মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫ | ২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

শীতকালে বিয়ে করার যত সুবিধা

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

শীত মানেই বিয়ের মৌসুম। বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় শীতেই অধিকাংশ মানুষ বিয়ের পরিকল্পনা করেন। কিন্তু কেন শীতকালই বিয়ের জন্য বেশি উপযুক্ত? আর এই সময়ে বিয়ে করলে বাড়তি কী কী সুবিধা পাওয়া যায়?

শীতে বিয়ের আয়োজন করা হলে বাড়তি কিছু সুবিধা পাওয়া যায়। এক নজরে দেখে নিন শীতে বিয়ের ৭টি সুবিধা-

লম্বা ছুটি: বেশিরভাগ স্কুলে নভেম্বরের মধ্যে পরীক্ষা শেষ হয়ে যায়। অতএব ছেলে-মেয়েদের বার্ষিক পরীক্ষা শেষে ডিসেম্বরে স্কুল বন্ধ থাকে। এসময় তাদের সঙ্গে ছুটি মিলিয়ে বড়রাও সহজে বেড়াতে যেতে পারেন। এ সুযোগেই সব আত্মীয়স্বজন একত্রিত হতে পারেন। বছরের অন্যান্য সময় সবাইকে একত্রে পাওয়া অতটা সহজ নয়। তাই বিয়ের জন্য বেশিরভাগ মানুষ শীতকালই বেছে নেন।

সাজগোজে স্বস্তি: বিয়েতে বর-বউ দুজনকেই সাজতে হয়। বরের সাজ নিয়ে খুব বেশি চিন্তা না থাকলেও বিয়ের সাজে কনে দেখতে কেমন হবে তা নিয়ে সবার আগ্রহ থাকে। আর তাইতো মনের মতো করে সাজতে চান প্রত্যেক কনেই। শীত বাদে বাকি সময়টায় মেকআপ লাগিয়ে সাজলে মুশকিল। একটু বেশি ঘামলেই গলে গলে পড়ে সব সাজ। তাই কনের সাজ হোক বা বরের, শীতকালে বিয়ে হলে যত খুশি সাজুন, নষ্ট হওয়ার এতটুকু ভয় নেই। তাই বর-কনে ছাড়া বাকিরাও বিয়েবাড়ির সাজের আনন্দ নিতে পারে মনমতো।

ডেকোরেশন: বিয়েতে ফুল ছাড়া আবার ডেকোরেশন হয় নাকি? পারফেক্ট ডেকোরেশনের জন্য ফুল চাই চাই। শীতকালে সব ধরনের ফুল সহজলভ্য। ফুলের সহজলভ্যতা বিয়ের উৎসবকে আরও বেশি জমকালো এবং অভিজাত করে তোলে। ডালিম, রজনীগন্ধা, অর্কিড, গাঁদা, গোলাপ, জুঁই সব ধরনের ফুলের দামও কমে যায় অনেক।

কম পরিশ্রম: দাওয়াত, খাওয়া-দাওয়া, প্যান্ডেলসহ কত কাজই না করতে হয় বিয়েতে! এই কাজগুলো সবাই মিলে হাত লাগিয়ে সারতে হয়। রাত জাগা, প্রভৃতি উৎপাতে অনেক এনার্জি খরচ হয়। গরমের দিনে একটু পরিশ্রম করলেই হাঁপিয়ে উঠতে হয়। কিন্তু শীতকালে বিয়ে হলে সেই ভয় কমে যায়। বরং কাজ করলে শীতের অনুভূতিটা কম হয়। সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করে দিতে আগ্রহী থাকে এই সময়। তাই বিয়ের জন্য শীতই পারফেক্ট মৌসুম।

ভরপুর খাওয়া-দাওয়া: পোলাও, বিরিয়ানি, রোস্ট, রেজালা, মাংসের চপ, বেগুনি বিয়ের অনুষ্ঠানে এগুলো একেবারে কমন আইটেম। কিন্তু গরমের সময় খেতে হয় রয়ে-সয়ে। খাবারে একটু এদিক-সেদিক হলেই পেটের ভেতর অস্থিরতা শুরু হয়ে যায়। কিন্তু শীতকালে বিয়ে হলে সেই চিন্তা খুবই কম থাকে। এমনিতেই নানা পিঠাপুলি পেট ভরে খাওয়া হয়, পাশাপাশি দাওয়াতও খাওয়া যায় একেবারে কবজি ডুবিয়ে। শীতকালে খাবার সংরক্ষণের কোনো চাপ বা টেনশন থাকে না।

বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয়: শীতকালে ফ্যান চালাতে হয় না। আবার দ্রুত ঘুমানোর একটা তাড়া থাকে। তাই সব লাইট-টিভিও তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। এতে মাসিক বিদ্যুৎ বিল একেবারেই কম হবে। অতিথি অভ্যাগতদের যত্নে সুবিধা হয়, সঙ্গে সাশ্রয়ও।

জম্পেশ হানিমুন: ভালো-মন্দ মিলিয়ে শীতের সময়টা ঘোরাঘুরির জন্য একেবারে পারফেক্ট। নবদম্পতির জন্য একসাথে ছুটি কাটানোর অর্থাৎ হানিমুনের জন্য সবথেকে ভালো সময় এটি। শীতকালে বিয়ে এবং এর পরে হানিমুনে ঘোরাঘুরিটা জমে বেশ। পরস্পরের পাশাপাশি থেকে উষ্ণতাও ভাগাভাগি করা যায়, সেই সুযোগে সঙ্গীকে চিনে নেয়া যায়, জেনে নেয়া যায়। আবার হোটেলসহ সব জায়গায় কাপল প্যাকেজ থাকায় নব-বিবাহিতরা অনেক সুবিধা পেয়ে থাকেন। তাই বিয়ে এবং হানিমুনের জন্য শীতের সময়টাই উপযুক্ত।

সব মিলিয়ে শীতকাল ঋতুই বিয়ের জন্য বেশ উপযোগী। যে কারণে প্রতি বছর শীতে একটা বিয়ের হিড়িক পড়ে। মূলত ঋতুর সাথে বিয়ের কোনো সম্পর্ক নেই। তবে স্বস্তির হিসাব করায় শীতে বেশি বিয়ে হয়।

Header Ad
Header Ad

বিতর্কিত তিন নির্বাচন আয়োজনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ আমলে অনুষ্ঠিত বিতর্কিত তিন জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে জড়িত সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবদের ভূমিকা তদন্তে অবিলম্বে একটি কমিটি গঠনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

সোমবার (১৬ জুন) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এক বৈঠকে এ সংক্রান্ত আলোচনা শেষে এ নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন প্রধান প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ-এ এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন ও ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব সিরাজ উদ্দিন মিয়া ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।

বৈঠকে কমিশন সদস্যরা জুলাই সনদ তৈরির কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন। কমিশনের সহ-সভাপতি প্রফেসর আলী রীয়াজ বলেন, ‘বেশকিছু বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে। খুব শিগগিরই সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে সনদ চূড়ান্ত করে ফেলা সম্ভব হবে।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘সবাই জুলাই সনদের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। আমি আশা করি আগামী জুলাই মাসের মধ্যে আমরা এটি জাতির সামনে উপস্থাপন করতে পারব।’

বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা তার লন্ডন সফরের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, ‘লন্ডনে বাংলাদেশি কমিউনিটির যাদের সঙ্গেই দেখা হয়েছে তারা সংস্কার নিয়ে জানতে চেয়েছে। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা খুব আগ্রহী। তারা বিস্তারিতভাবে ঐকমত্য কমিশনের কাজ নিয়ে আমার সঙ্গে আলোচনা করেছে, মতামত দিয়েছে। যেখানেই গিয়েছি সেখানকার প্রবাসী বাংলাদেশিরা আমাকে জিজ্ঞেস করছেন, ‘আমরা আগামী নির্বাচনে ভোট দিতে পারব তো?’ আমাদের প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। পোস্টাল ব্যালট এবং আর কী কী অপশন আছে সেগুলো নিয়ে ভাবতে হবে, সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে।’

বৈঠকে নির্বাচন কমিশন সংস্কার কমিশন প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সব রাজনৈতিক একমত হয়েছে যে, অতীতের তিনটি বিতর্কিত নির্বাচন আয়োজনে কর্মকর্তাদের ভূমিকা তদন্ত ও জবাবদিহিতার আওতায় আনা প্রয়োজন।’

 

Header Ad
Header Ad

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) নগর ভবনে ঈদের বিরতির পর ফের অবস্থান নিয়েছেন  ইশরাকের অনুসারীরা। 

ইশরাক হোসেন জানিয়েছেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের দৈনন্দিন কার্যক্রম চলবে, জনগণের যাতে ভোগান্তি না হয়।

এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেছেন, ‘ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ইস্যুতে স্থানীয় সরকার বিভাগ কোনো আইন ভঙ্গ করেনি।

বিষয়টি বিচারাধীন থাকা অবস্থায় গেজেটের মেয়াদ এবং পরবর্তীতে সিটি করপোরেশনের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় স্থানীয় সরকার বিভাগের শপথ দেওয়ার কোনো আইনি সুযোগ নেই।’

তিনি বলেন, ‘তবে এভাবে ক্ষমতা প্রদর্শন করে নগর ভবন দখল করে দক্ষিণ ঢাকার দৈনন্দিন নাগরিক সেবায় বিঘ্ন ঘটানো দায়িত্বহীনতা এবং আইনের শাসনের প্রতি অবমাননাকর।’

বিজ্ঞপ্তিতে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ের একজন নেতার থেকে এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ প্রত্যাশা করিনি। অবরোধের কারণে বিগত মাসে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় ৩০-৪০ শতাংশ নাগরিক সেবা হ্রাস পেয়েছে। আমাদের অফিসাররা ওয়াসা অফিসে বসে সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন যাতে নাগরিক সেবা বাধাগ্রস্ত না হয়।’

তিনি আরো বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ের অংশীজনদের থেকে আমরা আরো দায়িত্বশীল এবং পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি।

 

Header Ad
Header Ad

এবার ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে হামলা করেছে ইসরায়েল

ছবি: সংগৃহীত

এবার ইরানের রাজধানী তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভিতে হামলা করেছে ইসরাইল। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন জানিয়েছে যে ইরানের রাজধানী তেহরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সর্বশেষ ধাপে ইসরায়েল তাদের উপর হামলা চালিয়েছে।

হামলার আগে দেশটি দাবি করেছিল, তেহরানের আকাশ পুরোপুরি তারা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। খবর আল-জাজিরা ও আনাদোলু এজেন্সির।

আল-জাজিরা জানিয়েছে, ইরানের রাজধানী তেহরানের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলের সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা হয়েছে।

ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলের হাসপাতালে হামলা করেছে ইরান। যা যুদ্ধাপরাধের শামিল।

এদিকে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দাবি করেছেন, ইসরাইল ইরানের ‘বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে’ অবস্থান করছে। কেননা তেহরানের আকাশ এখন সম্পূর্ণ ইসরাইলের নিয়ন্ত্রণে।

ইরান-ইসরাইল সংঘাতের সূত্রপাত ঘটে গত শুক্রবার। ইসরাইল একযোগে ইরানের বিভিন্ন সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায়। এর পাল্টা জবাবে ইরানও মিসাইল ও ড্রোন হামলা শুরু করে।

ছবি: সংগৃহীত

ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শুক্রবার থেকে ইরানের হামলায় অন্তত ২৪ জন নিহত হয়েছেন এবং শত শত মানুষ আহত হয়েছেন।

অন্যদিকে, ইরান বলছে, ইসরাইলি হামলায় এখন পর্যন্ত ২২৪ জন নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে নারী ও শিশু রয়েছে, এবং ১,০০০-র বেশি মানুষ আহত।

এ সংঘাত ক্রমেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা করছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা। পরিস্থিতি দ্রুত শান্ত না হলে মধ্যপ্রাচ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ শুরু হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিতর্কিত তিন নির্বাচন আয়োজনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
এবার ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে হামলা করেছে ইসরায়েল
ঢাবিতে ভর্তির জন্য দুই শিক্ষার্থীকে শিক্ষা সহায়তা দিল নওগাঁ জেলা প্রশাসন
১০ সদস্যবিশিষ্ট ডাকসু নির্বাচন কমিশন গঠন
১ লাখ ৮২২ জন শিক্ষক নিয়োগে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
ঈদযাত্রায় যমুনা সেতুতে ১৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকার টোল আদায়
পারমাণবিক অস্ত্র চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইরান
সাকিব আল হাসানসহ ১৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
দেশে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী বৃষ্টিবলয় ‘রিমঝিম’
নগরভবনে সভা করলেন ইশরাক, পরিচয়ে লেখা ‘মাননীয় মেয়র’
রাতে নাক ডাকলে ডিভোর্স! সালমানের বিস্ফোরক মন্তব্য
ঈদযাত্রার সড়ক, রেল ও নৌ-পথে নিহত ৪২৭, আহত ১১৯৪
ব্যারিস্টার সুমনের সঙ্গে কারাগারেও ফাউল করছেন সালাম মুর্শেদী
পুলিশ খুঁজে পায়নি হাসিনাকে, পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
ভারতীয় শিক্ষার্থীদের ইরান থেকে সরিয়ে নিচ্ছে নয়াদিল্লি
মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
স্পষ্ট করে বলতে চাই, আমি অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেই : অপু
বিএনপির এমপি মনোনয়ন পেতে লাগবে তিন যোগ্যতা
রামুতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩