শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

রোজায় মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে যা করবেন

ছবি সংগৃহিত

এখন চলছে পবিত্র রমজান মাস। এ মাসে ধর্মপ্রাণ সব মুসলিমরা রোজা রাখেন। ফজরের আগে সেহরিতে খাবার খাওয়ার পর সন্ধ্যায় মাগরিব পর্যন্ত দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকতে হয় রোজাদারদের। খাওয়ার আগে ও পরে ভালো করে দাঁত ব্রাশ করার পরও রোজাদারদের মুখ থেকে দুর্গন্ধ বের হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এ সময়।

রোজায় অনেকের মুখে দুর্গন্ধের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত সময় না খেয়ে থাকার কারণে অ্যাসিডিটি থেকে এই সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। নিজেকে পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি রাখা নিঃসন্দেহে ভালো কাজ। তারই অংশ হিসেবে মুখ দুর্গন্ধ মুক্ত রাখুন।

মুখের দুর্গন্ধ নিয়ে খুবই চিন্তিত থাকেন রোজাদাররা। মূলত দীর্ঘসময় না খেয়ে থাকার জন্য শরীরে শর্করা বিপাক হ্রাস হয়ে চর্বি বা ফ্যাট বিপাক বেড়ে যায়। এ কারণে দুর্গন্ধ হয় মুখে। আবার রোজা রাখার ফলে মুখের লালাগ্রন্থি অনেক কম সচল থাকে। এ কারণে লালা নিঃসরণের পরিমাণ অনেক কমে যায়। ফলে মুখের ব্যাকটেরিয়ার প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়। আর ব্যাকটেরিয়ার বাইপ্রোডাক্ট (উপজাত) থেকে গন্ধ এসে থাকে মুখে।

রোজায় দাঁত-মুখের যত্ন নেয়ার উপায়:

সেহরি ও ইফতারে খাবার খাওয়ার পর অবশ্যই দাঁত ব্রাশ করতে হবে। ইফতারের পরপর দাঁত ব্রাশ সম্ভব না হলেও সন্ধ্যা রাতে খাবার খাওয়ার পর অবশ্যই ব্রাশ করা উচিত। সেহরি খাওয়ার পর ফের দাঁত ব্রাশ করতে হবে। এতে মুখে জীবাণুর আধিক্য কম থাকবে।

ঘুম থেকে উঠার পর মুখ আঁশটে আঁশটে বা টক লাগলে করণীয়:

সকালে ঘুম থেকে উঠার পর যদি গড়গড়া না করে অল্প পানি দিয়ে কুলি করা যায়, তাহলে কুলির পর মুখে জমে থাকা বাকি পানি, থুতুর মাধ্যমে ফেলে দেয়া উচিত। প্রয়োজনে ব্রাশে কোনো পেস্ট না নিয়ে শুধু ব্রাশ দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করা যেতে পারে।

মুখে দুর্গন্ধ হলে অনেক সময় তা নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয়। এটি আপনার কিংবা আপনার আশেপাশের মানুষের জন্য সুখকর নয়। চলুন জেনে নিই রোজা রেখে মুখ কীভাবে দুর্গন্ধ মুক্ত রাখবেন-

লেবুর রস

মুখের দুর্গন্ধ যখন বেড়ে যায়, তখন লেবুর রস পান করা উচিত। গবেষকদের মতে, লেবুর ভেতরে অ্যাসিডিক কনট্যান্ট রয়েছে। যা মুখের জীবাণুগুলোকে মেরে ফেলে। এতে দুর্গন্ধ কমে আসে। ইফতার এবং সেহরির সময় এক গ্লাস পানিতে দুই চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান অথবা গড়গড়া করতে পারেন। এতে সারাদিন মুখ দুর্গন্ধ মুক্ত থাকবে।

নারিকেল তেল

মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে নারিকেল তেল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এতে আছে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটারি উপাদান। যা মুখের ভেতর লুকিয়ে থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াগুলোকে মেরে ফেলে এবং দুর্গন্ধ দূর করে। ইফতারের পর এক চামচ নারিকেল তেল মুখে নিয়ে অন্তত ৫ মিনিট কুলি করুন। তারপর কুসুমগরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।

বেকিং সোডা

শরীরের ভেতরে অ্যাসিডের স্তরগুলোকে ঠিক রাখার মধ্য দিয়ে মুখের দুর্গন্ধ দূর করে বেকিং সোডা। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, প্রতিদিন একগ্লাস পানিতে অল্প বেকিং সোডা মিশিয়ে গড়গড়া করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। ইফতারের পর কিংবা সেহরির সময় গড়গড়া করা যেতে পারে।

পুদিনা পাতা

পুদিনা পাতাকে প্রাকৃতিক মাউথ ফ্রেশনার বলা যায়। কারণ অল্প সময়ের মধ্যে এটি মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। তাই মুখে দুর্গন্ধ হলে ইফতারের পর ২-৩টি পুদিনা পাতা নিয়ে চিবোতে থাকুন। পাশাপাশি খেতে পারেন পুদিনা পাতার শরবত। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মুখের দুর্গন্ধ দূর করার জন্য প্রায়ই পুদিনা পাতার কথা বলেন।

লবঙ্গ

অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল প্রোপার্টিজ মুখের ভেতর থাকা ব্যাকটেরিয়াগুলোকে মেরে ফেলে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মুখের ভেতর একটি লবঙ্গ রাখতে বলেছেন। দীর্ঘক্ষণ মুখে লবঙ্গ রাখলে দ্রুত দুর্গন্ধ চলে যায়। ইফতারের পর কিছুক্ষণ মুখে লবঙ্গ রেখে দিতে পারেন।

দারুচিনি

মুখের জীবাণুগুলোকে মেরে ফেলার জন্য দারুচিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। মুখের দুর্গন্ধ দূর করার জন্য হালকা গরম পানিতে এক চামচ দারুচিনির গুঁড়া মিশিয়ে নেন। তারপর গড়গড়া করলেই মুখের দুর্গন্ধ শেষ হয়ে যাবে। প্রতিদিন ইফতারের পর এমনটি করলে উপকার পাবেন।

এলাচ

একাধিক রোগের প্রতিষেধক এলাচ। দীর্ঘ সময় মুখে এলাচ রেখে দিলে দুর্গন্ধ একেবারেই কমে যায়। চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে এলাচের মাধ্যমে চিকিৎসাকে মোক্ষম দাওয়াই হিসেবে বিবেচনা করেন। রোজা রেখে এটি সম্ভব নয়। তাই সেহরির সময় এলাচদানা চিবিয়ে খেতে পারেন।

Header Ad
Header Ad

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

যদিও সাক্ষাৎটি ‘সৌজন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তবে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই বৈঠককে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। এর আগে, ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।

ওই বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, যদি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, তাহলে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজানের আগের সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। তবে সে লক্ষ্যে বিচার ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এদিকে, আগাম নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে স্থানীয় সরকার, বিশেষ করে সিটি করপোরেশনগুলোর নির্বাচন চায় কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এই প্রেক্ষাপটেই সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকে নির্বাচন ঘিরে সম্ভাব্য আলোচনার সূচনা হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছে।

যদিও বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবুও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আগাম ভোটের সম্ভাবনা ঘিরে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।

Header Ad
Header Ad

খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার

এসআই সুকান্ত কুমার দাস। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনার বাড়ি ভাংচুরসহ ৪টি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ও নানা অভিযোগে অভিযুক্ত  পুলিশের আলোচিত উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত কুমার দাসকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকালে সদর উপজেলা আমলি আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতের বিচারক জ্যেষ্ঠ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন নাহার তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। 

গ্রেপ্তার সুকান্ত কুমার দাস খুলনার ডুমুরিয়া থানার কালিকাপুর গ্রামের শত্রুঘ্ন দাসের ছেলে এবং চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার তিওরবিলা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ ছিলেন। ছুটিতে তার নিজ বাড়িতে খুলনায় অবস্থানকালে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা গত মঙ্গলবার (২৪ জুন) তাকে ধরে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। চিকিৎসা শেষে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিলে খুলনায় তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আন্দোলন চলে।

চুয়াডাঙ্গা আদালত পরিদর্শক নাসির উদ্দিন জানান, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর খুলনা সদর থানায় দায়ের করা একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি সুকান্ত। তিনি স্বেচ্ছায় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় হাজির হলে  ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে তাকে সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘বিশেষ সুবিধা’ চালু হচ্ছে আগামী ১ জুলাই থেকে। অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষিত এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল বেতনের একটি নির্দিষ্ট হারে অতিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে।

প্রাথমিকভাবে এ ভাতা ১ হাজার ও ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, পরে তা বাড়িয়ে চাকরিতে থাকা কর্মচারীদের জন্য ন্যূনতম ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং পেনশনভোগীদের জন্য ন্যূনতম ৭৫০ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সম্প্রতি সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও অর্থসচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার এই সিদ্ধান্তের বিস্তারিত জানান। তারা বলেন, কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা ১ থেকে ৯ গ্রেডে আছেন, তারা মূল বেতনের ১০ শতাংশ হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ পাবেন। আর ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে থাকা কর্মচারীরা পাবেন ১৫ শতাংশ হারে।

এই বিশেষ সুবিধা পিআরএলে (অবসর-উত্তর ছুটি) থাকা কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। তাদের বেতন বিবেচনায় নেওয়া হবে পিআরএলে যাওয়ার আগের মূল বেতন অনুযায়ী।

একজন ৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তা যার মূল বেতন ৭১ হাজার ২০০ টাকা, তিনি নতুন নিয়ম অনুযায়ী পাবেন ৭ হাজার ১২০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ৩ হাজার ৫৬০ টাকা। অর্থাৎ তার ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। অন্যদিকে একজন ১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারী, যাঁর মূল বেতন ১৭ হাজার ৫২০ টাকা, তিনি পাবেন প্রায় ২ হাজার ৬২৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে পূর্বের নির্ধারিত ১ হাজার টাকার তুলনায় ভাতাটি ১ হাজার ৬২৮ টাকা বাড়ছে।

এছাড়া নিয়মিত পেনশনভোগীরাও এই সুবিধা পাবেন। তাদের পেনশনের ওপর গ্রেড অনুযায়ী একই হারে বিশেষ ভাতা হিসাব করা হবে। তবে যারা গ্রস পেনশনের শতভাগ তুলে নিয়েছেন এবং এখনো পুনঃস্থাপনের আওতায় আসেননি, তাদের ক্ষেত্রে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্তরা তাদের পূর্ববর্তী মূল বেতনের ভিত্তিতে এই সুবিধা পেতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে পেনশন ও চুক্তিভিত্তিক বেতনের মধ্যে যেটা বেশি, সেটি বিবেচনায় নেওয়া হবে। সাময়িক বরখাস্ত কর্মচারীরা বরখাস্তের আগে প্রাপ্ত মূল বেতনের ৫০ শতাংশের ওপর এই সুবিধা পাবেন। তবে যারা বিনা বেতনে ছুটিতে আছেন, তারা এই ভাতার আওতায় আসবেন না।

স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানির কর্মচারীরা, যারা জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত, তারাও এই বিশেষ সুবিধা পাবেন। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ভার সরকার বহন করবে না, বরং নিজেদের বাজেট থেকেই এ ব্যয় মেটাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে (ভিডিও)
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি