শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব ১১

বিষাদ বসুধা

ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন দেখে মোহিনী হঠাৎ বিছানা থেকে লাফিয়ে ওঠেন। ভয়ঙ্কর এক স্বপ্ন। এ রকম স্বপ্ন তিনি আগে কখনো দেখেননি। তিনি স্বপ্নে দেখেন, আজব ধরনের একটি প্রাণী পৃথিবীকে গ্রাস করছে। চন্দ্রগ্রহণ সূর্যগ্রহণ যেমনিভাবে হয় ঠিক সে রকমভাবেই পৃথিবী নামক গ্রহটি আজব প্রাণীর পেটে চলে যাচ্ছে। এই দৃশ্য দেখার পর ভয়ে আতঙ্কে তিনি থরথর করে কাঁপছেন। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে ঘুমানোর পরও তার শরীর ঘামে চুপচুপে হয়ে গেছে। মুখাবয়বে ছোপ ছোপ ঘাম জমেছে।

সকালে চা দিতে এসে রহিমাবিবি থমকে দাঁড়ায়। সে মোহিনীর দিকে এক দৃষ্টে তাকিয়ে থাকে। তারপর বিস্ময়ের সঙ্গে বলে, কি হএচে আপামণি। আপনের কি হএচে? আপনেরে এই রকম বিধ্বস্ত লাগতেছে কেন আপামণি?

মোহিনী কোনো কথা বলেন না। তিনি চুপচাপ বসে আছেন। রহিমাবিবি তার কাছে এগিয়ে যায়। নরম গলায় বলে, আপামণি আপনেরে এই রকম কেন লাগতেছে। ইহ! ঘরডা তো ঠান্ডা! আপনে এমন কইরা ঘামতেছেন কেন? আপামণি আমারে কন তো!
মোহিনীর দিকে তোয়ালে এগিয়ে দিয়ে রহিমাবিবি বলে, মুখটা মোছেন আপামণি। চা নেন।
মোহিনীর মুখে কোনো কথা নেই। তিনি যেন একটা ঘোরের মধ্যে আছেন। স্বপ্নের ঘোর। ঘোরটা কিছুতেই কাটছে না। তিনি যতই ঘোর কাটানোর চেষ্টা করছেন ততই যেন ঘোরের অতলে তলিয়ে যাচ্ছেন। রহিমাবিবি খালা খালা বলে ডাকতে ডাকতে ভেতরের কক্ষের দিকে এগিয়ে যায়। মনোয়ারা বেগম কোনো একটা কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। তিনি রহিমাবিবির চিৎকার শুনে বিস্ময়ের সঙ্গে বলেন, কি রে রহিমা! কি হয়েছে? এমন করে ডাকছিস কেন?
খালামণি, আপামণির কি জানি হইচে। আপামণি কেমন জানি করতেছে।
সে কী! কি হয়েছে?
জানি না। তাড়াতাড়ি আপনে গিয়া দেহেন খালামণি।
আনোয়ারা বেগম দৌড়ে মেয়ের কক্ষের দিকে এগিয়ে যান। তার সঙ্গে রহিমাবিবিও দৌড়ায়। মোহিনী তখনো স্থির। তিনি একটুও নড়াচড়া করছেন না। আনোয়ারা বেগম মেয়ের পাশে গিয়ে বসলেন। তার দুই কাঁধে হাত রাখলেন। তারপর নরম গলায় বললেন, মা, মা মোহিনী! কি হয়েছে মা?
মোহিনী ঘাড়টা একটু বাঁকা করে আনোয়ারা বেগমের দিকে তাকালেন। আনোয়ারা বেগম মোহিনীর হাত থেকে তোয়ালে নিয়ে তার মুখ মুছে দিতে দিতে বললেন, কক্ষটা তো বেশ ঠান্ডা। তারপরও তুই ঘামছিস মা! ঘটনা কি! তোর শরীর খারাপ নাকি?
আনোয়ারা বেগম কপালে, চোয়ালের নীচে হাত দিয়ে বোঝার চেষ্টা করেন। শরীর স্বাভাবিক না অস্বাভাবিক! তার কাছে অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে না। তিনি বললেন, ঠিকই তো আছে। কি হয়েছে মা? বল তো আমাকে?
মোহিনী কোনো কথা বলছেন না। তিনি কী যেন ভাবছেন। তাকে স্বাভাবিক করার জন্য আনোয়ারা বেগম ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তিনি মগ থেকে কাপে চা ঢেলে মেয়ের হাতে দিয়ে বলেন, নে চা নে মা। স্বাভাবিক হ তো! দেখি, আমার দিকে ফিরে বস।
মোহিনী আনোয়ারা বেগমের দিকে ফিরে বসেন। তারপর চায়ের কাপ হাতে নেন। আনোয়ারা বেগম চা খাওয়ার জন্য বলেন। মোহিনী চায়ে চুমুক দেন। আনোয়ারা বেগম তৃপ্তির নিঃশ্বাস ছাড়েন। রহিমাবিবির দিকে তাকিয়ে বলেন, তুই যা। তাড়াতাড়ি নাশতা তৈরি কর। তোর আপা খাবে।
রহিমাবিবি চলে যায়। আনোয়ারা বেগম মেয়ের দিকে তাকিয়ে বলেন, এবার বল, কি হয়েছে তোর?
ধরা গলায় মোহিনী বললেন, আমি একটা খুব বাজে স্বপ্ন দেখেছি মা।
বাজে স্বপ্ন! বলিস কি! কি দেখেছিস বলবি আমাকে?
মা, আমি দেখি একটা অদ্ভুত প্রাণী পৃথিবীটাকে গিলে খাচ্ছে। ঠিক চাঁদ সূর্যের যেমন গ্রহণ লাগে তেমনি। প্রাণীটা পৃথিবীকে গিলছে আর সবকিছু ঘোর অন্ধকারে ঢেকে যাচ্ছে।
বলিস কী রে!
হ্যাঁ মা। এই স্বপ্নটা দেখে আমার এমন ঘোর লাগছে! আমি কিছুতেই আর ঘোর কাটাতে পারছি না।
আমার মনে হয়, এটা কোনো সতর্কবার্তা। গভীর কোনো সংকট আমাদের সামনে আসছে। করোনা আমাদেরকে বড় ধরনের অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখে ঠেলে দিতে পারে।
আমারও ঠিক এ কথাটাই মনে আসছে মা। কিন্তু ভীষণ একটা ভয় মনের মধ্যে ঢুকেছে। আমরা কি সত্যিই শেষ সময়ের দিকে এসে গেছি! মানে, পৃথিবীর আয়ুস্কাল কি ফুরিয়ে এসেছে?
হতে পারে। নানা ধরনের আলামত দেখা যাচ্ছে। তুই ওঠ মা। আজ অফিসে যাবি না?
আজ ভালো লাগছে না।
আচ্ছা ঠিক আছে। তুই বরং গোসল-টোসল করে আয়। আমরা একসঙ্গে নাশতা করি।
যাচ্ছি মা।
যাচ্ছি না। এখনই ওঠ মা। গোসল করে আয়। দেখবি ফ্রেশ লাগছে।
আমিও তাই ভাবছি। ভালো করে গোসল করে আসি।
তাহলে আর দেরি করিস না মা। অনেক বেলা হয়েছে। ওঠ।
তুমি যাও। আমি উঠছি।
আনোয়ারা বেগম চলে গেলেন। মোহিনী অলস ভঙ্গিতে বিছানা থেকে ওঠেন। একপা দুইপা করে বাথরুমের দিকে এগিয়ে যান। ওঠার সময় তিনি হাত পায়ে ব্যথা অনুভব করেন। শরীরের কোনো কোনো জায়গায় ব্যথা টের পান তিনি। মনে মনে বলেন, রাতে কি জ¦র হয়েছিল নাকি? এমন ব্যথা লাগছে কেন? হাঁটতে গিয়েও হাঁটু কেমন ভেঙে আসছে। মনটা আবার খারাপ হয় তার। তিনি আবার বিছানার কাছে ফিরে যান। সাবধানে বিছানার ওপর বসেন। হাতপা নাড়াচাড়া করেন। মনোবল বাড়ানোর চেষ্টা করেন। এরমধ্যে আনোয়ারা বেগম মোহিনী মোহিনী বলে ডাক দেন। তার ডাক মোহিনীর কানে আসে। কিন্তু তিনি কোনো জবাব দিচ্ছেন না। জবাব দিতে ইচ্ছাই করছে না। এখন তার মাথাটা ঝিমঝিম করছে। শরীরটা আরাম চাচ্ছে। তিনি যে বাথরুম পর্যন্ত যাবেন সেই শক্তিও যেন তার শরীরে নেই। আসলে শরীর সায় না দিলে কোনো কিছুই ভালো লাগে না। মোহিনী এবার আড়াআড়িভাবে বিছানায় শুয়ে পড়লেন। শোয়া মাত্রই তার চোখে রাজ্যের ঘুম চলে এলো।
আনোয়ারা বেগম নাশতা রেডি করে মোহিনীকে ডাকেন। মেয়ের সঙ্গে একত্রে নাশতা করবেন। রহিমাবিবিকে ডেকে বললেন, দেখ তো তোর আপামণির কি হলো?
রহিমাবিবি আবার মোহিনীর কক্ষে এলো। তাকে শুয়ে থাকতে দেখে চিৎকার দিয়ে আনোয়ারা বেগমকে ডাকে। খালামণি, খালামণি!
আনোয়ারা বেগম পায়ে পায়ে ছুটে আসেন মোহিনীর কক্ষের দিকে। কাছাকাছি এসে বিস্ময়ের সঙ্গে বলেন, কি হয়েছে! কি হয়েছে রহিমা!
আপামণি আবার ঘুমাই পড়ছে।
আনোয়ার বেগম থ। তিনি ঠায় দাঁড়িয়ে আছেন। কিছুক্ষণ স্থির দৃষ্টিতে মেয়ের দিকে তাকিয়ে রইলেন। তারপর বললেন, থাক। ঘুমাক। চল আমরা যাই।
আনোয়ারা বেগম খাবার ঘরের দিকে পা বাড়ালেন। তার পেছনে পেছনে এগিয়ে যায় রহিমাবিবি।

টিভির সামনে বসে আছেন মোহিনী। তিনি খবর দেখার জন্য অপেক্ষা করছেন। আনোয়ারা বেগম তার পাশে বসে আছেন। রহিমাবিবি তাদের দুজনের সামনে কফি দিয়েছে। কফির ঘ্রাণটা নাকের ভেতরে এক ধরনের সুড়সুড়ি দিচ্ছে। কফি শপের চেয়েও রহিমার হাতের কফি অনেক বেশি মজার। মোহিনী তাকে এই সার্টিফিকেট দিতে রাজি। তিনি বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে পারলেন না। কফির মগটা হাতে নিয়ে চুমুক দিলেন। রহিমাবিবি মোহিনীর দিকে বিপুল বিস্ময়ে তাকিয়ে রইল। আপমণির একটা মন্তব্য শোনার অপেক্ষা করছেন তিনি। সেই মন্তব্যটুকুই তার কাছে হাজার টাকার পুরস্কার। এরমধ্যে খবর শুরু হয়েছে। মোহিনী, আনোয়ারা বেগম উভয়েরই গভীর মনোযোগ খবরের দিকে। শুরুতেই করোনা ভাইরাসের খবর। দেশে গত চব্বিশ ঘণ্টায় নভেল করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত হয়েছেন তিন হাজার সাতশ’ পঁচাত্তর জন। মারা গেছেন একান্ন জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানানো হয়েছে। তবে দেশের বিভিন্ন স্থানে করোনা ভাইরাসের লক্ষণ নিয়ে মারা গেছে আরো এগারো জন। বিশ্বে প্রতি মিনিটে দশ জন মারা যাচ্ছে করোনায় আক্রান্ত হয়ে। এরমধ্যেই বিশ্বের ২০১ টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে করোনা। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। এক লাখ পঁচাত্তর হাজার ছয়শ’ উনসত্তর জন্য আক্রান্ত হয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ইতালি। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ পাঁচ হাজার সাতশ’ বিরানব্বই জন। ইতালির পর স্পেনের অবস্থান। সেখানে আক্রান্ত হয়েছে চৌরানব্বই হাজার চারশ’ সতেরো জন। এশিয়া অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে ইরানে। করোনার উৎপত্তি স্থল চীন আছে দ্বিতীয় অবস্থানে। বাংলাদেশে দ্রুত করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে। মাস্ক ব্যবহারের জন্য সরকারি তরফ থেকে বার বার নির্দেশনা জারি করা হলেও অনেকেই তা মানছেন না।
খবর শেষ হওয়ার আগেই রহিমাবিবি বলল, আপামণি আমার কফি কেমন হইচে কইলেন না?
ওহ! সেটা শোনার জন্য তুই বসে আছিস? আমি তো ভাবলাম, তুই খবর শুনছিস!
আনোয়ারা বেগম তাচ্ছিল্যের ভঙ্গিতে বললেন, ও শুনবে খবর! ও ওর কফির প্রশংসা শোনার জন্য বসে আছে।
ওহ! তোর কফি সত্যিই খুব ভালো হয়েছে। কফি শপ তোর কাছে ফেল।
মোহিনীর মুখে প্রশংসা শুনে রহিমাবিবির মুখে হাসি ফোটে। সে আনন্দে লাফিয়ে ওঠে। পারলে সে তার আপামণিকে জড়িয়ে ধরে। এই আনন্দটুকুই হয়তো তার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।

চলবে...

বিষাদ বসুধা: পর্ব ১০

বিষাদ বসুধা: পর্ব ৯

বিষাদ বসুধা: পর্ব ৮

বিষাদ বসুধা: পর্ব ৭

বিষাদ বসুধা: পর্ব-৬

বিষাদ বসুধা: পর্ব-৫

বিষাদ বসুধা: পর্ব-৪

বিষাদ বসুধা: পর্ব-৩

বিষাদ বসুধা: পর্ব-২

বিষাদ বসুধা: পর্ব-১

Header Ad

টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

নির্মাণাধীন ভবন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে নিরাপত্তা বেষ্টুনীবিহীন একটি ভবনে কাজ গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে বাবুল মিয়া বাবু (৫৫) নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। সে উপজেলার মাইজবাড়ী এলাকার গুটু মিয়ার ছেলে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে ভূঞাপুর পৌর শহরের ফসলআন্দি এলাকায় সাংবাদিক আসাদুল ইসলাম বাবুলের তিন তলা ভবনের নিচের একটি ড্রেনে পড়ে গিয়ে তিনি মারা যায়।

স্থানীয় বাসিন্দা ওয়াহেদুজ্জামান পলাশ জানান, জুয়েল নামে এক ব্যক্তির নির্মাণাধীন বাসায় কাজ করছিলেন ওই নির্মাণ শ্রমিক। কাজ করতে গিয়ে হঠাৎ পা ফসকে ভবনের চার তলা ছাদ থেকে নিচের একটি ড্রেনে পড়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে তার সহকর্মীরা হাসপাতালে নিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয়রা জানান, নির্মাণাধীন এই ভবনের কোনো নিরাপত্তা বেষ্টনী ছিল না। নির্মাণ শ্রমিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে আসছিলেন। নিরাপত্তা বেষ্টনী না থাকায় এর আগেও অনেক দুর্ঘটনা ঘটেছে।

অভিযোগ উঠেছে, থানা পুলিশকে না জানিয়ে কৌশলে ভবনের মালিক জুয়েল হাসপাতাল থেকে তার লাশ নিয়ে যায়।

ভবন মালিক জুয়েল বলেন, নির্মাণ শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনায় তার পরিবারের সাথে সমঝোতা হয়েছে। পরিবারকে অর্থ সহায়তা প্রদান করা হবেও জানান তিনি।

এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, এ বিষয়ে কেউ অবগত করেনি। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

ফাইল ছবি

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। রাজিবুল ইসলামকে (বাপ্পি) সভাপতি ও সজল কুণ্ডুকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অনুমোদন দিয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এ কমিটির অনুমোদন দেন।

কমিটি অনুমোদন দিয়ে এতে বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'স্মার্ট বাংলাদেশ', 'স্মার্ট মহানগর' বিনির্মাণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হলো।

ঘোষিত কমিটিতে সহ-সভাপতি হয়েছেন কাউসার আহমেদ (ইমন), সৈয়দ ইমরান হোসেন, মো. নাজমুল হোসেন, উবায়দুর রহমান লিও, নিবাস মজুমদার, রেহানুল হক রাফি, রাজীব সাহা, আবু তালিম ভূইয়া, আরাফাত হোসেন মারুফ, মো. হাসিবুল আলম পুলক, শাখাওয়াত হোসেন আরেফিন, মো. শাকিল তালুকদার, আহমেদ আলী রেজওয়ান, সালমান রহমান (আশরাফ), আদনান আইয়ুব, মো. রিয়াজ মোল্লা, শাহজালাল শাহীন, ইশতেফাক হক (ইফাজ), সৈয়দ আমিনুল ইসলাম (নিবিড়), কাজী জাহিদুল ইসলাম রাজন, মাশরুফ বিন নেসার শান, মো. শাহরিয়ার শাওন, মো. আক্তার হোসেন, মো. বিপ্লব খান,নাইমুল ইসলাম নোমান, নাজমুল হাসান প্রিন্স তালুকদার, সারোয়ার হোসেন, ফারকিলিত সাফাক-ই-আরফাকসাজ, আনিসুর রহমান আনিস, জুটন চন্দ্র দাস,মাহমুদুল হাসান (ইমন)।

এছাড়াও সহ-সভাপতি হিসেবে আরও আছেন, মাজেদুল মজিদ মাহমুদ (সাদমান), সাদি মোহাম্মদ সৈকত, আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ রাজু, রাকিবুল ইসলাম শাওন, মো. ফজলে রাব্বি, সোহানুর রহমান সোহান, ওহিদুল ইসলাম অপু, মেহেদী হাসান, তানভীর আহমেদ, রুবেল মাহমুদ, সাব্বির বিন ইসলাম, মাসুদ রানা, মো. আবু ইউসুফ হৃদয়, আশিক মাহমুদ, মো. নুরুদ্দিন হাওলাদার, মাহমুদ হাসান জিল্লু, মো. ইনজামুল ইসলাম (আকিব), সোহেল রানা, আব্দুল্লাহ আল-হাসান, আহমেদ সারোয়ার স্বচ্ছ, মো. কামরুজ্জামান ইফতি, আরাফাত হোসেন রনি, মো. ইমরান হোসেন, সিফাত হোসেন, শেখ কোরবান ইসলাম, আব্দুল্লাহ আশিক, এফ এম সাইফুজ্জামান সজিব, মো. শামীম খান, বখতিয়ার শিকদার বাপ্পি, সুজন দাস, মো. তাবারক হোসেন (বিপ্লব), বাবু দাস, মো. ইমরান হোসেন পাভেল, জবিউল্লাহ শান্ত, বিশ্বজিৎ হাওলাদার জিৎ, ফেরদাউস আনসারী, নাইমুর রহমান দুর্জয়, জহিরুল ইসলাম খান তুহিন, মেহেদী হাসান রাজু, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, আল আমিন।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন সাগর (সানাফ), সৈয়দ মুক্তাদির সাদ, সৌরভ দেব নয়ন, মোস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ আবিয়াজ সাজেদ, নয়ন শিকদার, কাজী তানবীর হোসেন, মাহবুব আলম মাহিব, রফিকুল ইসলাম রাসেল, ইয়াসির আরাফাত, আক্তারুজ্জামান মান্না।

সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন, সাকিব হোসাইন, শাকিল হোসেন (জীবন), আরমান মাহমুদ তুষার, রহমান ইকবাল (ইকু), জোবায়েদ সাদাফ সাজিদ, দিপ্ত কুন্ডু, জাহিদুল ইসলাম দিপু, মো. রাকিব হোসেন, নাইমুল ইসলাম, মো. সাইদুল ইসলাম জনি, মো. রাহাত হোসেন রাব্বি।

প্রচার সম্পাদক হয়েছেন হামিম খান কাজল। উপ-প্রচার সম্পাদক করা হয়েছেন আরিফুল ইসলাম, এরশাদ হোসাইন, এম আহসানুর রহমান ইমন, এম এস আর সবুজ, মাহবুব আলম খান তনিম, মুনতাসির রাফি।

দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে মো. সাকিব আল হাসান (রাজিব) কে। উপ-দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন নাঈফুজ্জামান কোতোয়াল, শিমুল রায়, জুনাইদ বোগদাদী প্রধান, রাইসুল আলম ইসতিয়াক, শফিক বেপারী, কাজী রাকিব হোসেন।

গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মীর মোহাম্মদ সাইকুন আলী শান্ত। উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মোকারোম হোসাইন রুদ্র, মো. জনি ইসলাম, জুয়েল রানা, মো. মারজুক হোসেন ভুবন, মারুফ বিল্লাহ ও জাফরুল ইসলাম (লিটন)।

শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক করা হয়েছে শাহাদাত মাহমুদ সাকিবকে। উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক হয়েছেন মো. জিন্নাত হোসেন, সাব্বির হাওলাদার, প্রতীম বিশ্বাস, রোহান আহমেদ, আহসান হাবিব ইমরান।

সাংস্কৃতিক সম্পাদক হয়েছেন তমাল পাল। উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক করা হয়েছেন এইচ. এম. আমিনুল, নীলপদ্ম রায় প্রান্ত, স্বপন চৌধুরী, রাহুল কুমার ভৌমিক, সোহেল জামান রাকিব।

সমাজসেবা সম্পাদক হয়েছেন শাকিল আহমেদ হৃদয়। উপ-সমাজসেবা সম্পাদক করা হয়েছে শেখ মেহেদী হাসান, মাসুম বিল্লাহ, সাদ্দাম হোসেন সাদমানকে। ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন মো. আবু হোসাইন। উপ-ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন নাঈম ইসলাম দুর্জয়, তারিকুল ইসলাম অপু, সজল হাওলাদার, মো. নূর নবী (রাঈদ), সাহাবুদ্দিন চুপ্পু, আব্দুল্লাহ সাবিত আনোয়ার চৌধুরী।

আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহ আলম বিজয়। উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহরিয়া ইসলাম জয়, মোস্তাফিজুর রহমান দিপু, শেখ মুহাম্মদ নাঈম উল ইসলাম, ওয়াহিদুল ইসলাম নিশান, সৈয়দ লামমিম হাসান নিলয়। পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন সাফায়েত খন্দকার সিয়াম। উপ-পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন ইমতিয়াজ আহমেদ ইমরান, ফয়সাল আহম্মেদ তমাল, মাহমুদুল হাসান তুষার।

তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন হাবিবুর রহমান শাকিল। উপ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন ফয়সাল আহমেদ ভুবন, সাবের হোসাইন, মুরসালিন সরকার। অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. সোহাগ রানা। উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সুরুজ ফরাজী, গোলাম রাব্বি সিকদার শফিউদ্দিন মাহমুদ তুষার, আখিয়ারুল ইসলাম আফিক।

আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহেদী হাসান (নাহিদ)। উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন কাজী জার্জিস বিন এরতেজা, মো. মঈন হোসেন (সজীব), মো. জুবায়ের হোসেন শেখ রওনক আহমেদ, আরিফুর রহমান ফাহাদ, নওফেল হামিদ জয়। পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইরফান আহমেদ বাধন। উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. রাব্বী হোসেন, সজীব হাওলাদার, জাহিদুল ইসলাম।

স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. আরাফাত উল্লাহ। উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আহসানুল্লাহ সজীব, নিয়ামাল ওয়াকিল, নিবিড় হাসান, মো. ফয়সাল রাব্বি। বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবরার খান তাহমিদ। উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু কাওসার, মো. তানভীর আহমেদ বাপ্পি, মো. জিসান হাওলাদার, মো. ওয়ালিউল।

দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু

দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের হাকিমপুরে গরুবোঝাই ভটভটির সঙ্গে মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মোটরসাইকেলের থাকা দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। এর আগে, সকালে ঘোড়াঘাট উপজেলায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাকের চালক ও সহকারীর মৃত্যু হয়।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটার দিকে বিরামপুর-হাকিমপুর আঞ্চলিক সড়কের ডাঙ্গাপাড়া বাজারের উত্তর পাশে হাকিমপুর - বিরামপুর উপজেলার জিরো পয়েন্টে এ ঘটনা ঘটে। অন্যদিকে ভোরে ঘোড়াঘাট উপজেলার দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের টিএন্ডটি মোড় এলাকায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

নিহত দুই মোটরসাইকেল আরোহী হলেন- নবাবগঞ্জ উপজেলার কুমারপাড়া গ্রামের ধীরাজ কুমার ছেলে ধীমান কুমার ঘোষ (৩০) ও একই উপজেলার দাউদপুর এলাকার আনারুলের ছেলে আরিফ হোসেন (৩৫)।

হাকিমপুর থানা পুলিশ জানায়, দুপুরের দিকে মোটরসাইকেল যোগে হাকিমপুর থেকে দুই বন্ধু বিরামপুর যাবার পথে হাকিমপুর উপজেলার শেষ সীমানায় গরু বোঝাই ভটভটির সাথে মোটরসাইকেল ধাক্কা খেয়ে পাকা রাস্তায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী ছিটকে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বন্ধুর মৃত্যু হয়।

নিহত ধীমান কুমার ঘোষ এর মামা হাকিমপুর হিলি পৌরসভার বাসিন্দা স্বপন কুমার বলেন, আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে মোবাইল ফোনে আমাকে ভাগিনা ধীমান কুমার বলেন, মামা আমি জরুরি কাজে হিলি আসছিলাম তাই আপনার সাথে দেখা করতে পারলাম না। এর কিছুক্ষণ পরে দুর্ঘটনার খবর শুনতে পাই এবং হাসপাতালে এসে দেখি আমার ভাগিনা মারা গেছে।

হাকিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. দুলাল হোসেন জানান, দুপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেলের আরোহীর মৃত্যু সংবাদ পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠিয়ে দেয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে গরুবাহী ভটভটি জব্দ করে থানায় এবং নিহতদের হাসপাতালে আনা হয়েছে। পরবর্তীতে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো আপত্তি না থাকায় লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। ভটভটি চালক পলাতক রয়েছে।

এদিকে ঘোড়াঘাট উপজেলায় মালবোঝাই দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে দুজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৬টার দিকে ঘোড়াঘাট উপজেলার দিনাজপুর -ঢাকা মহাসড়কের ঘোড়াঘাট টিএনটি মিশন মোড় এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ট্রাকচালক গোলাম রাব্বি (৪৫)। সে জয়পুরহাট জেলা সদরের আমদই এলাকার মমতাজের ছেলে। তার সহযোগী রেজোয়ান ইসলাম (২৮) একই এলাকার চৌমুহনীর বাসিন্দা।

স্থানীয়রা ও পুলিশ জানায়, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা ভুট্টাবোঝাই ট্রাকের (ঢাকা মেট্রো-ট-২০৬৬৪৯) সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা দিনাজপুর শহরমুখী সারবোঝাই ট্রাকের (ঝিনাইদহ-ট-১১১৬৪৬) মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা এসে ঘটনাস্থল থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় ২ জনকে উদ্ধার করে ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।

ঘোড়াঘাট ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা আতাউর রহমান বলেন, ‘আমরা সকালে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে ২ জনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠিয়েছি।’

ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) ডা. সা-আদ আস সামস বলেন, ‘সকালে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ২ জন রোগীকে মৃত অবস্থায় আমাদের হাসপাতালে নিয়ে আসেন। ঘটনাটি পুলিশকে জানানো হয়েছে।’

ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, উপজেলার টিএনটি মোড় এলাকায় ভুট্টা ও সারবোঝাই দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা ভুট্টাবোঝাই ট্রাকটিকে দিনাজপুর শহরমুখী সারবোঝাই একটি ট্রাক সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই ভুট্টাবোঝাই ট্রাকের চালক ও সহকারীর মৃত্যু হয়। ট্রাক দুটি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত, আটক ১
ঢাকায় সৌদি দূতাবাসের ভেতরে আগুন
৭৬ বছরের তাপপ্রবাহের রেকর্ড ভাঙল, জানা গেল বৃষ্টির তারিখ
ফিলিস্তিনি মৃত মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া শিশুটি আর বেঁচে নেই
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি শ্রীময়ী, দুশ্চিন্তায় কাঞ্চন মল্লিক
প্রথমবার এশিয়া কাপে আম্পায়ারিং করবেন বাংলাদেশের জেসি
বিয়ে না দেওয়ায় মাকে জবাই করলো ছেলে
রেকর্ড তাপপ্রবাহের জন্য সরকার দায়ী: রিজভী
চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড, জনজীবনে অস্বস্তি
বিএনপির আরও ৭৫ নেতা বহিষ্কার
প্রেমিকার আত্মহত্যা, শোক সইতে না পেরে প্রেমিকও বেছে নিলেন সে পথ
দুই বিভাগে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
অভিষেকেই শূন্য রানে ৭ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন রোহমালিয়া
ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র ত্যাগ করবে হামাস
দেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল দেখে না: ওবায়দুল কাদের
কয়েক মিনিটের দেরিতে বিসিএসের স্বপ্ন ভঙ্গ ২০ পরীক্ষার্থীর
লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত