৃতজ্ঞ। তবে পেশাদারিত্ব এবং স্বচ্ছতা সর্বদাই আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমি আশা করি একদিন আবারও এখানকার ভক্তদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে ফিরে আসব।’

যতিদিন তিনি বাংলাদেশে ছিলেন, বিপিএল যেন মাতিয়ে রেখেছেন। আকর্ষণীয় লুকের কারণে অল্প সময়েই তিনি বিপিএলে বেশ পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছিলেন। ইয়াশা সাগরকে নিয়ে স্টেডিয়ামে খেলা দেখতে আসা ভক্তদেরও উন্মাদনা ছিল তুঙ্গে।

Header Ad
Header Ad

সীমান্তে আইইডি বিস্ফোরণে ২ ভারতীয় সেনা নিহত   

ছবিঃ সংগৃহীত

জম্মু ও কাশ্মীরের আখনুর সেক্টরে ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) বিস্ফোরণে ভারতীয় দুই সেনা নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

এক প্রতিবেদনে এনডিটিভি জানায়, মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে ভারতের সেনাবাহিনী। এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হোয়াইট নাইট কর্পস হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া পোস্টে সেনাবাহিনী জানায়, হোয়াইট নাইট কর্পস স্যালুট এবং দুই বীর সেনার সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।

এনডিটিভির প্রতিবেদন বলা হয়, সৈন্যরা লাইন অব কন্ট্রোল (এলওসি) বরাবর ‘সীমান্ত টহল’ দেয়ার সময় আইইডি ‘হামলা’ হয়।  

ভারতের সেনাবাহিনী বলেছে, আমাদের সৈন্যরা এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করছে এবং অনুসন্ধান অভিযান চলছে।  

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কোনো ভদ্রলোক আওয়ামী লীগ করে না : মির্জা আব্বাস  
এবার চিটাগাং কিংসের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ ইয়াশার  
সীমান্তে আইইডি বিস্ফোরণে ২ ভারতীয় সেনা নিহত   
  এ সরকার দায়িত্বহীন, আমিই বিকল্প সরকার করবো: কাফি  
মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত বিএনপির ৪ নেতা কারামুক্ত
‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার আরও ৬০৭
অপারেশন ডেভিল হান্টের অভিযানে চুয়াডাঙ্গায় গ্রেফতার ৯
নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্ববধায়কের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দিলেন শিক্ষার্থীরা
বিরামপুরে স্কাউটস সমাবেশ এর উদ্বোধন
আওয়ামী লীগ নামে রাজনীতি করার অধিকার রাখে না: ইশরাক হোসেন
ফিক্সিংয়ে জড়িত বাংলাদেশি স্পিনার সোহেলি আক্তার ৫ বছর নিষিদ্ধ
তালিকা থেকে প্রায় ১৬ লাখ মৃত ভোটার বাদ পড়ছে: ইসি আনোয়ারুল
মাহফিলকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
কুড়িগ্রাম সীমান্তে লাগানো সিসি ক্যামেরা খুলে নিতে রাজি হলো বিএসএফ
আমাদের এখানে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান আছে, থাকবে: মমতা
টেকনাফে নৌকাসহ ৪ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ'র ওপর নম্বর কমালো কুবি প্রশাসন
চাঁদাবাজির অভিযোগে কোম্পানীগঞ্জ থানার ১৩ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
আমির খানের লুকে পলক, নেট দুনিয়ায় ট্রল
৭ বছর পর চুরির মামলায় কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের দুই সাংবাদিক আসামি